ETV Bharat / state

Amartya Sen Land Dispute Case: 13 শতক জমি কার ? অমর্ত্যর বাড়িতে সরেজমিনে তদন্তে ভূমি-সংস্কার দফতর ও বিশ্বভারতী - প্রতীচী

জমি বিতর্কের নিরসনে এবার অমর্ত্য সেনের প্রতীচী বাড়িতে গেলেন ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকেরা ৷

ETV Bharat
ETV Bharat
author img

By

Published : Jun 5, 2023, 6:22 PM IST

অমর্ত্যর বাড়িতে সরেজমিনে তদন্তে ভূমি-সংস্কার দফতর ও বিশ্বভারতী

বোলপুর, 5 জুন: অমর্ত্য সেনের 'প্রতীচী' বাড়ি চত্বরে 13 শতক জমি কার ? এই নিয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের মধ্যে চলতি বিতর্কের মধ্যেই সেই জমি সরেজমিনে দেখে গেলেন ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকেরা ৷ সোমবার এই কাজে তাঁদের সঙ্গে ছিলেন বিশ্বভারতীর আইনজীবী-সহ সম্পত্তি বিভাগের আইনজীবীরা ৷ মুখবন্ধ খামে সেই রিপোর্ট আদালতে জমা দেবে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর ।

প্রসঙ্গত, এই জমির উপর 145 ধারা জারি রয়েছে । নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন তাঁর শান্তিনিকেতনের 'প্রতীচী' বাড়িতে 13 শতক অতিরিক্ত জমি দখল করে রেখেছেন । এমনই অভিযোগ তুলেছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ । জমি ফেরত চেয়ে চিঠিও দেওয়া হয়েছে নোবেলজয়ীকে ৷ এমনকী, সময়সীমা বেঁধে দিয়ে উচ্ছেদের নোটিশও লাগিয়ে দেওয়া হয় অমর্ত্যের প্রতীচী বাড়ির গেটে ৷

প্রখ্যাত এই অর্থনীতিবিদের প্রয়াত পিতা আশুতোষ সেনের উইল অনুযায়ী উত্তরাধিকার সূত্রে এই জমি তিনি পেয়েছেন ৷ এই মর্মে সিউড়ি জেলা আদালতে দ্বারস্থ হন অধ্যাপক অমর্ত্য সেন । পাশাপাশি, মামলা চলাকালীন সময়ে যাতে অমর্ত্য সেনের বাড়ি চত্বরে কোনওরকম আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয় তার জন্য আবেদন অনুযায়ী 145 ধারা জারি করেন বোলপুর মহকুমা শাসক অয়ন নাথ ৷ অন্যদিকে, জেলা আদালতে মামলার নিষ্পত্তি না-হওয়া পর্যন্ত ওই জমি খালি করতে পারবে না বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ, এই মর্মে বিষয়টির উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট । 13 জুন এই মামলার শুনানি আছে সিউড়ি জেলা আদালতে ।

আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীর উচ্ছেদের বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ অমর্ত্য সেনের আইনজীবীর

যে জমি নিয়ে এত বিতর্ক প্রতীচী এর সেই 13 শতক জমি কার দখলে, কে এই জমির দাবিদার তা সরেজমিনে এদিন ওই জমি খতিয়ে দেখেন বোলপুর ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা । সঙ্গে ছিলেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের আইনজীবী ও সম্পত্তি বিভাগের আধিকারিকের । প্রতীচী বাড়ি ঘুরে হাতে মানচিত্র নিয়ে জমি চিহ্নিত করা হয়৷ ভূমি সংস্কার দফরের তরফে জানানো হয়, 13 শতক জমির অধিকারী কে, তারই একটি রিপোর্ট মুখবন্ধ খামে আদালতে জমা দেওয়া হবে ৷ ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক গৌতম সাহা এই প্রসঙ্গে বলেন, "এখানে 145 ধারা জারি আছে ৷ আমরা এদিন এসেছিলাম, বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকেও নোটিশ করা হয়েছিল ৷ তারাও এসেছিলেন ৷ জমির পজিশন কার দেখলাম ৷ এটা এখনই বলতে পারব না ৷ গোপন বিষয় । রিপোর্ট আকারে আদালতে জমা দেব ।" বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফে অবশ্য কেউ এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি ৷

অমর্ত্যর বাড়িতে সরেজমিনে তদন্তে ভূমি-সংস্কার দফতর ও বিশ্বভারতী

বোলপুর, 5 জুন: অমর্ত্য সেনের 'প্রতীচী' বাড়ি চত্বরে 13 শতক জমি কার ? এই নিয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের মধ্যে চলতি বিতর্কের মধ্যেই সেই জমি সরেজমিনে দেখে গেলেন ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকেরা ৷ সোমবার এই কাজে তাঁদের সঙ্গে ছিলেন বিশ্বভারতীর আইনজীবী-সহ সম্পত্তি বিভাগের আইনজীবীরা ৷ মুখবন্ধ খামে সেই রিপোর্ট আদালতে জমা দেবে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর ।

প্রসঙ্গত, এই জমির উপর 145 ধারা জারি রয়েছে । নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন তাঁর শান্তিনিকেতনের 'প্রতীচী' বাড়িতে 13 শতক অতিরিক্ত জমি দখল করে রেখেছেন । এমনই অভিযোগ তুলেছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ । জমি ফেরত চেয়ে চিঠিও দেওয়া হয়েছে নোবেলজয়ীকে ৷ এমনকী, সময়সীমা বেঁধে দিয়ে উচ্ছেদের নোটিশও লাগিয়ে দেওয়া হয় অমর্ত্যের প্রতীচী বাড়ির গেটে ৷

প্রখ্যাত এই অর্থনীতিবিদের প্রয়াত পিতা আশুতোষ সেনের উইল অনুযায়ী উত্তরাধিকার সূত্রে এই জমি তিনি পেয়েছেন ৷ এই মর্মে সিউড়ি জেলা আদালতে দ্বারস্থ হন অধ্যাপক অমর্ত্য সেন । পাশাপাশি, মামলা চলাকালীন সময়ে যাতে অমর্ত্য সেনের বাড়ি চত্বরে কোনওরকম আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয় তার জন্য আবেদন অনুযায়ী 145 ধারা জারি করেন বোলপুর মহকুমা শাসক অয়ন নাথ ৷ অন্যদিকে, জেলা আদালতে মামলার নিষ্পত্তি না-হওয়া পর্যন্ত ওই জমি খালি করতে পারবে না বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ, এই মর্মে বিষয়টির উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট । 13 জুন এই মামলার শুনানি আছে সিউড়ি জেলা আদালতে ।

আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীর উচ্ছেদের বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ অমর্ত্য সেনের আইনজীবীর

যে জমি নিয়ে এত বিতর্ক প্রতীচী এর সেই 13 শতক জমি কার দখলে, কে এই জমির দাবিদার তা সরেজমিনে এদিন ওই জমি খতিয়ে দেখেন বোলপুর ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা । সঙ্গে ছিলেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের আইনজীবী ও সম্পত্তি বিভাগের আধিকারিকের । প্রতীচী বাড়ি ঘুরে হাতে মানচিত্র নিয়ে জমি চিহ্নিত করা হয়৷ ভূমি সংস্কার দফরের তরফে জানানো হয়, 13 শতক জমির অধিকারী কে, তারই একটি রিপোর্ট মুখবন্ধ খামে আদালতে জমা দেওয়া হবে ৷ ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক গৌতম সাহা এই প্রসঙ্গে বলেন, "এখানে 145 ধারা জারি আছে ৷ আমরা এদিন এসেছিলাম, বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকেও নোটিশ করা হয়েছিল ৷ তারাও এসেছিলেন ৷ জমির পজিশন কার দেখলাম ৷ এটা এখনই বলতে পারব না ৷ গোপন বিষয় । রিপোর্ট আকারে আদালতে জমা দেব ।" বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফে অবশ্য কেউ এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.