ETV Bharat / state

হাইকোর্টের নির্দেশে লাভপুর হত্যাকাণ্ডের চার্জশিটে মণিরুল-মুকুলের নাম

author img

By

Published : Dec 7, 2019, 11:12 PM IST

কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে লাভপুর মামলার চার্জশিটে নাম মণিরুল ইসলাম ও মুকুল রায়ের ৷

Manirul_Mukul
লাভপুর হত্যাকাণ্ডের চার্জশিটে মণিরুল-মুকুলের নাম

বোলপুর, ৭ ডিসেম্বর : কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ফের লাভপুর হত্যা মামলার চার্জশিটে নাম এল BJP নেতা মণিরুল ইসলামের। এছাড়া, প্ররোচনার দায়ে নাম জড়াল BJP নেতা মুকুল রায়ের। 4 ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে ২০১০ সালের ঘটনার পুনর্তদন্ত করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। আজ সেই চার্জশিট গৃহীত হয়।

জেলা পুলিশ সুপার শ্যাম সিং বলেন, "হাইকোর্টের নির্দেশে ফের তদন্ত করে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। সেই চার্জশিট গৃহীত হয়েছে ।" বালিরঘাটের দখলদারির দ্বন্দ্ব মেটাতে 2010 সালের 4 জুন লাভপুরের নবগ্রামে নিজের বাড়ির উঠানে সালিশি সভা ডেকেছিলেন মণিরুল ইসলাম । তখন তিনি ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা ছিলেন । সেই সালিশি সভায় বচসার জেরে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে কটুন শেখ, ধানু শেখ ও তরুক শেখকে । মণিরুল ইসলাম সহ 52 জনের নামে লাভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় । ঘটনার পরে পরেই তৃণমূলে যোগ দেন তিনি । পরে লাভপুর বিধানসভা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হন ।

2011 সালে একটি জনসভা থেকে "তিনজনকে মেরে দিয়েছি" বলে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন মণিরুল । 2015 সালে এই মামলায় পুলিশ বোলপুর আদালতে 30 জনের নামে চার্জশিট জমা দেয় । সেই চার্জশিটে নাম বাদ যায় এই মণিরুলের । পরে নিহতের পরিবার তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন । এই বছরের 4 সেপ্টেম্বর ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট ৷ ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে দিল্লিতে গিয়ে কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও মুকুল রায়ের মাধ্যমে BJP-তে যোগ দেন মণিরুল ।

হাইকোর্টের নির্দেশ মত ফের তদন্ত শুরু করে পুলিশ । 4 ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ । জানা গিয়েছে, সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে মণিরুল ইসলামের । 2010 সালে ঘটনার সময় তৃণমূলের অন্যতম নেতা ছিলেন মুকুল রায় । প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটে নাম রয়েছে মুকুল রায়ের ।

বোলপুর, ৭ ডিসেম্বর : কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ফের লাভপুর হত্যা মামলার চার্জশিটে নাম এল BJP নেতা মণিরুল ইসলামের। এছাড়া, প্ররোচনার দায়ে নাম জড়াল BJP নেতা মুকুল রায়ের। 4 ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে ২০১০ সালের ঘটনার পুনর্তদন্ত করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। আজ সেই চার্জশিট গৃহীত হয়।

জেলা পুলিশ সুপার শ্যাম সিং বলেন, "হাইকোর্টের নির্দেশে ফের তদন্ত করে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। সেই চার্জশিট গৃহীত হয়েছে ।" বালিরঘাটের দখলদারির দ্বন্দ্ব মেটাতে 2010 সালের 4 জুন লাভপুরের নবগ্রামে নিজের বাড়ির উঠানে সালিশি সভা ডেকেছিলেন মণিরুল ইসলাম । তখন তিনি ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা ছিলেন । সেই সালিশি সভায় বচসার জেরে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে কটুন শেখ, ধানু শেখ ও তরুক শেখকে । মণিরুল ইসলাম সহ 52 জনের নামে লাভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় । ঘটনার পরে পরেই তৃণমূলে যোগ দেন তিনি । পরে লাভপুর বিধানসভা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হন ।

2011 সালে একটি জনসভা থেকে "তিনজনকে মেরে দিয়েছি" বলে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন মণিরুল । 2015 সালে এই মামলায় পুলিশ বোলপুর আদালতে 30 জনের নামে চার্জশিট জমা দেয় । সেই চার্জশিটে নাম বাদ যায় এই মণিরুলের । পরে নিহতের পরিবার তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন । এই বছরের 4 সেপ্টেম্বর ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট ৷ ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে দিল্লিতে গিয়ে কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও মুকুল রায়ের মাধ্যমে BJP-তে যোগ দেন মণিরুল ।

হাইকোর্টের নির্দেশ মত ফের তদন্ত শুরু করে পুলিশ । 4 ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ । জানা গিয়েছে, সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে মণিরুল ইসলামের । 2010 সালে ঘটনার সময় তৃণমূলের অন্যতম নেতা ছিলেন মুকুল রায় । প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটে নাম রয়েছে মুকুল রায়ের ।

Intro:বোলপুর, ৭ ডিসেম্বরঃ নান বাদ গিয়েও কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে পুনঃরায় তদন্তে চার্জসিটে নাম এল মণিরুল ইসলামের। এছাড়া, প্ররোচনার দায়ে নাম জড়াল বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের। ৪ ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে ২০১০ সালের ঘটনার পুনঃরায় তদন্ত করে চার্জসিট জমা দেয় পুলিশ। এদিন সেই চার্জসিট গৃহীত হয়।Body:বোলপুর, ৭ ডিসেম্বরঃ নান বাদ গিয়েও কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে পুনঃরায় তদন্তে চার্জসিটে নাম এল মণিরুল ইসলামের। এছাড়া, প্ররোচনার দায়ে নাম জড়াল বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের। ৪ ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে ২০১০ সালের ঘটনার পুনঃরায় তদন্ত করে চার্জসিট জমা দেয় পুলিশ। এদিন সেই চার্জসিট গৃহীত হয়।

জেলা পুলিশ সুপার শ্যাম সিং বলেন, "হাইকোর্টে নির্দেশে আবার তদন্ত করে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। সেই চার্জশিট গৃহীত হয়েছে।"

বালিরঘাটের দখলদারির দ্বন্দ্ব মেটাতে ২০১০ সালের ৪ জুন লাভপুরের নবগ্রামে নিজের বাড়ির উঠানে সালিশি সভা ডেকেছিলেন মণিরুল ইসলাম। তখন তিনি ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা ছিলেন। সেই সালিশি সভায় বচসার জেরে পিটিয়ে মেরে দেওয়া হয় কটুন শেখ, ধানু শেখ ও তরুক শেখকে। মণিরুল ইসলাম সহ ৫২ জনের নামে লাভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। ঘটনার পরে পরেই তৃণমূলে যোগ দেন তিনি। পরে লাভপুর বিধানসভা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হন। ২০১১ সালে একটি জনসভা থেকে "পায়ের তল দিয়ে তিনজনকে মেরে দিয়েছি" বলে বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মণিরুল। ২০১৫ সালে এই মামলায় পুলিশ বোলপুর আদালতে ৩০ জনের নামে চার্জশিট জমা দেয়। সেই চার্জশিটে নাম বাদ যায় এই মণিরুলের। পরে নিহতের পরিবার পুরঃরায় তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। এই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঘটনার পুনঃরায় তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে দিল্লিতে গিয়ে কৈলাশ বিজয় বর্গীয় ও মুকুল রায়ের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন মণিরুল।
হাইকোর্টের নির্দেশ মত ফের তদন্ত শুরু করে পুলিশ। ৪ ডিসেম্বর বোলপুর আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। জানা গিয়েছে, সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে মণিরুল ইসলামের। এমনকি, প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটে নাম রয়েছে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের। ২০১০ সালে ঘটনার সময় তৃণমূলের অন্যতম নেতা ছিলেন মুকুল রায়। মণিরুল ইসলাম ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কথোপকথন চলছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মুকুল রায়ের প্ররোচনা ছিল লাভপুর হত্যাকাণ্ডে।Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.