বাঁকুড়া,২৯ মার্চ : বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসোলেশন বিভাগ এবং জ্বর সনাক্তকরণ বিভাগটিকে সম্পূর্ণভাবে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতাল চত্বর থেকে।
বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপর নির্ভরশীল বাঁকুড়া জেলা, পুরুলিয়া জেলার অনেকাংশ, ঝাড়খন্ড এবং বর্ধমানের কিছু অংশের মানুষ। প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ এই মেডিকেল কলেজে আসেন চিকিৎসা করাতে। এছাড়াও এখানে জরুরি বিভাগ রয়েছে, রয়েছে মেটারনিটি বিভাগও। মেডিকেল কলেজের মানসিক রোগীদের যে বিভাগটি ছিল, সেখানেই যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে তৈরি করা হয়েছিল আইসোলেশন বিভাগ। এই পর্যন্ত আইসোলেশন বিভাগে চার জনকে রাখা হয়েছিল। পরে অবশ্য তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
যেহেতু কোরোনায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য এই আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হয়েছিল হাসপাতাল চত্বরে তাই যথেষ্ট আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছিল । মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গোবিন্দ নগর থেকে এই আইসোলেশন বিভাগ এবং জ্বর সনাক্তকরণ বিভাগ সম্পূর্ণভাবে সরিয়ে দেবেন তাঁরা। মেডিকেল কলেজ থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে রয়েছে কলেজেরই চক্ষু এবং কার্ডিওলজি বিভাগ। লোকপুরে অবস্থিত এই কার্ডিওলজি বিভাগটিকেই আইসোলেশন বিভাগ এবং ফিভার ডিপার্টমেন্টে পরিবর্তিত করা হচ্ছে।
আইসোলেশন এবং ফিভার ডিপার্টমেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বর থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ফলে অন্যান্য বিভাগে রোগীদের এবং তাঁদের আত্মীয়দের আতঙ্ক অনেকটাই কমবে বলে মনে করছে হাসপাতাল প্রশাসন। আগামী সপ্তাহ থেকেই নতুন জায়গায় আইসোলেশন বিভাগটি চালু হয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
কোরোনা আতঙ্কে বাঁকুড়া মেডিকেলের আইসোলেশন সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে - কোরোনা আতঙ্ক
মেডিকেল কলেজের মানসিক রোগীদের যে বিভাগটি ছিল, সেখানেই যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে তৈরি করা হয়েছিল আইসোলেশন বিভাগ।যেহেতু কোরোনায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য এই আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হয়েছিল হাসপাতাল চত্বরে তাই যথেষ্ট আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছিল । মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গোবিন্দ নগর থেকে এই আইসোলেশন বিভাগ এবং জ্বর সনাক্তকরণ বিভাগ সম্পূর্ণভাবে সরিয়ে দেবেন তাঁরা।
বাঁকুড়া,২৯ মার্চ : বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসোলেশন বিভাগ এবং জ্বর সনাক্তকরণ বিভাগটিকে সম্পূর্ণভাবে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতাল চত্বর থেকে।
বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপর নির্ভরশীল বাঁকুড়া জেলা, পুরুলিয়া জেলার অনেকাংশ, ঝাড়খন্ড এবং বর্ধমানের কিছু অংশের মানুষ। প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ এই মেডিকেল কলেজে আসেন চিকিৎসা করাতে। এছাড়াও এখানে জরুরি বিভাগ রয়েছে, রয়েছে মেটারনিটি বিভাগও। মেডিকেল কলেজের মানসিক রোগীদের যে বিভাগটি ছিল, সেখানেই যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে তৈরি করা হয়েছিল আইসোলেশন বিভাগ। এই পর্যন্ত আইসোলেশন বিভাগে চার জনকে রাখা হয়েছিল। পরে অবশ্য তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
যেহেতু কোরোনায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য এই আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হয়েছিল হাসপাতাল চত্বরে তাই যথেষ্ট আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছিল । মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গোবিন্দ নগর থেকে এই আইসোলেশন বিভাগ এবং জ্বর সনাক্তকরণ বিভাগ সম্পূর্ণভাবে সরিয়ে দেবেন তাঁরা। মেডিকেল কলেজ থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে রয়েছে কলেজেরই চক্ষু এবং কার্ডিওলজি বিভাগ। লোকপুরে অবস্থিত এই কার্ডিওলজি বিভাগটিকেই আইসোলেশন বিভাগ এবং ফিভার ডিপার্টমেন্টে পরিবর্তিত করা হচ্ছে।
আইসোলেশন এবং ফিভার ডিপার্টমেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বর থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ফলে অন্যান্য বিভাগে রোগীদের এবং তাঁদের আত্মীয়দের আতঙ্ক অনেকটাই কমবে বলে মনে করছে হাসপাতাল প্রশাসন। আগামী সপ্তাহ থেকেই নতুন জায়গায় আইসোলেশন বিভাগটি চালু হয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।