ETV Bharat / state

মিলছে না ফরেন্সিক রিপোর্ট, অধরা কঙ্কাল রহস্য - skeleton

কঙ্কাল উদ্ধারের পর 22 দিন কেটে গেলেও পাওয়া যায়নি ফরেন্সিক রিপোর্ট । তদন্ত শুরু করতে সমস্যায় পড়েছে আলিপুর জংশনের পুলিশ ।

skeleton
author img

By

Published : May 17, 2019, 9:22 PM IST

আলিপুরদুয়ার, 17 মে : কঙ্কাল উদ্ধারের পর 22 দিন কেটে গেলেও শুরু হয়নি তদন্ত । পুলিশের হাতে ফরেন্সিক রিপোর্ট না থাকায় এখনও অন্ধকারে পুলিশ । ফলে কঙ্কালটি পুরুষ না মহিলার তার হদিশ পাওয়া যায়নি । কঙ্কাল উদ্ধার রহস্যের উন্মোচন না হওয়ার জেরে স্বাভাবিকভাবেই পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমছে শহরবাসীর ।

26 এপ্রিল আলিপুরদুয়ার জংশনের একটি কোয়ার্টারের শৌচালয়ের চৌবাচ্চা থেকে একটি কঙ্কাল উদ্ধার হয় । শ্যামাপ্রসাদ বিদ্যামন্দিরের পড়ুয়ারা প্রথম ওই কঙ্কালটি দেখতে পায় । এরপর জংশন ফাড়ির পুলিশ গিয়ে সেটি উদ্ধার করে । তদন্তকারী পুলিশ অফিসারদের প্রাথমিক অনুমান, অন্তত চার-পাঁচ মাস আগের এই কঙ্কাল । কঙ্কালটির বুকে একটি সোয়েটার জড়ানো ছিল । তাতেই পুলিশের সন্দেহ, শীতকাল থেকে কঙ্কালটি সেখানে রয়েছে ।

সূত্র অনুযায়ী, ঘটনার পর থেকেই জেলা পুলিশ চাইছে দ্রুত তদন্ত শুরু করতে । কিন্তু প্রয়োজনীয় নথি ও ফরেন্সিক রিপোর্ট না থাকায় হাত গুটিয়ে রয়েছে পুলিশ । প্রয়োজনীয় ফরেন্সিক রিপোর্টের জন্য কোচবিহার জেলা হাসপাতালের ফরেন্সিক ল্যাবে চিঠি পাঠিয়েছেন খোদ জেলা পুলিশ সুপার সুনিল কুমার যাদব । তবুও কেন এখনও রিপোর্ট পাওয়া যায়নি তা নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি জেলা পুলিশ সুপার ।

আলিপুরদুয়ার, 17 মে : কঙ্কাল উদ্ধারের পর 22 দিন কেটে গেলেও শুরু হয়নি তদন্ত । পুলিশের হাতে ফরেন্সিক রিপোর্ট না থাকায় এখনও অন্ধকারে পুলিশ । ফলে কঙ্কালটি পুরুষ না মহিলার তার হদিশ পাওয়া যায়নি । কঙ্কাল উদ্ধার রহস্যের উন্মোচন না হওয়ার জেরে স্বাভাবিকভাবেই পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমছে শহরবাসীর ।

26 এপ্রিল আলিপুরদুয়ার জংশনের একটি কোয়ার্টারের শৌচালয়ের চৌবাচ্চা থেকে একটি কঙ্কাল উদ্ধার হয় । শ্যামাপ্রসাদ বিদ্যামন্দিরের পড়ুয়ারা প্রথম ওই কঙ্কালটি দেখতে পায় । এরপর জংশন ফাড়ির পুলিশ গিয়ে সেটি উদ্ধার করে । তদন্তকারী পুলিশ অফিসারদের প্রাথমিক অনুমান, অন্তত চার-পাঁচ মাস আগের এই কঙ্কাল । কঙ্কালটির বুকে একটি সোয়েটার জড়ানো ছিল । তাতেই পুলিশের সন্দেহ, শীতকাল থেকে কঙ্কালটি সেখানে রয়েছে ।

সূত্র অনুযায়ী, ঘটনার পর থেকেই জেলা পুলিশ চাইছে দ্রুত তদন্ত শুরু করতে । কিন্তু প্রয়োজনীয় নথি ও ফরেন্সিক রিপোর্ট না থাকায় হাত গুটিয়ে রয়েছে পুলিশ । প্রয়োজনীয় ফরেন্সিক রিপোর্টের জন্য কোচবিহার জেলা হাসপাতালের ফরেন্সিক ল্যাবে চিঠি পাঠিয়েছেন খোদ জেলা পুলিশ সুপার সুনিল কুমার যাদব । তবুও কেন এখনও রিপোর্ট পাওয়া যায়নি তা নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি জেলা পুলিশ সুপার ।

sample description
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.