ETV Bharat / sports

Dutee Chand : রিও অলিম্পিকসে পারিনি, টোকিয়োতে করে দেখাব ; আত্মবিশ্বাসী দ্যুতি

author img

By

Published : Jul 4, 2021, 4:14 PM IST

বিশ্ব ব়্যাঙ্কিং কোটায় 100 ও 200 মিটার দৌড়ে টোকিয়ো অলিম্পিকসে অংশ নেওয়ার সুযোগ এসেছে দ্যুতি চাঁদের সামনে ৷

dutee
dutee

নয়াদিল্লি, 4 জুলাই : "এমন অনেক কিছু আছে যা আগে জানতাম না ৷ কিন্তু এখন জানি ৷" টোকিয়োর উদ্দেশে রওনা দেওয়ার আগে দেশের দ্রুততম মহিলা দৌড়বিদ দ্যুতি চাঁদের গলায় আত্মবিশ্বাসের সুর ঝরে পড়ছে ৷ যে আত্মবিশ্বাসের ছিঁটেফোঁটাও রিও অলিম্পিকসের সময় ছিল না ৷ দ্যুতি বলছেন, অলিম্পিকসের মঞ্চের জন্য দিন-রাত নিজেকে প্রস্তুত করেছেন ৷ এখন শুধু টোকিয়োগামী বিমানে ওঠার অপেক্ষা ৷

বিশ্ব ব়্যাঙ্কিং কোটায় শেষ মুহূর্তে অলিম্পিকসে অংশ নেওয়ার সুযোগ এসেছে ৷ 100 ও 200 মিটার উভয় বিভাগেই অংশ নেবেন ৷ দেশের অন্যতম দ্রুততম মহিলা দ্যুতি চাঁদের এখন নাওয়া খাওয়ার সময় নেই ৷ দারিদ্র্যের সঙ্গে ক্রমাগত লড়াই করে এই জায়গায় পৌঁছেছেন ৷ কেরিয়ারের চড়াই উতরাই দেখেছেন ৷ সমপ্রেমের কথা প্রকাশ্যে এনে বিতর্কে জড়িয়েছেন ৷ ওড়িশার ব্রাহ্মণী নদীর পাড় ধরে খালি পায়ে দৌড়াতেন ৷ জুতো কেনারও টাকা ছিল না ৷ 100 ও 200 মিটার স্প্রিন্টে সেই দ্যুতিই এখন দেশের পদক জয়ের ভরসা ৷

নিজের প্রতি গর্ব হচ্ছে দ্যুতির ৷ ইটিভি ভারতের সঙ্গে কথোপকথনে ওড়িশার এই স্প্রিন্টার বলেছেন, "আমি নিজেকে নিয়ে ভীষণ গর্বিত ৷ আমিই একমাত্র ভারতীয় অ্যাথলিট যে বিশ্ব ব়্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে 100 ও 200 দুটি ইভেন্টেই যোগ্যতা অর্জন করেছে ৷ 2016 সালে রিও অলিম্পিকসে যোগ্যতা অর্জন করেছিলাম ৷ এই নিয়ে দ্বিতীয় অলিম্পিকসের মঞ্চে নিজেকে দেখতে পাব ৷"

অনুশীলনে মগ্ন দ্যুতি
অনুশীলনে মগ্ন দ্যুতি

একসময় ভারতীয় অ্যাথলেটিক্সে ঝড় তুলেছিলেন পিটি উষা ৷ কেরালার এই প্রাক্তন স্প্রিন্টারকে বলা হয় ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের রানি ৷ অলিম্পিকসে ভারতীয়দের প্রত্যাশার ব্যাটনটা পিটি উষার থেকে দ্যুতির কাঁধে গিয়ে পড়েছে ৷ দ্যুতি নিজেও সেটা বোঝেন ৷ ফোন মারফত ইটিভি ভারতের প্রতিনিধির সঙ্গে কথোপকথনে দ্যুতি বলছেন, "পদক জয়ের লক্ষ্যে আমি শুধু কঠিন পরিশ্রম করতে পারি ৷ বাকিটা ঈশ্বরের হাতে ৷ ওটা আমার হাতে নেই ৷"

তাঁর কথায়, "ভাল কিছু হওয়ার আশা করতে পারি ৷ যদি ভাল পারফরম্যান্স দিতে পারি তাহলে সেমিফাইনাল এবং ফাইনালে জায়গা করে নিতে পারব ৷ লোকে চায় আমি সোনা জিতে ফিরি ৷ প্রত্যাশাটা বুঝতে পারছি ৷ তাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব ৷ এতদিন ধরে যত পরিশ্রম করেছি সবটা উজাড় করে দেব ৷" 23 জুলাই থেকে শুরু হতে চলা টোকিয়ো অলিম্পিকসে 100 মিটার ও 200 মিটার ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন মোট 56 জন অ্যাথলিট ৷ 100 মিটারে ওড়িশার তারকা স্প্রিন্টার দ্যুতি বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের 41 নম্বরে স্থানে রয়েছে ৷ 200 মিটারে তাঁর র‌্যাঙ্কিং 50 ৷ সেই সুবাদে অলিম্পিকসের দরজা খুলে যায় তাঁর সামনে ৷

আরও পড়ুন : Pranati Nayak : অলিম্পিকস পদকের স্বপ্নে বুঁদ জিমন্যাস্ট প্রণতির গ্রাম পিংলা

যদি কোনও অ্যাথলিট অলিম্পিকের জন্য সরাসরি যোগ্যতার অর্জন করতে ব্যর্থ হয় তবে বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে যোগ্যতা অর্জনের জন্য একটি বিকল্প পথ রয়েছে ৷ এই নিয়মে যোগ্যতা অর্জন পর্বের সময়ে একজন অ্যাথলিটের শীর্ষ পাঁচটি পারফরম্যান্সের বিবেচনা করা হয় ৷ 60তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে মহিলাদের 100 মিটার ফাইনালে চতুর্থ স্থানে শেষ করেছিলেন দ্যুতি ৷ ফলে সরাসরি অলিম্পিকসে যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হন ।

আর কয়েকদিন পর সেই দ্যুতি অলিম্পিকসে পদক জয়ের দৌড়ে নামবেন ৷ কোচ রমেশ নাগাপুরীর অধীনে দিনে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ধরে কড়া অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন ৷ ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে সেই অনুশীলনের সময়টা কখনও কখনও 10 থেকে 12 ঘণ্টায় পৌঁছে যায় ৷ টোকিয়োর টিকিট পাকা করতে 21 জুন পাতিয়ালায় ইন্ডিয়ান গ্রাঁ পি 4 -এ নেমেছিলেন দ্যুতি চাঁদ ৷ 11.17 সেকেন্ডে দৌড় শেষ করেন তিনি ৷ যেখানে যোগ্যতা অর্জনের জন্য 11.15 সেকেন্ডে দৌড় শেষ করার প্রয়োজন ছিল ৷ 0.02 সেকেন্ডের এই ব্যবধানকে মেটাতে চান দেশের তারকা স্র্পিন্টার ৷ নিজের আরও উন্নতি চান ৷

কোচের তত্ত্বাবধানে সকাল 6টায় দ্যুতির অনুশীলন শুরু হয়ে যায় ৷ চলে 10টা পর্যন্ত ৷ ঘণ্টাখানেকের বিরাম নিয়ে ফের 11টা থেকে শুরু হয় ট্রেনিং ৷ বিকেলে দ্যুতির অনুশীলনের সময় হল 4টে থেকে 6টা পর্যন্ত ৷ করোনা ও লকডাউনে সবাই যখন ঘরবন্দী তখনও সমানতালে অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছেন ৷ নিজের অ্যাপার্টমেন্টেই চলেছে অনুশীলন ৷ দ্যুতির কথায়, "2020 সালে যখন লকডাউন ঘোষিত হল খুব সমস্যায় পড়ে গিয়েছিলাম ৷ সবকিছু বন্ধ ৷ একমাস ধরে বাড়িতে বসেছিলাম ৷ নিজের মতো করে যতটা পেরেছি অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছি ৷ আমার অনুশীলনের জন্য ওড়িশা সরকারের পক্ষ থেকে কলিঙ্গ স্টেডিয়াম খুলে দেওয়া হয়েছে ৷"

আরও পড়ুন : Deepika Kumari : বাঁশের তির-ধনুকে শুরু, অলিম্পিকস পদক পাখির চোখ অপ্রতিরোধ্য দীপিকার

ভারতীয় অ্যাথলিটের আশা ভরসা দ্যুতি চাঁদের এটি দ্বিতীয় অলিম্পিকস ৷ এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ সহ দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিদেশি প্রতিযোগীদের পিছনে ফেলে দেওয়ার কৌশল শিখে গিয়েছেন ৷ তাঁর কথায়, "রিও অলিম্পিকসের সময় অভিজ্ঞতা ছিল না ৷ সেইসময় খুব একটা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশগ্রহণ করিনি ৷ শুধুমাত্র পুনেতে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা ছিল ৷ যেটা রিও অলিম্পিকসে পারিনি টোকিয়োতে সেটাই করে দেখানোর চেষ্টা করব ৷ অনেক কিছু রয়েছে যা আগে জানতাম না কিন্তু এখন সেসব সম্পর্কে আমি ওয়াকিবহাল ৷"

---সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন আয়ুষ্মান পাণ্ডে

নয়াদিল্লি, 4 জুলাই : "এমন অনেক কিছু আছে যা আগে জানতাম না ৷ কিন্তু এখন জানি ৷" টোকিয়োর উদ্দেশে রওনা দেওয়ার আগে দেশের দ্রুততম মহিলা দৌড়বিদ দ্যুতি চাঁদের গলায় আত্মবিশ্বাসের সুর ঝরে পড়ছে ৷ যে আত্মবিশ্বাসের ছিঁটেফোঁটাও রিও অলিম্পিকসের সময় ছিল না ৷ দ্যুতি বলছেন, অলিম্পিকসের মঞ্চের জন্য দিন-রাত নিজেকে প্রস্তুত করেছেন ৷ এখন শুধু টোকিয়োগামী বিমানে ওঠার অপেক্ষা ৷

বিশ্ব ব়্যাঙ্কিং কোটায় শেষ মুহূর্তে অলিম্পিকসে অংশ নেওয়ার সুযোগ এসেছে ৷ 100 ও 200 মিটার উভয় বিভাগেই অংশ নেবেন ৷ দেশের অন্যতম দ্রুততম মহিলা দ্যুতি চাঁদের এখন নাওয়া খাওয়ার সময় নেই ৷ দারিদ্র্যের সঙ্গে ক্রমাগত লড়াই করে এই জায়গায় পৌঁছেছেন ৷ কেরিয়ারের চড়াই উতরাই দেখেছেন ৷ সমপ্রেমের কথা প্রকাশ্যে এনে বিতর্কে জড়িয়েছেন ৷ ওড়িশার ব্রাহ্মণী নদীর পাড় ধরে খালি পায়ে দৌড়াতেন ৷ জুতো কেনারও টাকা ছিল না ৷ 100 ও 200 মিটার স্প্রিন্টে সেই দ্যুতিই এখন দেশের পদক জয়ের ভরসা ৷

নিজের প্রতি গর্ব হচ্ছে দ্যুতির ৷ ইটিভি ভারতের সঙ্গে কথোপকথনে ওড়িশার এই স্প্রিন্টার বলেছেন, "আমি নিজেকে নিয়ে ভীষণ গর্বিত ৷ আমিই একমাত্র ভারতীয় অ্যাথলিট যে বিশ্ব ব়্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে 100 ও 200 দুটি ইভেন্টেই যোগ্যতা অর্জন করেছে ৷ 2016 সালে রিও অলিম্পিকসে যোগ্যতা অর্জন করেছিলাম ৷ এই নিয়ে দ্বিতীয় অলিম্পিকসের মঞ্চে নিজেকে দেখতে পাব ৷"

অনুশীলনে মগ্ন দ্যুতি
অনুশীলনে মগ্ন দ্যুতি

একসময় ভারতীয় অ্যাথলেটিক্সে ঝড় তুলেছিলেন পিটি উষা ৷ কেরালার এই প্রাক্তন স্প্রিন্টারকে বলা হয় ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের রানি ৷ অলিম্পিকসে ভারতীয়দের প্রত্যাশার ব্যাটনটা পিটি উষার থেকে দ্যুতির কাঁধে গিয়ে পড়েছে ৷ দ্যুতি নিজেও সেটা বোঝেন ৷ ফোন মারফত ইটিভি ভারতের প্রতিনিধির সঙ্গে কথোপকথনে দ্যুতি বলছেন, "পদক জয়ের লক্ষ্যে আমি শুধু কঠিন পরিশ্রম করতে পারি ৷ বাকিটা ঈশ্বরের হাতে ৷ ওটা আমার হাতে নেই ৷"

তাঁর কথায়, "ভাল কিছু হওয়ার আশা করতে পারি ৷ যদি ভাল পারফরম্যান্স দিতে পারি তাহলে সেমিফাইনাল এবং ফাইনালে জায়গা করে নিতে পারব ৷ লোকে চায় আমি সোনা জিতে ফিরি ৷ প্রত্যাশাটা বুঝতে পারছি ৷ তাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব ৷ এতদিন ধরে যত পরিশ্রম করেছি সবটা উজাড় করে দেব ৷" 23 জুলাই থেকে শুরু হতে চলা টোকিয়ো অলিম্পিকসে 100 মিটার ও 200 মিটার ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন মোট 56 জন অ্যাথলিট ৷ 100 মিটারে ওড়িশার তারকা স্প্রিন্টার দ্যুতি বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের 41 নম্বরে স্থানে রয়েছে ৷ 200 মিটারে তাঁর র‌্যাঙ্কিং 50 ৷ সেই সুবাদে অলিম্পিকসের দরজা খুলে যায় তাঁর সামনে ৷

আরও পড়ুন : Pranati Nayak : অলিম্পিকস পদকের স্বপ্নে বুঁদ জিমন্যাস্ট প্রণতির গ্রাম পিংলা

যদি কোনও অ্যাথলিট অলিম্পিকের জন্য সরাসরি যোগ্যতার অর্জন করতে ব্যর্থ হয় তবে বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে যোগ্যতা অর্জনের জন্য একটি বিকল্প পথ রয়েছে ৷ এই নিয়মে যোগ্যতা অর্জন পর্বের সময়ে একজন অ্যাথলিটের শীর্ষ পাঁচটি পারফরম্যান্সের বিবেচনা করা হয় ৷ 60তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে মহিলাদের 100 মিটার ফাইনালে চতুর্থ স্থানে শেষ করেছিলেন দ্যুতি ৷ ফলে সরাসরি অলিম্পিকসে যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হন ।

আর কয়েকদিন পর সেই দ্যুতি অলিম্পিকসে পদক জয়ের দৌড়ে নামবেন ৷ কোচ রমেশ নাগাপুরীর অধীনে দিনে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ধরে কড়া অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন ৷ ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে সেই অনুশীলনের সময়টা কখনও কখনও 10 থেকে 12 ঘণ্টায় পৌঁছে যায় ৷ টোকিয়োর টিকিট পাকা করতে 21 জুন পাতিয়ালায় ইন্ডিয়ান গ্রাঁ পি 4 -এ নেমেছিলেন দ্যুতি চাঁদ ৷ 11.17 সেকেন্ডে দৌড় শেষ করেন তিনি ৷ যেখানে যোগ্যতা অর্জনের জন্য 11.15 সেকেন্ডে দৌড় শেষ করার প্রয়োজন ছিল ৷ 0.02 সেকেন্ডের এই ব্যবধানকে মেটাতে চান দেশের তারকা স্র্পিন্টার ৷ নিজের আরও উন্নতি চান ৷

কোচের তত্ত্বাবধানে সকাল 6টায় দ্যুতির অনুশীলন শুরু হয়ে যায় ৷ চলে 10টা পর্যন্ত ৷ ঘণ্টাখানেকের বিরাম নিয়ে ফের 11টা থেকে শুরু হয় ট্রেনিং ৷ বিকেলে দ্যুতির অনুশীলনের সময় হল 4টে থেকে 6টা পর্যন্ত ৷ করোনা ও লকডাউনে সবাই যখন ঘরবন্দী তখনও সমানতালে অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছেন ৷ নিজের অ্যাপার্টমেন্টেই চলেছে অনুশীলন ৷ দ্যুতির কথায়, "2020 সালে যখন লকডাউন ঘোষিত হল খুব সমস্যায় পড়ে গিয়েছিলাম ৷ সবকিছু বন্ধ ৷ একমাস ধরে বাড়িতে বসেছিলাম ৷ নিজের মতো করে যতটা পেরেছি অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছি ৷ আমার অনুশীলনের জন্য ওড়িশা সরকারের পক্ষ থেকে কলিঙ্গ স্টেডিয়াম খুলে দেওয়া হয়েছে ৷"

আরও পড়ুন : Deepika Kumari : বাঁশের তির-ধনুকে শুরু, অলিম্পিকস পদক পাখির চোখ অপ্রতিরোধ্য দীপিকার

ভারতীয় অ্যাথলিটের আশা ভরসা দ্যুতি চাঁদের এটি দ্বিতীয় অলিম্পিকস ৷ এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ সহ দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিদেশি প্রতিযোগীদের পিছনে ফেলে দেওয়ার কৌশল শিখে গিয়েছেন ৷ তাঁর কথায়, "রিও অলিম্পিকসের সময় অভিজ্ঞতা ছিল না ৷ সেইসময় খুব একটা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশগ্রহণ করিনি ৷ শুধুমাত্র পুনেতে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা ছিল ৷ যেটা রিও অলিম্পিকসে পারিনি টোকিয়োতে সেটাই করে দেখানোর চেষ্টা করব ৷ অনেক কিছু রয়েছে যা আগে জানতাম না কিন্তু এখন সেসব সম্পর্কে আমি ওয়াকিবহাল ৷"

---সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন আয়ুষ্মান পাণ্ডে

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.