ETV Bharat / sports

বিনিয়োগকারী সংস্থার কর্ণধার আসছেন, মিটবে কি ইস্টবেঙ্গলের চুক্তি জট ?

চলতি সপ্তাহে কলকাতায় পা দিচ্ছেন শিল্পপতি হরিমোহন বাঙ্গুর । তার আগমনের মধ্যে দিয়ে ইস্টবেঙ্গল সদস্য সমর্থকরা, ক্লাব এবং বিনিয়োগ সংস্থার মধ্যে বয়ে চলা বিতর্কের সমাপ্তির আশা করছে ।

author img

By

Published : Mar 19, 2021, 10:36 PM IST

বিনিয়োগ কর্ণধার আসছেন, মিটবে কি ইস্টবেঙ্গলের চুক্তি জট ?
বিনিয়োগ কর্ণধার আসছেন, মিটবে কি ইস্টবেঙ্গলের চুক্তি জট ?

কলকাতা, 19 মার্চ : চলতি সপ্তাহে কলকাতায় পা দিচ্ছেন শিল্পপতি হরিমোহন বাঙ্গুর । তার আগমনের মধ্যে দিয়ে ইস্টবেঙ্গল সদস্য সমর্থকরা, ক্লাব এবং বিনিয়োগ সংস্থার মধ্যে বয়ে চলা বিতর্কের সমাপ্তির আশা করছে । তবে দুই তরফের বৈঠক ঘিরে এখনও কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে খবর নেই ।

ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্তারা গত বুধবার কার্যকরী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এফএসডিএলের প্রতিনিধি তরুণ ঝুনঝুনওয়ালার উপস্থিতিতে বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে কথা বলতে আপত্তি নেই । সেই আর্জি তাঁরা তরুণ ঝুনঝুনওয়ালাকে জানিয়েছেন। মাঝের কয়েকদিনে এফএসডিএলের কর্তাটি কোনও ফোন লাল হলুদ বিনিয়োগ সংস্থার কোনও প্রতিনিধির সঙ্গে করেছেন বলে জানা যায়নি ।

প্রসঙ্গত, চুড়ান্ত চুক্তির কয়েকটি শর্তাবলীতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের আপত্তি রয়েছে । এবং তা জানিয়ে গত ডিসেম্বর মাসে চিঠি দিয়েছিল । যার উত্তর না কি বিনিয়োগ সংস্থার তরফে মেলেনি বলে ক্লাবের তরফে বলা হয়েছিল । "না আমরা এই ধরনের কোনও ফোন পাইনি," বলছিলেন বিনিয়োগ সংস্থার কর্তাটি ।

কর্ণধার হরিমোহন বাঙুর চলতি সপ্তাহে আসছেন । তবে এখনও পর্যন্ত কলকাতার অফিসে তিনি কবে আসবেন বা আদৌ আসবেন কি না তা জানা যায়নি । হরিমোহন বাঙ্গুর নিজের কাজ করতে আসছেন । তার কাজের তালিকায় ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সঙ্গে বৈঠক আছে কি না তা অজ্ঞাত।

"মৌ চুক্তি করার সময় লাল হলুদ কর্তারা সই করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর সামনে সই করেছিলেন সব কিছু জেনে বুঝে। এই অবস্থায় চুক্তিতে চূড়ান্ত সই হওয়ার পরে চেয়ারম্যান একটি ঘোষণা করবেন । এবং ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা জানাবেন । এটাই তো স্বাভাবিক," বলছিলেন বিনিয়োগ সংস্থার কর্তাটি ।

প্রসঙ্গত, ইস্টবেঙ্গল প্রেসিডেন্ট ডাক্তার প্রণব দাশগুপ্ত গতমাসে বলেছিলেন, হোলির উৎসবের সময় বিনিয়োগ সংস্থার কর্ণধার শহরে আসছেন। সেই সময় তার সঙ্গে কথা হতে পারে । সেই বৈঠকে যাবতীয় জটিলতা দূর হয়ে যাবে। চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে যাবে। এখন যে ক্লাবের কিছু কর্তা চুড়ান্ত চুক্তি হওয়ার পথে প্রতিবন্ধক তা পরিস্কার। যেখানে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট এবং সচিব কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ ।

আরও পড়ুন : এফএসডিএলের মধ্যস্থতায় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠকে রাজি ইস্টবেঙ্গল কর্তারা

"প্রেসিডেন্ট, সচিব ওই দিনের বৈঠকে ছিলেন । এখন তারা নিজের পদাধিকারের ক্ষমতা প্রয়োগ করার জায়গায় রয়েছে কি না সেটা দেখার। যা চলছে তা ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ভাবমূর্তির সঙ্গে যায় না । এবং সেই নষ্ট টা যে কতিপয় সদস্যের কারণে হচ্ছে তা পরিস্কার," বলছিলেন বিনিয়োগ সংস্থার কর্তাটি ।

কলকাতা, 19 মার্চ : চলতি সপ্তাহে কলকাতায় পা দিচ্ছেন শিল্পপতি হরিমোহন বাঙ্গুর । তার আগমনের মধ্যে দিয়ে ইস্টবেঙ্গল সদস্য সমর্থকরা, ক্লাব এবং বিনিয়োগ সংস্থার মধ্যে বয়ে চলা বিতর্কের সমাপ্তির আশা করছে । তবে দুই তরফের বৈঠক ঘিরে এখনও কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে খবর নেই ।

ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্তারা গত বুধবার কার্যকরী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এফএসডিএলের প্রতিনিধি তরুণ ঝুনঝুনওয়ালার উপস্থিতিতে বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে কথা বলতে আপত্তি নেই । সেই আর্জি তাঁরা তরুণ ঝুনঝুনওয়ালাকে জানিয়েছেন। মাঝের কয়েকদিনে এফএসডিএলের কর্তাটি কোনও ফোন লাল হলুদ বিনিয়োগ সংস্থার কোনও প্রতিনিধির সঙ্গে করেছেন বলে জানা যায়নি ।

প্রসঙ্গত, চুড়ান্ত চুক্তির কয়েকটি শর্তাবলীতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের আপত্তি রয়েছে । এবং তা জানিয়ে গত ডিসেম্বর মাসে চিঠি দিয়েছিল । যার উত্তর না কি বিনিয়োগ সংস্থার তরফে মেলেনি বলে ক্লাবের তরফে বলা হয়েছিল । "না আমরা এই ধরনের কোনও ফোন পাইনি," বলছিলেন বিনিয়োগ সংস্থার কর্তাটি ।

কর্ণধার হরিমোহন বাঙুর চলতি সপ্তাহে আসছেন । তবে এখনও পর্যন্ত কলকাতার অফিসে তিনি কবে আসবেন বা আদৌ আসবেন কি না তা জানা যায়নি । হরিমোহন বাঙ্গুর নিজের কাজ করতে আসছেন । তার কাজের তালিকায় ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সঙ্গে বৈঠক আছে কি না তা অজ্ঞাত।

"মৌ চুক্তি করার সময় লাল হলুদ কর্তারা সই করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর সামনে সই করেছিলেন সব কিছু জেনে বুঝে। এই অবস্থায় চুক্তিতে চূড়ান্ত সই হওয়ার পরে চেয়ারম্যান একটি ঘোষণা করবেন । এবং ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা জানাবেন । এটাই তো স্বাভাবিক," বলছিলেন বিনিয়োগ সংস্থার কর্তাটি ।

প্রসঙ্গত, ইস্টবেঙ্গল প্রেসিডেন্ট ডাক্তার প্রণব দাশগুপ্ত গতমাসে বলেছিলেন, হোলির উৎসবের সময় বিনিয়োগ সংস্থার কর্ণধার শহরে আসছেন। সেই সময় তার সঙ্গে কথা হতে পারে । সেই বৈঠকে যাবতীয় জটিলতা দূর হয়ে যাবে। চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে যাবে। এখন যে ক্লাবের কিছু কর্তা চুড়ান্ত চুক্তি হওয়ার পথে প্রতিবন্ধক তা পরিস্কার। যেখানে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট এবং সচিব কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ ।

আরও পড়ুন : এফএসডিএলের মধ্যস্থতায় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠকে রাজি ইস্টবেঙ্গল কর্তারা

"প্রেসিডেন্ট, সচিব ওই দিনের বৈঠকে ছিলেন । এখন তারা নিজের পদাধিকারের ক্ষমতা প্রয়োগ করার জায়গায় রয়েছে কি না সেটা দেখার। যা চলছে তা ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ভাবমূর্তির সঙ্গে যায় না । এবং সেই নষ্ট টা যে কতিপয় সদস্যের কারণে হচ্ছে তা পরিস্কার," বলছিলেন বিনিয়োগ সংস্থার কর্তাটি ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.