ETV Bharat / sports

ভবানীপুরের বিরুদ্ধে কী স্ট্রাটেজি আলেয়ান্দ্রোর ? - ভবানীপুরের বিরুদ্ধে নতুন স্ট্রাটেজি আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়ার

সাত ম্যাচে 13 পয়েন্ট ঝুলিতে । বাকি চার ম্যাচে সর্বোচ্চ 12 পয়েন্ট আসতে পারে। 25 পয়েন্টে খেতাব আসা অনেক পারমুটেশন কম্বিনেশনের ওপর নির্ভর করবে । ফুটবলারদের পাসিং ফুটবলের সার্থক প্রয়োগে বাজিমাতের ভাবনা ।

আলেয়ান্দ্রো
author img

By

Published : Sep 13, 2019, 10:37 PM IST

কলকাতা, 13 সেপ্টেম্বর : কলকাতা লিগ খেতাব ফেরানো সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে জল্পনায় ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা । সাত ম্যাচে 13 পয়েন্ট ঝুলিতে । বাকি চার ম্যাচে সর্বোচ্চ 12 পয়েন্ট আসতে পারে। 25 পয়েন্টে খেতাব আসা অনেক পারমুটেশন কম্বিনেশনের ওপর নির্ভর করবে । কারণ লিগ টেবিলের ওপরের দিকে পিয়ারলেস, ভবানীপুরের সাফল্য-ব্যর্থতায় রং বদলের সম্ভাবনা । তবে কোনও সন্দেহ নেই ছয় ম্যাচে 13 পয়েন্ট পেয়ে জহর দাসের পিয়ারলেস সুবিধাজনক জায়গায় রয়েছে ।

ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া অবশ্য কলকাতা লিগ খেতাব জয় নিয়ে মন্তব্য করার চেয়ে মরশুম শেষে হিসেব মেলানোর কথা সমালোচকদের বলেছেন । তাই বাকি মরশুমের ভাবনা তাঁর মাথায় । সেভাবেই দল সাজাচ্ছেন । কালীঘাট এম এসের বিরুদ্ধে দলের জয়ে খুশি । তার থেকেও বড় কথা শুরু থেকে মাঠে নেমে নজরকাড়া ফুটবল উপহার দিয়েছেন জুয়ান মেরে গঞ্জালেস । নবাগত জুয়ানের ভালো খেলায় খুশির ঝিলিক আলেয়ান্দ্রোর মুখে । বলছেন, সময় দিলে ফুল ফোটাবে বাঁ পায়ের ফুটবলারটি । একইভাবে বোরহাকে পরিবর্ত হিসেবে নামিয়ে মার্তি ক্রিসপিকে মাঝমাঠে ব্যবহার করেছেন । আলেয়ান্দ্রো বলছেন, মার্তি ক্রিসপিকে তিনি চেনেন । তাঁর অধীনে খেলেছেন মার্তি । তাই মাঝমাঠে ব্লকার হিসেবে তাঁর খেলায় কোনও নতুনত্ব লাল হলুদ চাণক্যের চোখে নেই । বরং না বললেও বোঝা যাচ্ছে কাশিম আইদারার পরিবর্ত খোঁজার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি । ম্যাচের পরের দিন যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডে ফুটবলারদের কুল ডাউন সেশন ছিল । সেখানে ফিজিও কার্লোস নোদারের অধীনে ফিজিকাল করা ছাড়াও আলেয়ান্দ্রো জুয়ান ও কোলাডোকে নিয়ে বাড়তি সময় ব্যয় করলেন ।

সোমবার গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ । প্রতিপক্ষ ভবানীপুর ক্লাব । কোচ শংকরলাল চক্রবর্তীকে গত আই লিগে ফুটবল বুদ্ধিতে টেক্কা দিয়েছেন । এবার পরিস্থিতি ভিন্ন । কল্যাণী স্টেডিয়ামে সামান্য ভুলে যাবতীয় আশা খাদের কিনারে চলে যাবে । ইতিমধ্যে ইস্টবেঙ্গল মাঠের বেহাল দশা নিয়ে নিয়মিত সরব হয়েছেন । কল্যাণী স্টেডিয়ামে মাঠের ভালো অবস্থা তাঁর মুখে হাসি ফোটাবে । ফুটবলারদের পাসিং ফুটবলের সার্থক প্রয়োগে বাজিমাতের ভাবনা । যার সফল প্রয়োগ না হলে সমালোচনা শুরু হবে জানেন । আর জানেন বলেই লাল হলুদ হেডস্যার বলছেন, জো ডজ, কামো বায়োকে সামলাতে নতুন ভাবনা ভাবতে হবে । সেজন্য সময় প্রয়োজন । তাই বলাই যায় কলকাতা লিগের শেষ প্রহরে নতুন ছকের ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া ।

কলকাতা, 13 সেপ্টেম্বর : কলকাতা লিগ খেতাব ফেরানো সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে জল্পনায় ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা । সাত ম্যাচে 13 পয়েন্ট ঝুলিতে । বাকি চার ম্যাচে সর্বোচ্চ 12 পয়েন্ট আসতে পারে। 25 পয়েন্টে খেতাব আসা অনেক পারমুটেশন কম্বিনেশনের ওপর নির্ভর করবে । কারণ লিগ টেবিলের ওপরের দিকে পিয়ারলেস, ভবানীপুরের সাফল্য-ব্যর্থতায় রং বদলের সম্ভাবনা । তবে কোনও সন্দেহ নেই ছয় ম্যাচে 13 পয়েন্ট পেয়ে জহর দাসের পিয়ারলেস সুবিধাজনক জায়গায় রয়েছে ।

ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া অবশ্য কলকাতা লিগ খেতাব জয় নিয়ে মন্তব্য করার চেয়ে মরশুম শেষে হিসেব মেলানোর কথা সমালোচকদের বলেছেন । তাই বাকি মরশুমের ভাবনা তাঁর মাথায় । সেভাবেই দল সাজাচ্ছেন । কালীঘাট এম এসের বিরুদ্ধে দলের জয়ে খুশি । তার থেকেও বড় কথা শুরু থেকে মাঠে নেমে নজরকাড়া ফুটবল উপহার দিয়েছেন জুয়ান মেরে গঞ্জালেস । নবাগত জুয়ানের ভালো খেলায় খুশির ঝিলিক আলেয়ান্দ্রোর মুখে । বলছেন, সময় দিলে ফুল ফোটাবে বাঁ পায়ের ফুটবলারটি । একইভাবে বোরহাকে পরিবর্ত হিসেবে নামিয়ে মার্তি ক্রিসপিকে মাঝমাঠে ব্যবহার করেছেন । আলেয়ান্দ্রো বলছেন, মার্তি ক্রিসপিকে তিনি চেনেন । তাঁর অধীনে খেলেছেন মার্তি । তাই মাঝমাঠে ব্লকার হিসেবে তাঁর খেলায় কোনও নতুনত্ব লাল হলুদ চাণক্যের চোখে নেই । বরং না বললেও বোঝা যাচ্ছে কাশিম আইদারার পরিবর্ত খোঁজার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি । ম্যাচের পরের দিন যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডে ফুটবলারদের কুল ডাউন সেশন ছিল । সেখানে ফিজিও কার্লোস নোদারের অধীনে ফিজিকাল করা ছাড়াও আলেয়ান্দ্রো জুয়ান ও কোলাডোকে নিয়ে বাড়তি সময় ব্যয় করলেন ।

সোমবার গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ । প্রতিপক্ষ ভবানীপুর ক্লাব । কোচ শংকরলাল চক্রবর্তীকে গত আই লিগে ফুটবল বুদ্ধিতে টেক্কা দিয়েছেন । এবার পরিস্থিতি ভিন্ন । কল্যাণী স্টেডিয়ামে সামান্য ভুলে যাবতীয় আশা খাদের কিনারে চলে যাবে । ইতিমধ্যে ইস্টবেঙ্গল মাঠের বেহাল দশা নিয়ে নিয়মিত সরব হয়েছেন । কল্যাণী স্টেডিয়ামে মাঠের ভালো অবস্থা তাঁর মুখে হাসি ফোটাবে । ফুটবলারদের পাসিং ফুটবলের সার্থক প্রয়োগে বাজিমাতের ভাবনা । যার সফল প্রয়োগ না হলে সমালোচনা শুরু হবে জানেন । আর জানেন বলেই লাল হলুদ হেডস্যার বলছেন, জো ডজ, কামো বায়োকে সামলাতে নতুন ভাবনা ভাবতে হবে । সেজন্য সময় প্রয়োজন । তাই বলাই যায় কলকাতা লিগের শেষ প্রহরে নতুন ছকের ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া ।

Intro:কলকাতা লিগ খেতাব ফেরানো সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে জল্পনায় ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা। সাত ম্যাচে 13 পয়েন্ট ঝুলিতে। বাকি চার ম্যাচে সর্বোচ্চ 12পয়েন্ট আসতে পারে। 25পয়েন্টে খেতাব আসা অনেক পারমুটেশন কম্বিনেশন এর ওপর নির্ভর করবে। কারন লিগ টেবিলের ওপরের দিকে পিয়ারলেস, ভবানীপুরের সাফল্য ব্যর্থতায় রং বদলের সম্ভাবনা। তবে কোনও সন্দেহ নেই ছয় ম্যাচে 13 পয়েন্ট পেয়ে জহর দাসের পিয়ারলেস সুবিধা জনক জায়গায় রয়েছে। ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া অবশ্য কলকাতা লিগ খেতাব জয় নিয়ে মন্তব্য করার চেয়ে মরসুম শেষে হিসাব মেলানোর কথা সমালোচকদের বলেছেন। তাই বাকি মরসুমের ভাবনা তার মাথায়। সেভাবেই দল সাজাচ্ছেন তিনি। কালিঘাট এম এসের বিরুদ্ধে দলের জয়ে খুশি। তার থেকেও বড় কথা শুরু থেকে মাঠে নেমে নজর কাড়া ফুটবল উপহার দিয়েছেন জুয়ান মেরে গঞ্জালেস। নবাগত জুয়ানের ভালো খেলায় খুশির ঝিলিক আলেয়ান্দ্রোর মুখে। বলছেন সময় দিলে ফুল ফোটাবে বা পায়ের ফুটবলার টি। একইভাবে বোরহাকে পরিবর্ত হিসেবে নামিয়ে মার্তি ক্রিসপি কে মাঝমাঠে ব্যবহার করেছেন। আপাত ভাবে নরম ধরনের ডিফেন্ডারের মাঝমাঠে ডিফেন্সিভ ব্লকার হওয়ার মধ্যে চমকের ছোয়া দেখছেন অনেকেই। আলেয়ান্দ্রো বলছেন মার্তি ক্রিসপি কে তিনি চেনেন। তার অধীনে খেলেছেন মার্তি ক্রিসপি। তাই মাঝমাঠে ব্লকার হিসেবে তার খেলায় কোনও নতুনত্ব লাল হলুদ চাণক্যের চোখে নেই। বরং না বললেও বোঝা যাচ্ছে কাশিম আইদারা র পরিবর্ত খোজার চেষ্টা চালাচ্ছে ন তিনি। ম্যাচের পরের দিন যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডে ফুটবলারদের কুল ডাউন সেশন ছিল। সেখানে ফিজিও কার্লোস নোদারের অধীনে ফিজিক্যাল করা ছাড়াও আলেয়ান্দ্রো জুয়ান ও কোলাডো কে নিয়ে বাড়তি সময় ব্যয় করলেন। সোমবার গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। প্রতি পক্ষ ভবানীপুর ক্লাব। কোচ শংকরলাল চক্রবর্তী কে গত আই লিগে ফুটবল বুদ্ধিতে টেক্কা দিয়েছেন। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। কল্যানী স্টেডিয়ামে সামান্য ভুলে যাবতীয় আশা খাদের কিনারে চলে যাবে। ইতিমধ্যে ইস্টবেঙ্গল মাঠের বেহাল দশা নিয়ে নিয়মিত সরব হয়েছেন। কল্যানী স্টেডিয়ামে মাঠের ভালো অবস্থা তার মুখে হাসি ফোটাবে।ফুটবলারদের পাসিং ফুটবলের সার্থক প্রয়োগে বাজিমাতের ভাবনা। যার সফল প্রয়োগ না হলে সমালোচনা শুরু হবে জানেন। আর জানেন বলেই লাল হলুদ হেডস্যার বলছেন ডো ডজ, কামো বায়োকে সামলাতে নতুন ভাবনা ভাবতে হবে। সেজন্য সময় প্রয়োজন। তাই বলাই যায় কলকাতা লিগের শেষ প্রহরে নতুন ছকের ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া।


Body:ইবি


Conclusion:

For All Latest Updates

TAGGED:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.