ETV Bharat / sports

নাম প্রত্যাহার মিনার্ভার, সুপার কাপ ঘিরে জট - undefined

সুপার কাপ থেকে নাম তুলে নিল মিনার্ভা পঞ্জাব।

রঞ্জিত বাজাজ
author img

By

Published : Mar 13, 2019, 6:31 AM IST

কলকাতা, ১৩ মার্চ : সুপার কাপ থেকে নাম তুলে নিল মিনার্ভা পঞ্জাব। গতকাল ফেডারেশন সচিব কুশল দাসকে চিঠি দিয়ে সুপার কাপ থেকে নাম তোলার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন দলের কর্ণধার রঞ্জিত বাজাজ। তাঁদের বক্তব্য, ফেডারেশনের বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদেই এই পদক্ষেপ নিয়েছেন তাঁরা।

তিনি বলেন, শুধু মিনার্ভা পঞ্জাবই নয়, আই লিগের বাকি দলগুলোও একই পথে হাঁটবে। তাঁর এই কথায় সুপার লিগ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানও সুপার কাপে খেলতে না পারে বলে খবর ছড়িয়ে যায়। কিন্তু, কোয়েস ইস্টবেঙ্গলের CEO সঞ্জিত সেন বলেন, তাঁরা এরকম কোনও সিদ্ধান্তের কথা জানেন না। লাল হলুদের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, এই ধরনের পরিকল্পনার কথা তাঁদের জানা নেই। মোহনবাগানের তরফেও সুপার কাপ থেকে নাম তোলার কোনও ইঙ্গিত নেই। তবে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

যদিও ফেডারেশনের আচরণে সবাই ধোঁয়াশায়। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে ভুবনেশ্বরে বসবে সুপার কাপের আসর। আই লিগ ও ISL-এর প্রথম ছ'টি দল নিয়ে ১২ দলের মূলপর্ব শুরু হবে। বাকিদের যোগ্যতামান পর্ব পার করে আসতে হবে। কিন্তু, মিনার্ভা পঞ্জাব বয়কটের রাস্তায় হাঁটায় ক্লাব ও ফেডারেশনের মধ্যে সম্পর্কে ফের চিড় ধরল।

প্রসঙ্গত, সদ্য শেষ হওয়া আই লিগে অশান্ত কাশ্মীরে খেলতে যেতে অস্বীকার করেছিল মিনার্ভা পঞ্জাব। যা নিয়ে তিক্ততা আইনি পথে গড়িয়েছিল। পঞ্জাব ক্লাব দলের তরফ থেকে ফেডারেশনের প্রতি করা উক্তি দেশীয় ফুটবলের নিয়ামক সংস্থার কর্তারা ভালোভাবে নেননি।

কলকাতা, ১৩ মার্চ : সুপার কাপ থেকে নাম তুলে নিল মিনার্ভা পঞ্জাব। গতকাল ফেডারেশন সচিব কুশল দাসকে চিঠি দিয়ে সুপার কাপ থেকে নাম তোলার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন দলের কর্ণধার রঞ্জিত বাজাজ। তাঁদের বক্তব্য, ফেডারেশনের বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদেই এই পদক্ষেপ নিয়েছেন তাঁরা।

তিনি বলেন, শুধু মিনার্ভা পঞ্জাবই নয়, আই লিগের বাকি দলগুলোও একই পথে হাঁটবে। তাঁর এই কথায় সুপার লিগ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানও সুপার কাপে খেলতে না পারে বলে খবর ছড়িয়ে যায়। কিন্তু, কোয়েস ইস্টবেঙ্গলের CEO সঞ্জিত সেন বলেন, তাঁরা এরকম কোনও সিদ্ধান্তের কথা জানেন না। লাল হলুদের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, এই ধরনের পরিকল্পনার কথা তাঁদের জানা নেই। মোহনবাগানের তরফেও সুপার কাপ থেকে নাম তোলার কোনও ইঙ্গিত নেই। তবে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

যদিও ফেডারেশনের আচরণে সবাই ধোঁয়াশায়। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে ভুবনেশ্বরে বসবে সুপার কাপের আসর। আই লিগ ও ISL-এর প্রথম ছ'টি দল নিয়ে ১২ দলের মূলপর্ব শুরু হবে। বাকিদের যোগ্যতামান পর্ব পার করে আসতে হবে। কিন্তু, মিনার্ভা পঞ্জাব বয়কটের রাস্তায় হাঁটায় ক্লাব ও ফেডারেশনের মধ্যে সম্পর্কে ফের চিড় ধরল।

প্রসঙ্গত, সদ্য শেষ হওয়া আই লিগে অশান্ত কাশ্মীরে খেলতে যেতে অস্বীকার করেছিল মিনার্ভা পঞ্জাব। যা নিয়ে তিক্ততা আইনি পথে গড়িয়েছিল। পঞ্জাব ক্লাব দলের তরফ থেকে ফেডারেশনের প্রতি করা উক্তি দেশীয় ফুটবলের নিয়ামক সংস্থার কর্তারা ভালোভাবে নেননি।

Intro:তার ট্রফি ক‍্যাবিনেটে আর্ন্তজাতিক ট্রফির সংখ্যা এতটাই বেশি অন্য খেলার তারকা খেলোয়াড়দের চোখ কপালে উঠতে পারে। রেশমি কুমারী। বিহারের বাসিন্দা। ঘরকন্না ও চাকরি সামলে ক‍্যারামে দুবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। কলকাতায় এসেছেন পেট্রোলিয়াম বোর্ডের চ্যাম্পিয়ন শীপে অংশ নিতে। স্বামী সন্তান সংসার ফেলে চলে এসেছেন। লক্ষ্য খেতাব। জীবনের সবদিক সামলে খেলার জন্যে নিজেকে সপে দেওয়া দেখে বলতেই হয় রেশমী কুমারী সুপার মম।


Body:কলকাতার টলি ক্লাবে শনিবার থেকে শুরু হয়েছে 26তম পেট্রোলিয়াম স্পোর্টস বোর্ডের ইন্টার ইউনিট ক্যারাম চ্যাম্পিয়ন শীপ। সাতটি ইউনিটের মোট 63 জন খেলোয়াড় এবারের প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন।
পাড়ার ঠেকে বা ক্লাব ঘরে দুই কিংবা চারজনের ক্যারাম খেলা প্রায় সব জায়গায় দেখা যায়। কিন্তু সেই খেলার সৌজন্যে অর্জুন পুরস্কার লাভ কিংবা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া চমকে দেয়।বিহারের রেশমী কুমারী এখনও তামিলনাড়ুর মারিয়ার মত অর্জুন পুরস্কার পাননি তবে দুবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, দুবারের বিশ্বকাপ জয় দুবার আইসিএফ কাপ জিতেছেন। তালিকা এখানেই শেষ নয়। এর সঙ্গে যখন যুক্ত করতে হবে চারবারের সার্ক চ্যাম্পিয়ন তিনবারের এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন নয়বারের জাতীয় চ্যাম্পিয়ন তিনবারের ফেডারেশন কাপ চারবারের ইন্টার জোনাল ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন শীপে সেরা হওয়ার কৃতিত্ব। সত্যি অবাক হতে হয়।
দুই সন্তানের জননী রেশমী কুমারী বলছেন বাবা দাদাদের হাত ধরে ক্যারাম খেলার সঙ্গে তার পরিচয়। ধীরে ধীরে খেলাটিকে ভালোবেসেছেন।আত্মস্থ করেছেন। খেলাটি কখন তার সঙ্গী হয়ে গিয়েছে তা বুঝতে পারেননি। পরিবারের সমর্থন প্রথম থেকে ছিল, বিয়ের পরে স্বামী তার খেলার সমর্থক সমালোচক এবং ভরসাস্থল।তাই দুই বাচ্চা কে বাড়িতে রেখে ক্যারাম খেলে বেড়াতে পারছেন।
রেশমী কুমারী র মতে ক্যারাম খেলা সম্পর্কে সাধারণ ধারনার বদল হচ্ছে। খেলাটি র মাধ্যমে ছেলে বা মেয়ে সাফল্যের রাজপথ সহজেই পেতে পারে। তাছাড়া মনসংযোগ এখানে গুরুত্বপূর্ণ। যা আখেরে পড়াশোনায় সাহায্য করে।
চোখ ধাধানো সাফল্যের পরেও প্রত্যাশিত প্রচার নেই। রেশমী কুমারী বলছেন আক্ষেপ থাকলেও অভিযোগ নেই। কারন তারা খেলাটি সম্পর্কে ধারনা বদলের আন্দোলন শুরু করেছেন। আগামী দিন তার ফসল পাবে। ঘরকন্যা সামলে স্বপ্নপূরনের দৌড়। রেশমী কুমারী সব অর্থেই সুপার মম।


Conclusion:

For All Latest Updates

TAGGED:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.