ETV Bharat / sports

আলোর অভাবে বন্ধ ম্যাচ, বিতর্কের সূর্যগ্রহণ বাংলার সাজঘরে

আলোর অভাব, মেঘলা আবহাওয়া ও ভেজা পিচে অন্ধ্রপ্রদেশ বোলারদের সামলাতে ব্যর্থ শ্রীবৎসরা । 4 উইকেটে 241 রান নিয়ে খেলা শুরু করে বাংলা অলআউট 289 রানে । এদিকে, ইডেনে বাংলার সাজঘরে অনুমতি না নিয়ে প্রবেশের ফলে বিতর্ক শুরু হয় জাতীয় নির্বাচক দেবাং গান্ধির বিরুদ্ধে ।

অরুণলাল
অরুণলাল
author img

By

Published : Dec 27, 2019, 12:01 AM IST

Updated : Dec 27, 2019, 11:36 AM IST

কলকাতা, 26 ডিসেম্বর : আলোর অভাবে সারাদিনে চারবার বন্ধ হল খেলা । আলোর উন্নতি না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই দিনের খেলা পরিত্যক্ত বলে জানিয়ে দেন আম্পায়াররা । বিক্ষিপ্তভাবে 21 ওভারে বল হয়েছে । 4 উইকেটে 241 রান নিয়ে খেলা শুরু করে বাংলা অলআউট 289 রানে । প্রথম দিনে 110 রানে অপরাজিত অভিষেক রামন আজ প্রথম ওভারে মাত্র দু'রান যোগ করে সাজঘরে ফিরে যান । বাকিটা সময় মেঘলা আবহাওয়া ও ভেজা পিচে অন্ধ্রপ্রদেশ বোলারদের সামলাতে ব্যর্থ শ্রীবৎসরা । 101 মিনিট খেলা হওয়া সম্ভব হয়েছে । আলোর অভাবে খেলা পুরো না হওয়ায় হতাশ বাংলার কোচ অরুণলাল । তিনি বলেন, "এর ফলে হয়তো বাংলার পক্ষে ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা কঠিন হয়ে গেল ।"


বিক্ষিপ্তভাবে খেলা বন্ধ হওয়া নিয়ে বাংলা ও অন্ধ্রপ্রদেশ শিবিরের হতাশা ছাপিয়ে ইডেনে সরগরম জাতীয় নির্বাচক দেবাং গান্ধির কর্মকাণ্ড । এই জাতীয় নির্বাচক গত দু'দিন ধরে ইডেনে বাংলা বনাম অন্ধ্রপ্রদেশ রঞ্জি ট্রফির ম্যাচ দেখতে আসছেন । আজ সকালেও তিনি বাংলার ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করেন ।নিয়ম অনুযায়ী খেলা চলাকালীন সংশ্লিষ্ট দলের ক্রিকেটার বা অনুমতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করতে পারেন । তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এমন ছবি সম্বলিত অনুমতি পত্র সাজঘরে টাঙিয়ে দেওয়া হয় । আর এখান থেকেই বিতর্কের সূত্রপাত । জাতীয় নির্বাচকের সাজঘরে প্রবেশ নিয়ে সরব হন মনোজ তিওয়ারি । তিনি বিষয়টি অ্যান্টি কোরাপশন ইউনিটের সদস্যের নজরে আনেন । ফলে জাতীয় নির্বাচককে সাজঘর ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলা হয় ।

এখন প্রশ্ন হল কেন বাংলার সাজঘরে গিয়েছিলেন দেবাং ? এবিষয়ে মনোজ তিওয়ারি জানান, পিঠের ব্যাথার সমস্যা নিয়ে বাংলা দলের ফিজিয়োর খোঁজ করতে গিয়েছিলেন দেবাং । যা তিনি করতে পারেন না । বিষয়টি অ্যান্টি কোরাপশন ইউনিটের নজরে আনা হলে তৎক্ষণাৎ তারা দেবাংকে বেরিয়ে যেতে বলেন । প্রসঙ্গত, এই বিষয়টি যখন ঘটেছে তখন আলোর অভাবে খেলা বন্ধ ছিল । জাতীয় নির্বাচক এবিষয়ে নিজে বলছেন, এই ঘটনায় বিতর্কের কিছু নেই । তিনি বাংলার সাজঘরে গিয়েছিলেন কোচ অরুনলালের আমন্ত্রণে । উদ্দেশ্য ছিল পিঠের ব্যাথার সমস্যা সারাতে মেডিকেল ইউনিটের পরামর্শ নেওয়া ।

এবিষয়ে অরুণলালকে প্রশ্ন করা হলে তিনি একটি শব্দও খরচ করতে রাজি হননি । তবে, CAB-র যুগ্মসচিব অভিষেক ডালমিয়া প্রেস বিঞ্জপ্তিতে পুরো বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন । দেবাং গান্ধি যে অনুমতি না নিয়েই বাংলার সাজঘরে প্রবেশ করেছিলেন তা তারা মেনে নিয়েছেন । মেডিকেল ইউনিটের কাছে পিঠের ব্যাথার চিকিৎসার কথাটি বিজ্ঞপ্তিতেও রয়েছে । পাশাপাশি বেরিয়ে দেবাং গান্ধি যে মেডিকেল ইউনিটে পিঠের ব্যাথার চিকিৎসা করিয়েছেন তা জানানো হয়েছে ।

কলকাতা, 26 ডিসেম্বর : আলোর অভাবে সারাদিনে চারবার বন্ধ হল খেলা । আলোর উন্নতি না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই দিনের খেলা পরিত্যক্ত বলে জানিয়ে দেন আম্পায়াররা । বিক্ষিপ্তভাবে 21 ওভারে বল হয়েছে । 4 উইকেটে 241 রান নিয়ে খেলা শুরু করে বাংলা অলআউট 289 রানে । প্রথম দিনে 110 রানে অপরাজিত অভিষেক রামন আজ প্রথম ওভারে মাত্র দু'রান যোগ করে সাজঘরে ফিরে যান । বাকিটা সময় মেঘলা আবহাওয়া ও ভেজা পিচে অন্ধ্রপ্রদেশ বোলারদের সামলাতে ব্যর্থ শ্রীবৎসরা । 101 মিনিট খেলা হওয়া সম্ভব হয়েছে । আলোর অভাবে খেলা পুরো না হওয়ায় হতাশ বাংলার কোচ অরুণলাল । তিনি বলেন, "এর ফলে হয়তো বাংলার পক্ষে ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা কঠিন হয়ে গেল ।"


বিক্ষিপ্তভাবে খেলা বন্ধ হওয়া নিয়ে বাংলা ও অন্ধ্রপ্রদেশ শিবিরের হতাশা ছাপিয়ে ইডেনে সরগরম জাতীয় নির্বাচক দেবাং গান্ধির কর্মকাণ্ড । এই জাতীয় নির্বাচক গত দু'দিন ধরে ইডেনে বাংলা বনাম অন্ধ্রপ্রদেশ রঞ্জি ট্রফির ম্যাচ দেখতে আসছেন । আজ সকালেও তিনি বাংলার ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করেন ।নিয়ম অনুযায়ী খেলা চলাকালীন সংশ্লিষ্ট দলের ক্রিকেটার বা অনুমতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করতে পারেন । তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এমন ছবি সম্বলিত অনুমতি পত্র সাজঘরে টাঙিয়ে দেওয়া হয় । আর এখান থেকেই বিতর্কের সূত্রপাত । জাতীয় নির্বাচকের সাজঘরে প্রবেশ নিয়ে সরব হন মনোজ তিওয়ারি । তিনি বিষয়টি অ্যান্টি কোরাপশন ইউনিটের সদস্যের নজরে আনেন । ফলে জাতীয় নির্বাচককে সাজঘর ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলা হয় ।

এখন প্রশ্ন হল কেন বাংলার সাজঘরে গিয়েছিলেন দেবাং ? এবিষয়ে মনোজ তিওয়ারি জানান, পিঠের ব্যাথার সমস্যা নিয়ে বাংলা দলের ফিজিয়োর খোঁজ করতে গিয়েছিলেন দেবাং । যা তিনি করতে পারেন না । বিষয়টি অ্যান্টি কোরাপশন ইউনিটের নজরে আনা হলে তৎক্ষণাৎ তারা দেবাংকে বেরিয়ে যেতে বলেন । প্রসঙ্গত, এই বিষয়টি যখন ঘটেছে তখন আলোর অভাবে খেলা বন্ধ ছিল । জাতীয় নির্বাচক এবিষয়ে নিজে বলছেন, এই ঘটনায় বিতর্কের কিছু নেই । তিনি বাংলার সাজঘরে গিয়েছিলেন কোচ অরুনলালের আমন্ত্রণে । উদ্দেশ্য ছিল পিঠের ব্যাথার সমস্যা সারাতে মেডিকেল ইউনিটের পরামর্শ নেওয়া ।

এবিষয়ে অরুণলালকে প্রশ্ন করা হলে তিনি একটি শব্দও খরচ করতে রাজি হননি । তবে, CAB-র যুগ্মসচিব অভিষেক ডালমিয়া প্রেস বিঞ্জপ্তিতে পুরো বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন । দেবাং গান্ধি যে অনুমতি না নিয়েই বাংলার সাজঘরে প্রবেশ করেছিলেন তা তারা মেনে নিয়েছেন । মেডিকেল ইউনিটের কাছে পিঠের ব্যাথার চিকিৎসার কথাটি বিজ্ঞপ্তিতেও রয়েছে । পাশাপাশি বেরিয়ে দেবাং গান্ধি যে মেডিকেল ইউনিটে পিঠের ব্যাথার চিকিৎসা করিয়েছেন তা জানানো হয়েছে ।

Intro:আলোর অভাবে সারাদিনে চারবার খেলা বন্ধ।আলোর উন্নতি না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে দিনের খেলা পরিত্যক্ত বলে জানিয়ে দিলেন আম্পায়াররা।বিক্ষিপ্তভাবে 21ওভারে বল হয়েছে।4 উইকেটে 241রান নিয়ে খেলা শুরু করে বাংলা অলআউট 289রানে।প্রথম
দিনে 110রানে অপরাজিত অভিষেক রামন প্রথম ওভারে মাত্র দুই রান যোগ করে সাজঘরে ফিরে যান।বাকি সময় দলের বাকি পাচ ব্যাটসম্যান মেঘলা আবহাওয়া, ভেজা পিচে অন্ধ্রপ্রদেশ বোলারদের সামলাতে ব্যর্থ শ্রীবৎসরা।101মিনিট খেলা হওয়া সম্ভব হয়েছে।আলোর অভাবে খেলা পুরো না হওয়ায় হতাশ বাংলার কোচ অরুনলাল।বলছেন এরফলে ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা কঠিন হয়ে গেল।
বিক্ষিপ্তভাবে খেলা বন্ধ হওয়া নিয়ে বাংলা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিবিরের হতাশা ছাপিয়ে ইডেন সরগরম জাতীয় নির্বাচক দেবাং গান্ধীর কর্মকাণ্ডে। জাতীয় নির্বাচক গত দুদিন ধরে ইডেনে বাংলা বনাম অন্ধ্রপ্রদেশ রঞ্জি ট্রফির ম্যাচ দেখতে আসছেন। বৃহস্পতিবার সকালে তিনি বাংলার ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করেন।নিয়ম অনুসারে খেলা চলাকালীন সংশ্লিষ্ট দলের ক্রিকেটার ও অনুমতি প্রাপ্ত কর্মকর্তারা ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করতে পারেন।তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এমন ছবি সম্বলিত অনুমতি পত্র সাজঘরে টাঙিয়ে দেওয়া হয়।আর এখান থেকেই বিতর্কের সুত্রপাত।জাতীয় নির্বাচকের সাজঘরে প্রবেশ নিয়ে সরব হন মনোজ তিওয়ারি।তিনি বিষয়টি আন্টি কোরাপশন ইউনিটের সদস্যের নজরে আনেন।ফলে জাতীয় নির্বাচককে সাজঘর ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলা হয়।
এখন প্রশ্ন হল দেবাং গান্ধী কেষ বাংলার সাজঘরে গিয়েছিলেন?
মনোজ তিওয়ারি জানিয়েছেন পিঠের ব্যাথার সমস্যা নিয়ে বাংলা দলের ফিজিও র খোঁজ করতে গিয়েছিলেন দেবাং গান্ধী।যা তিনি করতে পারেন না।বিষয়টি আন্টি কোরাপশন ইউনিটের নজরে আনা হলে তৎক্ষণাৎ তারা দেবাং কে বেরিয়ে যেতে বলেন।প্রসঙ্গত এই বিষয়টি যখন ঘটেছে তখন আলোর অভাবে খেলা বন্ধ ছিল।
জাতীয় নির্বাচক দেবাং নিজে বলছেন এই ঘটনায় বিতর্কের কিছু নেই।তিনি বাংলার সাজঘরে গিয়েছিলেন কোচ অরুনলালের আমন্ত্রনে।উদ্দেশ্য পিঠের ব্যাথার সমস্যা সারাতে মেডিক্যাল ইউনিটের পরামর্শ নেওয়া।পরে তিনি মেডিক্যাল ইউনিটে গিয়েওছিলেন।
বাংলার কোচ অরুনলাল পুরো বিষয়টি নিয়ে শব্দ খরচ করতে রাজি হননি।
এদিকে সিএবির যুগ্মসচিব অভিষেক ডালমিয়া প্রেস বিঞ্জপ্তিতে পুরো ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। দেবাং গান্ধী যে অনুমতি বিহীন অবস্থায় বাংলার সাজঘরে প্রবেশ করেছিলেন তা তারা মেনে নিয়েছে।উদ্দেশ্য মেডিক্যাল ইউনিটের কাছে পিঠের ব্যাথার চিকিৎসা । সংরক্ষিত জায়গায় অনুমতি বিহীন অবস্থায় প্রবেশ করায় আন্টি কোরাপশন ইউনিটের সদস্য তাকে বেরিয়ে যেতে বলেছে তা বিঞ্জপ্তিতে রয়েছে।এবং তারপর দেবাং গান্ধী যে মেডিক্যাল ইউনিটে পিঠের ব্যাথার চিকিৎসা করিয়েছেন তা জানানো হয়েছে।
সূর্যগ্রহন ও মেঘলা আবহাওয়া য় খেলা ভন্ডুল।কিন্তু বাংলার ক্রিকেটে বিতর্কের গ্রহন অব্যাহত।


Body:ম্যাচ


Conclusion:
Last Updated : Dec 27, 2019, 11:36 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.