ETV Bharat / sports

ICC World Cup 2023: ষষ্ঠ খেতাবে নজর ক্যাঙারু ব্রিগেডের, বিশ্বকাপের জন্য কতটা প্রস্তুত অজিরা ? - বিশ্বকাপের জন্য কতটা প্রস্তুত অজিরা

Strengths and Weaknesses of Australia Team in Cricket World Cup: আইসিসি বিশ্বকাপে নামতে চলেছে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন দল ৷ তাদের প্রথম ম্যাচ আয়োজক ভারতের বিরুদ্ধে ৷ তার আগে কতটা প্রস্তুত অজিরা ? আসুন দেখে নেওয়া যাক ৷

Image Courtesy: Cricket Australia Twitter/X
Image Courtesy: Cricket Australia Twitter/X
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Oct 3, 2023, 5:39 PM IST

হায়দরাবাদ, 3 অক্টোবর: আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা দাবিদার অস্ট্রেলিয়া ৷ সর্বাধিক পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন দল তাঁদের ষষ্ঠ খেতাবের লড়াইয়ে নামতে চলেছে ৷ তাই বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দল কতটা প্রস্তুতি নিয়ে নামছে ? তার মূল্যায়ন অপরিহার্য ৷ যে দলে রয়েছেন, ডেভিড ওয়ার্নার, স্টিভ স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স এবং জস হ্যাজলউডের মতো ক্রিকেটার ৷ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের পর অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের পরবর্তী লক্ষ্য অস্ট্রেলিয়াকে 50 ওভারের ক্রিকেটেও বিশ্বসেরা করা ৷

অস্ট্রেলিয়ার শক্তি:

শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ: অস্ট্রেলিয়ার কাছে প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক এবং জশ হ্যাজলউডের মতো শক্তিশালী এবং বহুমুখী বোলিং আক্রমণ রয়েছে ৷ কামিন্স, স্টার্ক এবং হ্যাজেলউডের ত্রয়ী এই বিশ্বকাপের অন্যতম ভয়ংকর বোলিং আক্রমণ ৷ তাঁদের লাগাতার গতির সঙ্গে বোলিং করার ক্ষমতা এবং বলকে দু'দিকে স্যুইং করানোর ক্ষমতা প্রতিপক্ষকে সমস্যায় ফেলার জন্য যথেষ্ট ৷ পাশাপাশি, লেগস্পিনার অ্যাডাম জাম্পা একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে রয়েছেন দলে ৷

2023 সালের জানুয়ারি থেকে, মিচেল স্টার্ক ভারতের মাটিতে 24.66 গড়ে মাত্র চারটি ওয়ান-ডে খেলে 9 উইকেট নিয়েছেন ৷ হ্যাজেলউড সাম্প্রতিককালে চোটের কারণে দলের বাইরে থাকলেও ভারতীয় পিচে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর ৷ এখনও পর্যন্ত তিনি 74টি ওয়ান ডে ম্যাচে 26.4 গড়ে, 4.70 ইকোনমিতে 116টি উইকেট নিয়েছেন তিনি ৷ সেখানে কামিন্স 77টি ওয়ান-ডে ম্যাচে 28 গড়ে ও 5.23 ইকনমি রেটে 126টি উইকেট পেয়েছেন ৷ পরিস্থিতি ও পিচকে মাথায় রাখলে অ্যাডাম জ্যাম্পার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হবে ৷ ভারতীয় পিচে 16টি ওয়ান-ডে খেলে 30.77 গড়ে 27টি উইকেট নিয়েছেন তিনি ৷

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে নতুন রূপে সেজে উঠেছে বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম

বিস্ফোরক ব্যাটিং লাইন-আপ: ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং মার্কস স্টয়নিসের মতো পাওয়ার হিটাররা ব্যাটিং লাইন-আপকে শক্তিশালী করেছেন ৷ তাঁদের ব্যাটে ভর করে বড় রান স্কোর বোর্ডে তুলতে ও তাড়া করতে সক্ষম অজিরা ৷ স্টিভ স্মিথের অভিজ্ঞতা এবং মারনাস লাবুশান অজিদের ইনিংসে ভারসাম্য ও মিডল অর্ডারে স্থিতিশীলতা আনতে সক্ষম ৷ এই বছর ডেভিড ওয়ার্নার ভারতের বিরুদ্ধে টানা তিনটি হাফ-সেঞ্চুরি এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি সেঞ্চুরি-সহ মোট 9টি ওয়ান-ডে ম্যাচে 390 রান করেছেন ৷

মিচেল মার্শ এই বছর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার ৷ 10 ম্যাচে 46.33 গড় ও 121.57 স্ট্রাইক রেটে 417 রান করেছেন ৷ তাঁর নামে মোট চারটি হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে এ বছর । মারনাস লাবুশান 2023 সালে ওয়ান-ডে ক্রিকেটে সর্বাধিক রান করেছেন ৷ 10 ম্যাচে 51.55 গড়ে ও 93.17 স্ট্রাইক রেটে একটি সেঞ্চুরি এবং দু’টি হাফ-সেঞ্চুরি-সহ 464 রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৷

আক্রমণাত্মক অল-রাউন্ডার: দলে ক্যামেরন গ্রিন, মার্কস স্টয়নিস এবং মিচেল মার্শের মতো অল-রাউন্ডার রয়েছেন ৷ যাঁরা বল হাতেও সক্ষম ৷ সেখানে স্পিনিং অল-রাউন্ডার হিসেবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মারনাস লাবুশান এবং ট্র্যাভিস হেড প্রয়োজনে বল করতে পারেন ৷ পিচ থেকে সাহায্য পেলে 10 ওভার বল করার অভিজ্ঞতা রয়েছে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ৷

অজিদের দুর্বলতা

চোট সমস্যা এবং ম্যাচ প্র্যাকটিসের অভাব: প্যাট কামিন্স, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, স্টিভ স্মিথ এবং মিচেল স্টার্ক-সহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় চোটের কারণে গত কয়েকমাসে ক্রিকেট থেকে দূরে ছিলেন ৷ ভারতের বিরুদ্ধে ওয়ান-ডে সিরিজে তাঁরা ফিরলেও, সেভাবে ম্যাচ প্র্যাকটিস পাননি তাঁরা ৷ এই খেলোয়াড়রা টুর্নামেন্ট চলাকালীন ফিটনেস সমস্যার সম্মুখীন হলে, তা অস্ট্রেলিয়া দলের ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দেবে ৷

আরও পড়ুন: বোলাররা সকলেই 'উইকেট-টেকার', বিশ্বকাপের আগে ভারতীয় দলের শক্তি-সন্ধানে মোরে

স্পিন-বোলিংয়ে অনভিজ্ঞা: অ্যাডাম জ্যাম্পা অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র স্পেশালিস্ট স্পিনার ৷ তাদের ব্যাক-আপ স্পেশালিস্ট স্পিনারের অভাব রয়েছে ৷ দ্বিতীয় নির্ভরযোগ্য স্পিন বিকল্পের অনুপস্থিতি অজিদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে ভারতের পিচে ৷

অস্ট্রেলিয়া দলের তরুণ প্রতিভা: জস ইঙ্গলিস, অ্যালেক্স ক্যারি, মারনাস লাবুশান এবং ক্যামেরন গ্রিনের মতো তরুণ খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করা বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে বাড়তি সুবিধা দেবে ৷ এই ক্রিকেটাররা বিশ্বকাপ চলাকালীন প্রচুর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন ৷ যা ভবিষ্যতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটের জন্য লাভজনক হতে পারে ৷ উল্লেখ্য, এটি ডেভিড ওয়ার্নারের শেষ বিশ্বকাপ হতে পারে ৷

পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া: ভারতের গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া এবং পিচের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা খুব জরুরি ৷ আর ভারতে বিদেশি ক্রিকেটারদের জন্য সবসময় এটি বড় চ্যালেঞ্জ ৷ ক্রিকেটারদের বিভিন্ন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক ৷

অজিদের জন্য চ্যালঞ্জ শক্তিশালী বিপক্ষ: ভারত, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং নিউজিল্যান্ডের মতো দলগুলি অস্ট্রেলিয়াকে চ্যালেঞ্জ করতে সক্ষম ৷ এই দলগুলিতেও বিশ্বমানের দক্ষ ব্যাটার, অল-রাউন্ডার এবং বোলার রয়েছেন ৷ শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ম্যাচে দুর্বলতাগুলি সমস্যা তৈরি করতে পারে প্যাট কামিন্সের দলের জন্য ৷

হায়দরাবাদ, 3 অক্টোবর: আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা দাবিদার অস্ট্রেলিয়া ৷ সর্বাধিক পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন দল তাঁদের ষষ্ঠ খেতাবের লড়াইয়ে নামতে চলেছে ৷ তাই বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দল কতটা প্রস্তুতি নিয়ে নামছে ? তার মূল্যায়ন অপরিহার্য ৷ যে দলে রয়েছেন, ডেভিড ওয়ার্নার, স্টিভ স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স এবং জস হ্যাজলউডের মতো ক্রিকেটার ৷ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের পর অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের পরবর্তী লক্ষ্য অস্ট্রেলিয়াকে 50 ওভারের ক্রিকেটেও বিশ্বসেরা করা ৷

অস্ট্রেলিয়ার শক্তি:

শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ: অস্ট্রেলিয়ার কাছে প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক এবং জশ হ্যাজলউডের মতো শক্তিশালী এবং বহুমুখী বোলিং আক্রমণ রয়েছে ৷ কামিন্স, স্টার্ক এবং হ্যাজেলউডের ত্রয়ী এই বিশ্বকাপের অন্যতম ভয়ংকর বোলিং আক্রমণ ৷ তাঁদের লাগাতার গতির সঙ্গে বোলিং করার ক্ষমতা এবং বলকে দু'দিকে স্যুইং করানোর ক্ষমতা প্রতিপক্ষকে সমস্যায় ফেলার জন্য যথেষ্ট ৷ পাশাপাশি, লেগস্পিনার অ্যাডাম জাম্পা একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে রয়েছেন দলে ৷

2023 সালের জানুয়ারি থেকে, মিচেল স্টার্ক ভারতের মাটিতে 24.66 গড়ে মাত্র চারটি ওয়ান-ডে খেলে 9 উইকেট নিয়েছেন ৷ হ্যাজেলউড সাম্প্রতিককালে চোটের কারণে দলের বাইরে থাকলেও ভারতীয় পিচে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর ৷ এখনও পর্যন্ত তিনি 74টি ওয়ান ডে ম্যাচে 26.4 গড়ে, 4.70 ইকোনমিতে 116টি উইকেট নিয়েছেন তিনি ৷ সেখানে কামিন্স 77টি ওয়ান-ডে ম্যাচে 28 গড়ে ও 5.23 ইকনমি রেটে 126টি উইকেট পেয়েছেন ৷ পরিস্থিতি ও পিচকে মাথায় রাখলে অ্যাডাম জ্যাম্পার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হবে ৷ ভারতীয় পিচে 16টি ওয়ান-ডে খেলে 30.77 গড়ে 27টি উইকেট নিয়েছেন তিনি ৷

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে নতুন রূপে সেজে উঠেছে বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম

বিস্ফোরক ব্যাটিং লাইন-আপ: ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং মার্কস স্টয়নিসের মতো পাওয়ার হিটাররা ব্যাটিং লাইন-আপকে শক্তিশালী করেছেন ৷ তাঁদের ব্যাটে ভর করে বড় রান স্কোর বোর্ডে তুলতে ও তাড়া করতে সক্ষম অজিরা ৷ স্টিভ স্মিথের অভিজ্ঞতা এবং মারনাস লাবুশান অজিদের ইনিংসে ভারসাম্য ও মিডল অর্ডারে স্থিতিশীলতা আনতে সক্ষম ৷ এই বছর ডেভিড ওয়ার্নার ভারতের বিরুদ্ধে টানা তিনটি হাফ-সেঞ্চুরি এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি সেঞ্চুরি-সহ মোট 9টি ওয়ান-ডে ম্যাচে 390 রান করেছেন ৷

মিচেল মার্শ এই বছর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার ৷ 10 ম্যাচে 46.33 গড় ও 121.57 স্ট্রাইক রেটে 417 রান করেছেন ৷ তাঁর নামে মোট চারটি হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে এ বছর । মারনাস লাবুশান 2023 সালে ওয়ান-ডে ক্রিকেটে সর্বাধিক রান করেছেন ৷ 10 ম্যাচে 51.55 গড়ে ও 93.17 স্ট্রাইক রেটে একটি সেঞ্চুরি এবং দু’টি হাফ-সেঞ্চুরি-সহ 464 রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৷

আক্রমণাত্মক অল-রাউন্ডার: দলে ক্যামেরন গ্রিন, মার্কস স্টয়নিস এবং মিচেল মার্শের মতো অল-রাউন্ডার রয়েছেন ৷ যাঁরা বল হাতেও সক্ষম ৷ সেখানে স্পিনিং অল-রাউন্ডার হিসেবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মারনাস লাবুশান এবং ট্র্যাভিস হেড প্রয়োজনে বল করতে পারেন ৷ পিচ থেকে সাহায্য পেলে 10 ওভার বল করার অভিজ্ঞতা রয়েছে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ৷

অজিদের দুর্বলতা

চোট সমস্যা এবং ম্যাচ প্র্যাকটিসের অভাব: প্যাট কামিন্স, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, স্টিভ স্মিথ এবং মিচেল স্টার্ক-সহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় চোটের কারণে গত কয়েকমাসে ক্রিকেট থেকে দূরে ছিলেন ৷ ভারতের বিরুদ্ধে ওয়ান-ডে সিরিজে তাঁরা ফিরলেও, সেভাবে ম্যাচ প্র্যাকটিস পাননি তাঁরা ৷ এই খেলোয়াড়রা টুর্নামেন্ট চলাকালীন ফিটনেস সমস্যার সম্মুখীন হলে, তা অস্ট্রেলিয়া দলের ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দেবে ৷

আরও পড়ুন: বোলাররা সকলেই 'উইকেট-টেকার', বিশ্বকাপের আগে ভারতীয় দলের শক্তি-সন্ধানে মোরে

স্পিন-বোলিংয়ে অনভিজ্ঞা: অ্যাডাম জ্যাম্পা অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র স্পেশালিস্ট স্পিনার ৷ তাদের ব্যাক-আপ স্পেশালিস্ট স্পিনারের অভাব রয়েছে ৷ দ্বিতীয় নির্ভরযোগ্য স্পিন বিকল্পের অনুপস্থিতি অজিদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে ভারতের পিচে ৷

অস্ট্রেলিয়া দলের তরুণ প্রতিভা: জস ইঙ্গলিস, অ্যালেক্স ক্যারি, মারনাস লাবুশান এবং ক্যামেরন গ্রিনের মতো তরুণ খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করা বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে বাড়তি সুবিধা দেবে ৷ এই ক্রিকেটাররা বিশ্বকাপ চলাকালীন প্রচুর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন ৷ যা ভবিষ্যতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটের জন্য লাভজনক হতে পারে ৷ উল্লেখ্য, এটি ডেভিড ওয়ার্নারের শেষ বিশ্বকাপ হতে পারে ৷

পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া: ভারতের গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া এবং পিচের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা খুব জরুরি ৷ আর ভারতে বিদেশি ক্রিকেটারদের জন্য সবসময় এটি বড় চ্যালেঞ্জ ৷ ক্রিকেটারদের বিভিন্ন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক ৷

অজিদের জন্য চ্যালঞ্জ শক্তিশালী বিপক্ষ: ভারত, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং নিউজিল্যান্ডের মতো দলগুলি অস্ট্রেলিয়াকে চ্যালেঞ্জ করতে সক্ষম ৷ এই দলগুলিতেও বিশ্বমানের দক্ষ ব্যাটার, অল-রাউন্ডার এবং বোলার রয়েছেন ৷ শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ম্যাচে দুর্বলতাগুলি সমস্যা তৈরি করতে পারে প্যাট কামিন্সের দলের জন্য ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.