কলকাতা : বরানগরের রাজকুমারী মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুলের ইংরেজির দিদিমণি সোহিনী সেনগুপ্ত 'খড়কুটো'র পুটুপিসি । দর্শকমনে তাঁর যাতায়াত অনায়াস । একজন অবিবাহিত, কড়া শাসনে বিশ্বাসী দিদিমণি পুটুপিসির মনটা কিন্তু সোনা দিয়ে বাঁধানো । সেটা দর্শক ইতিমধ্যেই টের পেয়েছেন । বাস্তবে পুটুপিসি কিন্তু সত্যিকারের শিক্ষিকা । শুরুতেই বলা হয়েছে, দীর্ঘবছর ধরে বরানগরের মেয়েদের নামকরা স্কুল রাজকুমারী মেমোরিয়ালে শিক্ষকতা করেন তিনি । প্যান্ডেমিকের জন্য স্কুল বন্ধ, তাই অনস্ক্রিনেই তিনি পুটুপিসির বেশে শিক্ষিকতার সাধ পূরণ করছেন । আজ শিক্ষক দিবস । ছাত্রছাত্রীদের কতখানি মিস করছেন সৌহিনী ? খোঁজ নিল ETV ভারত সিতারা ।
প্রত্যেকবছর আজকের দিনে সোহিনীর স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা কিছু না কিছু করে শিক্ষকদের জন্য । নাটক পরিবেশনা করা হয় । গিফটও দেয় বাচ্চারা । তারপর বিকেলে নান্দীকার-এ পালিত হয় শিক্ষক দিবস । সকাল থেকেই ফোন ভেসে যায় মেসেজের বন্যায় । এবার শুধুমাত্র ফোনেই প্লাবন । উদযাপনও ওই মুঠোফোনেই । তবে ছাত্রছাত্রীদের খুবই মিস করেছেন সোহিনী । আমাদের বলেন, "এই বছরটা তো সবই আলাদা । কি আর বলব ।"
কথায় কথায় নিজের স্কুলজীবনের স্মৃতিরোমন্থন করতেও ভুললেন না সোহিনী । অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ স্কুলে পড়তেন । সেখানে এইদিনে সব বাচ্চাদের খাওয়ানো হত । টিচাররা লজেনস দিতেন । অভিনেত্রী বললেন, "যে টিচাররা আমার প্রিয় হয়ে উঠতেন, তাঁদের জন্য আমি কিছু না কিছু নিয়ে যেতাম, পেন বা গোলাপ ফুল ।"
কে ছিলেন তাঁর প্রিয় টিচার, সোহিনী বলেন, "প্রিয় টিচারের লিস্টটা বারবার পালটেছে । খুব ছোটোবেলায় আমার প্রিয় ছিলেন মিতা মিস । খুব সুন্দরী ছিলেন । লম্বা ছিলেন, মাথায় টপনট বেঁধে আসতেন । খুব এলিগেন্টভাবে সাজতেন । ঝরঝরে ইংরেজিতে কথা বলতেন । সেই সময় আমার মনে হয়েছিল তিনি আমার প্রিয় টিচার । আমি ওঁর থেকে খুব প্রভাবিত ছিলাম । আমাকে ভীষণ ভালোবাসতেন ।"
শিক্ষকদিবসে স্কুল ও নাট্যদলের ছাত্র-ছাত্রীদের মিস করছেন 'পুটুপিসি' সোহিনী - teacher's day sohini sengupta
প্রত্যেকবছর আজকের দিনে সোহিনীর স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা কিছু না কিছু করে শিক্ষকদের জন্য । নাটক পরিবেশনা করা হয় । গিফটও দেয় বাচ্চারা । তারপর বিকেলে নান্দীকার-এ পালিত হয় শিক্ষক দিবস । সকাল থেকেই ফোন ভেসে যায় মেসেজের বন্যায় । এবার শুধুমাত্র ফোনেই প্লাবন । উদযাপনও ওই মুঠোফোনেই ।
কলকাতা : বরানগরের রাজকুমারী মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুলের ইংরেজির দিদিমণি সোহিনী সেনগুপ্ত 'খড়কুটো'র পুটুপিসি । দর্শকমনে তাঁর যাতায়াত অনায়াস । একজন অবিবাহিত, কড়া শাসনে বিশ্বাসী দিদিমণি পুটুপিসির মনটা কিন্তু সোনা দিয়ে বাঁধানো । সেটা দর্শক ইতিমধ্যেই টের পেয়েছেন । বাস্তবে পুটুপিসি কিন্তু সত্যিকারের শিক্ষিকা । শুরুতেই বলা হয়েছে, দীর্ঘবছর ধরে বরানগরের মেয়েদের নামকরা স্কুল রাজকুমারী মেমোরিয়ালে শিক্ষকতা করেন তিনি । প্যান্ডেমিকের জন্য স্কুল বন্ধ, তাই অনস্ক্রিনেই তিনি পুটুপিসির বেশে শিক্ষিকতার সাধ পূরণ করছেন । আজ শিক্ষক দিবস । ছাত্রছাত্রীদের কতখানি মিস করছেন সৌহিনী ? খোঁজ নিল ETV ভারত সিতারা ।
প্রত্যেকবছর আজকের দিনে সোহিনীর স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা কিছু না কিছু করে শিক্ষকদের জন্য । নাটক পরিবেশনা করা হয় । গিফটও দেয় বাচ্চারা । তারপর বিকেলে নান্দীকার-এ পালিত হয় শিক্ষক দিবস । সকাল থেকেই ফোন ভেসে যায় মেসেজের বন্যায় । এবার শুধুমাত্র ফোনেই প্লাবন । উদযাপনও ওই মুঠোফোনেই । তবে ছাত্রছাত্রীদের খুবই মিস করেছেন সোহিনী । আমাদের বলেন, "এই বছরটা তো সবই আলাদা । কি আর বলব ।"
কথায় কথায় নিজের স্কুলজীবনের স্মৃতিরোমন্থন করতেও ভুললেন না সোহিনী । অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ স্কুলে পড়তেন । সেখানে এইদিনে সব বাচ্চাদের খাওয়ানো হত । টিচাররা লজেনস দিতেন । অভিনেত্রী বললেন, "যে টিচাররা আমার প্রিয় হয়ে উঠতেন, তাঁদের জন্য আমি কিছু না কিছু নিয়ে যেতাম, পেন বা গোলাপ ফুল ।"
কে ছিলেন তাঁর প্রিয় টিচার, সোহিনী বলেন, "প্রিয় টিচারের লিস্টটা বারবার পালটেছে । খুব ছোটোবেলায় আমার প্রিয় ছিলেন মিতা মিস । খুব সুন্দরী ছিলেন । লম্বা ছিলেন, মাথায় টপনট বেঁধে আসতেন । খুব এলিগেন্টভাবে সাজতেন । ঝরঝরে ইংরেজিতে কথা বলতেন । সেই সময় আমার মনে হয়েছিল তিনি আমার প্রিয় টিচার । আমি ওঁর থেকে খুব প্রভাবিত ছিলাম । আমাকে ভীষণ ভালোবাসতেন ।"