- ETV ভারত সিতারা : অনেক অনেক অভিনন্দন প্রথমেই...
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : ধন্যবাদ ধন্যবাদ...
- ETV ভারত সিতারা : খবরটা পেয়ে কীরকম লাগছে?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : খুবই ভালো লাগছে। ইন্টারেস্টিং। এরকম একটা সাফল্য। শুটিংয়ের সময়টা, যখন বেশ টালমাটাল পরিস্থিতি হয়েছিল, সেই সময়টার কথা খুব মনে পড়ছে। যাঁরা টেকনিশিয়ানস, কল্যাবরেটার্স, তাঁদের পরিশ্রমের কথা মনে পড়ছে।
- ETV ভারত সিতারা : টালমাটাল পরিস্থিতি বলছেন কেন?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : ছবিটা অর্ধেক হওয়ার পর যিনি প্রযোজনা করছিলেন, তিনি সরে আসেন। বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল কাজটা। তারপর আমাকে হাল ধরতে হয়। যার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। বাকিটা আমাকেই শেষ করতে হয় নিজের খরচে। অনেক সমস্যা হয়েছে। ক্রাউড ফান্ডিং করে শেষমেশ ছবিটাকে তৈরি করা গেছে। এটা বলা যেতে পারে, ইস্টার্ন রিজিয়ন থেকে ক্রাউড ফান্ডিংয়ের সবচেয়ে সফল ছবি।
- ETV ভারত সিতারা : কলকাতায় তো তথ্যচিত্রটা প্রেক্ষাগৃহে বেশ ভালোই চলল!
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : আমরা তিনটে হল মিলিয়ে কমার্শিয়াল রিলিজ় করেছিলাম কলকাতায়। খুব ভালো চলেছে। নন্দনে ৭ সপ্তাহ চলেছে, ৫০ দিনের সাফল্য। তারমধ্যে ৩০টা শো হাউজ়ফুল ছিল, এবং ২৫টা শো পরপর হাউজ়ফুল ছিল। জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর আমরা রি-রিলিজ় করার কথা ভাবছি। সেপ্টেম্বর নাগাদ ফের ফিরবে প্রেক্ষাগৃহে। আর এবার শুধু কলকাতা নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় দেখানো হবে ছবিটা।
- ETV ভারত সিতারা : আপনার জার্নি সম্পর্কে যদি একটু বলেন...
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : আমি শুরু করেছিলাম পুনে সিম্বায়োসিস থেকে। আমি মাস কমিউনিকেশনে পোস্ট গ্রাজুয়েট। গোবিন্দ নিহালনির সঙ্গে কাজ করেছি। ওঁকে অ্যাসিস্ট করেছি। আমি হায়দরাবাদেই থাকি। ২০০১-২০০৩ পর্যন্ত ETV-র সঙ্গে কাজ করেছি। রামোজি রাও আমাদের বস ছিলেন। তারপর সেখান থেকে আমি সোজা সন্দীপ রায়ের সঙ্গে যুক্ত হই ডিরেক্টরিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। তারপর ২০০৯ থেকে বিজ্ঞাপনের কাজ শুরু করি। সেই থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করছি। সেই দিক থেকে বলা যায় এই তথ্যচিত্রটা আমার প্রথম হল রিলিজ়। ১ ঘণ্টা ৫৬ মিনিটের।
- ETV ভারত সিতারা : এই তথ্যচিত্রটি কোথায় বানালেন?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : কলকাতা, ঝাড়খণ্ড, বেনারস, মুম্বই, লন্ডন মিলিয়ে তৈরি করেছি।
- ETV ভারত সিতারা : এর পরে কী প্ল্যান?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : ফিচার ফিল্ম বানাব।
- ETV ভারত সিতারা : কিছু ভেবেছেন?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : আমি দুটো চিত্রনাট্যের উপর কাজ করছি। একটি সত্যজিৎ রায়ের উপন্যাসের উপর। এবং অন্যটি আমার নিজের লেখা, একটা ওয়ান রুম থ্রিলার। এই দুটোর মধ্যে কোনটাকে নিয়ে কাজ করব, এখনও ঠিক করিনি।
ETV ভারত সিতারায় জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক সাগ্নিক...
৬৬তম জাতীয় পুরস্কারপ্রাপকদের নাম সামনে এসেছে গতকাল। সেখানে ৩১টি ক্যাটেগরিতে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বাঙালি পরিচালক সাগ্নিক চ্যাটার্জি। সত্যজিৎ রায়ের উপর একটি তথ্যচিত্র বানিয়েছিলেন তিনি। তথ্যচিত্রটির নাম 'ফেলুদা'। সাগ্নিকের জীবনের প্রথম ছবি এটি। ETV ভারত সিতারার সঙ্গে কথা বললেন সাগ্নিক।
সাগ্নিক রায়
- ETV ভারত সিতারা : অনেক অনেক অভিনন্দন প্রথমেই...
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : ধন্যবাদ ধন্যবাদ...
- ETV ভারত সিতারা : খবরটা পেয়ে কীরকম লাগছে?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : খুবই ভালো লাগছে। ইন্টারেস্টিং। এরকম একটা সাফল্য। শুটিংয়ের সময়টা, যখন বেশ টালমাটাল পরিস্থিতি হয়েছিল, সেই সময়টার কথা খুব মনে পড়ছে। যাঁরা টেকনিশিয়ানস, কল্যাবরেটার্স, তাঁদের পরিশ্রমের কথা মনে পড়ছে।
- ETV ভারত সিতারা : টালমাটাল পরিস্থিতি বলছেন কেন?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : ছবিটা অর্ধেক হওয়ার পর যিনি প্রযোজনা করছিলেন, তিনি সরে আসেন। বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল কাজটা। তারপর আমাকে হাল ধরতে হয়। যার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। বাকিটা আমাকেই শেষ করতে হয় নিজের খরচে। অনেক সমস্যা হয়েছে। ক্রাউড ফান্ডিং করে শেষমেশ ছবিটাকে তৈরি করা গেছে। এটা বলা যেতে পারে, ইস্টার্ন রিজিয়ন থেকে ক্রাউড ফান্ডিংয়ের সবচেয়ে সফল ছবি।
- ETV ভারত সিতারা : কলকাতায় তো তথ্যচিত্রটা প্রেক্ষাগৃহে বেশ ভালোই চলল!
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : আমরা তিনটে হল মিলিয়ে কমার্শিয়াল রিলিজ় করেছিলাম কলকাতায়। খুব ভালো চলেছে। নন্দনে ৭ সপ্তাহ চলেছে, ৫০ দিনের সাফল্য। তারমধ্যে ৩০টা শো হাউজ়ফুল ছিল, এবং ২৫টা শো পরপর হাউজ়ফুল ছিল। জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর আমরা রি-রিলিজ় করার কথা ভাবছি। সেপ্টেম্বর নাগাদ ফের ফিরবে প্রেক্ষাগৃহে। আর এবার শুধু কলকাতা নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় দেখানো হবে ছবিটা।
- ETV ভারত সিতারা : আপনার জার্নি সম্পর্কে যদি একটু বলেন...
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : আমি শুরু করেছিলাম পুনে সিম্বায়োসিস থেকে। আমি মাস কমিউনিকেশনে পোস্ট গ্রাজুয়েট। গোবিন্দ নিহালনির সঙ্গে কাজ করেছি। ওঁকে অ্যাসিস্ট করেছি। আমি হায়দরাবাদেই থাকি। ২০০১-২০০৩ পর্যন্ত ETV-র সঙ্গে কাজ করেছি। রামোজি রাও আমাদের বস ছিলেন। তারপর সেখান থেকে আমি সোজা সন্দীপ রায়ের সঙ্গে যুক্ত হই ডিরেক্টরিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। তারপর ২০০৯ থেকে বিজ্ঞাপনের কাজ শুরু করি। সেই থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করছি। সেই দিক থেকে বলা যায় এই তথ্যচিত্রটা আমার প্রথম হল রিলিজ়। ১ ঘণ্টা ৫৬ মিনিটের।
- ETV ভারত সিতারা : এই তথ্যচিত্রটি কোথায় বানালেন?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : কলকাতা, ঝাড়খণ্ড, বেনারস, মুম্বই, লন্ডন মিলিয়ে তৈরি করেছি।
- ETV ভারত সিতারা : এর পরে কী প্ল্যান?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : ফিচার ফিল্ম বানাব।
- ETV ভারত সিতারা : কিছু ভেবেছেন?
- সাগ্নিক চ্যাটার্জি : আমি দুটো চিত্রনাট্যের উপর কাজ করছি। একটি সত্যজিৎ রায়ের উপন্যাসের উপর। এবং অন্যটি আমার নিজের লেখা, একটা ওয়ান রুম থ্রিলার। এই দুটোর মধ্যে কোনটাকে নিয়ে কাজ করব, এখনও ঠিক করিনি।
Intro:৬৬তম জাতীয় পুরস্কারপ্রাপকদের নাম সামনে এল সম্প্রতি। সেখানে ৩১টি ক্যাটেগরিতে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বাঙালি পরিচালক সাগ্নিক রায়। সত্যজিৎ রায়ের উপর একটি তথ্যচিত্র বানিয়েছিলেন তিনি। তথ্যচিত্রটির নাম 'ফেলুদা'। সাগ্নিকের জীবনের প্রথম ছবি এটি। ETV ভারত সিতারার সঙ্গে কথা বললেন সাগ্নিক।
Body:ETV ভারত সিতারা : অনেক অনেক অভিনন্দন প্রথমেই... সাগ্নিক রায় : ধন্যবাদ ধন্যবাদ... ETV ভারত সিতারা : খবরটা পেয়ে কীরকম লাগছে? সাগ্নিক রায় : খুবই ভালো লাগছে। ইন্টারেস্টিং। এরকম একটা সাফল্য। শুটিংয়ের সময়টা, যখন বেশ টালমাটাল পরিস্থিতি হয়েছিল, সেই সময়টার কথা খুব মনে পড়ছে। যারা টেকনিশিয়ানস, কল্যাবরেটার্স, তাদের পরিশ্রমের কথা মনে পরছে। ETV ভারত সিতারা : টালমাটাল পরিস্থিতি বলছেন কেন? সাগ্নিক রায় : ছবিটা অর্ধেক হওয়ার পর যিনি প্রযোজনা করেছিলেন, তিনি সরে আসেন। বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল কাজটা। তারপর আমাকে হাল ধরতে হয়। যার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। বাকিটা আমাকেই শেষ করতে হয় নিজের খরচে। অনেক সমস্যা হয়েছে। ক্রাউডফান্ডিং করে শেষমেশ ছবিটাকে তৈরি করা গেছে। এটা বলা যেতে পারে, ইস্টার্ন রিজিয়ন থেকে ক্রাউড ফান্ডিংয়ের সবচেয়ে সাফল্যের ছবি। ETV ভারত সিতারা : কলকাতায় তো ছবিটা হলে বেশ ভালোই চলল! সাগ্নিক রায় : কমার্শিয়াল রিলিজ আমরা কলকাতায় করেছিলাম তিনটে হল মিলিয়ে। খুব ভালো চলেছে। নন্দনে ৭ সপ্তাহ চলেছে, ৫০ দিনের সাফল্য। তারমধ্যে ৩০টা শো হাউজফুল ছিল, এবং ২৫টা শো পরপর হাউসফুল ছিল। জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর আমরা রি-রিলিজ করার কথা ভাবছি। সেপ্টেম্বর নাগাদ ফের ফিরবে প্রেক্ষাগৃহে। আর এবার শুধু কলকাতা নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় দেখান হবে ছবিটা। ETV ভারত সিতারা : আপনার জার্নি সম্পর্কে যদি একটু বলেন... সাগ্নিক রায় : আমি শুরু করেছিলাম পুনে সিম্বায়োসিস থেকে। আমি মাস কমিউনিকেশনে পোস্ট গ্রাজুয়েট। গোবিন্দ নিহালিনির সঙ্গে কাজ করেছি। ওঁর সঙ্গে অ্যাসিস্ট করেছি। আমি হায়দরাবাদেই থাকি। ২০০১-২০০৩ পর্যন্ত ETV'র সঙ্গে কাজ করেছি। রামোজি রাও আমাদের বস ছিলেন। তারপর সেখান থেকে আমি সোজা সন্দীপ রায়ের সঙ্গে যুক্ত হই দিরেক্টরিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। তারপর ২০০৯ থেকে বিজ্ঞাপনের কাজ শুরু করে দিই। সেই থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করছি। সেই দিক থেকে বলা যায় এই তথ্যচিত্রটা আমার প্রথম হল রিলিজ। ১ ঘণ্টা ৫৬ মিনিটের। ETV ভারত সিতারা : এই তথ্যচিত্রটি কোথায় বানালেন? সাগ্নিক রায় : কলকাতা, ঝাড়খণ্ড, বেনারস, মুম্বই, লন্ডন মিলিয়ে তৈরি করেছি। ETV ভারত সিতারা : এর পরে কী প্ল্যান? সাগ্নিক রায় : ফিচার ফিল্ম বানাব।
Conclusion:ETV ভারত সিতারা : কিছু ভেবেছেন? সাগ্নিক রায় : আমি দুটো চিত্রনাট্যের উপর কাজ করছি। একটি সত্যজিৎ রায়ের উপন্যাসের উপর। এবং অন্যটি আমার নিজের লেখা, একটা ওয়ান রুম থ্রিলার। এই দুটোর মধ্যে কোনটাকে নিয়ে কাজ করব, এখনও ঠিক করিনি।
Body:ETV ভারত সিতারা : অনেক অনেক অভিনন্দন প্রথমেই... সাগ্নিক রায় : ধন্যবাদ ধন্যবাদ... ETV ভারত সিতারা : খবরটা পেয়ে কীরকম লাগছে? সাগ্নিক রায় : খুবই ভালো লাগছে। ইন্টারেস্টিং। এরকম একটা সাফল্য। শুটিংয়ের সময়টা, যখন বেশ টালমাটাল পরিস্থিতি হয়েছিল, সেই সময়টার কথা খুব মনে পড়ছে। যারা টেকনিশিয়ানস, কল্যাবরেটার্স, তাদের পরিশ্রমের কথা মনে পরছে। ETV ভারত সিতারা : টালমাটাল পরিস্থিতি বলছেন কেন? সাগ্নিক রায় : ছবিটা অর্ধেক হওয়ার পর যিনি প্রযোজনা করেছিলেন, তিনি সরে আসেন। বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল কাজটা। তারপর আমাকে হাল ধরতে হয়। যার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। বাকিটা আমাকেই শেষ করতে হয় নিজের খরচে। অনেক সমস্যা হয়েছে। ক্রাউডফান্ডিং করে শেষমেশ ছবিটাকে তৈরি করা গেছে। এটা বলা যেতে পারে, ইস্টার্ন রিজিয়ন থেকে ক্রাউড ফান্ডিংয়ের সবচেয়ে সাফল্যের ছবি। ETV ভারত সিতারা : কলকাতায় তো ছবিটা হলে বেশ ভালোই চলল! সাগ্নিক রায় : কমার্শিয়াল রিলিজ আমরা কলকাতায় করেছিলাম তিনটে হল মিলিয়ে। খুব ভালো চলেছে। নন্দনে ৭ সপ্তাহ চলেছে, ৫০ দিনের সাফল্য। তারমধ্যে ৩০টা শো হাউজফুল ছিল, এবং ২৫টা শো পরপর হাউসফুল ছিল। জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর আমরা রি-রিলিজ করার কথা ভাবছি। সেপ্টেম্বর নাগাদ ফের ফিরবে প্রেক্ষাগৃহে। আর এবার শুধু কলকাতা নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় দেখান হবে ছবিটা। ETV ভারত সিতারা : আপনার জার্নি সম্পর্কে যদি একটু বলেন... সাগ্নিক রায় : আমি শুরু করেছিলাম পুনে সিম্বায়োসিস থেকে। আমি মাস কমিউনিকেশনে পোস্ট গ্রাজুয়েট। গোবিন্দ নিহালিনির সঙ্গে কাজ করেছি। ওঁর সঙ্গে অ্যাসিস্ট করেছি। আমি হায়দরাবাদেই থাকি। ২০০১-২০০৩ পর্যন্ত ETV'র সঙ্গে কাজ করেছি। রামোজি রাও আমাদের বস ছিলেন। তারপর সেখান থেকে আমি সোজা সন্দীপ রায়ের সঙ্গে যুক্ত হই দিরেক্টরিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। তারপর ২০০৯ থেকে বিজ্ঞাপনের কাজ শুরু করে দিই। সেই থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করছি। সেই দিক থেকে বলা যায় এই তথ্যচিত্রটা আমার প্রথম হল রিলিজ। ১ ঘণ্টা ৫৬ মিনিটের। ETV ভারত সিতারা : এই তথ্যচিত্রটি কোথায় বানালেন? সাগ্নিক রায় : কলকাতা, ঝাড়খণ্ড, বেনারস, মুম্বই, লন্ডন মিলিয়ে তৈরি করেছি। ETV ভারত সিতারা : এর পরে কী প্ল্যান? সাগ্নিক রায় : ফিচার ফিল্ম বানাব।
Conclusion:ETV ভারত সিতারা : কিছু ভেবেছেন? সাগ্নিক রায় : আমি দুটো চিত্রনাট্যের উপর কাজ করছি। একটি সত্যজিৎ রায়ের উপন্যাসের উপর। এবং অন্যটি আমার নিজের লেখা, একটা ওয়ান রুম থ্রিলার। এই দুটোর মধ্যে কোনটাকে নিয়ে কাজ করব, এখনও ঠিক করিনি।
Last Updated : Aug 11, 2019, 7:47 PM IST