ছবি সম্পর্কে অভিনেত্রী জয়া এহসান বলেন, "একজন শিল্পী হিসেবে আমি খুবই আনন্দিত হয়েছি। কারণ গান বা সংগীত ছবিকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। আর আমার কাছে সত্যিই আরেকটা আনন্দের কারণ হল,এই প্রথমবার দেবুদা ও ইমন একসঙ্গে কাজ করলো সেটা আমার ছবিতে, আর সেই গানটা আমার উপরই চিত্রায়িত হয়েছে।"
অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী বলেন, "এখানে আমার চরিত্র একজন বয়স্ক মানুষের, যিনি তার মেয়ের মানসিক সমস্যার জন্য কাজ ছেড়ে দিয়ে বাড়িতে বসে শুধুমাত্র নেশা করতেন। তার জীবনে নানা রকমের আফসোস ছিল। তার মেয়ের কিছু সমস্যা তার জীবনকে একদম অন্য দিকে নিয়ে যায়। একটা সময় পর্যন্ত সে তার নিজের মেয়ের কথা শুনতে চাইত না কাজের ব্যস্ততায়। কিন্তু আচমকাই তার মেয়ের সমস্যা একটা মানসিক সমস্যায় পরিণত হয়। যেখান থেকে কিছু ঘটনা ঘটে।"
গায়িকা ইমন চক্রবর্তী বলেন, "দেবজ্যোতি মিশ্রর সুরে আমি এই ছবিতে অসাধারণ সুন্দর একটা গান গেয়েছি। কত লোক শুনল, কত লোক ভালো বলল,কত লোক দেখল তার থেকেও বড় বিষয় হল এই গানটা গেয়ে আমি ভীষন খুশি হয়েছি। আমার বিশ্বাস যারা এই গানটা শুনবেন তাদের গানটি নিশ্চয়ই ভালো লাগবে।"
সংগীত পরিচালক দেবজ্যোতি মিশ্র বলেন, "প্রত্যেকটা ছবির জন্যই কথা আর সুর আলাদা রকমের হয়। একটি মেয়ের মানসিক সমস্যাকে কেন্দ্র করে এই ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে। আমাদের ছবির যে গানটা রয়েছে সেটা জীবনের কথা বলে, এই মেয়েটির কথা বলে। যা দিয়ে এই মেয়েটির পুরো অবস্থাটাকে তুলে ধরা হচ্ছে।"