কলকাতা : পরিচালক শুভ্র রায়ের নতুন ছবি 'ঘুন' আসতে চলেছে বড় পরদায়। সেই ছবিতে অভিনয় করছেন অশোক বিশ্বনাথনের মেয়ে অনুষা বিশ্বনাথন। রয়েছেন সৌরভ দাস, পৌলমী দাশ, সমদর্শী দত্ত এবং ডাঃ কৌশিক ঘোষ।
বিক্রম (ডাঃ কৌশিক ঘোষ) একটি বহুজাতিক কম্পানিতে কর্মরত। স্ত্রী বিয়োগের পর শারীরিক চাহিদা মেটাতে কর্মচারী পুনমের (পৌলমী দাস) সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সিমি (অনুশা বিশ্বনাথন) তার একমাত্র মেয়ে। মেয়ের অভিনয়কে পেশা বানাতে একদম রাজি নন তিনি। কাজের চাপে মেয়েকে বিশেষ সময় দিতে পারেন না। মেয়েকে বাগে আনতে সে কঠোর হয়ে ওঠে। তাকে আর্থিক সাহায্য করা বন্ধ করে দেয়। পুনম একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী কর্মরত নারী। পদোন্নতির জন্য সে যা খুশি করতে পারে। জয়ের (সৌরভ দাস) সঙ্গে লিভ টুগেদার করলেও সে জয়কে ভালোবাসে না। বলা যেতে পারে, খুব আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বার্থপর। বিক্রমকে সে নিজের জন্য ব্যবহার করে।
এদিকে জয় পরিচালক হবে বলে চাকরি ছেড়ে স্ক্রিপ্ট হাতে প্রোডিউসারের জন্য ঘুরে বেড়ায়। পুনমের সঙ্গে তার সম্পর্ক বন্ধুত্বের চেয়ে একটু বেশি। পুনমের প্রতি তার ভালো লাগা আছে। পুনম সেটা জেনেও বিশেষ পাত্তা দেয়নি। বসের সঙ্গে পুনমের সম্পর্ক জানার পর তাকে সে নিজের মতো করে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ব্যর্থ হয়। সে নিজের মতো জীবন সাজাতে থাকে। তার জীবনে বিনীতা আসার পর সে আবার নতুন করে সবকিছু ভাবতে থাকে।
বিনীতা একজন সন্তান হারা মা এবং হাউস ওয়াইফ। অসুস্থ শ্বশুরকে পরিচর্যা করে। অমিত তার স্বামী। তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। বিনীতা তার সন্তান হারানোর ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনি। অমিতকে তার কষ্টটা সে বুঝে উঠতে পারে না। অমিত অন্য নারীর সঙ্গে সম্পর্কে যাচ্ছে জেনেও নিরুত্তাপ থাকে। সে যন্ত্রে পরিণত হয়। জয় তার জীবনে নতুন ভূমিকা আনে। ভালোলাগা ক্রমে ভালোবাসা তৈরি করে।
অমিত পেশায় একজন ডাক্তার। অন্যের অনুভূতি ভালোলাগাকে বিশেষ পাত্তা দেয় না। স্ত্রী বিনীতার সঙ্গে তার কোনও শারীরিক সম্পর্ক নেই। নিজের চাহিদা মেটাতে সে এসকর্ট সার্ভিসের সাহায্য নেয়। বিনীতকে সে মিস করে।
একাধিক মানুষ ও তাদের সম্পর্কে শেষমেশ কী হয়? তারই গল্প বলবে 'ঘুন'।
সম্পর্কে ঘুন ধরার গল্প বলবে 'ঘুন'
একাধিক মানুষ ও তাদের সম্পর্কে শেষমেশ কী হয়? তারই গল্প বলবে 'ঘুন'।
কলকাতা : পরিচালক শুভ্র রায়ের নতুন ছবি 'ঘুন' আসতে চলেছে বড় পরদায়। সেই ছবিতে অভিনয় করছেন অশোক বিশ্বনাথনের মেয়ে অনুষা বিশ্বনাথন। রয়েছেন সৌরভ দাস, পৌলমী দাশ, সমদর্শী দত্ত এবং ডাঃ কৌশিক ঘোষ।
বিক্রম (ডাঃ কৌশিক ঘোষ) একটি বহুজাতিক কম্পানিতে কর্মরত। স্ত্রী বিয়োগের পর শারীরিক চাহিদা মেটাতে কর্মচারী পুনমের (পৌলমী দাস) সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সিমি (অনুশা বিশ্বনাথন) তার একমাত্র মেয়ে। মেয়ের অভিনয়কে পেশা বানাতে একদম রাজি নন তিনি। কাজের চাপে মেয়েকে বিশেষ সময় দিতে পারেন না। মেয়েকে বাগে আনতে সে কঠোর হয়ে ওঠে। তাকে আর্থিক সাহায্য করা বন্ধ করে দেয়। পুনম একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী কর্মরত নারী। পদোন্নতির জন্য সে যা খুশি করতে পারে। জয়ের (সৌরভ দাস) সঙ্গে লিভ টুগেদার করলেও সে জয়কে ভালোবাসে না। বলা যেতে পারে, খুব আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বার্থপর। বিক্রমকে সে নিজের জন্য ব্যবহার করে।
এদিকে জয় পরিচালক হবে বলে চাকরি ছেড়ে স্ক্রিপ্ট হাতে প্রোডিউসারের জন্য ঘুরে বেড়ায়। পুনমের সঙ্গে তার সম্পর্ক বন্ধুত্বের চেয়ে একটু বেশি। পুনমের প্রতি তার ভালো লাগা আছে। পুনম সেটা জেনেও বিশেষ পাত্তা দেয়নি। বসের সঙ্গে পুনমের সম্পর্ক জানার পর তাকে সে নিজের মতো করে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ব্যর্থ হয়। সে নিজের মতো জীবন সাজাতে থাকে। তার জীবনে বিনীতা আসার পর সে আবার নতুন করে সবকিছু ভাবতে থাকে।
বিনীতা একজন সন্তান হারা মা এবং হাউস ওয়াইফ। অসুস্থ শ্বশুরকে পরিচর্যা করে। অমিত তার স্বামী। তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। বিনীতা তার সন্তান হারানোর ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনি। অমিতকে তার কষ্টটা সে বুঝে উঠতে পারে না। অমিত অন্য নারীর সঙ্গে সম্পর্কে যাচ্ছে জেনেও নিরুত্তাপ থাকে। সে যন্ত্রে পরিণত হয়। জয় তার জীবনে নতুন ভূমিকা আনে। ভালোলাগা ক্রমে ভালোবাসা তৈরি করে।
অমিত পেশায় একজন ডাক্তার। অন্যের অনুভূতি ভালোলাগাকে বিশেষ পাত্তা দেয় না। স্ত্রী বিনীতার সঙ্গে তার কোনও শারীরিক সম্পর্ক নেই। নিজের চাহিদা মেটাতে সে এসকর্ট সার্ভিসের সাহায্য নেয়। বিনীতকে সে মিস করে।
একাধিক মানুষ ও তাদের সম্পর্কে শেষমেশ কী হয়? তারই গল্প বলবে 'ঘুন'।
Body:বিক্রম (ডাঃ কৌশিক ঘোষ) একটি বহুজাতিক কম্পানিতে কর্মরত। স্ত্রী বিয়োগের পর শারীরিক চাহিদা মেটাতে কর্মচারী পুনমের (পৌলমী দাস) সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সিমি (অনুশা বিশ্বনাথন) তার একমাত্র মেয়ে। মেয়ের অভিনয়কে পেশা বানাতে একদম রাজি নন তিনি। কাজের চাপে মেয়েকে বিশেষ সময় দিতে পারেন না। মেয়েকে বাগে আনতে সে কঠোর হয়ে ওঠে। তাকে আর্থিক সাহায্য করা বন্ধ করে দেয়।
পুনাম একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী কর্মরত নারী। পদোন্নতির জন্য সে যা খুশি করতে পারে। জয়ের (সৌরভ দাস) সঙ্গে লিভ টুগেদার করলেও সে জয়কে ভালোবাসে না। বলা যেতে পারে, খুব আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বার্থপর। বিক্রমকে সে নিজের জন্য ব্যবহার করে।
জয় পুনামের সঙ্গে লিভ-ইন করে। পরিচালক হবে বলে চাকরি ছেড়ে স্ক্রিপ্ট হাতে প্রোডিউসারের জন্য ঘরে। পুনমের সঙ্গে তার সম্পর্ক বন্ধুত্বের চেয়ে একটু বেশি। পুনমের প্রতি তার ভালো লাগা আছে। পুনাম সেটা জেনেও বিশেষ পাত্তা দেয়নি। বসের সঙ্গে পুনমের সম্পর্ক জানার পর পুনামকে সে নিজের মতো করে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ব্যর্থ হয়। সে নিজের মতো জীবন সাজাতে থাকে। তার জীবনে বিনীতা আসার পর সে আবার নতুন করে সবকিছু ভাবতে থাকে।
বিনীতা একজন সন্তান হারা মা এবং হাউস ওয়াইফ। অসুস্থ শ্বশুরকে পরিচর্যা করে। অমিত তার স্বামী। তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। বিনীতা তার সন্তান হারানোর ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনি। অমিতকে তার কষ্টটা সে বুঝে উঠতে পারে না। অমিত অন্য নারীর সঙ্গে সম্পর্কে যাচ্ছে জেনেও নিরুত্তাপ থাকে। সে যন্ত্রে পরিণত হয়। জয় তার জীবনে নতুন ভূমিকা আনে। ভালোলাগা ক্রমে ভালোবাসা তৈরি করে।
অমিত পেশায় একজন ডাক্তার। অন্যের অনুভূতি ভালোলাগাকে বিশেষ পাত্তা দেয় না। স্ত্রী বিনীতার সঙ্গে তার কোনও শারীরিক সম্পর্ক নেই। নিজের চাহিদা মেটাতে সে এসকর্ট সার্ভিসের সাহায্য নেয়। বিনীতকে সে মিস করে।
Conclusion:শেষমেশ কী হবে? খুব শিগগিরি রূপোলি পর্দায় দেখান হবে এই ছবি।