সব্যসাচী চক্রবর্তী বলেন, "কলকাতায় কোহিনূর গল্পটা খুব ইন্টারেস্টিং। কারণ, ইতিহাস থেকে তথ্য নিয়ে এই ছবিটা তৈরি হয়েছে। অনেক তথ্য অনুসন্ধানের পর কোহিনূরের হাত বদলের গল্প বলা হয়েছে। বর্তমানে কোহিনূর আছে টাওয়ার অফ লন্ডনে। তবে সেটা আসল কোহিনূর নাও হতে পারে। এই ছবির গল্প কলকাতার একটা মিউজ়িয়াম থেকে শুরু। আমি ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের কোহিনূর কিউরেটর। আমি আমার শিক্ষকের কাছ থেকে জানতে পারি অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর যে কলকাতাতেই কোহিনূর রয়েছে। তবে শেষ অবধি গল্পটা কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছে সেটার জন্য ছবিটা দেখতে হবে।"
দেবদূত ঘোষ বলেন, "কোহিনূর নামটা উচ্চারিত হলেই তার সঙ্গে অনেক রহস্য, ইতিহাস,মানুষ নিজেদেরকে জুড়তে চায়। সেই মোঘল আমলে কোহিনূর পাওয়া গেছে। তারপর থেকে সেটা পৃথিবীর বিভিন্ন শাসকদের হাত ঘুরেছে। রাজ্য থেকে রাজ্যে ঘুরে সেটি এখন লন্ডনে রয়েছে। এইসব গল্প আমরা ছোটোবেলা থেকেই শুনতে শুনতে বড় হয়েছি।" প্রিমিয়ারে এসে বরুণ চন্দ বলেন, "কোহিনূর অত সহজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু, এই ছবিটা দেখলে তার একটা হদিস পাওয়া যাবে। দর্শককে একটাই কথা বলব কোহিনূর প্রথমত ভারতে ছিল। তবে যেটি এখন রানির মুকুটে শোভা পাচ্ছে, সেটা আসল কোহিনূর কি না ? সেটা নিয়ে সত্যি একটা প্রশ্ন রয়েছে। এটা কিন্তু কাল্পনিক নয় অনুসন্ধানের উপর ভিত্তি করেই ছবির গল্পটা শুরু।"