ETV Bharat / sitara

মালয়ালম ছবিতে অভিনয় করবেন বাঙালি অভিনেত্রী অনুশা - kolkata

অনেক বাংলা ছবিতে কাজ করার পর এবার মালয়ালম ছবিতে কাজ করার জন্য কেরালা পারি দিচ্ছেন বাঙালি অভিনেত্রী অনুশা বিশ্বনাথণ । যদিও ছবিতে একটি বাঙালি মেয়ের চরিত্রেই দেখা যাবে তাঁকে ।

অনুশা
author img

By

Published : Sep 8, 2019, 3:37 PM IST

কলকাতা : ছবির নাম 'ইদি মাজহা কাট্টু' । ইংরেজি মানে 'থান্ডার রেইন উইন্ড' । ছবির পরিচালনা করছেন আম্বিলি এস রেঙ্গন । এই ছবিতেই একটি বাঙালি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করছেন বাংলার নতুন প্রজন্মের অভিনেত্রী অনুশা বিশ্বনাথণ । সেপ্টেম্বর থেকে কেরালাতে শুটিং শুরু হবে । 'ইদি মাজহা কাট্টু' অনুশার প্রথম মালয়ালম ছবি । এর আগে বাংলায় 'দুর্গা সহায়', 'ধনঞ্জয়', 'কিশোর কুমার জুনিয়র', 'গোয়েন্দা জুনিয়র'-র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি ।

অনুশা জন্মসূত্রে অর্ধেক দক্ষিণ ভারতীয় । তাঁর ঠাকুরদা এন বিশ্বনাথণ দক্ষিণের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একজন বিখ্যাত পরিাচলক । বাবা অশোক বিশ্বনাথণও পরিচালনার কাজ করেন । প্রথম দক্ষিণ ভারতীয় ছবিতে কাজ করা নিয়ে উচ্ছ্বসিত অনুশা বলেন, "আমি সুপার এক্সাইটেড । আমার চরিত্রর নাম সৌগতা । যদিও চরিত্রটা একজন বাঙালি মেয়ের । 23-24 বছর বয়স । একমাত্র বোনের খুব অসুখ । বোনের চিকিৎসা করানোর জন্য অর্থের প্রয়োজন । ভালো টাকার চাকরি করার জন্য সে যায় কেরালাতে । কেরলাতে এমন একটা কমিউনিটি আছে, যেখানে অনেক বাঙালি থাকে । আমার চরিত্র ঘটনাচক্রে সেখানে গিয়ে পৌঁছায় । অনেক কিছু ঘটে যায় তার জীবনে । একটা লাভ ইন্টারেস্টও আছে ছবিতে । এটা একটা কালচারাল মাইগ্রেশনের গল্প । চরিত্রটা বাঙালি হওয়ায় বেশি মালয়ালম শিখতে হচ্ছে না । পরিচালক আমাকে বেশ কয়েকটা মলয়ালি ছবি দেখতে বলেছেন । আর কালচারাল মাইগ্রেশন নিয়ে আমি রিসার্চ করছি ।"

কীভাবে চরিত্রটা এল অনুশার কাছে ? তিনি বলেন, "ওরা কলকাতায় কাস্টিং করছিল । ওদের সিনেমাটোগ্রাফার রূপেশ SRFTI-র ছাত্র । তারানাথ তান্ত্রিক, আড্ডাতে কাজ করেছে ও । ওর মাধ্যমেই ছবির টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করি আমি ।"

কলকাতা : ছবির নাম 'ইদি মাজহা কাট্টু' । ইংরেজি মানে 'থান্ডার রেইন উইন্ড' । ছবির পরিচালনা করছেন আম্বিলি এস রেঙ্গন । এই ছবিতেই একটি বাঙালি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করছেন বাংলার নতুন প্রজন্মের অভিনেত্রী অনুশা বিশ্বনাথণ । সেপ্টেম্বর থেকে কেরালাতে শুটিং শুরু হবে । 'ইদি মাজহা কাট্টু' অনুশার প্রথম মালয়ালম ছবি । এর আগে বাংলায় 'দুর্গা সহায়', 'ধনঞ্জয়', 'কিশোর কুমার জুনিয়র', 'গোয়েন্দা জুনিয়র'-র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি ।

অনুশা জন্মসূত্রে অর্ধেক দক্ষিণ ভারতীয় । তাঁর ঠাকুরদা এন বিশ্বনাথণ দক্ষিণের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একজন বিখ্যাত পরিাচলক । বাবা অশোক বিশ্বনাথণও পরিচালনার কাজ করেন । প্রথম দক্ষিণ ভারতীয় ছবিতে কাজ করা নিয়ে উচ্ছ্বসিত অনুশা বলেন, "আমি সুপার এক্সাইটেড । আমার চরিত্রর নাম সৌগতা । যদিও চরিত্রটা একজন বাঙালি মেয়ের । 23-24 বছর বয়স । একমাত্র বোনের খুব অসুখ । বোনের চিকিৎসা করানোর জন্য অর্থের প্রয়োজন । ভালো টাকার চাকরি করার জন্য সে যায় কেরালাতে । কেরলাতে এমন একটা কমিউনিটি আছে, যেখানে অনেক বাঙালি থাকে । আমার চরিত্র ঘটনাচক্রে সেখানে গিয়ে পৌঁছায় । অনেক কিছু ঘটে যায় তার জীবনে । একটা লাভ ইন্টারেস্টও আছে ছবিতে । এটা একটা কালচারাল মাইগ্রেশনের গল্প । চরিত্রটা বাঙালি হওয়ায় বেশি মালয়ালম শিখতে হচ্ছে না । পরিচালক আমাকে বেশ কয়েকটা মলয়ালি ছবি দেখতে বলেছেন । আর কালচারাল মাইগ্রেশন নিয়ে আমি রিসার্চ করছি ।"

কীভাবে চরিত্রটা এল অনুশার কাছে ? তিনি বলেন, "ওরা কলকাতায় কাস্টিং করছিল । ওদের সিনেমাটোগ্রাফার রূপেশ SRFTI-র ছাত্র । তারানাথ তান্ত্রিক, আড্ডাতে কাজ করেছে ও । ওর মাধ্যমেই ছবির টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করি আমি ।"

Intro:ছবির নাম 'ইদি মাজহা কাট্টু'। যার ইংরেজি অর্থ থান্ডার রেইন উইন্ড। ছবির পরিচালক নতুন, আম্বিলি এস রেঙ্গন। এবং সেই ছবিতেই একটি বাঙালি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করতে কলকাতা থেকে দক্ষিণ ভারতে পাড়ি দিচ্ছেন বাংলা ছবির নতুন প্রজন্মের অভিনেত্রী অনুশা বিশ্বনাথণ। সেপ্টেম্বরেই ছবির শুটিং শুরু হচ্ছে কেরালাতে। দুর্গা সহায়, ধনঞ্জয়, কিশোর কুমার জুনিয়র, গোয়েন্দা জুনিয়রের মতো ছবিতে কাজ করা হয়ে গিয়েছে তাঁর। 'ইদি মাজহা কাট্টু' অনুশার জীবনের প্রথম মালায়ালি ছবি। ছবি নিয়ে উৎসাহী অনুশা কথা বললেন ETV ভারত সিতারার সঙ্গে।


Body:অনুশা জন্মসূত্রে অর্ধেক দক্ষিণ ভারতীয়। কেননা তাঁর ঠাকুরদা এন বিশ্বনাথণ একজন নামকরা দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক। বাবা অশোক বিশ্বনাথণও চলচ্চিত্র পরিচালক। তাই দক্ষিণ ভারতীয় ছবিতে প্রথম পা রাখা নিয়ে উচ্ছ্বসিত অনুশা বললেন, "আমি সুপার এক্সাইটেড। আমার চরিত্রের নাম সৌগতা। যদিও চরিত্রটা একটি বাঙালি মেয়ের। ২৩-২৪ বছর বয়স। একমাত্র বোনের খুব অসুখ। বোনের চিকিৎসা করানোর জন্য অর্থের প্রয়োজন। ভালো টাকার চাকরি করার জন্য সে যায় কেরালাতে। কেরালাতে একটা এমন কমিউনিটি আছে, যেখানে অনেক বাঙালি থাকে। আমার চরিত্রটা সেখানে গিয়ে পড়ে। অনেক কিছু ঘটে যায় তার জীবনে। আমার একটা লাভ ইন্টারেস্টও আছে ছবিতে। এটা একটা কালচারাল মাইগ্রেশনের গল্প। যেহেতু চরিত্রটা বাঙালি তাই আমাকে বেশি মালায়ালাম শিখতে হচ্ছে না। তেমনটাই বলেছেন আমার পরিচালক আম্বিলি এস রেঙ্গন। হ্যাঁ তবে আমাকে বেশ কয়েকটা মালায়ালি ছবি দেখতে বলেছেন তিনি। আর কালচারাল মাইগ্রেশন নিয়ে আমি একটু রিসার্চ করছি।"


Conclusion:কীভাবে চরিত্রটা অনুশার কাছে আসে? অনুশা বলেন, "ওরা কলকাতায় কাস্টিং করছিল। ওদের সিনেমাটোগ্রাফার রূপেশ SRFTI'এর ছাত্র। তারানাথ তান্ত্রিক, আড্ডাতে কাজ করেছে ও। রূপেশের মাধ্যমে আমার যোগাযোগ হয়েছে 'ইদি মাজহা কাট্টু'র টিমের সঙ্গে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.