ভুল খবর ! দিশার মৃত্যু মামলায় সামনে এল নতুন তথ্য

রটেছিল যে, দিশা সালিয়ান নাকি তাঁর মৃত্যুর আগে শেষ কল করেছিলেন 100-তে । অর্থাৎ পুলিশ স্টেশনে । কিন্তু, এই তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যে..জানানো হল মুম্বই পুলিশের তরফ থেকে ।

মুম্বই : সুশান্ত সিং রাজপুত ও তাঁর প্রাক্তন ম্যানেজার দিশা সালিয়ানের মৃত্যু নিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য তথ্য সামনে আসছে । তার মধ্যে কোনটা সত্য়ি আর কোনটা মিথ্যে বোঝার আগেই আলোর গতিতে সেই সব খবর ছড়িয়ে পড়ছে সোশাল মিডিয়ায় । তেমনই একটি খবর যে, দিশা নাকি মৃত্যুর আগে শেষবারের জন্য 100-তে ডায়াল করেছিলেন ।

কিন্তু, খবরটি যে সম্পূর্ণ মিথ্যে তা জানা গেল সম্প্রতি । মুম্বই পুলিশ ANI-কে জানিয়েছে এই তথ্য । এটাও জানানো হয় যে, দিশা তাঁর শেষ কল করেছিলেন বন্ধু অঙ্কিতাকে । না, ইনি অঙ্কিতা লোখান্ডে নন ।

দেখে নিন টুইট...

• The last call from Disha Salian's phone was made to her friend Ankita. The claims that she tried to dial 100 the last time, is false: Mumbai Police official #SushantSinghRajput's former manager Disha Salian was found dead on June 8 in Mumbai.

  — ANI (@ANI) September 18, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="

  The last call from Disha Salian's phone was made to her friend Ankita. The claims that she tried to dial 100 the last time, is false: Mumbai Police official #SushantSinghRajput's former manager Disha Salian was found dead on June 8 in Mumbai.

  — ANI (@ANI) September 18, 2020

  ">

  The last call from Disha Salian's phone was made to her friend Ankita. The claims that she tried to dial 100 the last time, is false: Mumbai Police official #SushantSinghRajput's former manager Disha Salian was found dead on June 8 in Mumbai.

  — ANI (@ANI) September 18, 2020

8 জুন রাতে কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে নিজের ফ্ল্যাটে পার্টি করছিলেন দিশা । পার্টি চলাকালীন আবাসন থেকে তিনি ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে । খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থানে যায় পুলিশ । উদ্ধার করা হয় দেহ । সেই সময় দিশার ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়নি বলে জানানো হয়েছিল পুলিশের তরফে ।

এদিকে মৃত্যুর পরই চালু করা হয় দিশার মোবাইল ফোন । সূত্রের খবর, 9 জুন থেকে 17 জুনের মধ্যে তাঁর ফোন থেকে একাধিক ইন্টারনেট কলও করা হয় । জানা গিয়েছে, তদন্তের স্বার্থে দিশার মৃ্ত্যুর পর তাঁর ফোন সচল করেছিল পুলিশ । চালু করা হয় ইন্টারনেট পরিষেবাও । দিশার ফোন থেকেই তাঁর যাবতীয় সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখে তারা । তবে দিশার মৃত্যুর পর তাহলে কে বা কারা তাঁর নম্বর থেকে ফোন করল ? তা এখনও ধোঁয়াশায় রয়েছে ।