ETV Bharat / sitara

সুশান্তের মৃত্যুতে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম উঠে আসেনি, জানাল মুম্বই পুলিশ - evidence against any politician

আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, "16 জুন সুশান্তের বাবা, দিদি ও জামাইবাবুর বয়ান নেওয়া হয়েছিল । কিন্তু, সেই সময় তাঁরা সন্দেহজনক হিসেবে কারও নাম বলেননি । আর মুহারাষ্ট্র পুলিশের তদন্তের উপর ভরসা রাখতে না পারার কোনও অভিযোগও তোলা হয়নি পরিবারের তরফে । এমনকী, তদন্তে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম সামনে আসেনি । এই ঘটনায় কোনও রাজনৈতিক দলের জড়িত হওয়ার প্রমাণও পাওয়া যায়নি ।"

asd
asd
author img

By

Published : Aug 3, 2020, 7:13 PM IST

Updated : Aug 3, 2020, 7:38 PM IST

মুম্বই : 14 জুন বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের ঝুলন্ত দেহ । এই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে প্রায় দেড় মাস । তবে এখনও পর্যন্ত তাঁর আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি । সেই কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে মহারাষ্ট্র পুলিশ । সুশান্তের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র পুলিশের তদন্তের উপর কোনও ভরসা রাখতে পারছিলেন না তাঁর পরিবারের সদস্যরা । আর সেই কারণেই বিহারে FIR দায়ের করেন তাঁরা । যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মুম্বই পুলিশ কমিশনার পরম বীর সিং ।

আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, "16 জুন সুশান্তের বাবা, দিদি ও জামাইবাবুর বয়ান নেওয়া হয়েছিল । কিন্তু, সেই সময় তাঁরা সন্দেহজনক হিসেবে কারও নাম বলেননি । আর মুহারাষ্ট্র পুলিশের তদন্তের উপর ভরসা রাখতে না পারার কোনও অভিযোগও তোলা হয়নি পরিবারের তরফে । এমনকী, তদন্তে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম সামনে আসেনি । এই ঘটনায় কোনও রাজনৈতিক দলের জড়িত হওয়ার প্রমাণও পাওয়া যায়নি ।"

এদিকে এই পরিস্থিতিতেই 25 জুলাই সুশান্তকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ তুলে রিয়ার বিরুদ্ধে বিহারের রাজীব নগর থানায় FIR দায়ের করেন সুশান্তের বাবা কৃষ্ণ কুমার সিং । তার ভিত্তিতে তদন্তের স্বার্থে বিহার থেকে 4 সদস্যের একটি টিমকে পাঠানো হয় মুম্বইতে । মহারাষ্ট্র পুলিশের পাশাপাশি তদন্ত শুরু করেছে তারাও । যদিও তদন্তে মহারাষ্ট্র পুলিশের থেকে তেমন সহযোগিতা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ তোলে বিহার পুলিশের তদন্তকারী অফিসাররা । সেই অভিযোগও অস্বীকার করেছেন মুম্বই পুলিশ কমিশনার পরম বীর সিং ।

তিনি বলেন, "সহযোগিতা না করার কোনও প্রশ্নই নেই । এই ঘটনায় তাঁদের তদন্ত করার এক্তিয়ার আছে কি না সেটা আমরা খতিয়ে দেখছি । যদি তাঁদের এক্তিয়ার থাকে তাহলে তাঁরা সেটা প্রমাণ করুন ।"

শুনুন মুম্বই পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য

এছাড়া রিয়ার ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে টাকা সুশান্তের টাকা আত্মসাত করার অভিযোগও তোলেন কে কে সিং । অভিযোগ, মৃত্যুর আগে সুশান্তের অ্যাকাউন্টে 18 কোটি টাকা ছিল । কিন্তু, সেখান থেকে 15 কোটি টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয় । এই অভিযোগ অস্বীকার করেন পুলিশ কমিশনার । তিনি বলেন, "বিহার পুলিশের মতে 15 টাকা সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে সরানো হয়েছিল । কিন্তু, তদন্তের সময় আমরা জানতে পারি তাঁর অ্যাকাউন্টে 18 কোটি টাকা ছিল । তার মধ্যে সাড়ে 4 কোটি টাকা এখনও সেখানে রয়েছে । তবে তাঁর বাবা টাকা গায়েব হওয়ার যে অভিযোগ করেছেন, তাতে তেমন সন্দেহজনক লেনদেন চোখে পড়েনি । তবে কোন কোন খাতে টাকা খরচ করা হয়েছে তা আমরা খতিয়ে দেখছি ।"

এদিকে রিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় বিহার পুলিশ । যদিও এই মুহূর্তে তাঁর হদিশ পাচ্ছেন না তদন্তকারীরা । এ প্রসঙ্গে মুম্বই পুলিশ কমিশনার বলেন, "মুম্বই পুলিশ যে 56 জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে তার মধ্যে রিয়াও ছিলেন । তাঁর বয়ান দু'বার রেকর্ড করা হয়েছে । আমি তাঁর সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করতে পারব না ।"

মুম্বই : 14 জুন বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের ঝুলন্ত দেহ । এই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে প্রায় দেড় মাস । তবে এখনও পর্যন্ত তাঁর আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি । সেই কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে মহারাষ্ট্র পুলিশ । সুশান্তের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র পুলিশের তদন্তের উপর কোনও ভরসা রাখতে পারছিলেন না তাঁর পরিবারের সদস্যরা । আর সেই কারণেই বিহারে FIR দায়ের করেন তাঁরা । যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মুম্বই পুলিশ কমিশনার পরম বীর সিং ।

আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, "16 জুন সুশান্তের বাবা, দিদি ও জামাইবাবুর বয়ান নেওয়া হয়েছিল । কিন্তু, সেই সময় তাঁরা সন্দেহজনক হিসেবে কারও নাম বলেননি । আর মুহারাষ্ট্র পুলিশের তদন্তের উপর ভরসা রাখতে না পারার কোনও অভিযোগও তোলা হয়নি পরিবারের তরফে । এমনকী, তদন্তে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম সামনে আসেনি । এই ঘটনায় কোনও রাজনৈতিক দলের জড়িত হওয়ার প্রমাণও পাওয়া যায়নি ।"

এদিকে এই পরিস্থিতিতেই 25 জুলাই সুশান্তকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ তুলে রিয়ার বিরুদ্ধে বিহারের রাজীব নগর থানায় FIR দায়ের করেন সুশান্তের বাবা কৃষ্ণ কুমার সিং । তার ভিত্তিতে তদন্তের স্বার্থে বিহার থেকে 4 সদস্যের একটি টিমকে পাঠানো হয় মুম্বইতে । মহারাষ্ট্র পুলিশের পাশাপাশি তদন্ত শুরু করেছে তারাও । যদিও তদন্তে মহারাষ্ট্র পুলিশের থেকে তেমন সহযোগিতা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ তোলে বিহার পুলিশের তদন্তকারী অফিসাররা । সেই অভিযোগও অস্বীকার করেছেন মুম্বই পুলিশ কমিশনার পরম বীর সিং ।

তিনি বলেন, "সহযোগিতা না করার কোনও প্রশ্নই নেই । এই ঘটনায় তাঁদের তদন্ত করার এক্তিয়ার আছে কি না সেটা আমরা খতিয়ে দেখছি । যদি তাঁদের এক্তিয়ার থাকে তাহলে তাঁরা সেটা প্রমাণ করুন ।"

শুনুন মুম্বই পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য

এছাড়া রিয়ার ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে টাকা সুশান্তের টাকা আত্মসাত করার অভিযোগও তোলেন কে কে সিং । অভিযোগ, মৃত্যুর আগে সুশান্তের অ্যাকাউন্টে 18 কোটি টাকা ছিল । কিন্তু, সেখান থেকে 15 কোটি টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয় । এই অভিযোগ অস্বীকার করেন পুলিশ কমিশনার । তিনি বলেন, "বিহার পুলিশের মতে 15 টাকা সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে সরানো হয়েছিল । কিন্তু, তদন্তের সময় আমরা জানতে পারি তাঁর অ্যাকাউন্টে 18 কোটি টাকা ছিল । তার মধ্যে সাড়ে 4 কোটি টাকা এখনও সেখানে রয়েছে । তবে তাঁর বাবা টাকা গায়েব হওয়ার যে অভিযোগ করেছেন, তাতে তেমন সন্দেহজনক লেনদেন চোখে পড়েনি । তবে কোন কোন খাতে টাকা খরচ করা হয়েছে তা আমরা খতিয়ে দেখছি ।"

এদিকে রিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় বিহার পুলিশ । যদিও এই মুহূর্তে তাঁর হদিশ পাচ্ছেন না তদন্তকারীরা । এ প্রসঙ্গে মুম্বই পুলিশ কমিশনার বলেন, "মুম্বই পুলিশ যে 56 জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে তার মধ্যে রিয়াও ছিলেন । তাঁর বয়ান দু'বার রেকর্ড করা হয়েছে । আমি তাঁর সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করতে পারব না ।"

Last Updated : Aug 3, 2020, 7:38 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.