বলিউডে ঝড় তুলেছে #MeToo মুভমেন্ট। সেই নামই একটি ছবিতে ব্যবহার করা হয়েছে। ছবির গল্প একটি মেয়ের অপহরণকে কেন্দ্র করে। মেয়েটিকে নানাভাবে হেনস্থা হতে হয় অপহরণকারীদের হাতে। তাই ছবির নাম #MeToo রাখা হয়েছে। তবে গত নভেম্বরে এই ছবির নাম নিয়ে আপত্তি জানায় সেন্সর বোর্ড। সেই সঙ্গে বেশ কয়েকটি দৃশ্যও বাদ দিতে বলা হয়। এরপরই কুরেশি আদালতে আবেদন জানিয়ে দাবি করেন যে সেন্সর বোর্ডের তরফে তাঁর কোনও কথা শোনা হয়নি। তাঁকে একবার ছবির প্রসঙ্গে বলতে দেওয়া হোক।
গতকাল এই মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি বিভু বাখরু কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক ও সেন্সর বোর্ডের অবস্থান জানতে চেয়েছে। আগামী ৩ মে এই ছবির আগামী শুনানি হবে। তার আগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক ও সেন্সর বোর্ডের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে আদালত জানিয়ে দিয়েছে।