ETV Bharat / lifestyle

ইতিবাচকতা গড়ে তুলতে চিকিৎসা পদ্ধতি হতে পারে অ্যারোমা

author img

By

Published : May 14, 2021, 11:57 AM IST

অ্যারোমাথেরাপি হল এমনই এক সমাধান, যা পজিটিভিটি বাড়িয়ে, স্ট্রেস কমিয়ে আপনাকে চাঙ্গা রাখে এবং আপনার বাড়িকে দুর্দান্ত সুগন্ধে ভরিয়ে রাখে। এ হল সেই ধরণের বিকল্প থেরাপি, যেখানে এসেনশিয়াল অয়েল ও অন্যান্য সুগন্ধী ভেষজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঘ্রাণ হচ্ছে সবথেকে শক্তিশালী ইন্দ্রিয়, এবং এর মাধ্যমে মস্তিষ্কের কাজকর্মে প্রভাব ফেলে।

Aroma can be a therapeutic process in building positivity
ইতিবাচকতা গড়ে তুলতে চিকিৎসা পদ্ধতি হতে পারে অ্যারোমা

সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলা দ্রুতগতির পৃথিবীতে রিল্যাক্সড থাকাটা একটা চ্যালেঞ্জ । ব্যস্ত রুটিনের মধ্যে স্ট্রেসমুক্তির জন্য সময় বার করাটা কঠিন, তা সে ওয়ার্ক ফ্রম হোম হলেও । আপনার শুধু প্রয়োজন একটা দৈনিক স্বাস্থ্যকর অভ্যেস, যা আপনার মন, শরীর ও আত্মার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখবে ।

অ্যারোমাথেরাপি হল এমনই এক সমাধান, যা পজিটিভিটি বাড়িয়ে, স্ট্রেস কমিয়ে আপনাকে চাঙ্গা রাখে এবং আপনার বাড়িকে দুর্দান্ত সুগন্ধে ভরিয়ে রাখে । এ হল সেই ধরণের বিকল্প থেরাপি, যেখানে এসেনশিয়াল অয়েল ও অন্যান্য সুগন্ধী ভেষজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে । ঘ্রাণ হচ্ছে সবথেকে শক্তিশালী ইন্দ্রিয়, এবং এর মাধ্যমে মস্তিষ্কের কাজকর্মে প্রভাব ফেলে ।

মিসা ক্যান্ডলসের সিইও হরগুণ জয়সওয়াল অ্যারোমাথেরাপির কিছু গুণাগুণের কথা আমাদের জানালেন ।

মোমবাতি অ্যারোমাথেরাপির ক্ষেত্রে খুবই ভাল কাজ করে । বাতি জ্বালানো হচ্ছে সেই সহজতম এবং সবথেকে কার্যকর পদ্ধতিগুলোর একটা, যার মাধ্যমে মুড চাঙ্গা হয় এবং পরিবেশ থেকে আমরা ইতিবাচকতাকে আত্মস্থ করি । এতে একটা স্বস্তিদায়ক আভা তৈরি হয়, এবং ধোঁয়া সৃষ্টিকারী ধূপকাঠির থেকে এটা বেশি বাস্তবসম্মত । অ্যারোমা ক্যান্ডেলকে ধ্যানের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।

বিভিন্ন মানসিক অবস্থার মোকাবিলা করতে সাহায্য করে অ্যারোমাথেরাপি । এতে শুধু স্ট্রেস, উত্তেজনা আর দুশ্চিন্তা কমে তাই নয়, পাশাপাশি মাথার যন্ত্রণা ও মাইগ্রেন সৃষ্টিকারী নার্ভকেও শান্ত করে । এতে অস্বস্তি কমে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে, ভাল ঘুম হয় এবং মন চাঙ্গা হয় ।

গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে আমাদের মুড আশেপাশে থাকা গন্ধের সঙ্গে যুক্ত এবং এর মাধ্যমে তা খারাপ থেকে ভাল, বা ভাল থেকে খারাপ হতে পারে । অ্যারোমার মধ্যে এমন ক্ষমতা রয়েছে, যাতে ঘরের পরিবেশে থাকা অপ্রয়োজনীয় আয়ন কমে, যার ফলে আপনি পজিটিভ থাকেন ।

অ্যারোমা মনকে উদ্দীপিত করে । একটা হালকা সুন্দর গন্ধ ইতিবাচক ও সৃজনশীল ভাবনাকে জাগিয়ে তোলে । টেনশন কমিয়ে, পেশীকে শিথিল করে, নেগেটিভিটিকে মুছে ফেলতে সাহায্য করে । এতে চারপাশের পরিবেশ উজ্জ্বলতর হয় এবং আপনি আরও ভালভাবে কাজকর্ম ও ভাবনাচিন্তা করতে পারেন ।

অ্যারোমা সদর্থক আবেগকে উদ্দীপিত করে । সহমর্মিতা, কৃতজ্ঞতা, বিনয়ের মতো আচরণ অ্যারোমাথেরাপির পর আরও শক্তিশালী হয় । এতে স্ট্রেসমুক্ত করে, ভারসাম্য বজায় রাখে, উদ্দীপ্ত করে এবং স্মৃতিকে চাঙ্গা করে ।

আরও পড়ুন : করোনায় ইমিউনিটি বাড়াতে সঙ্গী সুর

ভাল সঙ্গীতের মতো ভাল গন্ধও মস্তিষ্কের তরঙ্গে প্রভাব ফেলে আপনার কর্মক্ষমতাকে বাড়ায় । বিভিন্ন সুগন্ধ মানুষের ওপর বিভিন্ন প্রভাব ফেলে, কিন্তু সার্বিক প্রভাব হিসেবে রিল্যাক্সেশন, পজিটিভিটি এবং ভারসাম্য সবসময়ই চোখে পড়ে ।

সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলা দ্রুতগতির পৃথিবীতে রিল্যাক্সড থাকাটা একটা চ্যালেঞ্জ । ব্যস্ত রুটিনের মধ্যে স্ট্রেসমুক্তির জন্য সময় বার করাটা কঠিন, তা সে ওয়ার্ক ফ্রম হোম হলেও । আপনার শুধু প্রয়োজন একটা দৈনিক স্বাস্থ্যকর অভ্যেস, যা আপনার মন, শরীর ও আত্মার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখবে ।

অ্যারোমাথেরাপি হল এমনই এক সমাধান, যা পজিটিভিটি বাড়িয়ে, স্ট্রেস কমিয়ে আপনাকে চাঙ্গা রাখে এবং আপনার বাড়িকে দুর্দান্ত সুগন্ধে ভরিয়ে রাখে । এ হল সেই ধরণের বিকল্প থেরাপি, যেখানে এসেনশিয়াল অয়েল ও অন্যান্য সুগন্ধী ভেষজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে । ঘ্রাণ হচ্ছে সবথেকে শক্তিশালী ইন্দ্রিয়, এবং এর মাধ্যমে মস্তিষ্কের কাজকর্মে প্রভাব ফেলে ।

মিসা ক্যান্ডলসের সিইও হরগুণ জয়সওয়াল অ্যারোমাথেরাপির কিছু গুণাগুণের কথা আমাদের জানালেন ।

মোমবাতি অ্যারোমাথেরাপির ক্ষেত্রে খুবই ভাল কাজ করে । বাতি জ্বালানো হচ্ছে সেই সহজতম এবং সবথেকে কার্যকর পদ্ধতিগুলোর একটা, যার মাধ্যমে মুড চাঙ্গা হয় এবং পরিবেশ থেকে আমরা ইতিবাচকতাকে আত্মস্থ করি । এতে একটা স্বস্তিদায়ক আভা তৈরি হয়, এবং ধোঁয়া সৃষ্টিকারী ধূপকাঠির থেকে এটা বেশি বাস্তবসম্মত । অ্যারোমা ক্যান্ডেলকে ধ্যানের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।

বিভিন্ন মানসিক অবস্থার মোকাবিলা করতে সাহায্য করে অ্যারোমাথেরাপি । এতে শুধু স্ট্রেস, উত্তেজনা আর দুশ্চিন্তা কমে তাই নয়, পাশাপাশি মাথার যন্ত্রণা ও মাইগ্রেন সৃষ্টিকারী নার্ভকেও শান্ত করে । এতে অস্বস্তি কমে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে, ভাল ঘুম হয় এবং মন চাঙ্গা হয় ।

গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে আমাদের মুড আশেপাশে থাকা গন্ধের সঙ্গে যুক্ত এবং এর মাধ্যমে তা খারাপ থেকে ভাল, বা ভাল থেকে খারাপ হতে পারে । অ্যারোমার মধ্যে এমন ক্ষমতা রয়েছে, যাতে ঘরের পরিবেশে থাকা অপ্রয়োজনীয় আয়ন কমে, যার ফলে আপনি পজিটিভ থাকেন ।

অ্যারোমা মনকে উদ্দীপিত করে । একটা হালকা সুন্দর গন্ধ ইতিবাচক ও সৃজনশীল ভাবনাকে জাগিয়ে তোলে । টেনশন কমিয়ে, পেশীকে শিথিল করে, নেগেটিভিটিকে মুছে ফেলতে সাহায্য করে । এতে চারপাশের পরিবেশ উজ্জ্বলতর হয় এবং আপনি আরও ভালভাবে কাজকর্ম ও ভাবনাচিন্তা করতে পারেন ।

অ্যারোমা সদর্থক আবেগকে উদ্দীপিত করে । সহমর্মিতা, কৃতজ্ঞতা, বিনয়ের মতো আচরণ অ্যারোমাথেরাপির পর আরও শক্তিশালী হয় । এতে স্ট্রেসমুক্ত করে, ভারসাম্য বজায় রাখে, উদ্দীপ্ত করে এবং স্মৃতিকে চাঙ্গা করে ।

আরও পড়ুন : করোনায় ইমিউনিটি বাড়াতে সঙ্গী সুর

ভাল সঙ্গীতের মতো ভাল গন্ধও মস্তিষ্কের তরঙ্গে প্রভাব ফেলে আপনার কর্মক্ষমতাকে বাড়ায় । বিভিন্ন সুগন্ধ মানুষের ওপর বিভিন্ন প্রভাব ফেলে, কিন্তু সার্বিক প্রভাব হিসেবে রিল্যাক্সেশন, পজিটিভিটি এবং ভারসাম্য সবসময়ই চোখে পড়ে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.