বৈদ্যবাটি,15 জুলাই : মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে গলায় গামছা দিয়ে আত্মহত্যা ছাত্রীর।নাম অর্পিতা জানা(17 )। সে হুগলির বৈদ্যবাটির জেএন গুপ্ত লেনের (বৈদ্যপাড়ার) বাসিন্দা। এই বছর চারুশীলা বোস বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয় সে । আজ সকলে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল বেরবার পর নিজের ঘরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহটি শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।
বাবা পাঁচু গোপাল জানা পেশায় রং মিস্ত্রী।মা একটি বেসরকারি কারখানায় কাজ করেন। আজ সকালে অনলাইনে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হয় । তাতে দেখে সে দুটি বিষয়ে পাস করতে পারেনি। তারপর মায়ের সঙ্গে দুই জন বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু প্রতিবেশীদের সঙ্গে মা কথা বলতে থাকায় দুই বোন নিজেরাই বাড়ি ফিরে আসে।বাড়িতে এসে দুজনে বেশ কিছুক্ষণ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করার পর বড় দিদি অর্পিতাকে সান্তনা দিয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে পাশের বাড়ি যায়। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে গলায় গামছার ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। মা বাড়িতে বাইরে থেকে ছিটকিনি খুলে দেখে মেয়ে ঝুলছে । সে কথা জানতে পেরে প্রতিবেশীরা গামছা কেটে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসক কাছে নিয়ে যায় । চিকিৎসক দেখে শ্রীরামপুর ওয়ালস্ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।
মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে আত্মঘাতী হুগলির ছাত্রী - Student
হুগলির বৈদ্যবাটির জেএন গুপ্ত লেনের (বৈদ্যপাড়ার) বাসিন্দা অর্পিতা জানা (17) মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে গলায় গামছা দিয়ে আত্মহত্যা করল। পরিবারের দাবি মাধ্যমিকের ফল খারাপের কারণেই মানসিক চাপে এই সিদ্ধান্ত ।
বৈদ্যবাটি,15 জুলাই : মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে গলায় গামছা দিয়ে আত্মহত্যা ছাত্রীর।নাম অর্পিতা জানা(17 )। সে হুগলির বৈদ্যবাটির জেএন গুপ্ত লেনের (বৈদ্যপাড়ার) বাসিন্দা। এই বছর চারুশীলা বোস বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয় সে । আজ সকলে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল বেরবার পর নিজের ঘরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহটি শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।
বাবা পাঁচু গোপাল জানা পেশায় রং মিস্ত্রী।মা একটি বেসরকারি কারখানায় কাজ করেন। আজ সকালে অনলাইনে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হয় । তাতে দেখে সে দুটি বিষয়ে পাস করতে পারেনি। তারপর মায়ের সঙ্গে দুই জন বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু প্রতিবেশীদের সঙ্গে মা কথা বলতে থাকায় দুই বোন নিজেরাই বাড়ি ফিরে আসে।বাড়িতে এসে দুজনে বেশ কিছুক্ষণ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করার পর বড় দিদি অর্পিতাকে সান্তনা দিয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে পাশের বাড়ি যায়। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে গলায় গামছার ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। মা বাড়িতে বাইরে থেকে ছিটকিনি খুলে দেখে মেয়ে ঝুলছে । সে কথা জানতে পেরে প্রতিবেশীরা গামছা কেটে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসক কাছে নিয়ে যায় । চিকিৎসক দেখে শ্রীরামপুর ওয়ালস্ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।