ETV Bharat / international

জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ফাইজ়ারের ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

রাষ্ট্রসংঘের এই স্বাস্থ্য সংস্থার বক্তব্য, ফাইজ়ার বায়োএনটেকের কোরোনা ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আরও কয়েকটি দেশ। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত সুরক্ষার সমস্ত নিয়ম মেনেই তৈরি হয়েছে এই ভ্যাকসিন।

who-clears-coronavirus-vaccine
জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ফাইজারের ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার
author img

By

Published : Jan 1, 2021, 1:01 PM IST

জেনেভা, 1 জানুয়ারি : ফাইজ়ার-বায়োএনটেকের কোরোনা ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ছাড়পত্র দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের তরফেই এই কথা জানানো হয়েছে। এর অর্থ গরিব দেশগুলিও এবার এই কোরোনা ভ্যাকসিন পেতে চলেছে। এই ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই উত্তর অ্যামেরিকা ও ইউরোপে উপলব্ধ হয়েছে। কোরোনার ভ্যাকসিনের ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়টি নির্ভর করছে প্রতিটি দেশের উপর। প্রতিটি দেশে যে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ রয়েছে, তারা এই ছাড়পত্র দেবে।

কিন্তু যে সমস্ত দেশে এই ধরনের নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা খুবই দুর্বল, সেই সমস্ত দেশ এই ধরনের ছাড়পত্রের জন্য নির্ভর করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপর। সেই প্রেক্ষিতে 2020 সালের শেষদিন বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। তারা জানিয়েছে, এর ফলে প্রতিটি দেশের কাছে নিয়ন্ত্রক সংস্থার মাধ্যমে কোরোনা ভ্যাকসিনের ছাড়পত্র নিয়ে তা আমদানি করা এবং ভ্যাকসিন দেওয়ার গতি বৃদ্ধি করার সুযোগ তৈরি হল।

রাষ্ট্রসংঘের এই স্বাস্থ্য সংস্থার বক্তব্য, ফাইজ়ার বায়োএনটেকের কোরোনা ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আরও কয়েকটি দেশ। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত সুরক্ষার সমস্ত নিয়ম মেনেই তৈরি হয়েছে এই ভ্যাকসিন।

আরও পড়ুন: কোরোনা টিকায় ছাড়পত্র নিয়ে আজ বৈঠক

তবে এই ভ্যাকসিন রাখতে হয় আলট্রা-ফ্রোজেন তাপমাত্রায়। ফলে এই ভ্যাকসিনের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্রিজারের ব্যবস্থা করা এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রে অনেক দেশই সমস্যায় পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

জেনেভা, 1 জানুয়ারি : ফাইজ়ার-বায়োএনটেকের কোরোনা ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ছাড়পত্র দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের তরফেই এই কথা জানানো হয়েছে। এর অর্থ গরিব দেশগুলিও এবার এই কোরোনা ভ্যাকসিন পেতে চলেছে। এই ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই উত্তর অ্যামেরিকা ও ইউরোপে উপলব্ধ হয়েছে। কোরোনার ভ্যাকসিনের ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়টি নির্ভর করছে প্রতিটি দেশের উপর। প্রতিটি দেশে যে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ রয়েছে, তারা এই ছাড়পত্র দেবে।

কিন্তু যে সমস্ত দেশে এই ধরনের নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা খুবই দুর্বল, সেই সমস্ত দেশ এই ধরনের ছাড়পত্রের জন্য নির্ভর করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপর। সেই প্রেক্ষিতে 2020 সালের শেষদিন বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। তারা জানিয়েছে, এর ফলে প্রতিটি দেশের কাছে নিয়ন্ত্রক সংস্থার মাধ্যমে কোরোনা ভ্যাকসিনের ছাড়পত্র নিয়ে তা আমদানি করা এবং ভ্যাকসিন দেওয়ার গতি বৃদ্ধি করার সুযোগ তৈরি হল।

রাষ্ট্রসংঘের এই স্বাস্থ্য সংস্থার বক্তব্য, ফাইজ়ার বায়োএনটেকের কোরোনা ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আরও কয়েকটি দেশ। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত সুরক্ষার সমস্ত নিয়ম মেনেই তৈরি হয়েছে এই ভ্যাকসিন।

আরও পড়ুন: কোরোনা টিকায় ছাড়পত্র নিয়ে আজ বৈঠক

তবে এই ভ্যাকসিন রাখতে হয় আলট্রা-ফ্রোজেন তাপমাত্রায়। ফলে এই ভ্যাকসিনের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্রিজারের ব্যবস্থা করা এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রে অনেক দেশই সমস্যায় পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.