ওয়াশিংটন, 4 জুন: ওয়াশিংটন DC-তে মহাত্মা গান্ধির মূর্তি অবমাননা ৷ অভিযোগ, অ্যামেরিকার রাজধানীতে ভারতীয় দূতাবাসের বাইরে থাকা গান্ধিজীর মূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করেছে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যায় প্রতিবাদীরা ৷ সংবাদসংস্থা ANI-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই বিষয় তদন্ত শুরু করেছে US স্টেট পার্ক পুলিশ ৷
কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল অ্যামেরিকা ৷ কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও থামেনি বিক্ষোভ ৷ বুধবার নতুন করে আরও তিনজন পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ তার মধ্যেই ওয়াশিংটনে গান্ধি মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে ৷ অ্যামেরিকায় ভারতীয় দূত কেন জাস্টার এই ঘটনায় ক্ষমা চেয়েছেন ৷ তিনি বলেছেন, "ওয়াশিংটনে গান্ধি মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় আমি লজ্জিত ৷ এই ঘটনায় আমি ক্ষমাপ্রার্থী ৷"
-
So sorry to see the desecration of the Gandhi statue in Washington, DC. Please accept our sincere apologies: Ken Juster, U.S. Ambassador to India (file pic) https://t.co/GxoSEQzCeN pic.twitter.com/weyy9Ur7oK
— ANI (@ANI) June 4, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">So sorry to see the desecration of the Gandhi statue in Washington, DC. Please accept our sincere apologies: Ken Juster, U.S. Ambassador to India (file pic) https://t.co/GxoSEQzCeN pic.twitter.com/weyy9Ur7oK
— ANI (@ANI) June 4, 2020So sorry to see the desecration of the Gandhi statue in Washington, DC. Please accept our sincere apologies: Ken Juster, U.S. Ambassador to India (file pic) https://t.co/GxoSEQzCeN pic.twitter.com/weyy9Ur7oK
— ANI (@ANI) June 4, 2020
অ্যাফ্রো-অ্যামেরিকান জর্জ ফ্লয়েড পুলিশি হেপাজতে থাকাকালীন হত্যার খবর প্রকাশ্যে আসার পর কোরোনা পরিস্থিতির মধ্যেই পথে নেমে আসেন হাজার হাজার কৃষ্ণাঙ্গ মানুষ । শুরু হয় বিক্ষোভ, প্রতিবাদ ৷ যা পরে হিংসার আকার নেয় । পরিস্থিতি সামাল দিতে নিউ ইয়র্কের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমো ও মেয়র ডে ব্ল্যাসিও শহর জুড়ে কারফিউ ঘোষণা করেন । স্থানীয় সময় অনুযায়ী রাত 11 টা থেকে শুরু করে ভোর 5 টা পর্যন্ত লকডাউন কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৷