ETV Bharat / entertainment

Anweshaa Datta Gupta: 13 ভাষায় গান গাওয়া থেকে মারাঠি ছবিতে সুর, খোলাখুলি আড্ডায় শিল্পী অন্বেষা দত্তগুপ্ত - বাংলার সঙ্গীতশিল্পী

Anweshaa Datta Gupta Interview: 13 ভাষায় গান গাওয়া থেকে মারাঠি ছবিতে সুর, সফল কেরিয়ার নিয়ে এগিয়ে চলেছেন সঙ্গীতশিল্পী অন্বেষা দত্তগুপ্ত ৷ তাঁর সঙ্গে একান্ত আলাপে মাতল ইটিভি ভারত ৷

Anweshaa Dutta Gupta
অন্বেষা দত্তগুপ্ত
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Nov 9, 2023, 3:23 PM IST

কলকাতা, 9 নভেম্বর: 13টি ভাষায় নিয়মিত গান গেয়ে চলেছেন বঙ্গকন্যা অন্বেষা দত্তগুপ্ত । দক্ষিণ ভারতীয় ভাষাগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি সংখ্যক গান তাঁর তেলুগুতে । মা প্রফেশনাল গায়িকা ছিলেন, তাই গানের পরিবেশ ছিল বাড়িতে । গান কানে নিয়েই কাটত দিন । এরপর রিয়ালিটি শো'র মঞ্চে আসে সাফল্য । প্লেব্যাকের সুযোগ আসে খুব তাড়াতাড়ি । 'সারেগামাপা', 'রয়্যাল বেঙ্গল সুপারস্টার', 'ভয়েস অফ ইন্ডিয়া ছোটা ওস্তাদ'-এর মতো নামজাদা ট্যালেন্ট হান্ট শো-তে নিজের জায়গা বুঝিয়ে দিয়েছেন অন্বেষা দত্তগুপ্ত ।

ঋতুপর্ণ ঘোষের বাংলা ছবি 'খেলা'তে প্রথম অন্বেষার গাওয়া 'এক যে আছে রাজা' গানটি শোনা যায় । আর তার পর হিন্দিতে প্রীতম চক্রবর্তীর সুরে 'গোলমাল রিটার্নস' ছবিতে প্লেব্যাক করেন তিনি । এর পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে । নানা ভাষায় গেয়ে চলেছেন গান । শুধু গায়িকা নয়, অন্বেষা নিজেকে মেলে ধরেছেন সুরকার হিসেবেও । এহেন জাতীয় স্তরের শিল্পী অন্বেষার মিউজিক্যাল জার্নির গল্প শুনে নিল ইটিভি ভারত ।

ইটিভি ভারত: 13টি ভাষায় গান গেয়ে চলেছেন নিয়মিতভাবে । ভাষা রপ্ত করেছেন কীভাবে ?
অন্বেষা: এমনটা নয় যে, যে ভাষায় গাইব সেই ভাষায় কথা বলতেও জানতে হবে । সুযোগ আসার পর গ্রুমিং করেছি । দক্ষিণী ভাষার মধ্যে মালয়ালম সবথেকে বেশি কঠিন লেগেছে আমার কাছে । তবে, এখন অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি । মালয়ালম ভাষা পারলে অন্য কোনও ভাষা আর কঠিন লাগে না ।

ইটিভি ভারত: সম্প্রতি অন্য ভাষায় কোনও গান এসেছে ?
অন্বেষা: তেলুগু ভাষায় 'সিদ্ধার্থ রায়' ছবিতে গান গাইলাম । এই ভাষার বহু আধুনিক গানও গাইছি । সুভাষ আনন্দের সুরে, চন্দ্র বোসের লেখায় আরও একটি তেলুগু ছবিতে গান গাইলাম । এ ছাড়াও চলছে একটার পর একটা । তবে, অন্য ভাষার মধ্যে তেলুগুতে আমি নিয়মিত গান করি ।

ইটিভি ভারত: সুরকারের ভূমিকায় কতটা কদর পাচ্ছেন ?
অন্বেষা: ভালোই । খুব ক্যাজুয়ালি আমি কম্পোজার জার্নি শুরু করি আমার ইউটিউব চ্যানেলে । ভাবিনি সিনেমার জন্য সুর দেব । ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত তাঁর 'লাইম অ্যান্ড লাইট', 'বিদ্রোহিনী' ছবিতে আমাকে সুর করতে বলেন । অ্যালবামের জন্য গান লেখা আর সিনেমার জন্য গান লেখার মধ্যে বিস্তর ফারাক । সেখানে অনেকগুলো চরিত্র আছে, ঘটনা আছে । নরেন্দ্র বাবুর পরিচালনায় মারাঠি ছবিতেও সুর এবং ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর করলাম । এই কাজটা আমার কাছে ভীষণ স্পেশাল । অন্যগুলোও স্পেশাল । তবে, যেহেতু এখানে আমি সঙ্গীত পরিচালনার পাশাপাশি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকটাও করেছি, তাই এটা আমার কাছে খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল । ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর করা মানেই মিউজিক বসিয়ে দেওয়া নয়, কোথায় সাইলেন্স রাখব সেটাও বুঝতে হবে । এই জিনিসগুলো আমি শিখতে পারছি সুরকার হিসেবে সুযোগ পাওয়ার পর থেকে । কন্নড় পরিচালক নরেন্দ্র বাবুর পরিচালনায় 'পাহিজে যতিছে' আসলে মহারাষ্ট্রের বিখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব বিজয় তেন্ডুলকরের নাটক। সেটিকে সিনেমায় বন্দি করা হয়েছে এই প্রথম ।

আরও পড়ুন: ছোটবেলায় সৌরভের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চাইতেন, এবার শামিকে বিয়ের প্রস্তাব অভিনেত্রীর

ইটিভি ভারত: তোমার সমসাময়িকদের মধ্যে কাকে দিয়ে নিজের কথায় ও সুরে গান গাওয়াতে চাও তুমি ?
অন্বেষা: পছন্দের তালিকায় সিনিয়ররাই বেশি । আমার সমসাময়িকদের মধ্যে অভয় যোধপুরকার মারাঠি ছবিটিতে আমার সুরে গেয়েছেন । ওঁর গান আমার ভালো লাগে । জনিতা গান্ধির গানও আমার ভালো লাগে । ওঁকে দিয়েও গাওয়াতে চাই।

ইটিভি ভারত: আজকের রিয়ালিটি শো নিয়ে তোমার কী বক্তব্য ?
অন্বেষা: অনেক বেশি স্ক্রিপ্টেড বলে মনে হয় । আমরা যখন পারফর্ম করতাম তখন ট্যালেন্ট খোঁজাটা মুখ্য ছিল । এখন সত্যিকারের ট্যালেন্ট খোঁজার থেকেও জাঁকজমক বেশি এবং ব্যবসায় পরিণত হয়েছে ব্যাপারটা । একটা চ্যানেলে এতগুলো করে রিয়ালিটি শো হলে মানুষ মনে রাখবে কীভাবে ? আমাদের সময়ে সব ভালো ছিল আর এখন সব খারাপ এটা বলব না । এখনকার বাচ্চারা গান গাইতে উঠলে মনেই হয় না তারা নতুন । এটা ভালো । আমাদের মধ্যে জড়তা ছিল । ভালো ট্যালেন্ট এখনও আসে । কিন্তু তাদের খুঁজে নেওয়ার দিকে বেশি মন দিলে ভালো হবে । এখনকার অনেককিছুই কেমন যেন নাটক বলে মনে হয় ।

ইটিভি ভারত: বাংলা সিনেমার গানের কথা বলব, কিছু কিছু গান ছাড়া বাকি সব গানই বড় জোর এক মাস কি দুই মাস পর হারিয়ে যায় । এর কারণ কী ?
অন্বেষা: আমার মনে হয়, এত বেশি গান একই সময়ে রিলিজ করার কারণে এটা হয় । ওভারডোজ ভালো নয় । মনে রাখাও শক্ত । এক্ষেত্রে কনটেন্টে অতিমাত্রায় মেরিট থাকার পাশাপাশি প্রোমোশনও জরুরি । মানুষের কাছে গানটা না পৌঁছলে তার ভালো মন্দের বিচার হবে কীভাবে ? টাইমলেস কোয়ালিটি থাকলে তা চিরকাল থেকে যায় । যেমন 'লগজা গলে...'।

আরও পড়ুন: কপাল থেকে গড়াচ্ছে রক্ত, হাতে উদ্ধত বন্দুক; রোহিতের ছবিতে নতুন লুকে চমকে দিলেন করিনা

ইটিভি ভারত: অভিনয়ের ইচ্ছে আছে ?
অন্বেষা: যে চরিত্রের সঙ্গে সঙ্গীত শিল্প জড়িয়ে থাকবে, সে রকম কিছু পেলে করব।

ইটিভি ভারত: ট্রোল, মিম এই ব্যাপারগুলোকে কীভাবে নাও ?
অন্বেষা: কাজের পর আর সময় থাকে না ওদিকে নজর দেওয়ার । একেবারে দিই না তা নয় । জবাবও দিই । বেশিরভাগ সময়ে অন্যদের কাছ থেকেই শুনে নিই । আমি পাত্তা কম দিই । তবে, সবাই তো আমার মতো না । অনেক শিল্পীই পাত্তা দেন । তাঁদের উপর এগুলো প্রভাবও ফেলে । মানুষের এখন মত প্রকাশের জায়গা আছে বলে যা খুশি লিখে ফেলেন সেলেব্রিটিদের নিয়ে । যেটা উচিত নয় । অস্ত্র থাকলে তার সদ্ব্যবহার করা উচিত ।অসদ্ব্যবহার নয় ।

কলকাতা, 9 নভেম্বর: 13টি ভাষায় নিয়মিত গান গেয়ে চলেছেন বঙ্গকন্যা অন্বেষা দত্তগুপ্ত । দক্ষিণ ভারতীয় ভাষাগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি সংখ্যক গান তাঁর তেলুগুতে । মা প্রফেশনাল গায়িকা ছিলেন, তাই গানের পরিবেশ ছিল বাড়িতে । গান কানে নিয়েই কাটত দিন । এরপর রিয়ালিটি শো'র মঞ্চে আসে সাফল্য । প্লেব্যাকের সুযোগ আসে খুব তাড়াতাড়ি । 'সারেগামাপা', 'রয়্যাল বেঙ্গল সুপারস্টার', 'ভয়েস অফ ইন্ডিয়া ছোটা ওস্তাদ'-এর মতো নামজাদা ট্যালেন্ট হান্ট শো-তে নিজের জায়গা বুঝিয়ে দিয়েছেন অন্বেষা দত্তগুপ্ত ।

ঋতুপর্ণ ঘোষের বাংলা ছবি 'খেলা'তে প্রথম অন্বেষার গাওয়া 'এক যে আছে রাজা' গানটি শোনা যায় । আর তার পর হিন্দিতে প্রীতম চক্রবর্তীর সুরে 'গোলমাল রিটার্নস' ছবিতে প্লেব্যাক করেন তিনি । এর পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে । নানা ভাষায় গেয়ে চলেছেন গান । শুধু গায়িকা নয়, অন্বেষা নিজেকে মেলে ধরেছেন সুরকার হিসেবেও । এহেন জাতীয় স্তরের শিল্পী অন্বেষার মিউজিক্যাল জার্নির গল্প শুনে নিল ইটিভি ভারত ।

ইটিভি ভারত: 13টি ভাষায় গান গেয়ে চলেছেন নিয়মিতভাবে । ভাষা রপ্ত করেছেন কীভাবে ?
অন্বেষা: এমনটা নয় যে, যে ভাষায় গাইব সেই ভাষায় কথা বলতেও জানতে হবে । সুযোগ আসার পর গ্রুমিং করেছি । দক্ষিণী ভাষার মধ্যে মালয়ালম সবথেকে বেশি কঠিন লেগেছে আমার কাছে । তবে, এখন অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি । মালয়ালম ভাষা পারলে অন্য কোনও ভাষা আর কঠিন লাগে না ।

ইটিভি ভারত: সম্প্রতি অন্য ভাষায় কোনও গান এসেছে ?
অন্বেষা: তেলুগু ভাষায় 'সিদ্ধার্থ রায়' ছবিতে গান গাইলাম । এই ভাষার বহু আধুনিক গানও গাইছি । সুভাষ আনন্দের সুরে, চন্দ্র বোসের লেখায় আরও একটি তেলুগু ছবিতে গান গাইলাম । এ ছাড়াও চলছে একটার পর একটা । তবে, অন্য ভাষার মধ্যে তেলুগুতে আমি নিয়মিত গান করি ।

ইটিভি ভারত: সুরকারের ভূমিকায় কতটা কদর পাচ্ছেন ?
অন্বেষা: ভালোই । খুব ক্যাজুয়ালি আমি কম্পোজার জার্নি শুরু করি আমার ইউটিউব চ্যানেলে । ভাবিনি সিনেমার জন্য সুর দেব । ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত তাঁর 'লাইম অ্যান্ড লাইট', 'বিদ্রোহিনী' ছবিতে আমাকে সুর করতে বলেন । অ্যালবামের জন্য গান লেখা আর সিনেমার জন্য গান লেখার মধ্যে বিস্তর ফারাক । সেখানে অনেকগুলো চরিত্র আছে, ঘটনা আছে । নরেন্দ্র বাবুর পরিচালনায় মারাঠি ছবিতেও সুর এবং ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর করলাম । এই কাজটা আমার কাছে ভীষণ স্পেশাল । অন্যগুলোও স্পেশাল । তবে, যেহেতু এখানে আমি সঙ্গীত পরিচালনার পাশাপাশি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকটাও করেছি, তাই এটা আমার কাছে খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল । ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর করা মানেই মিউজিক বসিয়ে দেওয়া নয়, কোথায় সাইলেন্স রাখব সেটাও বুঝতে হবে । এই জিনিসগুলো আমি শিখতে পারছি সুরকার হিসেবে সুযোগ পাওয়ার পর থেকে । কন্নড় পরিচালক নরেন্দ্র বাবুর পরিচালনায় 'পাহিজে যতিছে' আসলে মহারাষ্ট্রের বিখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব বিজয় তেন্ডুলকরের নাটক। সেটিকে সিনেমায় বন্দি করা হয়েছে এই প্রথম ।

আরও পড়ুন: ছোটবেলায় সৌরভের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চাইতেন, এবার শামিকে বিয়ের প্রস্তাব অভিনেত্রীর

ইটিভি ভারত: তোমার সমসাময়িকদের মধ্যে কাকে দিয়ে নিজের কথায় ও সুরে গান গাওয়াতে চাও তুমি ?
অন্বেষা: পছন্দের তালিকায় সিনিয়ররাই বেশি । আমার সমসাময়িকদের মধ্যে অভয় যোধপুরকার মারাঠি ছবিটিতে আমার সুরে গেয়েছেন । ওঁর গান আমার ভালো লাগে । জনিতা গান্ধির গানও আমার ভালো লাগে । ওঁকে দিয়েও গাওয়াতে চাই।

ইটিভি ভারত: আজকের রিয়ালিটি শো নিয়ে তোমার কী বক্তব্য ?
অন্বেষা: অনেক বেশি স্ক্রিপ্টেড বলে মনে হয় । আমরা যখন পারফর্ম করতাম তখন ট্যালেন্ট খোঁজাটা মুখ্য ছিল । এখন সত্যিকারের ট্যালেন্ট খোঁজার থেকেও জাঁকজমক বেশি এবং ব্যবসায় পরিণত হয়েছে ব্যাপারটা । একটা চ্যানেলে এতগুলো করে রিয়ালিটি শো হলে মানুষ মনে রাখবে কীভাবে ? আমাদের সময়ে সব ভালো ছিল আর এখন সব খারাপ এটা বলব না । এখনকার বাচ্চারা গান গাইতে উঠলে মনেই হয় না তারা নতুন । এটা ভালো । আমাদের মধ্যে জড়তা ছিল । ভালো ট্যালেন্ট এখনও আসে । কিন্তু তাদের খুঁজে নেওয়ার দিকে বেশি মন দিলে ভালো হবে । এখনকার অনেককিছুই কেমন যেন নাটক বলে মনে হয় ।

ইটিভি ভারত: বাংলা সিনেমার গানের কথা বলব, কিছু কিছু গান ছাড়া বাকি সব গানই বড় জোর এক মাস কি দুই মাস পর হারিয়ে যায় । এর কারণ কী ?
অন্বেষা: আমার মনে হয়, এত বেশি গান একই সময়ে রিলিজ করার কারণে এটা হয় । ওভারডোজ ভালো নয় । মনে রাখাও শক্ত । এক্ষেত্রে কনটেন্টে অতিমাত্রায় মেরিট থাকার পাশাপাশি প্রোমোশনও জরুরি । মানুষের কাছে গানটা না পৌঁছলে তার ভালো মন্দের বিচার হবে কীভাবে ? টাইমলেস কোয়ালিটি থাকলে তা চিরকাল থেকে যায় । যেমন 'লগজা গলে...'।

আরও পড়ুন: কপাল থেকে গড়াচ্ছে রক্ত, হাতে উদ্ধত বন্দুক; রোহিতের ছবিতে নতুন লুকে চমকে দিলেন করিনা

ইটিভি ভারত: অভিনয়ের ইচ্ছে আছে ?
অন্বেষা: যে চরিত্রের সঙ্গে সঙ্গীত শিল্প জড়িয়ে থাকবে, সে রকম কিছু পেলে করব।

ইটিভি ভারত: ট্রোল, মিম এই ব্যাপারগুলোকে কীভাবে নাও ?
অন্বেষা: কাজের পর আর সময় থাকে না ওদিকে নজর দেওয়ার । একেবারে দিই না তা নয় । জবাবও দিই । বেশিরভাগ সময়ে অন্যদের কাছ থেকেই শুনে নিই । আমি পাত্তা কম দিই । তবে, সবাই তো আমার মতো না । অনেক শিল্পীই পাত্তা দেন । তাঁদের উপর এগুলো প্রভাবও ফেলে । মানুষের এখন মত প্রকাশের জায়গা আছে বলে যা খুশি লিখে ফেলেন সেলেব্রিটিদের নিয়ে । যেটা উচিত নয় । অস্ত্র থাকলে তার সদ্ব্যবহার করা উচিত ।অসদ্ব্যবহার নয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.