ETV Bharat / city

বন্ধ উত্তরবঙ্গ মেডিকেলের স্নাতকস্তরের প্র্যাক্টিকাল ক্লাস, প্রশিক্ষণ নিয়ে কী ভাবছে কলেজ ? - উত্তরবঙ্গ মেডিকেলের স্নাতকস্তরের প্র্যাক্টিকাল ক্লাস

লকডাউনে বন্ধ কলেজের পঠন-পাঠন । অনলাইনে চলছে মেডিকেলের থিওরি ক্লাস । কিন্তু বন্ধ রয়েছে উত্তরবঙ্গ মেডিকেলের MBBS-র প্র্যাক্টিকাল ক্লাস । ফলে, প্রশিক্ষণ বন্ধ পড়ুয়াদের । সেক্ষেত্রে কলেজ খুললে কীভাবে সেই ঘাটতি পূরণের কথা ভাবছে কলেজ কর্তৃপক্ষ ।

north Bengal
north Bengal
author img

By

Published : Jul 4, 2020, 6:50 PM IST

Updated : Jul 6, 2020, 2:48 PM IST

শিলিগুড়ি, 4জুলাই : এখনও স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নেয়নি কেন্দ্র । একই পথে হেঁটেছে রাজ্যও । এইদিকে ভার্চুয়াল ক্লাসেই ভরসা রেখেছে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান । চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রেও একইভাবে অনলাইন ক্লাস করছেন শিক্ষার্থীরা । কিন্তু এইক্ষেত্রে কয়েকটি সমস্যা থেকেই যাচ্ছে । থিওরি ক্লাস সম্ভব হলেও, স্নাতক স্তরের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে প্র্যাক্টিকাল ক্লাসে যোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না । চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ শিক্ষার অনেকাংশই প্র্যাক্টিকাল ভিত্তিক । রোগীর চিকিৎসা করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন শিক্ষার্থীরা । লকডাউনে কার্যত সেই পথ বন্ধ । ফলে আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীরা, মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা । কিন্তু তা সাময়িক । লকডাউনের পর কীভাবে ক্লাস চলবে তার জন্যেও এখন থেকেই প্রস্তুতি পরিকল্পনা উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ।

উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে এই মুহূর্তে রয়েছেন প্রায় 700 শিক্ষার্থী । MBBS ছাড়াও রয়েছেন স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্র-ছাত্রীরাও । লকডাউন পরিস্থিতিতে তাঁদের পঠন-পাঠনে বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিচ্ছে । উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের ডিন সন্দীপ সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, প্যানডেমিকে সবাই প্রভাবিত । এই পরিস্থিতিতে হোস্টেল বা ক্লাস সর্বত্র সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে । ফলে কিছু সমস্যা হচ্ছে । তবে মূল সমস্যা হচ্ছে MBBS স্তরেই । আপাতত কলেজ বন্ধ । পোস্ট গ্রাজুয়েট পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে মূল বিষয় হাতে কলমে প্রশিক্ষণ । বিভিন্ন বিভাগে তাই তাঁরা কাজ করছেন । হাতে কলমে নানা বিষয় শিখছেন । এঁদের একটা অংশ কাজ করছেন COVID-19 পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষেত্রেও । কিন্তু স্নাতক স্তরে MBBS-এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা হচ্ছে ।

প্রতিটি বিভাগে পরিস্থিতি মোকাবিলায় অনলাইনে থিওরি ক্লাস হচ্ছে । কিন্তু প্র্যাকটিক্যাল অর্থাৎ হাতে-কলমে শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে । ল্যাবরেটরিতে অথবা বিভিন্ন বিভাগে পড়ুয়ারা শিক্ষার্থীরা যে প্রশিক্ষণ পেতেন, অনলাইনে তা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান সন্দীপ সেনগুপ্ত । এই পরিস্থিতিতে 31জুলাইয়ের পর মেডিকেল কলেজের পঠন-পাঠন শুরু হলে প্র্যাকটিক্যাল ক্ষেত্রগুলিতে বিশেষ জোর দেওয়ার কথা ভাবছেন চিকিৎসকরা ।

উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে MBBS-র প্রথম বর্ষে 200 শিক্ষার্থী রয়েছেন । এছাড়া দ্বিতীয়, তৃতীয় বর্ষ ও চতুর্থ বর্ষে রয়েছেন 150জন করে ছাত্র-ছাত্রী । এর পাশাপাশি রয়েছেন ইন্টার্নরা । সব মিলিয়ে এই সংখ্যাটা প্রায় 700 । রয়েছেন পোস্ট গ্রাজুয়েট চিকিৎসকরাও । সন্দীপ সেনগুপ্ত আরও জানান, সর্বভারতীয় স্তরে ইতিমধ্যেই MBBS-এর প্রথম বর্ষে ভরতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে । ফলে কিছু সমস্যা হচ্ছেই । চিকিৎসাবিদ্যার পাঠ্যবই থেকে পড়ার পাশাপাশি রোগীদের চিকিৎসার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নেন তাঁরা । যে চিকিৎসক স্নাতকোত্তর ট্রেনিং করবেন, তাঁরা বিভিন্ন বিভাগে কাজ করতে গিয়ে শিখছেন । সন্দীপ বাবু বলেন, "গত চার মাস ধরে কলেজে পঠন পাঠন বন্ধ । মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন ক্লাস বন্ধ থাকলেও থিওরির ক্ষেত্রে আমরা অনলাইনে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি । সিদ্ধান্ত হয়েছে মেডিকেল কলেজ খুললে প্র্যাকটিক্যাল ক্ষেত্রে বিশেষ জোর দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের ঘাটতি দূর করতে চেষ্টা করা হবে ।"

কিন্তু কলেজে পঠন-পাঠন শুরু হলে কীভাবে ক্লাস নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন অধ্যাপকরা । সেইক্ষেত্রে মেডিকেল কলেজের তরফে হয়তো শিক্ষার্থীদের কয়েকটি ছোটো ব্যাচে ভাগ করে নেওয়া হবে । সামাজিক দূরত্ব যাতে মেনে চলা যায় বা এড়ানো যায় জমায়েত । হস্টেলের ব্যবস্থার দিকেও নজর দেওয়া হবে । কিন্তু এই পরিস্থিতি কয়েক মাসের, কলেজে পঠন-পাঠন শুরু হলে আবার আগের মতোই প্রশিক্ষণ, প্র্যাক্টিকাল ক্লাস করবেন শিক্ষার্থীরা । বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে । লকডাউন পরবর্তী পরিস্থিতিতে ক্লাসের পরিকল্পনা করা হচ্ছে । এমন ভাবার কারণ নেই যে সব থমকে রয়েছে । তবে অনলাইনে থিওরি ক্লাসে মনযোগী ছাত্র-ছাত্রীরা বলে জানালেন সন্দীপ সেনগুপ্ত ।

তবে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রবীর দেবের বক্তব্য সামান্য আলাদা । তিনি অবশ্য সরাসরি জানিয়েছেন, ছাত্র-ছাত্রীদের বিপুল ক্ষতি হচ্ছে । প্রবীর দেব বলেন, "আমরা অনলাইন ক্লাস নিচ্ছি ঠিকই, কিন্তু তা যথাযথ নয় । থিওরি ক্লাস নেওয়া গেলেও অনলাইনে প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয় না । এই পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় যা সিদ্ধান্ত নেবে সেই অনুযায়ী আমাদের এগোতে হবে । প্রতিটি বর্ষে গড়ে 200 পড়ুয়া আছেন । কলেজ খুললে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কীভাবে ক্লাস করবেন তাঁরা । তাঁদের পড়ানোর ক্ষেত্রে নানা সমস্যা হবেই । তবে আমাদের মূল সমস্যা হচ্ছে স্নাতক স্তরেই । পোস্ট গ্রাজুয়েট স্তরে ডাক্তাররা কাজের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু MBBS-এ আপাতত আমরা অনলাইন ক্লাস করার চেষ্টা করছি । প্র্যাকটিক্যাল হচ্ছে না । আগামীদিনে পরিস্থিতি কী দাঁড়ায় তা দেখেই বাকি সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয় নেবে । সেই অনুযায়ী আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে আগামী দিনে কী করণীয় তা ঠিক করব ।"

শিলিগুড়ি, 4জুলাই : এখনও স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নেয়নি কেন্দ্র । একই পথে হেঁটেছে রাজ্যও । এইদিকে ভার্চুয়াল ক্লাসেই ভরসা রেখেছে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান । চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রেও একইভাবে অনলাইন ক্লাস করছেন শিক্ষার্থীরা । কিন্তু এইক্ষেত্রে কয়েকটি সমস্যা থেকেই যাচ্ছে । থিওরি ক্লাস সম্ভব হলেও, স্নাতক স্তরের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে প্র্যাক্টিকাল ক্লাসে যোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না । চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ শিক্ষার অনেকাংশই প্র্যাক্টিকাল ভিত্তিক । রোগীর চিকিৎসা করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন শিক্ষার্থীরা । লকডাউনে কার্যত সেই পথ বন্ধ । ফলে আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীরা, মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা । কিন্তু তা সাময়িক । লকডাউনের পর কীভাবে ক্লাস চলবে তার জন্যেও এখন থেকেই প্রস্তুতি পরিকল্পনা উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ।

উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে এই মুহূর্তে রয়েছেন প্রায় 700 শিক্ষার্থী । MBBS ছাড়াও রয়েছেন স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্র-ছাত্রীরাও । লকডাউন পরিস্থিতিতে তাঁদের পঠন-পাঠনে বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিচ্ছে । উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের ডিন সন্দীপ সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, প্যানডেমিকে সবাই প্রভাবিত । এই পরিস্থিতিতে হোস্টেল বা ক্লাস সর্বত্র সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে । ফলে কিছু সমস্যা হচ্ছে । তবে মূল সমস্যা হচ্ছে MBBS স্তরেই । আপাতত কলেজ বন্ধ । পোস্ট গ্রাজুয়েট পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে মূল বিষয় হাতে কলমে প্রশিক্ষণ । বিভিন্ন বিভাগে তাই তাঁরা কাজ করছেন । হাতে কলমে নানা বিষয় শিখছেন । এঁদের একটা অংশ কাজ করছেন COVID-19 পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষেত্রেও । কিন্তু স্নাতক স্তরে MBBS-এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা হচ্ছে ।

প্রতিটি বিভাগে পরিস্থিতি মোকাবিলায় অনলাইনে থিওরি ক্লাস হচ্ছে । কিন্তু প্র্যাকটিক্যাল অর্থাৎ হাতে-কলমে শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে । ল্যাবরেটরিতে অথবা বিভিন্ন বিভাগে পড়ুয়ারা শিক্ষার্থীরা যে প্রশিক্ষণ পেতেন, অনলাইনে তা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান সন্দীপ সেনগুপ্ত । এই পরিস্থিতিতে 31জুলাইয়ের পর মেডিকেল কলেজের পঠন-পাঠন শুরু হলে প্র্যাকটিক্যাল ক্ষেত্রগুলিতে বিশেষ জোর দেওয়ার কথা ভাবছেন চিকিৎসকরা ।

উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে MBBS-র প্রথম বর্ষে 200 শিক্ষার্থী রয়েছেন । এছাড়া দ্বিতীয়, তৃতীয় বর্ষ ও চতুর্থ বর্ষে রয়েছেন 150জন করে ছাত্র-ছাত্রী । এর পাশাপাশি রয়েছেন ইন্টার্নরা । সব মিলিয়ে এই সংখ্যাটা প্রায় 700 । রয়েছেন পোস্ট গ্রাজুয়েট চিকিৎসকরাও । সন্দীপ সেনগুপ্ত আরও জানান, সর্বভারতীয় স্তরে ইতিমধ্যেই MBBS-এর প্রথম বর্ষে ভরতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে । ফলে কিছু সমস্যা হচ্ছেই । চিকিৎসাবিদ্যার পাঠ্যবই থেকে পড়ার পাশাপাশি রোগীদের চিকিৎসার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নেন তাঁরা । যে চিকিৎসক স্নাতকোত্তর ট্রেনিং করবেন, তাঁরা বিভিন্ন বিভাগে কাজ করতে গিয়ে শিখছেন । সন্দীপ বাবু বলেন, "গত চার মাস ধরে কলেজে পঠন পাঠন বন্ধ । মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন ক্লাস বন্ধ থাকলেও থিওরির ক্ষেত্রে আমরা অনলাইনে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি । সিদ্ধান্ত হয়েছে মেডিকেল কলেজ খুললে প্র্যাকটিক্যাল ক্ষেত্রে বিশেষ জোর দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের ঘাটতি দূর করতে চেষ্টা করা হবে ।"

কিন্তু কলেজে পঠন-পাঠন শুরু হলে কীভাবে ক্লাস নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন অধ্যাপকরা । সেইক্ষেত্রে মেডিকেল কলেজের তরফে হয়তো শিক্ষার্থীদের কয়েকটি ছোটো ব্যাচে ভাগ করে নেওয়া হবে । সামাজিক দূরত্ব যাতে মেনে চলা যায় বা এড়ানো যায় জমায়েত । হস্টেলের ব্যবস্থার দিকেও নজর দেওয়া হবে । কিন্তু এই পরিস্থিতি কয়েক মাসের, কলেজে পঠন-পাঠন শুরু হলে আবার আগের মতোই প্রশিক্ষণ, প্র্যাক্টিকাল ক্লাস করবেন শিক্ষার্থীরা । বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে । লকডাউন পরবর্তী পরিস্থিতিতে ক্লাসের পরিকল্পনা করা হচ্ছে । এমন ভাবার কারণ নেই যে সব থমকে রয়েছে । তবে অনলাইনে থিওরি ক্লাসে মনযোগী ছাত্র-ছাত্রীরা বলে জানালেন সন্দীপ সেনগুপ্ত ।

তবে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রবীর দেবের বক্তব্য সামান্য আলাদা । তিনি অবশ্য সরাসরি জানিয়েছেন, ছাত্র-ছাত্রীদের বিপুল ক্ষতি হচ্ছে । প্রবীর দেব বলেন, "আমরা অনলাইন ক্লাস নিচ্ছি ঠিকই, কিন্তু তা যথাযথ নয় । থিওরি ক্লাস নেওয়া গেলেও অনলাইনে প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয় না । এই পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় যা সিদ্ধান্ত নেবে সেই অনুযায়ী আমাদের এগোতে হবে । প্রতিটি বর্ষে গড়ে 200 পড়ুয়া আছেন । কলেজ খুললে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কীভাবে ক্লাস করবেন তাঁরা । তাঁদের পড়ানোর ক্ষেত্রে নানা সমস্যা হবেই । তবে আমাদের মূল সমস্যা হচ্ছে স্নাতক স্তরেই । পোস্ট গ্রাজুয়েট স্তরে ডাক্তাররা কাজের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু MBBS-এ আপাতত আমরা অনলাইন ক্লাস করার চেষ্টা করছি । প্র্যাকটিক্যাল হচ্ছে না । আগামীদিনে পরিস্থিতি কী দাঁড়ায় তা দেখেই বাকি সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয় নেবে । সেই অনুযায়ী আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে আগামী দিনে কী করণীয় তা ঠিক করব ।"

Last Updated : Jul 6, 2020, 2:48 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.