শিলিগুড়ি, 6 জুন : আগেই স্থির হয়েছিল বিয়ের দিনক্ষণ। সেই অনুযায়ী সেরে নেওয়া হয়েছিল আয়োজন। যদিও শেষ লগ্নে সেই আয়োজনে মাটি পড়ল। আয়োজন সত্ত্বেও অনাড়ম্বর ভাবে সম্পন্ন হল বিয়ের অনুষ্ঠান। শেষ মূহুর্তে কাটছাঁট করা হল নিমন্ত্রিতের তালিকাও।
শিলিগুড়ি পৌরনিগমের 46 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রাম শর্মা। পেশায় দিনমজুর। কোনওমতে সংসার চলে। তবে, মেয়ের বিয়ের আয়োজনে কোনও কসুর রাখতে নারাজ তিনি। সেই লক্ষ্যেই লকডাউন পর্বেও আয়োজন সেরে নিয়েছিলেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমন্ত্রিতের তালিকা তৈরি হয়েছিল 50 জনের। তৈরি হয়েছিল বিয়ের মণ্ডপও। কথা ছিল শনিবার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে ধুমধাম করে। যদিও শুক্রবার রামবাবুর এক প্রতিবেশী কোরোনা আক্রান্ত হতেই সব উলটপালট হয়ে যায় মূহুর্তেই। এরপরেই সিদ্ধান্ত হয় পূর্ব নির্ধারিত ক্ষণেই বিয়ে হবে। কিন্তু আড়ম্বরে নয়। এক্কেবারে জৌলুসবিহীন।
এলাকায় কোরোনার থাবা পড়তেই প্রথমধাপেই বাতিল করা হয় আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠান। এরপরেই কাটছাঁট করা হল নিমন্ত্রিতের তালিকায়। 50 জনের বদলে 10 জনের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয় বিয়ে। বিয়ে সম্পন্ন হয় স্থানীয় চাঁদমনি মন্দিরে। বিয়ের মূহুর্তে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরে মন্দির চত্বরে উপস্থিত হয়েছিলেন পরিবারের লোকেরা।
রামবাবু বলেন, অনেক ইচ্ছে ছিল ধুমধাম করে মেয়ের বিয়ে দেব। প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে সীমিত আয়োজনও করা হয়েছিল। কিন্তু এলাকায় কোরোনা আক্রান্তের হদিশ মেলার পর বিয়ের অনুষ্ঠান বাতিল করে দেওয়া হয়। তবে নির্দিষ্ট লগ্নেই বিয়ে সেরে ফেলা হয় কোনমতে। স্থানীয় মন্দির কমিটির নিয়ম অনুসারে 10 জনের উপস্থিতিতে বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
এলাকায় কোরোনার থাবা, বিয়ের অনুষ্ঠানে কাটছাঁট - কোরোনার জন্য কাটছাট বিয়ের অনুষ্ঠান
মেয়ের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল ধুমধাম করে । কিন্তু বাধ সাধল কোরোনা । এলাকায় এক জন কোরোনা আক্রান্ত হওয়ার ফলে বিয়ের অনুষ্ঠানে কাটছাঁট করা হল । 50 জনের বদলে 10 জনের উপস্থিতিতে বিয়ে হল। তৈরি হওয়া বিয়ের মণ্ডপের পরিবর্তে বিয়ে হল স্থানীয় মন্দিরে । ঘটনাটি শিলিগুড়ির ।
শিলিগুড়ি, 6 জুন : আগেই স্থির হয়েছিল বিয়ের দিনক্ষণ। সেই অনুযায়ী সেরে নেওয়া হয়েছিল আয়োজন। যদিও শেষ লগ্নে সেই আয়োজনে মাটি পড়ল। আয়োজন সত্ত্বেও অনাড়ম্বর ভাবে সম্পন্ন হল বিয়ের অনুষ্ঠান। শেষ মূহুর্তে কাটছাঁট করা হল নিমন্ত্রিতের তালিকাও।
শিলিগুড়ি পৌরনিগমের 46 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রাম শর্মা। পেশায় দিনমজুর। কোনওমতে সংসার চলে। তবে, মেয়ের বিয়ের আয়োজনে কোনও কসুর রাখতে নারাজ তিনি। সেই লক্ষ্যেই লকডাউন পর্বেও আয়োজন সেরে নিয়েছিলেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমন্ত্রিতের তালিকা তৈরি হয়েছিল 50 জনের। তৈরি হয়েছিল বিয়ের মণ্ডপও। কথা ছিল শনিবার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে ধুমধাম করে। যদিও শুক্রবার রামবাবুর এক প্রতিবেশী কোরোনা আক্রান্ত হতেই সব উলটপালট হয়ে যায় মূহুর্তেই। এরপরেই সিদ্ধান্ত হয় পূর্ব নির্ধারিত ক্ষণেই বিয়ে হবে। কিন্তু আড়ম্বরে নয়। এক্কেবারে জৌলুসবিহীন।
এলাকায় কোরোনার থাবা পড়তেই প্রথমধাপেই বাতিল করা হয় আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠান। এরপরেই কাটছাঁট করা হল নিমন্ত্রিতের তালিকায়। 50 জনের বদলে 10 জনের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয় বিয়ে। বিয়ে সম্পন্ন হয় স্থানীয় চাঁদমনি মন্দিরে। বিয়ের মূহুর্তে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরে মন্দির চত্বরে উপস্থিত হয়েছিলেন পরিবারের লোকেরা।
রামবাবু বলেন, অনেক ইচ্ছে ছিল ধুমধাম করে মেয়ের বিয়ে দেব। প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে সীমিত আয়োজনও করা হয়েছিল। কিন্তু এলাকায় কোরোনা আক্রান্তের হদিশ মেলার পর বিয়ের অনুষ্ঠান বাতিল করে দেওয়া হয়। তবে নির্দিষ্ট লগ্নেই বিয়ে সেরে ফেলা হয় কোনমতে। স্থানীয় মন্দির কমিটির নিয়ম অনুসারে 10 জনের উপস্থিতিতে বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।