ETV Bharat / city

গঙ্গার ভাঙন শুরু কালিয়াচক ব্লকেও, 2টি গ্রামপঞ্চায়েত এলাকা নিশ্চিহ্ন হওয়ার আশঙ্কা - গঙ্গায় নিশ্চিহ্ন

এবার ভাঙন শুরু কালিয়াচক 2 ব্লকেও ৷ বাঁধ থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরে রয়েছে নদী ৷ ওই এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে ৷

ganga erosion
পাড় কাটছে গঙ্গা
author img

By

Published : Aug 18, 2020, 7:26 PM IST

মালদা, 18 অগাস্ট : গঙ্গার পাড় ভাঙছে ৷ রতুয়া, কালিয়াচক 3 নম্বর ব্লকের পর এবার গঙ্গার ভাঙন শুরু হয়েছে কালিয়াচক 2 ব্লকেও ৷ সেখানে জোতকস্তুরি গ্রামে গঙ্গার পাড় ভাঙছে ৷ এখন বাঁধ থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরে রয়েছে নদী ৷ এভাবেই গঙ্গার পাড় ভাঙলে দু’একদিনের মধ্যে সেই বাঁধ নদীতে মিলিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা ৷ সেক্ষেত্রে বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে ৷ বিষয়টি স্থানীয় পঞ্চায়েতের তরফে জেলা সেচ বিভাগে জানানো হয়েছে ৷ পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে সেচ বিভাগ ৷ এদিকে আজ রতুয়া 1 নম্বর ব্লকের মহানন্দটোলায় গঙ্গার ভাঙন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন মালতিপুরের প্রাক্তন বিধায়ক আবদুর রহিম বকশি ৷ তিনি গঙ্গার এমন পরিস্থিতির জন্য এলাকার BJP সাংসদকেই দায়ি করেছেন ৷

এর আগে রতুয়া 1 নম্বর ব্লকের মহানন্দটোলা ও বিলাইমারি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং কালিয়াচক 3 ব্লকের শোভাপুর পারদেওনাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় গঙ্গার ভাঙন শুরু হয়েছিল ৷ গত দু’দিন ধরে গঙ্গা পাড় ভাঙছে কালিয়াচক 2 ব্লকের বাঙ্গিটোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের জোতকস্তুরি গ্রামেও ৷ ইতিমধ্যেই এই গ্রামের অন্তত 20 বিঘা কৃষিজমি গঙ্গাগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে ৷ নদী এখন বাঁধের দিকে এগোচ্ছে ৷ কোনওভাবে বাঁধ ভেঙে গেলে প্লাবিত হবে বিস্তীর্ণ এলাকা ৷ এলাকাবাসীর অভিযোগ, কয়েকদিন ধরেই নদীর ভাঙন চলছিল ৷ দু’দিন আগে সেই ছবি মারাত্মক আকার ধারণ করে ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও প্রশাসনিক কর্তা কিংবা জনপ্রতিনিধিদের দেখা পাওয়া যায়নি ৷ স্থানীয় এক বাসিন্দা অচিন্ত্য মিশ্র বলেন, “9 অগাস্ট থেকে এখানে ভাঙন চলছে ৷ শুধুমাত্র জোতকস্তুরি গ্রামে নদী প্রায় দুই বিঘা এলাকা জুড়ে পাড় বাঙতে ভাঙতে বাঁধের দিকে এগোচ্ছে ৷ এখানকার বাসিন্দারা আতঙ্কে রয়েছে ৷ এখন যেখানে নদী, সেখান থেকে মাত্র 60-70 মিটার দূরে নদীবাঁধ ৷ কোনও কারণে একবার নদী বাঁধ ভেঙে দিলে এলাকার মানচিত্রটাই পালটে যাবে ৷ এনিয়ে এখনও পর্যন্ত সেচদপ্তর কিংবা প্রশাসনের কোনও হেলদোল নজরে পড়েনি ৷ আমরা উদ্যোগ নিয়ে ঠিকাদারদের ফোন করেছি ৷ কারণ তারাই কাজটা করবে ৷ ঠিকাদার আমাদের জানিয়েছেন, তিনি গোটা ঘটনা সেচ দপ্তরে জানিয়েছেন ৷”

গঙ্গার ভাঙন শুরু কালিয়াচক 2 ব্লকে
আশি থেকে নব্বইয়ের দশকে গঙ্গার তীব্র ভাঙনের সাক্ষী থেকেছে পঞ্চানন্দপুর, বাঙ্গিটোলা এলাকার বাসিন্দারা ৷ সেই সময় ভাঙনে ওই এলাকার ছবিটাই বদলে গিয়েছিল ৷ একটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পুরোটাই চলে গিয়েছিল গঙ্গাগর্ভে ৷ অনেক জমিদার এক রাতেই পথের ভিখারিতে পরিণত হয়েছিলেন ৷ এরপর গত কয়েক বছর ওই এলাকায় গঙ্গা ভাঙন আর দেখা দেয়নি ৷ এতে খানিকটা নিশ্চিন্তে ছিল স্থানীয় বাসিন্দারা ৷ কিন্তু এবার নদীর জল কমতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে ৷ এতে পুরোনো স্মৃতি ভেসে উঠছে স্থানীয়দের মনে ৷ বাঙ্গিটোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সানতারা খাতুন বলেন, “একসময় গঙ্গার ভাঙনে এলাকার বহু বাসিন্দা ভিটেমাটি হারিয়েছিল ৷ কয়েক বছর চুপচাপ থাকার পর এবার ফের ভাঙন শুরু হয়েছে ৷ জানতে পেরেছি, এই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রায় 20 বিঘা কৃষিজমি ইতিমধ্যে নদীগর্ভে চলে গিয়েছে ৷ তবে একবার বাঁধ ভেঙে গেলে সমস্যা আরও বেড়ে যাবে ৷ আমি বিষয়টি BDO-কে জানিয়েছি৷ এখনই ভাঙন না থামাতে পারলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে ৷”


এদিকে আজ রতুয়া 1 নম্বর ব্লকের মহানন্দটোলা গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় গঙ্গা ভাঙনের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যান মালতিপুরের প্রাক্তন বিধায়ক আবদুর রহিম বকশি ৷ তিনি বেশ কিছু সময় গঙ্গাপাড়ে কাটান ৷ কথা বলেন স্থানীয়দের সঙ্গে ৷ তিনি বলেন, “এখানে যেভাবে গঙ্গা পাড় কাটছে, তাতে খুব তাড়াতাড়ি মহানন্দটোলা ও বিলাইমারি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে ৷ আজ পরিস্থিতি দেখে আমি নিজেও আতঙ্কিত ৷ এখানকার মানুষও ভিটে হারানোর ভয়ে রয়েছে ৷ ভিটেহারা হলে তারা কোথায় যাবে কেউ জানে না ৷ এখনও পর্যন্ত ভাঙন প্রতিরোধের জন্য কেউ এগিয়ে আসছে না ৷ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ভাঙন প্রতিরোধে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও এই কাজের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের ৷ গঙ্গা ভাঙনের হাত থেকে বাঁচতে এখানকার বাসিন্দারা লোকসভা ভোটে BJP-প্রার্থী খগেন মুর্মুকে জিতিয়েছিল ৷ মানুষ ভেবেছিল, খগেনবাবু কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলে ভাঙনরোধের ব্যবস্থা করবেন ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত তিনি ভাঙনের পরিস্থিতি দেখতেও আসেনি ৷ কেন্দ্রীয় সরকার যদি দ্রুত ভাঙন রোধের কাজে হাত না দেয় তবে আমরা মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব ৷ রাজ্য সরকারকেও এব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য দাবি তুলব৷”

জেলা সেচ বিভাগের এগজ়িকিউটিভ অফিসার প্রণবকুমার সামন্ত বলেন, “এই মরশুমে রতুয়া থেকে ফরাক্কা পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে গঙ্গার অল্পবিস্তর ভাঙন হচ্ছে ৷ আমরা পরিস্থিতির উপর নজর রেখেছি ৷ গঙ্গার আপস্ট্রিমে ভাঙন রোধ করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের হলেও পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদেরও কাজে নামতে হয় ৷ এবার প্রয়োজনমতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে ৷”

মালদা, 18 অগাস্ট : গঙ্গার পাড় ভাঙছে ৷ রতুয়া, কালিয়াচক 3 নম্বর ব্লকের পর এবার গঙ্গার ভাঙন শুরু হয়েছে কালিয়াচক 2 ব্লকেও ৷ সেখানে জোতকস্তুরি গ্রামে গঙ্গার পাড় ভাঙছে ৷ এখন বাঁধ থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরে রয়েছে নদী ৷ এভাবেই গঙ্গার পাড় ভাঙলে দু’একদিনের মধ্যে সেই বাঁধ নদীতে মিলিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা ৷ সেক্ষেত্রে বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে ৷ বিষয়টি স্থানীয় পঞ্চায়েতের তরফে জেলা সেচ বিভাগে জানানো হয়েছে ৷ পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে সেচ বিভাগ ৷ এদিকে আজ রতুয়া 1 নম্বর ব্লকের মহানন্দটোলায় গঙ্গার ভাঙন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন মালতিপুরের প্রাক্তন বিধায়ক আবদুর রহিম বকশি ৷ তিনি গঙ্গার এমন পরিস্থিতির জন্য এলাকার BJP সাংসদকেই দায়ি করেছেন ৷

এর আগে রতুয়া 1 নম্বর ব্লকের মহানন্দটোলা ও বিলাইমারি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং কালিয়াচক 3 ব্লকের শোভাপুর পারদেওনাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় গঙ্গার ভাঙন শুরু হয়েছিল ৷ গত দু’দিন ধরে গঙ্গা পাড় ভাঙছে কালিয়াচক 2 ব্লকের বাঙ্গিটোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের জোতকস্তুরি গ্রামেও ৷ ইতিমধ্যেই এই গ্রামের অন্তত 20 বিঘা কৃষিজমি গঙ্গাগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে ৷ নদী এখন বাঁধের দিকে এগোচ্ছে ৷ কোনওভাবে বাঁধ ভেঙে গেলে প্লাবিত হবে বিস্তীর্ণ এলাকা ৷ এলাকাবাসীর অভিযোগ, কয়েকদিন ধরেই নদীর ভাঙন চলছিল ৷ দু’দিন আগে সেই ছবি মারাত্মক আকার ধারণ করে ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও প্রশাসনিক কর্তা কিংবা জনপ্রতিনিধিদের দেখা পাওয়া যায়নি ৷ স্থানীয় এক বাসিন্দা অচিন্ত্য মিশ্র বলেন, “9 অগাস্ট থেকে এখানে ভাঙন চলছে ৷ শুধুমাত্র জোতকস্তুরি গ্রামে নদী প্রায় দুই বিঘা এলাকা জুড়ে পাড় বাঙতে ভাঙতে বাঁধের দিকে এগোচ্ছে ৷ এখানকার বাসিন্দারা আতঙ্কে রয়েছে ৷ এখন যেখানে নদী, সেখান থেকে মাত্র 60-70 মিটার দূরে নদীবাঁধ ৷ কোনও কারণে একবার নদী বাঁধ ভেঙে দিলে এলাকার মানচিত্রটাই পালটে যাবে ৷ এনিয়ে এখনও পর্যন্ত সেচদপ্তর কিংবা প্রশাসনের কোনও হেলদোল নজরে পড়েনি ৷ আমরা উদ্যোগ নিয়ে ঠিকাদারদের ফোন করেছি ৷ কারণ তারাই কাজটা করবে ৷ ঠিকাদার আমাদের জানিয়েছেন, তিনি গোটা ঘটনা সেচ দপ্তরে জানিয়েছেন ৷”

গঙ্গার ভাঙন শুরু কালিয়াচক 2 ব্লকে
আশি থেকে নব্বইয়ের দশকে গঙ্গার তীব্র ভাঙনের সাক্ষী থেকেছে পঞ্চানন্দপুর, বাঙ্গিটোলা এলাকার বাসিন্দারা ৷ সেই সময় ভাঙনে ওই এলাকার ছবিটাই বদলে গিয়েছিল ৷ একটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পুরোটাই চলে গিয়েছিল গঙ্গাগর্ভে ৷ অনেক জমিদার এক রাতেই পথের ভিখারিতে পরিণত হয়েছিলেন ৷ এরপর গত কয়েক বছর ওই এলাকায় গঙ্গা ভাঙন আর দেখা দেয়নি ৷ এতে খানিকটা নিশ্চিন্তে ছিল স্থানীয় বাসিন্দারা ৷ কিন্তু এবার নদীর জল কমতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে ৷ এতে পুরোনো স্মৃতি ভেসে উঠছে স্থানীয়দের মনে ৷ বাঙ্গিটোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সানতারা খাতুন বলেন, “একসময় গঙ্গার ভাঙনে এলাকার বহু বাসিন্দা ভিটেমাটি হারিয়েছিল ৷ কয়েক বছর চুপচাপ থাকার পর এবার ফের ভাঙন শুরু হয়েছে ৷ জানতে পেরেছি, এই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রায় 20 বিঘা কৃষিজমি ইতিমধ্যে নদীগর্ভে চলে গিয়েছে ৷ তবে একবার বাঁধ ভেঙে গেলে সমস্যা আরও বেড়ে যাবে ৷ আমি বিষয়টি BDO-কে জানিয়েছি৷ এখনই ভাঙন না থামাতে পারলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে ৷”


এদিকে আজ রতুয়া 1 নম্বর ব্লকের মহানন্দটোলা গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় গঙ্গা ভাঙনের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যান মালতিপুরের প্রাক্তন বিধায়ক আবদুর রহিম বকশি ৷ তিনি বেশ কিছু সময় গঙ্গাপাড়ে কাটান ৷ কথা বলেন স্থানীয়দের সঙ্গে ৷ তিনি বলেন, “এখানে যেভাবে গঙ্গা পাড় কাটছে, তাতে খুব তাড়াতাড়ি মহানন্দটোলা ও বিলাইমারি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে ৷ আজ পরিস্থিতি দেখে আমি নিজেও আতঙ্কিত ৷ এখানকার মানুষও ভিটে হারানোর ভয়ে রয়েছে ৷ ভিটেহারা হলে তারা কোথায় যাবে কেউ জানে না ৷ এখনও পর্যন্ত ভাঙন প্রতিরোধের জন্য কেউ এগিয়ে আসছে না ৷ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ভাঙন প্রতিরোধে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও এই কাজের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের ৷ গঙ্গা ভাঙনের হাত থেকে বাঁচতে এখানকার বাসিন্দারা লোকসভা ভোটে BJP-প্রার্থী খগেন মুর্মুকে জিতিয়েছিল ৷ মানুষ ভেবেছিল, খগেনবাবু কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলে ভাঙনরোধের ব্যবস্থা করবেন ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত তিনি ভাঙনের পরিস্থিতি দেখতেও আসেনি ৷ কেন্দ্রীয় সরকার যদি দ্রুত ভাঙন রোধের কাজে হাত না দেয় তবে আমরা মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব ৷ রাজ্য সরকারকেও এব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য দাবি তুলব৷”

জেলা সেচ বিভাগের এগজ়িকিউটিভ অফিসার প্রণবকুমার সামন্ত বলেন, “এই মরশুমে রতুয়া থেকে ফরাক্কা পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে গঙ্গার অল্পবিস্তর ভাঙন হচ্ছে ৷ আমরা পরিস্থিতির উপর নজর রেখেছি ৷ গঙ্গার আপস্ট্রিমে ভাঙন রোধ করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের হলেও পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদেরও কাজে নামতে হয় ৷ এবার প্রয়োজনমতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে ৷”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.