ETV Bharat / city

আর জি করে বউদির মৃত্যু, গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা যুবকের

আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ আর জি কর হাসপাতাল চত্বর থেকে উদ্ধার হয় যুবকের ঝলন্ত দেহ । যুবকের বউদি আজ সকালেই মারা যান হাসপাতালে ।

R G Kar
যুবকের ঝুলন্ত দেহ
author img

By

Published : Jan 9, 2020, 12:03 AM IST

কলকাতা, 8 জানুয়ারি : সকালে আর জি কর হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে বউদির । একটি দুর্ঘটনার জেরে অসুস্থ ছিলেন তিনি । বীরভূম থেকে হাওড়া স্টেট জেনেরাল হাসপাতাল ঘুরে তাকে ভরতি করা হয় আর জি কর হাসপাতালে । আজ সকালে মৃত্যু হয় তাঁর । তারপর দুপুর আড়াইটে নাগাদ হাসপাতালের একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা যায় মৃতের দেওরকে । মৃত যুবকের পকেট থেকে উদ্ধার হয় একটি আধার কার্ড ।

আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ হঠাৎই ফোন যায় টালা থানায় । বলা হয়, আর জি কর হাসপাতালে ট্রমা কেয়ারের পাশে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা গেছে এক যুবককে । পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে দেখতে পায় একটি মাফলার দিয়ে গাছের সঙ্গে পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বছর বত্রিশের এক যুবক । আর জি কর হাসপাতালে ডিউটিরত চিকিৎসক ওই যুবককে মৃত বলে ঘোষণা করেন । মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করতে পাঠানো হয় ।

প্রাথমিকভাবে ওই যুবকের পরিচয় সম্পর্কে কোনও ধারণা ছিল না পুলিশের । কিন্তু তাঁর পকেটে উদ্ধার হয় একটি আধার কার্ড । সেই কার্ডে নাম লেখা কমল ধীবর । তিনি বীরভূমের ইলামবাজারের দেবীপুরের বাসিন্দা । প্রাথমিকভাবে ওই আধার কার্ড আত্মহত্যা করা যুবকের বলে মনে হয় পুলিশের । কিন্তু তারপরও ওই যুবকের পরিচয় নিয়ে নিশ্চিত ভাবে কিছু জানায়নি পুলিশ । ইলামবাজার থানায় পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে । বলা হয়েছে, ওই যুবকের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানোর জন্য । তাঁরা ওই যুবককে চিহ্নিত করলেই জানা যাবে আসল পরিচয় ।

কিন্তু ওই যুবক আত্মহত্যা করলেন কেন?


প্রাথমিকভাবে পুলিশ বুঝতে পারে, ওই যুবকের নিশ্চিতভাবেই আর জি করে কেউ ভরতি ছিল । সেই সূত্র ধরেই শুরু হয় খোঁজ খবর নেওয়া । জানা যায়, আজ সকালে সুন্দরী বাগদি নামে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে । ওই মহিলা অন্ধ্রপ্রদেশের পালসা রেলওয়ে স্টেশনে পড়ে গেছিলেন । সেখান থেকে তাঁকে ভরতি করা হয় হাওড়া স্টেট জেনেরাল হাসপাতালে । তারপর তাঁকে আনা হয় আর জি করে । হাসপাতালের রেকর্ড বলছে, সুন্দরী বাগদিকে হাসপাতালে ভরতি করে কমল ধীবর । সেখানে সম্পর্কে জায়গায় লেখা ছিল দেওর । কিন্তু বউদির মৃত্যুতে কেন দেওর আত্মহত্যা করতে যাবেন? মৃতদের পরিজনরা কলকাতায় এলে তবেই বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে মনে করছে পুলিশ ।

কলকাতা, 8 জানুয়ারি : সকালে আর জি কর হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে বউদির । একটি দুর্ঘটনার জেরে অসুস্থ ছিলেন তিনি । বীরভূম থেকে হাওড়া স্টেট জেনেরাল হাসপাতাল ঘুরে তাকে ভরতি করা হয় আর জি কর হাসপাতালে । আজ সকালে মৃত্যু হয় তাঁর । তারপর দুপুর আড়াইটে নাগাদ হাসপাতালের একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা যায় মৃতের দেওরকে । মৃত যুবকের পকেট থেকে উদ্ধার হয় একটি আধার কার্ড ।

আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ হঠাৎই ফোন যায় টালা থানায় । বলা হয়, আর জি কর হাসপাতালে ট্রমা কেয়ারের পাশে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা গেছে এক যুবককে । পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে দেখতে পায় একটি মাফলার দিয়ে গাছের সঙ্গে পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বছর বত্রিশের এক যুবক । আর জি কর হাসপাতালে ডিউটিরত চিকিৎসক ওই যুবককে মৃত বলে ঘোষণা করেন । মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করতে পাঠানো হয় ।

প্রাথমিকভাবে ওই যুবকের পরিচয় সম্পর্কে কোনও ধারণা ছিল না পুলিশের । কিন্তু তাঁর পকেটে উদ্ধার হয় একটি আধার কার্ড । সেই কার্ডে নাম লেখা কমল ধীবর । তিনি বীরভূমের ইলামবাজারের দেবীপুরের বাসিন্দা । প্রাথমিকভাবে ওই আধার কার্ড আত্মহত্যা করা যুবকের বলে মনে হয় পুলিশের । কিন্তু তারপরও ওই যুবকের পরিচয় নিয়ে নিশ্চিত ভাবে কিছু জানায়নি পুলিশ । ইলামবাজার থানায় পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে । বলা হয়েছে, ওই যুবকের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানোর জন্য । তাঁরা ওই যুবককে চিহ্নিত করলেই জানা যাবে আসল পরিচয় ।

কিন্তু ওই যুবক আত্মহত্যা করলেন কেন?


প্রাথমিকভাবে পুলিশ বুঝতে পারে, ওই যুবকের নিশ্চিতভাবেই আর জি করে কেউ ভরতি ছিল । সেই সূত্র ধরেই শুরু হয় খোঁজ খবর নেওয়া । জানা যায়, আজ সকালে সুন্দরী বাগদি নামে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে । ওই মহিলা অন্ধ্রপ্রদেশের পালসা রেলওয়ে স্টেশনে পড়ে গেছিলেন । সেখান থেকে তাঁকে ভরতি করা হয় হাওড়া স্টেট জেনেরাল হাসপাতালে । তারপর তাঁকে আনা হয় আর জি করে । হাসপাতালের রেকর্ড বলছে, সুন্দরী বাগদিকে হাসপাতালে ভরতি করে কমল ধীবর । সেখানে সম্পর্কে জায়গায় লেখা ছিল দেওর । কিন্তু বউদির মৃত্যুতে কেন দেওর আত্মহত্যা করতে যাবেন? মৃতদের পরিজনরা কলকাতায় এলে তবেই বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে মনে করছে পুলিশ ।

Intro:কলকাতা, 8 জানুয়ারি: সকালে মৃত্যু হয়েছে বৌদির। একটি দুর্ঘটনার জেরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। বীরভূম থেকে হাওড়া স্টেট জেনেরাল হাসপাতাল ঘুরে তাকে ভর্তি করা হয় আরজিকর হাসপাতালে। আজ সকালে মৃত্যু হয় তার। তারপর দুপুর আড়াইটে নাগাদ আরজিকর হাসপাতালে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা যায় দেওরকে। মৃত যুবকের পকেট থেকে উদ্ধার হয় একটি আধার কার্ড।



Body:আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ হঠাৎই ফোন যায় টালা থানায়। বলা হয়, আরজিকর হাসপাতালে ট্রমা কেয়ারের পাশে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা গেছে এক যুবককে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায় একটি মাফলার দিয়ে গাছের সঙ্গে পিছিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বছর 32 এক যুবক। আরজিকর হাসপাতালে ডিউটি রত চিকিৎসক ওই যুবককে মৃত বলে ঘোষণা করে। মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করতে দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ওই যুবকের পরিচয় সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না পুলিশের। কিন্তু তার পকেটে উদ্ধার হয় একটি আধার কার্ড। সেই কার্ড কমল ধীবরের। তিনি বীরভূমের ইলামবাজারের দেবীপুরের বাসিন্দা। প্রাথমিকভাবে ওই আধার কার্ড আত্মহত্যা করা যুবকের বলে মনে হয়েছে পুলিশের। কিন্তু তারপরেও ওই যুবকের পরিচয় নিয়ে নিশ্চিত ভাবে কিছু জানায়নি পুলিশ। ইলামবাজার থানা থানায় পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ওই যুবকের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানোর জন্য। তারা ওই যুবককে চিহ্নিত করলেই জানা যাবে আসল পরিচয়।

কিন্তু ওই যুবক আত্মহত্যা করলেন কেন?


Conclusion:প্রাথমিকভাবে পুলিশ বুঝতে পারে, ওই যুবকের নিশ্চিতভাবেই আরজি করে কেউ ভর্তি ছিল। সেই সূত্র ধরেই শুরু হয় খোঁজ খবর নেওয়া। জানা যায় আজ সকালে সুন্দরী বাগদী নামে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে। ওই মহিলা অন্ধ্রপ্রদেশের পালসা রেলওয়ে স্টেশনে পড়ে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাকে ভর্তি করা হয় হাওড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। তারপর তাকে আনা হয় RG করে। হাসপাতালের রেকর্ড বলছে, সুন্দরী বাগদিকে হাসপাতালে গেছিল কমল ধীবর। সেখানে সম্পর্কে জায়গায় লেখা ছিল দেওর। কিন্তু বৌদির মৃত্যুতে কেন দেওর আত্মহত্যা করতে যাবেন? বিষয়টিতে খটকা কিছুটা রয়ে গেছে। মৃতদের পরিজনরা কলকাতায় এলে তবেই বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.