ETV Bharat / city

কেন গ্রেপ্তার নয় সুদীপ্ত-পত্নী ? ট্রাঙ্ক মিলতেই অর্ণবকে প্রশ্নবাণ CBI-এর - Kolkata

গতকাল CGO কমপ্লেক্সে অর্ণবকে জেরা চলাকালীনই 2 ট্রাঙ্ক ভরতি নথি নিয়ে আসে বিধাননগর থানার পুলিশ । সূত্রের খবর, নথি হাতে পেয়ে মোটের ওপর সন্তুষ্ট CBI ।

দপ্তরে অর্ণব ঘোষ
author img

By

Published : May 31, 2019, 5:27 AM IST

কলকাতা, 31 মে : তখনও জানতেন না রক্ষাকবচ পেয়েছেন রাজীব কুমার । গতকাল নির্দিষ্ট সময়েই CGO কমপ্লেক্সে CBI দপ্তরে পৌঁছান অর্ণব ঘোষ । দ্বিতীয় দফার জেরা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই CGO কমপ্লেক্সে 2 ট্রাঙ্ক ভরতি নথি নিয়ে আসে বিধাননগর থানার পুলিশ । সূত্রের খবর, ট্রাঙ্ক পাওয়ার পরই CBI আধিকারিকরা সারদা চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে ম্যারাথন জেরা করেন অর্ণবকে । চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত নথিগুলো হাতে পেয়ে মোটের উপর সন্তুষ্ট CBI । কিন্তু সারদা মামলায় কেন সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেনের দ্বিতীয় স্ত্রী পিয়ালী সেনকে SIT গ্রেপ্তার করেনি, এই নিয়েও CBI-র জেরার মুখে পড়েন বিধাননগর কমিশনারেটের প্রাক্তন গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ ।

সারদা-সহ 44টি অর্থলগ্নি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতির তদন্তভার CBI-কে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট । যদিও CBI-এই চিটফান্ড মামলার তদন্তভার হাতে নেওয়ার আগে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে SIT গঠন করা হয় । সেই দলে ছিলেন বিধাননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ, সারদা মামলার বিভিন্ন তদন্তকারী অফিসার (আইও), ED এবং গুরুতর প্রতারণা তদন্তকারী সংস্থা (SFIO)-র কর্তাব্যক্তিরা।

এর আগে অর্ণব ঘোষ দাবি করে আসছিলেন, চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত যেসব নথি SIT বাজেয়াপ্ত করেছিল, সেগুলো সবই CBI-র হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে । যদিও কুণাল ঘোষের অভিযোগ, রাজ্য পুলিশ সারদা কেলেঙ্কারির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি নষ্ট করে ফেলেছে । গভীর রাতে সল্টলেকের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে থাকা সারদা কর্ণধার সুদীপ্ত সেন ও তাঁর দ্বিতীয় পত্নী পিয়ালী সেনের লকার যেভাবে পুলিশ খোলে তা অনৈতিক ।

তবে গতকাল যেভাবে 2 ট্রাঙ্ক ভরতি নথি CGO কমপ্লেক্সে আসে, তাতে CBI আধিকারিকরা নিশ্চিত, অর্ণবকে জেরা করে আরও নথি পাওয়া যেতে পারে ।

কলকাতা, 31 মে : তখনও জানতেন না রক্ষাকবচ পেয়েছেন রাজীব কুমার । গতকাল নির্দিষ্ট সময়েই CGO কমপ্লেক্সে CBI দপ্তরে পৌঁছান অর্ণব ঘোষ । দ্বিতীয় দফার জেরা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই CGO কমপ্লেক্সে 2 ট্রাঙ্ক ভরতি নথি নিয়ে আসে বিধাননগর থানার পুলিশ । সূত্রের খবর, ট্রাঙ্ক পাওয়ার পরই CBI আধিকারিকরা সারদা চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে ম্যারাথন জেরা করেন অর্ণবকে । চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত নথিগুলো হাতে পেয়ে মোটের উপর সন্তুষ্ট CBI । কিন্তু সারদা মামলায় কেন সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেনের দ্বিতীয় স্ত্রী পিয়ালী সেনকে SIT গ্রেপ্তার করেনি, এই নিয়েও CBI-র জেরার মুখে পড়েন বিধাননগর কমিশনারেটের প্রাক্তন গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ ।

সারদা-সহ 44টি অর্থলগ্নি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতির তদন্তভার CBI-কে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট । যদিও CBI-এই চিটফান্ড মামলার তদন্তভার হাতে নেওয়ার আগে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে SIT গঠন করা হয় । সেই দলে ছিলেন বিধাননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ, সারদা মামলার বিভিন্ন তদন্তকারী অফিসার (আইও), ED এবং গুরুতর প্রতারণা তদন্তকারী সংস্থা (SFIO)-র কর্তাব্যক্তিরা।

এর আগে অর্ণব ঘোষ দাবি করে আসছিলেন, চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত যেসব নথি SIT বাজেয়াপ্ত করেছিল, সেগুলো সবই CBI-র হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে । যদিও কুণাল ঘোষের অভিযোগ, রাজ্য পুলিশ সারদা কেলেঙ্কারির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি নষ্ট করে ফেলেছে । গভীর রাতে সল্টলেকের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে থাকা সারদা কর্ণধার সুদীপ্ত সেন ও তাঁর দ্বিতীয় পত্নী পিয়ালী সেনের লকার যেভাবে পুলিশ খোলে তা অনৈতিক ।

তবে গতকাল যেভাবে 2 ট্রাঙ্ক ভরতি নথি CGO কমপ্লেক্সে আসে, তাতে CBI আধিকারিকরা নিশ্চিত, অর্ণবকে জেরা করে আরও নথি পাওয়া যেতে পারে ।

Intro:কলকাতা, ৩১ মে: তখনো জানতেন না হাইকোর্টে স্বস্তি পেয়েছেন রাজীব কুমার। আজ নির্দিষ্ট সময়ে সল্টলেকে সিজিও কম্প্লেক্সে ঢুকে যান পুলিশ কর্তা অর্ণব ঘোষ। তার কিছুক্ষণ পরেই রাজ্য পুলিশের গাড়িকে আসে কয়েক ট্রাঙ্ক কাগজপত্র। প্রশ্ন উঠে যায়, এতদিন ওই কাগজপত্র কেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়নি? তবে ওই কাগজ হাতে পেয়ে মোটের উপর সন্তুষ্ট কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসাররা। সূত্রের খবর তেমনটাই। এদিকে আজ অর্ণবকে ম্যারাথন জেরায় উঠে আসে অনেক প্রশ্নই। সূত্রের খবর, তার মধ্যেই উঠে আসে সুদীপ্ত সেনের দ্বিতীয় পত্নী পিয়ালি সেনের প্রসঙ্গ। তাঁকে কেন গ্রেপ্তার করা হয়নি জানতে চাওয়া হয় তা ‌
Body:সারদা-সহ ৪৪টি অর্থলগ্নি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতির তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে সঁপেছে সুপ্রিম কোর্ট। তার আগে আছে রাজ্য সরকার গঠিত সিট। যে সিটে ছিলেন‌ রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)-এর অন্যতম প্রধান তথা বিধাননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ, সারদা মামলার বিভিন্ন তদন্তকারী অফিসার (আইও), কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এবং গুরুতর প্রতারণা তদন্তকারী সংস্থা (এসএফআইও)-র কর্তাব্যক্তিরা। Conclusion:সারদা মামলায় যে-সব নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল, সবই আমরা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছি।” তখন বক্তার নাম ছিল তৎকালীন বিধাননগরের গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ। যদিও তৃণমূল সাংসদ কুণাল ঘোষের অভিযোগ, রাজ্য পুলিশ সারদা কেলেঙ্কারির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি নষ্ট করে ফেলেছে।অভিযোগ অভিযোগ রাতে যে ভাবে তাড়াহুড়ো করে সল্টলেকের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে সুদীপ্ত সেন ও তাঁর স্ত্রী পিয়ালি সেনের নামে থাকা লকার খুলেছে বিধাননগর পুলিশ। তা অনৈতিক। সল্টলেকের ব্যাঙ্কে সারদা গোষ্ঠীর কর্ণধার সুদীপ্ত সেনের স্ত্রীর লকারের দখল আগেভাগেই নিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল পুলিশের বিরুদ্ধে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.