কলকাতা,1 ডিসেম্বর : সকাল গড়িয়ে দুপুর, দুপুর গড়িয়ে রাত । এখনও স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রধান দপ্তর আচার্য সদনের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসে রয়েছেন আপার প্রাইমারি স্তরের হবু শিক্ষকরা। তাঁদের স্পষ্ট বক্তব্য, দাবি না মিটলে চলবে অবস্থান। প্রয়োজনে হবে অনশন।
কোচবিহার, মালদা, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া, উত্তর 24 পরগনা সহ রাজ্যের প্রায় সব জেলা থেকেই এদিনের আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে আসেন চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের বক্তব্য, দীর্ঘ সাত বছর ধরে নিয়োগ নিয়ে রাজ্য সরকার ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিভিন্ন টালবাহানা সহ্য করতে করতে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। তাই আজ দাবি ছিনিয়ে নিতে হাজার হাজার প্রার্থী এসে হাজির হয়েছেন আন্দোলনে।
অবস্থান-বিক্ষোভে বসে রয়েছেন হবু শিক্ষকরা
ধিক ধিক করে আগুন আগেই জ্বলছিল ৷ আজ সেই ক্ষোভের আগুন থেকে আমরণ অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করলেন আপার প্রাইমারি স্তরের হবু শিক্ষকরা।মালদা, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া,কোচবিহার,উত্তর 24 পরগনা সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে চাকরিপ্রার্থীরা আজ এসে প্রথমে জড়ো হন সল্টলেকে করুণাময়ী বাসস্ট্যান্ডে ৷ পুলিশ চাকরীপ্রার্থী শুনলেই আটক করে ভ্যানে তুলছিল ৷ এই খবর পাওয়ামাত্র অন্যান্য শতাধিক আন্দোলনকারীরা চলে আসেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রধান দপ্তর আচার্য সদনের সামনে। সেখানেই বিক্ষোভে সামিল হন চাকরিপ্রার্থীরা ৷
কলকাতা,1 ডিসেম্বর : সকাল গড়িয়ে দুপুর, দুপুর গড়িয়ে রাত । এখনও স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রধান দপ্তর আচার্য সদনের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসে রয়েছেন আপার প্রাইমারি স্তরের হবু শিক্ষকরা। তাঁদের স্পষ্ট বক্তব্য, দাবি না মিটলে চলবে অবস্থান। প্রয়োজনে হবে অনশন।
কোচবিহার, মালদা, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া, উত্তর 24 পরগনা সহ রাজ্যের প্রায় সব জেলা থেকেই এদিনের আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে আসেন চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের বক্তব্য, দীর্ঘ সাত বছর ধরে নিয়োগ নিয়ে রাজ্য সরকার ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিভিন্ন টালবাহানা সহ্য করতে করতে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। তাই আজ দাবি ছিনিয়ে নিতে হাজার হাজার প্রার্থী এসে হাজির হয়েছেন আন্দোলনে।