ETV Bharat / city

দুঃখজনক, আগামীতে প্রশাসনের সাহায্য নেব: কচুয়া লোকনাথ মিশন - দুর্ঘটনা

ভিড় নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে দুর্ঘটনা । আগামী দিনে যাতে এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়, প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে চেষ্টা করা হবে । কলকাতার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এসে বললেন কচুয়া লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরি ।

দুর্ঘটনা দুঃখজনক, আগামীতে প্রশাসনের সাহায্য নেবেন, বক্তব্য কচুয়া কমিটির
author img

By

Published : Aug 23, 2019, 9:50 PM IST

কচুয়া, 23 অগাস্ট : জন্মাষ্টমীতে লোকনাথ মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন । কিন্তু, ভিড়ের চাপে আচমকাই মন্দিরের পাঁচিল ভেঙে যায় । শুরু হয় হুড়োহুড়ি । পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান বেশ কয়েকজন পূণ্যার্থী ৷ ভিড় নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে । আগামী দিনে যাতে এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়, তার জন্য প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে চেষ্টা করা হবে । আজ ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এসে একথা বলেন কচুয়া লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরি ।

বৃহস্পতিবার রাতের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে 5 ৷ তিনজনের চিকিৎসা চলছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে । আহতদের মধ্যে এক কিশোরীর অবস্থা আশঙ্কাজনক । এই দুর্ঘটনার জেরে 9 জনকে নিয়ে আসা হয় এই হাসপাতালে । তাঁদের মধ্যে দু'জনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয় । চারজনকে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয় ৷ তিন জনের চিকিৎসা চলছে । এঁদের মধ্যে 11 বছর বয়সি এক কিশোরী দীর্ঘ সময় অচৈতন্য ছিল । বিকেলে তার সংজ্ঞা ফেরে বলে জানিয়েছেন পরিজনরা । তবে, শুক্রবার সন্ধ্যার পরও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। অন্য দু'জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক । তবে তাদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ।

ভিড় নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে দুর্ঘটনা ।

কচুয়ার লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরি আজ কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে আসেন । এই দুর্ঘটনায় মৃত এবং আহতদের পরিজনদের সঙ্গে কথা বলতে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে যাওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, "আমি গতকাল রাত 10টার পর লোকনাথ মন্দির থেকে ফিরেছিলাম । খুব বৃষ্টি হচ্ছিল । রাত 3টে নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে ।''

তাঁর কথায়, "রাত 3টে নাগাদ অষ্টমী তিথি শুরু । পুলিশ, স্বেচ্ছাসেবকরা ব্যারিকেড করে থাকলেও একদল পূণ্যার্থী ছিলেন । তবে ভিড় ছিল খুব ৷ স্বেচ্ছাসেবক ও পুলিশ সামলাচ্ছিল ৷ রাস্তা খুব সরু, আনুমানিক 11-12 ফুট । একটু মাটির জমি আছে । প্লাস্টিক টাঙিয়ে সেখানে বিক্রেতারা বসেন । ধাক্কাধাকিতে দুর্ঘটনা ৷"

SSKM-এ যে দু'জনের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের একজনের নাম সোনাইকা দাস । তিনি হাসনাবাদের বাসিন্দা । আর একজনের পরিচয় জানা যায়নি । কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে যে দু'জনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল, তাঁদের নাম অপর্ণা সরকার এবং তরুণ মণ্ডল । অপর্ণা স্বরূপনগর এবং তরুণ হাসনাবাদের বাসিন্দা । RG কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছিল পূর্ণিমা গড়াইকে। তিনি রাজারহাটের বাসিন্দা ।

মিনাখাঁর বাসিন্দা সম্রাট সর্দার । এই কিশোরও জখম হয়েছে কচুয়ায়‌ । তার বাঁ পায়ে আঘাত ছিল । আজ বেলা 12টা নাগাদ মিনাখাঁর হাসপাতাল থেকে তাকে নিয়ে আসা হয়েছিল কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ।

দুর্ঘটনা এড়ানোর ব্যবস্থার বিষয়ে আজ রণজিৎ চৌধুরি বলেন, "ধর্মীয় স্থানে যে কোনও দুর্ঘটনাই অনভিপ্রেত ৷ প্রশাসনের সাহায্যে প্রতি বছরের মতো এবছরও সুষ্ঠুভাবে আমরা অনুষ্ঠান করছিলাম৷ আগামী দিনে যাতে এর পুনরাবৃত্তি না হয়, প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে আমরা চেষ্টা করব ।"

কচুয়া, 23 অগাস্ট : জন্মাষ্টমীতে লোকনাথ মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন । কিন্তু, ভিড়ের চাপে আচমকাই মন্দিরের পাঁচিল ভেঙে যায় । শুরু হয় হুড়োহুড়ি । পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান বেশ কয়েকজন পূণ্যার্থী ৷ ভিড় নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে । আগামী দিনে যাতে এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়, তার জন্য প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে চেষ্টা করা হবে । আজ ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এসে একথা বলেন কচুয়া লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরি ।

বৃহস্পতিবার রাতের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে 5 ৷ তিনজনের চিকিৎসা চলছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে । আহতদের মধ্যে এক কিশোরীর অবস্থা আশঙ্কাজনক । এই দুর্ঘটনার জেরে 9 জনকে নিয়ে আসা হয় এই হাসপাতালে । তাঁদের মধ্যে দু'জনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয় । চারজনকে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয় ৷ তিন জনের চিকিৎসা চলছে । এঁদের মধ্যে 11 বছর বয়সি এক কিশোরী দীর্ঘ সময় অচৈতন্য ছিল । বিকেলে তার সংজ্ঞা ফেরে বলে জানিয়েছেন পরিজনরা । তবে, শুক্রবার সন্ধ্যার পরও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। অন্য দু'জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক । তবে তাদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ।

ভিড় নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে দুর্ঘটনা ।

কচুয়ার লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরি আজ কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে আসেন । এই দুর্ঘটনায় মৃত এবং আহতদের পরিজনদের সঙ্গে কথা বলতে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে যাওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, "আমি গতকাল রাত 10টার পর লোকনাথ মন্দির থেকে ফিরেছিলাম । খুব বৃষ্টি হচ্ছিল । রাত 3টে নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে ।''

তাঁর কথায়, "রাত 3টে নাগাদ অষ্টমী তিথি শুরু । পুলিশ, স্বেচ্ছাসেবকরা ব্যারিকেড করে থাকলেও একদল পূণ্যার্থী ছিলেন । তবে ভিড় ছিল খুব ৷ স্বেচ্ছাসেবক ও পুলিশ সামলাচ্ছিল ৷ রাস্তা খুব সরু, আনুমানিক 11-12 ফুট । একটু মাটির জমি আছে । প্লাস্টিক টাঙিয়ে সেখানে বিক্রেতারা বসেন । ধাক্কাধাকিতে দুর্ঘটনা ৷"

SSKM-এ যে দু'জনের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের একজনের নাম সোনাইকা দাস । তিনি হাসনাবাদের বাসিন্দা । আর একজনের পরিচয় জানা যায়নি । কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে যে দু'জনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল, তাঁদের নাম অপর্ণা সরকার এবং তরুণ মণ্ডল । অপর্ণা স্বরূপনগর এবং তরুণ হাসনাবাদের বাসিন্দা । RG কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছিল পূর্ণিমা গড়াইকে। তিনি রাজারহাটের বাসিন্দা ।

মিনাখাঁর বাসিন্দা সম্রাট সর্দার । এই কিশোরও জখম হয়েছে কচুয়ায়‌ । তার বাঁ পায়ে আঘাত ছিল । আজ বেলা 12টা নাগাদ মিনাখাঁর হাসপাতাল থেকে তাকে নিয়ে আসা হয়েছিল কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ।

দুর্ঘটনা এড়ানোর ব্যবস্থার বিষয়ে আজ রণজিৎ চৌধুরি বলেন, "ধর্মীয় স্থানে যে কোনও দুর্ঘটনাই অনভিপ্রেত ৷ প্রশাসনের সাহায্যে প্রতি বছরের মতো এবছরও সুষ্ঠুভাবে আমরা অনুষ্ঠান করছিলাম৷ আগামী দিনে যাতে এর পুনরাবৃত্তি না হয়, প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে আমরা চেষ্টা করব ।"

Intro:কলকাতা, ২৩ অগাস্ট: ভিড় নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে দুর্ঘটনা। আগামী দিনে যাতে এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়, তার জন্য প্রশাসনের সাহায্যে চেষ্টা করা হবে। শুক্রবার কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এসে এমনই জানিয়েছেন কচুয়া লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরী। এদিকে, বৃহস্পতিবার রাতের এই ঘটনায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, তিনজনের চিকিৎসা চলছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। তাদের মধ্যে এক কিশোরীর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক।


Body:শুক্রবার কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে জানা গিয়েছে , এই দুর্ঘটনার জেরে ৯ জনকে নিয়ে আসা হয় এই হাসপাতালে। তাঁদের মধ্যে দু'জনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। চারজনকে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিন জনের চিকিৎসা চলছে। তাদের মধ্যে ১১ বছর বয়সি এক কিশোরী দীর্ঘ সময় অজ্ঞান হয়েছিল। অবশেষে বিকালের পরে তার জ্ঞান ফেরে জানিয়েছেন পরিজনরা। তবে, শুক্রবার সন্ধ্যার পরেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এই কিশোরীর জ্ঞান ফেরেনি তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। অন্য দুই জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তবে তাদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।

আরজিকর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এ দিন একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। এসএসকেএম হাসপাতালে দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। পরে তাঁদের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যুর কথা জানিয়েছে পুলিশ। এসএসকেএম-এ যে দু'জনের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের একজনের নাম সোনাইকা দাস। তিনি হাসনাবাদের বাসিন্দা। অন্য মৃতের পরিচয় জানা যায়নি। কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে যে দু'জনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল, তাঁদের নাম অপর্ণা সরকার এবং তরুণ মন্ডল। অপর্ণা সরকার স্বরূপনগর এবং তরুণ মন্ডল হাসনাবাদের বাসিন্দা। আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছিল পূর্ণিমা গড়াইকে। তিনি রাজারহাটের বাসিন্দা।

মিনাখার বাসিন্দা সম্রাট সরদার। এই কিশোরও জখম হয়েছেন কচুয়ায়‌। তার বাঁ পায়ে আঘাত লাগে। শুক্রবার বেলা ১২টা নাগাদ মিনাখার হাসপাতাল থেকে তাকে নিয়ে আসা হয়েছিল কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। কীভাবে এমন দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হল? শুক্রবার বেলা তিনটে নাগাদ হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফেরার সময় এই কিশোর বলে, " ওখানে আমরা রাত তিনটের সময় গিয়েছিলাম। আমরা দাঁড়ায়নি, জল ঢালতে চলে গিয়েছিলাম। অত্যন্ত ভিড় হয়েছিল। সামনে মানুষ, পিছনে মানুষ। আর একদল উল্টোভাবে এসে পাঁচিলে ধাক্কা মেরেছিল। সেই পাঁচিল ভেঙ্গে আমার পায়ে পড়েছিল।" তারা পাঁচ জন গিয়েছিলেন। পাঁচিল ভেঙে পড়ার পরে তার বন্ধুরা তাকে উদ্ধার করে বলে জানিয়েছে এই কিশোর।

কচুয়ার এই লোকনাথ মিশনের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট রণজিৎ চৌধুরী শুক্রবার কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে আসেন। এই দুর্ঘটনায় মৃত এবং আহতদের পরিজনদের সঙ্গে কথা বলতে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে যাওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, "আমি গতকাল রাত ১০টা-১১টার সময় ওখান থেকে ফিরেছিলাম। খুব বৃষ্টি হচ্ছিল। রাত ৩টের সময় ঘটনা হয়। আমরা যেটা মনে করছি, অষ্টমী তিথি শুরু হয়েছিল রাত ৩টে নাগাদ। পুলিশ, স্বেচ্ছাসেবকরা ব্যারিকেড করে ছিলেন।" একদল পুণ্যার্থী ঢুকছিলেন। ফাঁকা হলে পরের দলকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছিল। একথা জানিয়ে তিনি বলেন, "ওই সময় ভিড় খুব বেশি ছিল বলে আমার মনে হয়। পুলিশ এবং ভলান্টিয়াররা দড়ি খুলে দিয়েছিলেন একদল পুণ্যার্থীকে প্রবেশের জন্য‌। ওই সময় হুড়মুড় করে সবাই একসঙ্গে মিলে প্রবেশের চেষ্টা করে।"



Conclusion:তিনি বলেন, "রাস্তা খুব সরু, আনুমানিক ১১-১২ ফুট। একটু মাটির জমি আছে। প্লাস্টিক টাঙিয়ে সেখানে ভেন্ডাররা বসেন। এই ঠেলাতে ওদের উপর গিয়ে পড়ে। পিছনে দেওয়াল ছিল। প্লাস্টিক নিয়ে দেওয়ালের উপর পড়ে। দেওয়াল পুকুরের মধ্যে পড়ে যায়।" দুর্ঘটনা এড়াতে নেওয়া ব্যবস্থার বিষয়ে তিনি বলেন, "যাতে কোনও ঘটনা না ঘটে, তার জন্য আমরা চেষ্টা করি। ধর্মীয় স্থানে কোনও ঘটনা ঘটুক, কেউ চাই না। প্রশাসনের সাহায্যে প্রতি বছরের মতো এ বছরও সুষ্ঠুভাবে আমরা অনুষ্ঠান করছিলাম। এটা দুর্ঘটনা। আগামী দিনে যাতে এর পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্য প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে আমরা চেষ্টা করব।"

_______


বাইট
wb_kol_03a_kachua_authority_byte_7203421
মন্দির কমিটির ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্টের বক্তব্য

wb_kol_02e_kachua_injured_byte_7203421
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার সময় এক আহতের বক্তব্য
এই বাইট আগের কপির সঙ্গেও গিয়েছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.