ETV Bharat / city

বঞ্চনার অভিযোগ, রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করলেন সুজন - jagdip dhankar

রাজ্যের একাধিক ইশু নিয়ে এবার রাজ্যপালের দ্বারস্থ হল বাম দলগুলি ।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Jun 3, 2020, 9:07 AM IST

কলকাতা, 3 জুন : একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করলেন বামপরিষদীয় দল নেতা সুজন চক্রবর্তী । প্রধানমন্ত্রী এরাজ্যে এসেছিলেন । আমফান ঘূর্ণিঝড়ের পরে দুর্দশা দেখতে । ১ হাজার কোটি টাকা সাহায্য করেছেন রাজ্যকে । কিন্তু কেন্দ্রীয় টিম আসছে না কেন ? রাজ্যপালের কাছে এই বিষয়ে আবেদন জানিয়ে এল রাজ্যের বাম দল।

কেন্দ্রীয় টিমের সঙ্গে দেখা করার জন্য ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়েছে বামেরা । গতকাল সে কথা রাজ্যপালকে জানিয়েছেন বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী । রাজ্যপালকে জানানো হয়েছে, দ্রুত কেন্দ্রীয় টিম এরাজ্যে আসুক এবং বাম পরিষদীয় দলের প্রতিনিধিরা যেন তাদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পায়। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে । রাজ্যের মানুষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় টিমের সঙ্গে দেখা করতে চায় বামেরা ।


রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে, ত্রাণের বন্দোবস্ত খুব দুর্বল । এখনও পুনর্গঠনের কাজ হয়নি । ত্রাণ পৌঁছায়নি অধিকাংশ জায়গায় । বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হয়নি । রাজ্যের মানুষের ভয়ঙ্কর বিপদে রয়েছেন । বাড়ি, গাছ, ঘর, ভেঙে পড়েছে । পঞ্চায়েত দরখাস্ত নিচ্ছে না । মানুষ কোথায় দরখাস্ত করবে ? অবিলম্বে অনলাইনে দরখাস্তের জন্য সুযোগ দেওয়া হোক । শস্যের ক্ষতি হয়েছে কৃষকের । কৃষি ঋণ মুকুবের আবেদন জানানো হয়েছে রাজ্যপালের কাছে । সরকার দায়িত্ব পালন করছে না ।

গ্রামীণ কর্মসংস্থানের প্রকল্প গুলি অবিলম্বে চালু করতে হবে । খাদ্য সুরক্ষা আইন প্রত্যেকের জন্য রয়েছে। দিল্লির 5 কেজি চাল এবং রাজ্যের 5 কেজি চাল মোট 10 কেজি চাল মানুষ পাবে । এর পাশাপাশি কেন্দ্রের 1 কেজি এবং রাজ্যের 1 কেজি মোট 2 কেজি ডাল কোথায় গেল, প্রশ্ন সুজন চক্রবর্তীর ।

রাজ্য সরকারকে বিষয়টি নিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বাম পরিষদীয় দলের পক্ষ থেকে। রেশনে মাস্ক, এবং স‍্যানিটাইজা়র বণ্টনের আবেদন জানানো হয়েছে রাজ‍্যপালের কাছে । স্যানিটাইজা়র এবং মাস্ক জীবনের অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে । গ্রামের গরিব মানুষ কীভাবে পাবে মাস্ক এবং স্যানিটাইজা়র ? উদ্বেগ নিয়ে রাজ্যপালের কাছে আবেদন জানিয়েছেন সুজন চক্রবর্তী।

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতি হয়েছে আবাস যোজনার বাড়িগুলির । টালি এবং অ্যাসবেস্টসের সেডের ছাদ উড়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রীর আবাস যোজনা এবং গীতাঞ্জলি আবাস যোজনার বাড়ি গুলির পাকা ছাদ চাই বলে দাবি জানিয়েছেন সুজন বাবু । বারে বারে সুন্দরবনের ঝড় বিধ্বস্ত এলাকাগুলিতে বাঁধ ভাঙে । বাঁধের টাকা লুঠ হয় । রাজ‍্যপালের কাছে অবিলম্বে বাঁধ নির্মাণের আবেদন করেছে বামেরা। এছাড়াও 6 মাসের জন্য 200 ইউনিট বিদ্যুতের ছাড় দেওয়া হোক । এই আবেদনও করা হয়েছে রাজ্যপালের কাছে ।

কলকাতা, 3 জুন : একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করলেন বামপরিষদীয় দল নেতা সুজন চক্রবর্তী । প্রধানমন্ত্রী এরাজ্যে এসেছিলেন । আমফান ঘূর্ণিঝড়ের পরে দুর্দশা দেখতে । ১ হাজার কোটি টাকা সাহায্য করেছেন রাজ্যকে । কিন্তু কেন্দ্রীয় টিম আসছে না কেন ? রাজ্যপালের কাছে এই বিষয়ে আবেদন জানিয়ে এল রাজ্যের বাম দল।

কেন্দ্রীয় টিমের সঙ্গে দেখা করার জন্য ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়েছে বামেরা । গতকাল সে কথা রাজ্যপালকে জানিয়েছেন বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী । রাজ্যপালকে জানানো হয়েছে, দ্রুত কেন্দ্রীয় টিম এরাজ্যে আসুক এবং বাম পরিষদীয় দলের প্রতিনিধিরা যেন তাদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পায়। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে । রাজ্যের মানুষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় টিমের সঙ্গে দেখা করতে চায় বামেরা ।


রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে, ত্রাণের বন্দোবস্ত খুব দুর্বল । এখনও পুনর্গঠনের কাজ হয়নি । ত্রাণ পৌঁছায়নি অধিকাংশ জায়গায় । বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হয়নি । রাজ্যের মানুষের ভয়ঙ্কর বিপদে রয়েছেন । বাড়ি, গাছ, ঘর, ভেঙে পড়েছে । পঞ্চায়েত দরখাস্ত নিচ্ছে না । মানুষ কোথায় দরখাস্ত করবে ? অবিলম্বে অনলাইনে দরখাস্তের জন্য সুযোগ দেওয়া হোক । শস্যের ক্ষতি হয়েছে কৃষকের । কৃষি ঋণ মুকুবের আবেদন জানানো হয়েছে রাজ্যপালের কাছে । সরকার দায়িত্ব পালন করছে না ।

গ্রামীণ কর্মসংস্থানের প্রকল্প গুলি অবিলম্বে চালু করতে হবে । খাদ্য সুরক্ষা আইন প্রত্যেকের জন্য রয়েছে। দিল্লির 5 কেজি চাল এবং রাজ্যের 5 কেজি চাল মোট 10 কেজি চাল মানুষ পাবে । এর পাশাপাশি কেন্দ্রের 1 কেজি এবং রাজ্যের 1 কেজি মোট 2 কেজি ডাল কোথায় গেল, প্রশ্ন সুজন চক্রবর্তীর ।

রাজ্য সরকারকে বিষয়টি নিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বাম পরিষদীয় দলের পক্ষ থেকে। রেশনে মাস্ক, এবং স‍্যানিটাইজা়র বণ্টনের আবেদন জানানো হয়েছে রাজ‍্যপালের কাছে । স্যানিটাইজা়র এবং মাস্ক জীবনের অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে । গ্রামের গরিব মানুষ কীভাবে পাবে মাস্ক এবং স্যানিটাইজা়র ? উদ্বেগ নিয়ে রাজ্যপালের কাছে আবেদন জানিয়েছেন সুজন চক্রবর্তী।

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতি হয়েছে আবাস যোজনার বাড়িগুলির । টালি এবং অ্যাসবেস্টসের সেডের ছাদ উড়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রীর আবাস যোজনা এবং গীতাঞ্জলি আবাস যোজনার বাড়ি গুলির পাকা ছাদ চাই বলে দাবি জানিয়েছেন সুজন বাবু । বারে বারে সুন্দরবনের ঝড় বিধ্বস্ত এলাকাগুলিতে বাঁধ ভাঙে । বাঁধের টাকা লুঠ হয় । রাজ‍্যপালের কাছে অবিলম্বে বাঁধ নির্মাণের আবেদন করেছে বামেরা। এছাড়াও 6 মাসের জন্য 200 ইউনিট বিদ্যুতের ছাড় দেওয়া হোক । এই আবেদনও করা হয়েছে রাজ্যপালের কাছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.