ETV Bharat / city

পড়ুয়াদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা প্রত্যাহার

author img

By

Published : Feb 9, 2020, 12:07 AM IST

কলকাতার নামী 26 স্কুলে পড়ুুয়াদের জন্য ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল । তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে । নির্দেশিকা প্রত্যাহার করল স্কুলশিক্ষা দপ্তর ।

private_car_order
নির্দেশিকা প্রত্যাহার স্কুলশিক্ষা দপ্তরের

কলকাতা, 8 ফেব্রুয়ারি: ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনালের(NGT) নির্দেশ পালন করতে গিয়ে কলকাতায় 26 টি স্কুলের পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ায় ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । যার যৌক্তিকতা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে বিতর্ক দেখা দিয়েছিল । সেই বিতর্কের জেরেই ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা প্রত্যাহার করল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । জানা গেছে, শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশেই দপ্তর এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করা হয়েছে ।

সম্প্রতি কলকাতার নামী 26টি স্কুলকে একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয় স্কুল শিক্ষা দপ্তরের তরফ থেকে । নির্দেশ, পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ার জন্য বাস অথবা কারপুল ব্যবস্থা চালু করার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে । যে সকল পড়ুয়ারা স্কুলে আসা-যাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করে তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে চলতি বছরের 1 এপ্রিল থেকে বাধ্যতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার শুধুমাত্র জরুরি এবং ব্যতিক্রমী অবস্থাকালীনে ব্যবহার করা যাবে । তবে, তার জন্য উপযুক্ত ব্যাখ্যা দিতে হবে ।

মূলত NGT-র নির্দেশ মেনে যানজট এবং কলকাতা পুলিশ বড় স্কুলগুলির চারপাশে যে বায়ুদূষণ চিহ্নিত করেছে তা নিয়ন্ত্রণ করতেই এই নির্দেশিকা জারি হয়েছে । এর আগে বড় বড় স্কুলগুলি খোলা ও বন্ধের সময় প্রবল যানজটের সৃষ্টি হয় । অধিকাংশ সময়ে এক একজন পড়ুয়ার ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারের কারণে ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয় । উপায় বার করতে একাধিকবার স্কুলগুলির সঙ্গে বৈঠক করেছিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর ।

স্কুল শিক্ষা দপ্তরের সচিব মণীশ জৈনের সভাপতিত্বে হওয়া বৈঠকগুলিতে উপস্থিত ছিলেন পরিবহন ও পরিবেশ দপ্তর, কলকাতা পুরসভা ও শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা । কিন্তু, ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞায় তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় সংশ্লিষ্ট মহলে । স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে অভিভাবকরা সকলেই এই নিষেধাজ্ঞার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । অনেকের মতে, এতো পড়ুয়ার জন্য বাস সংখ্যাও নিত্যান্ত কম নয় । আবার অনেক অভিভাবকের বক্তব্য, তাঁরা নিরাপত্তার স্বার্থেই তাঁদের বাচ্চাদের গাড়িতে করে পৌঁছে দেন । সেখানে পুলকার বা বাস ব্যবহার বাধ্যতামূলক করায় ব্যাপক চিন্তায় পড়েন তাঁরা । বিশেষত, ছাত্রীদের অভিভাবকরা । এই পরিস্থিতিতে ব্যক্তিগত গাড়িতে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকাই প্রত্যাহার করে নিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশেই তা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে ।

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ব্যাক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের স্কুলে আসা-যাওয়ায় করার জন্য নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান, "পরিবেশ রক্ষা করা উচিত, তবে যে কায়দায় শিক্ষা দপ্তর করছে সেই কায়দায় নয় । পরিবেশটা তো‌ শুধু শিক্ষা দপ্তরের বিষয় নয় । পরিবেশটা সামগ্রিকভাবে রাজ্যের এবং সমগ্র দেশের বিষয় । সুতরাং, 26টি স্কুলকে বন্ধ করলেই যে পরিবেশ রক্ষা হবে, এমত আমার নয় ।" তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের কাগজপত্র পর্যবেক্ষণ করে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন বলেছেন । তারপর যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার তা নেওয়া হবে । তা ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে ।

কলকাতা, 8 ফেব্রুয়ারি: ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনালের(NGT) নির্দেশ পালন করতে গিয়ে কলকাতায় 26 টি স্কুলের পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ায় ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । যার যৌক্তিকতা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে বিতর্ক দেখা দিয়েছিল । সেই বিতর্কের জেরেই ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা প্রত্যাহার করল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । জানা গেছে, শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশেই দপ্তর এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করা হয়েছে ।

সম্প্রতি কলকাতার নামী 26টি স্কুলকে একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয় স্কুল শিক্ষা দপ্তরের তরফ থেকে । নির্দেশ, পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ার জন্য বাস অথবা কারপুল ব্যবস্থা চালু করার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে । যে সকল পড়ুয়ারা স্কুলে আসা-যাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করে তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে চলতি বছরের 1 এপ্রিল থেকে বাধ্যতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার শুধুমাত্র জরুরি এবং ব্যতিক্রমী অবস্থাকালীনে ব্যবহার করা যাবে । তবে, তার জন্য উপযুক্ত ব্যাখ্যা দিতে হবে ।

মূলত NGT-র নির্দেশ মেনে যানজট এবং কলকাতা পুলিশ বড় স্কুলগুলির চারপাশে যে বায়ুদূষণ চিহ্নিত করেছে তা নিয়ন্ত্রণ করতেই এই নির্দেশিকা জারি হয়েছে । এর আগে বড় বড় স্কুলগুলি খোলা ও বন্ধের সময় প্রবল যানজটের সৃষ্টি হয় । অধিকাংশ সময়ে এক একজন পড়ুয়ার ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারের কারণে ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয় । উপায় বার করতে একাধিকবার স্কুলগুলির সঙ্গে বৈঠক করেছিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর ।

স্কুল শিক্ষা দপ্তরের সচিব মণীশ জৈনের সভাপতিত্বে হওয়া বৈঠকগুলিতে উপস্থিত ছিলেন পরিবহন ও পরিবেশ দপ্তর, কলকাতা পুরসভা ও শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা । কিন্তু, ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞায় তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় সংশ্লিষ্ট মহলে । স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে অভিভাবকরা সকলেই এই নিষেধাজ্ঞার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । অনেকের মতে, এতো পড়ুয়ার জন্য বাস সংখ্যাও নিত্যান্ত কম নয় । আবার অনেক অভিভাবকের বক্তব্য, তাঁরা নিরাপত্তার স্বার্থেই তাঁদের বাচ্চাদের গাড়িতে করে পৌঁছে দেন । সেখানে পুলকার বা বাস ব্যবহার বাধ্যতামূলক করায় ব্যাপক চিন্তায় পড়েন তাঁরা । বিশেষত, ছাত্রীদের অভিভাবকরা । এই পরিস্থিতিতে ব্যক্তিগত গাড়িতে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকাই প্রত্যাহার করে নিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশেই তা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে ।

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ব্যাক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের স্কুলে আসা-যাওয়ায় করার জন্য নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান, "পরিবেশ রক্ষা করা উচিত, তবে যে কায়দায় শিক্ষা দপ্তর করছে সেই কায়দায় নয় । পরিবেশটা তো‌ শুধু শিক্ষা দপ্তরের বিষয় নয় । পরিবেশটা সামগ্রিকভাবে রাজ্যের এবং সমগ্র দেশের বিষয় । সুতরাং, 26টি স্কুলকে বন্ধ করলেই যে পরিবেশ রক্ষা হবে, এমত আমার নয় ।" তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের কাগজপত্র পর্যবেক্ষণ করে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন বলেছেন । তারপর যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার তা নেওয়া হবে । তা ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে ।

Intro:কলকাতা, ৮ ফেব্রুয়ারি: ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ পালন করতে গিয়ে শহর কলকাতার ২৬ টি স্কুলের পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ায় ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর। যার যৌক্তিকতা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে বিতর্ক দেখা দিয়েছিল। সেই বিতর্কের জেরে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা প্রত্যাহার করল স্কুল শিক্ষা দপ্তর। শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশেই দপ্তর এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করে বলে জানা গেছে।
Body:সম্প্রতি কলকাতার ডন বসকো, লা মার্টিনিয়ার, শ্রী শিক্ষায়তনের মতো ২৬টি স্কুলকে একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয় স্কুল শিক্ষা দপ্তরের কমিশনারের তরফ থেকে। সেখানে স্কুলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়, পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ার জন্য বাস অথবা কারপুল ব্যবস্থা চালু করার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে। যে সকল পড়ুয়ারা স্কুলে আসা-যাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করে তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে ২০২০ সালের ১ এপ্রিল থেকে এই ব্যবস্থা বাধ্যতামূলকভাবে চালু করতে বলা হয়েছে। পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার শুধুমাত্র জরুরি এবং ব্যতিক্রমী অবস্থায় ব্যবহার করা যাবে। তবে, তার জন্য উপযুক্ত ব্যাখ্যা দিতে হবে বলে বলা হয়েছিল নির্দেশিকায়।

মূলত ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের (NGT) নির্দেশ মেনে যানজট এবং কলকাতা পুলিশ বড় স্কুলগুলির চারপাশে যে বায়ুদূষণ চিহ্নিত করেছে তা নিয়ন্ত্রণ করতেই এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। এর আগে বড় বড় স্কুলগুলি খোলা ও বন্ধের সময় প্রবল যানজট, যা অধিকাংশ সময়ে এক একজন পড়ুয়ার ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারের কারণে হয়ে থাকে তা নিয়ন্ত্রণের উপায় বার করতে একাধিকবার এই ২৬টি স্কুলের সঙ্গে বৈঠক করেছিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর। স্কুল শিক্ষা দপ্তরের সচিব মনীশ জৈনের সভাপতিত্বে হওয়া সেই বৈঠকগুলিতে ওই ২৬টি স্কুলের কর্তৃপক্ষ বা প্রতিনিধি ছাড়াও পরিবহন দপ্তর, পরিবেশ দপ্তর, কলকাতা পুরসভা ও শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। এই রকমই একটি বৈঠকে স্কুলগুলিকে স্থানীয় পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে একটি ট্রাফিক প্ল্যান বানিয়ে সেই রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয় দপ্তরে। সেই প্ল্যানে পড়ুয়াদের স্কুলে আসা-যাওয়ার জন্য পুলকার বা বাসের ব্যবস্থা, বিভিন্ন ধরনের গাড়ির জন্য বিভিন্ন সময় ঠিক করতে বলা হয়। স্কুলগুলি সেই ট্র্যাফিক প্ল্যান জমা করার পর তাতে সম্মতি দেয় দপ্তর ও ফেব্রুয়ারির মধ্যে ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে মিলে সেই প্ল্যান কার্যকর করতেও বলা হয়েছে নির্দেশিকায়।

কিন্তু, ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞায় তীব্র প্রতিক্রিয়া হয় সংশ্লিষ্ট মহলে। স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে অভিভাবকরা সকলেই এই নিষেধাজ্ঞার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। অনেকের মতে, এতো পড়ুয়ার জন্য বাস সংখ্যাও নিত্যান্ত কম হবে না। সেই বাসগুলো পরপর দাঁড়ালেও এখনের থেকে বেশি যানজট হবে। আবার অনেক অভিভাবকের বক্তব্য, তাঁরা নিরাপত্তার স্বার্থেই তাঁদের বাচ্চাদের গাড়িতে করে পৌঁছে দেন। সেখানে পুলকার বা বাস ব্যবহার বাধ্যতামূলক করায় ব্যাপক চিন্তায় পড়েছিলেন তাঁরা। বিশেষত, ছাত্রীদের অভিভাবকরা। এই পরিস্থিতিতে ব্যক্তিগত গাড়িতে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকাই প্রত্যাহার করে নিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর। শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশেই তা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ব্যাক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের আসা-যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞার নির্দেশিকা নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, "পরিবেশ রক্ষা করা উচিত, তবে যে কায়দায় শিক্ষা দপ্তর করছে সেই কায়দায় নয়। পরিবেশটা তো‌ শুধু শিক্ষা দপ্তরের বিষয় নয়। পরিবেশটা সামগ্রিকভাবে রাজ্যের এবং দেশের বিষয়। সুতরাং, ২৬টি স্কুলকে বন্ধ করলেই যে পরিবেশ রক্ষা হবে, এমত আমার নয়। আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের বলেছি, এটা কে আপনাদের বলেছিল, কার কথায় করেছিলেন, সমস্ত কাগজপত্র আমায় দেখান। এটা কখনই কার্যকর করা হবে না। বিষয়বস্তুটা সম্পূর্ণভাবে দেখব এবং দেখে ঠিক মনে হলে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব। তারপরই যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার নেওয়া হবে। কিন্তু, এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে না এবং যিনি এই সার্কুলার দিয়েছেন তাঁকে নির্দেশ দিয়েছি এটা প্রত্যাহার করে নিতে এবং ওয়েবসাইটে সেটা জানিয়েও দিতে।"

Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.