ETV Bharat / city

স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা অনলাইনে, সিদ্ধান্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের - admission

অ্যাডমিশনের মতো এবার থেকে অনলাইনে স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা চালু করল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
author img

By

Published : Jun 24, 2019, 11:15 PM IST

Updated : Jun 24, 2019, 11:39 PM IST

কলকাতা, 24 জুন: চলতি বছর থেকে অনলাইনে নেওয়া হবে স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা । অ্যাডমিশনের মতো এবার থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষাও অনলাইনে করার সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় । আজ সাংবাদিক বৈঠকে একথাই জানালেন উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় ।

আজ সাংবাদিক বৈঠকে উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "পশ্চিমবঙ্গের অন্য কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নিয়ম নেই । আমরাই প্রথম অনলাইনে প্রবেশিকা পরীক্ষা ব্যবস্থা চালু করছি । বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কয়েকটি কলেজেও স্নাতকোত্তর কোর্স পড়ানো হয় । সেই কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে মোট 66টা বিভাগ আছে । সব বিভাগের ক্ষেত্রেই অনলাইনে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে । এটা একটা আধুনিক পদক্ষেপ। " তিনি আরও বলেন, " যদি OMR শিটে পরীক্ষা নেওয়া হত, তাহলে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র হলে পৌঁছানো, প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খোলা, সবেতেই হিউম্যান টাচ থেকে যেত । অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে এই বিষয়গুলো এড়ানো যাবে । দ্রুততার সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়ার পরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেজাল্ট এসে যাবে এবং পরীক্ষার্থীরা খুব অল্পদিনের মধ্যেই তাঁদের ফল জানতে পারবেন। "

ভিডিয়োয় শুনুন উপাচার্যের বক্তব্য

উপাচার্য জানান, এই অনলাইন পরীক্ষার সেন্টার থাকবে একটি বা দুটি । প্রবেশিকা পরীক্ষায় 100 নম্বরের জন্য সময় বরাদ্দ করা হবে এক ঘণ্টা । 50টি MCQ থাকবে । সঠিক উত্তর দিলে প্রশ্নপিছু 2 নম্বর দেওয়া হবে । ভুল উত্তরের জন্য 0.5 মাইনাস মার্কিং হবে । মেধাতালিকা তৈরির সময় যদি দেখা যায়, দুইজন পরীক্ষার্থী একই নম্বর পেয়েছেন সেক্ষেত্রে যার সবথেকে কম নেগেটিভ মার্কিং থাকবে, তাঁকে প্রাধান্য দেওয়া হবে ।

ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া । গত বছরই বিশ্ববিদ্যালয় ও তার অধীনের কলেজগুলোতে স্নাতকোত্তরের যে আসন রয়েছে তার 60 শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য ও বাকি 40 শতাংশে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল । আজ উপাচার্য জানান, 40 শতাংশ আসনের জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে। বাকি 60 শতাংশ আসনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হবে । সেজন্য কম্পিউটার সায়েন্স, স্ট্যাটিস্টিক্স, মলিকিউলার বায়োলজি ও হিউম্যান রাইটস এই চারটি বিষয়ে প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে । 60 শতাংশ আসনের জন্য এই চারটি বিষয় ছাড়া বাকি বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতেই ভর্তি নেওয়া হবে। পাশাপাশি, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের জন্য হোম অ্যাওয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রের ভাবনাচিন্তা করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন : অধ্যাপিকাকে হেনস্থা, প্রতিবাদে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদত্যাগ অধ্যাপকদের

উল্লেখ্য , এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের B.A, B.Sc ও B.Com-এর ফল প্রকাশ হয়নি। উপাচার্য জানান, আগামীকাল অর্থাৎ 25 জুলাই অনার্সের ফাইনাল ইয়ারের ফলপ্রকাশ করা হবে । আর জেনেরাল কোর্সের ফলাফল বের হবে ১৪ জুলাই ।

কলকাতা, 24 জুন: চলতি বছর থেকে অনলাইনে নেওয়া হবে স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা । অ্যাডমিশনের মতো এবার থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষাও অনলাইনে করার সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় । আজ সাংবাদিক বৈঠকে একথাই জানালেন উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় ।

আজ সাংবাদিক বৈঠকে উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "পশ্চিমবঙ্গের অন্য কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নিয়ম নেই । আমরাই প্রথম অনলাইনে প্রবেশিকা পরীক্ষা ব্যবস্থা চালু করছি । বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কয়েকটি কলেজেও স্নাতকোত্তর কোর্স পড়ানো হয় । সেই কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে মোট 66টা বিভাগ আছে । সব বিভাগের ক্ষেত্রেই অনলাইনে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে । এটা একটা আধুনিক পদক্ষেপ। " তিনি আরও বলেন, " যদি OMR শিটে পরীক্ষা নেওয়া হত, তাহলে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র হলে পৌঁছানো, প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খোলা, সবেতেই হিউম্যান টাচ থেকে যেত । অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে এই বিষয়গুলো এড়ানো যাবে । দ্রুততার সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়ার পরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেজাল্ট এসে যাবে এবং পরীক্ষার্থীরা খুব অল্পদিনের মধ্যেই তাঁদের ফল জানতে পারবেন। "

ভিডিয়োয় শুনুন উপাচার্যের বক্তব্য

উপাচার্য জানান, এই অনলাইন পরীক্ষার সেন্টার থাকবে একটি বা দুটি । প্রবেশিকা পরীক্ষায় 100 নম্বরের জন্য সময় বরাদ্দ করা হবে এক ঘণ্টা । 50টি MCQ থাকবে । সঠিক উত্তর দিলে প্রশ্নপিছু 2 নম্বর দেওয়া হবে । ভুল উত্তরের জন্য 0.5 মাইনাস মার্কিং হবে । মেধাতালিকা তৈরির সময় যদি দেখা যায়, দুইজন পরীক্ষার্থী একই নম্বর পেয়েছেন সেক্ষেত্রে যার সবথেকে কম নেগেটিভ মার্কিং থাকবে, তাঁকে প্রাধান্য দেওয়া হবে ।

ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া । গত বছরই বিশ্ববিদ্যালয় ও তার অধীনের কলেজগুলোতে স্নাতকোত্তরের যে আসন রয়েছে তার 60 শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য ও বাকি 40 শতাংশে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল । আজ উপাচার্য জানান, 40 শতাংশ আসনের জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে। বাকি 60 শতাংশ আসনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হবে । সেজন্য কম্পিউটার সায়েন্স, স্ট্যাটিস্টিক্স, মলিকিউলার বায়োলজি ও হিউম্যান রাইটস এই চারটি বিষয়ে প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে । 60 শতাংশ আসনের জন্য এই চারটি বিষয় ছাড়া বাকি বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতেই ভর্তি নেওয়া হবে। পাশাপাশি, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের জন্য হোম অ্যাওয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রের ভাবনাচিন্তা করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন : অধ্যাপিকাকে হেনস্থা, প্রতিবাদে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদত্যাগ অধ্যাপকদের

উল্লেখ্য , এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের B.A, B.Sc ও B.Com-এর ফল প্রকাশ হয়নি। উপাচার্য জানান, আগামীকাল অর্থাৎ 25 জুলাই অনার্সের ফাইনাল ইয়ারের ফলপ্রকাশ করা হবে । আর জেনেরাল কোর্সের ফলাফল বের হবে ১৪ জুলাই ।

Intro:কলকাতা, ২৪ জুন: এই বছর থেকে স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা অনলাইনে নিতে চলেছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সাংবাদিক বৈঠক করে এমনই জানালেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি, পরের বছর থেকে কলেজের স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের জন্য হোম আওয়ে পরীক্ষাকেন্দ্র করার ভাবনাচিন্তা করছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ, একটি কলেজের স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের অন্য কলেজে গিয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।

Body:কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাডমিশন যেমন অনলাইন করছিল, তেমনিভাবে প্রবেশিকা পরীক্ষা এটাও পুরোপুরি অনলাইন করা হল। পশ্চিমবঙ্গের অন্য কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা নেই। আমরাই প্রথম এটা ইন্ট্রিডিউস করছি। ফলে, আধুনিকতম উপায়ে এন্ট্রান্স এগজাম পিজির হচ্ছে। পিজি কয়েকটি কলেজেও পড়ানো হয়। সেই কলেজগুলোর পিজি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পিজি যে ৬৬টা ডিপার্টমেন্ট আছে সেই সবগুলোতেই অনলাইন পরীক্ষার মাধ্যমে পরীক্ষার্থী প্রবেশ করবেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এটা একটা আধুনিক পদক্ষেপ। মূলত, আমরা স্বচ্ছতা, সময় বাঁচানো, আধুনিক হওয়া, এই সবকিছুর জন্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করলাম।"

স্বচ্ছতার প্রশ্ন কেন উঠছে? উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "যদি আমরা OMR শিটে হলে পরীক্ষা নিতাম তাহলে পরীক্ষার প্রশ্ন পৌঁছানো, খোলা, এগুলোতে অনেকটাই হিউম্যান টাচ থেকে যেত। সেটাকে আমরা অ্যাভয়েড করতে পারব এই সেন্ট্রারে অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে। দ্রুততার সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অটোমেটিক্যালি রেজাল্ট এসে যাবে এবং পরীক্ষার্থী খুব অল্প দিনের মধ্যেই তাঁর রেজাল্ট জানতে পারবেন।" পরীক্ষার সেন্টারের সংখ্যা বেশি নয়, একটি বা দুটি থাকবে বলে জানাচ্ছেন উপাচার্য।

গত বছর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজগুলিতে কেন্দ্রীয়ভাবে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয় ও অধীনস্থ কলেজগুলিতে স্নাতকোত্তরের যে আসন রয়েছে তার ৬০ শতাংশ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য ও বাকি ৪০ শতাংশের জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল গত বছরই। আজ সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষার বিষয়ে জানান, স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা এ বছর থেকে অনলাইনে নেওয়া হবে। ৪০ শতাংশের জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা হবে। বাকি ৬০ শতাংশ যেখানে শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হবে তার জন্য শুধু কম্পিউটার সায়েন্স, স্ট্যাটিসটিক্স, মলিকিউলার বায়োলজি ও হিউম্যান রাইটস এই চারটে বিষয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে। ৬০ শতাংশের জন্য এই চারটি বিষয় ছাড়া বাকি বিষয়গুলিতে মেধার ভিত্তিতে ভর্তি নেওয়া হবে। স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের ১ ঘন্টা সময় দেওয়া হবে। ৫০ টি ম্যাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন থাকবে। সঠিক উত্তর দিলে প্রতি প্রশ্নপিছু ২ নম্বর দেওয়া হবে, ভুল উত্তর দিলে ০.৫ মাইনাস মার্কিং হবে আর উত্তর না দিলে ০ দেওয়া হবে। মেধাতালিকা তৈরির সময় যদি দেখা যায়, দু'জন পরীক্ষার্থী একই নম্বর পেয়েছেন তাহলে যার সবথেকে কম নেগেটিভ মার্কিং থাকবে তাঁকে প্রায়োরিটি দেওয়া হবে।

ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গেছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরের অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া। আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন পড়ুয়ারা। তবে, এখনও B.A, B.Sc ও B.Com-এর ফল প্রকাশ হয়নি। উপাচার্য জানিয়েছেন, আজ অথবা আগামীকাল প্রকাশ করে দেওয়া হবে অনার্সের ফাইনাল ইয়ারের ফলাফল। আর জেনারেলের ফলাফল ১৪ জুলাই বের হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। আর যাঁরা ইতিমধ্যেই স্নাতকোত্তরের আবেদনপত্র পূরণ করে নিয়েছেন তাঁরা ফলাফল প্রকাশের পর নিজেদের আবেদনপত্র এডিট করে নিজেদের প্রাপ্ত নম্বর যোগ করতে পারবেন এমন অপশনও দেওয়া আছে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে স্নাতকোত্তরের ভর্তির জন্য হেল্প ডেস্কের যাবতীয় তথ্য দেওয়া আছে। ওয়েবসাইট থেকেই প্রবেশিকা পরীক্ষার হল টিকিট ডাউনলোড করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ কলেজগুলি মিলিয়ে এবছর মোট স্নাতকোত্তরের আর্টসের আসনসংখ্যা ৪ হাজার ৩৭৩টি, সায়েন্সের আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭৪টি ও কমার্সের স্নাতকোত্তরে ১ হাজার ২৪৮টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে কলেজগুলিতে M.A-এর আসন রয়েছে ১ হাজার ৪৯৯টি, M.SC-তে আসনসংখ্যা ১ হাজার ২৬৬টি ও M.Com-এ ৪১০টি আসন রয়েছে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্টস, সায়েন্স ও কমার্স মিলিয়ে মোট ৫ হাজার ৫২০টি আসন রয়েছে।

অন্যদিকে, কলেজগুলিতে বর্তমানে স্নাতকোত্তরের সেমিস্টার পরীক্ষা কলেজেই নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে পরের বছর থেকে অ্যাওয়ে সেন্টারের ভাবনাচিন্তা করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "পার্ট ওয়ান, পার্ট টুর পরীক্ষা কলেজগুলোর ক্ষেত্রে কলেজগুলোতেই হয়। আমরা অ্যাওয়ে সেন্টারের কথা ভাবব। একটা কলেজের স্নাতকের পরীক্ষার্থীরা যেমন পরীক্ষা দিতে অন্য কলেজে যান, তেমনিভাবে পিজির ক্ষেত্রেও অন্য কলেজে গিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার কথা সামনের শিক্ষাবর্ষ থেকে ইন্ট্রিডিউস করার কথা আমাদের ভাবনায় আছে। স্বচ্ছতার স্বার্থে, একটা শৃঙ্খলা তো কোথাও রাখতেই হবে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চেষ্টা করছে স্বচ্ছ থেকে স্বচ্ছতর হতে। শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে যেতে।"
Conclusion:
Last Updated : Jun 24, 2019, 11:39 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.