ETV Bharat / city

কোরোনার জেরে শহরে বেড়েছে প্লাস্টিকের থেকে দূষণের মাত্রা

author img

By

Published : Nov 25, 2020, 12:33 PM IST

কলকাতা পৌর নিগমের তরফে শহরের বিভিন্ন বাজারে প্লাস্টিক বর্জন করে কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করার জন্য প্রচার শুরু হয়েছিল । কিন্তু কোরোনার জেরে বন্ধ হয়ে যায় ৷ উপরন্তু বেড়েছে প্লাস্টিক ব্যবহারের পরিমাণ ৷ যার কারণে বাড়ছে প্লাস্টিক দূষণ ৷

ছবি
ছবি

কলকাতা, 25 নভেম্বর : কোরোনার সংক্রমণের জেরে কলকাতায় দূষণের মাত্রা বাড়িয়ে তুলেছে প্লাস্টিক। এই দূষণ প্রতিরোধ করতে প্লাস্টিকের ব্যাগ বর্জন কর্মসূচি শুরু করেছিল কলকাতা পৌরনিগম। কলকাতার বিভিন্ন বাজারে প্লাস্টিক বর্জন করে কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করার জন্য প্রচার শুরু হয়েছিল। কলকাতা পৌর নিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম প্লাস্টিকের ব্যাগ বর্জন করে কাপড়ের ব্যাগের ব্যবহার বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন বাজারে প্রচার অভিযান চালিয়েছিলেন। শহরের নানা বাজার পরিদর্শন করে ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাতে কাপড়ের ব্যাগ তুলে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, কোরোনা সংক্রমণের জেরে সেই প্লাস্টিক ব্যাগ বর্জন কর্মসূচি সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। ফলে শহরে বেড়েছে দূষণের পরিমাণ।

লাগাতার প্রচারের ফলে কলকাতার বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে বাজারগুলিতে প্লাস্টিক ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছিল। কিন্তু, কোরোনার পরিস্থিতিতে কাপড়ের তৈরি চটের তৈরি ব্যাগে উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত দেবব্রত মজুমদারের 96 নম্বর ওয়ার্ডে প্লাস্টিকের ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, লকডাউন এর ফলে কাপড়ের ব্যাগ ও চটের ব্যাগ না মেলায় ফের আবারও প্লাস্টিকের প্যাকেট ব্যবহার শুরু হয়েছে। এ কথা স্বীকার করে নিয়েই দেবব্রত মজুমদার বলেন, প্লাস্টিক ও কাপড়ের ব্যাগ পাওয়া যাচ্ছিল না। তাই ক্রেতারা প্লাস্টিকের ব্যাগের ব্যবহার শুরু করেন। এদিন তিনি জানিয়েছেন, পাতলা কাপড়ের ব্যাগ তৈরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে শহরের যথেচ্ছভাবে প্লাস্টিক ব্যাগের ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে শহরের দূষণের মাত্রা অনেক গুণ বেড়ে গেছে। তাই আবারও কাপড়ের ব্যাগ ও চটের ব্যাগ ব্যবহার বাড়াতে নতুন করে আবার শুরু করা হয়েছে। এখন আবার কাপড়ের ব্যাগ ও চটের ব্যাগ এর উৎপাদন শুরু হয়েছে। কিছু কিছু বিক্রেতা সেইসব ব্যাগ ব্যবহার করছেন।

কী বললেন দেবব্রত মজুমদার?

এই বিষয়ে কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, শহরজুড়ে হলুদ ডাস্টবিন বসানো হয়েছে মাস্ক, গ্লাভস, সার্জিক্যাল ফেস মাস্ক ইত্যাদি সংগ্রহ করার জন্য । যারা করোনায় আক্রান্ত তাদের বাড়িতে হলুদ প্লাস্টিকের ব্যাগ পাঠানো হচ্ছে বর্জ্য সংগ্রহ করার জন্য । রাস্তায় বিভিন্ন জায়গায় হলুদ ডাস্টবিন বসানো হয়েছে সেগুলি থেকে পৃথকভাবে এই বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে।

কলকাতা, 25 নভেম্বর : কোরোনার সংক্রমণের জেরে কলকাতায় দূষণের মাত্রা বাড়িয়ে তুলেছে প্লাস্টিক। এই দূষণ প্রতিরোধ করতে প্লাস্টিকের ব্যাগ বর্জন কর্মসূচি শুরু করেছিল কলকাতা পৌরনিগম। কলকাতার বিভিন্ন বাজারে প্লাস্টিক বর্জন করে কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করার জন্য প্রচার শুরু হয়েছিল। কলকাতা পৌর নিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম প্লাস্টিকের ব্যাগ বর্জন করে কাপড়ের ব্যাগের ব্যবহার বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন বাজারে প্রচার অভিযান চালিয়েছিলেন। শহরের নানা বাজার পরিদর্শন করে ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাতে কাপড়ের ব্যাগ তুলে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, কোরোনা সংক্রমণের জেরে সেই প্লাস্টিক ব্যাগ বর্জন কর্মসূচি সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। ফলে শহরে বেড়েছে দূষণের পরিমাণ।

লাগাতার প্রচারের ফলে কলকাতার বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে বাজারগুলিতে প্লাস্টিক ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছিল। কিন্তু, কোরোনার পরিস্থিতিতে কাপড়ের তৈরি চটের তৈরি ব্যাগে উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত দেবব্রত মজুমদারের 96 নম্বর ওয়ার্ডে প্লাস্টিকের ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, লকডাউন এর ফলে কাপড়ের ব্যাগ ও চটের ব্যাগ না মেলায় ফের আবারও প্লাস্টিকের প্যাকেট ব্যবহার শুরু হয়েছে। এ কথা স্বীকার করে নিয়েই দেবব্রত মজুমদার বলেন, প্লাস্টিক ও কাপড়ের ব্যাগ পাওয়া যাচ্ছিল না। তাই ক্রেতারা প্লাস্টিকের ব্যাগের ব্যবহার শুরু করেন। এদিন তিনি জানিয়েছেন, পাতলা কাপড়ের ব্যাগ তৈরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে শহরের যথেচ্ছভাবে প্লাস্টিক ব্যাগের ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে শহরের দূষণের মাত্রা অনেক গুণ বেড়ে গেছে। তাই আবারও কাপড়ের ব্যাগ ও চটের ব্যাগ ব্যবহার বাড়াতে নতুন করে আবার শুরু করা হয়েছে। এখন আবার কাপড়ের ব্যাগ ও চটের ব্যাগ এর উৎপাদন শুরু হয়েছে। কিছু কিছু বিক্রেতা সেইসব ব্যাগ ব্যবহার করছেন।

কী বললেন দেবব্রত মজুমদার?

এই বিষয়ে কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, শহরজুড়ে হলুদ ডাস্টবিন বসানো হয়েছে মাস্ক, গ্লাভস, সার্জিক্যাল ফেস মাস্ক ইত্যাদি সংগ্রহ করার জন্য । যারা করোনায় আক্রান্ত তাদের বাড়িতে হলুদ প্লাস্টিকের ব্যাগ পাঠানো হচ্ছে বর্জ্য সংগ্রহ করার জন্য । রাস্তায় বিভিন্ন জায়গায় হলুদ ডাস্টবিন বসানো হয়েছে সেগুলি থেকে পৃথকভাবে এই বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.