ETV Bharat / city

উচ্চ শিক্ষা সংসদের বৈঠকে নতুন বিধি নিয়ে অবগত করা হল উপাচার্যদের

author img

By

Published : Dec 13, 2019, 11:36 PM IST

আজ বিকাশ ভবনে উচ্চ শিক্ষা সংসদের 10তম বৈঠক হল । বৈঠকে পার্থবাবু বলেন, "2017-র আইনের নতুন যে বিধি, সেই বিধিগুলি সম্পর্কে উপাচার্যদের অবহিত করা হয়েছে । নতুন বিধির প্রতিলিপি তাঁদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে ।"

Partha Chatterjee's meeting with Higher Education Department
উচ্চশিক্ষা সংসদের বৈঠক

কলকাতা, 13 ডিসেম্বর : আচার্যের ক্ষমতা খর্বের নতুন বিধি চালু হওয়ার পর আজ ডাকা হয় উচ্চ শিক্ষা সংসদের বৈঠক । বৈঠকের আলোচনার বিষয় নিয়ে জল্পনা চলছিল শিক্ষা মহলে । অনেকেই মনে করছিলেন, নতুন বিধি নিয়েই উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করবেন শিক্ষামন্ত্রী । প্রত্যাশিতভাবে আজ উচ্চ শিক্ষা সংসদের বৈঠকে নতুন বিধি নিয়ে উপাচার্যদের অবগত করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । এ ছাড়া আগামী বছর রাজ্যের প্রথম এডুকেশন ফেয়ার নিয়ে আলোচনা হয় আজ ৷ আলোচনা হয়েছে CBCS, শূন্যপদ পূরণ, আধিকারিকদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়েও ।


আজ বিকাশ ভবনে উচ্চ শিক্ষা সংসদের 10তম বৈঠক হল । বৈঠকে পার্থবাবু বলেন, "2017-র আইনের নতুন যে বিধি, সেই বিধিগুলি সম্পর্কে উপাচার্যদের অবহিত করা হয়েছে । নতুন বিধির প্রতিলিপি তাঁদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে ।" রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন স্থগিত বা বাতিল করে দেওয়া হতে পারে আজ এই আশঙ্কা প্রকাশ করে উপাচার্য ও শিক্ষা দপ্তরের প্রধান সচিব মণীশ জৈনকে চিঠি দিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন JUTA । সে বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই সমাবর্তন নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে, নতুন বিধির জন্য সেই অনুষ্ঠান আটকাবে না । যারা বলছে নতুন বিধির ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধিকার হরণ হবে, তারা ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী ।

আজকের বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয় । আলোচ্য বিষয়গুলো নিয়ে পার্থবাবু বলেন, "আজ এটা উচ্চশিক্ষা সংসদের 10তম বৈঠক । তাতে বিষয়বস্তু ছিল প্রথমত, CBCS সিস্টেম । তা কীভাবে চলছে, কোথাও অসুবিধা হচ্ছে কি না, কলেজগুলোর সঙ্গে সেটা নিয়ে আলোচনা করা ইত্যাদি । CBCS-এর টিউনিং করার দরকার আছে । আগামীদিনে অধ্যক্ষদের সঙ্গে উপাচার্যদের উপস্থিতিতে এবং যাঁরা CBCS সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, তাঁদের প্রতিনিধিদের নিয়ে আমরা একটি সভা করে বিষয়টির ফের মূল্যায়ন করার চেষ্টা করব । দ্বিতীয়ত, আমরা যে সমস্ত পদের অনুমোদন দিয়েছি সেই অনুমোদিত পদগুলির মধ্যে শিক্ষক-অশিক্ষক মিলিয়ে কত শূন্যপদ আছে তা সবকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে জানতে চেয়েছি । সেই শূন্যপদগুলি পূরণ করার জন্য বহুবার বলেছি ৷ আজকেও বলা হল । তাঁরা বলেছেন, শূন্যপদ অনেকটাই পূরণ হয়ে গেছে । আমি বলেছি, যেগুলো বাকি আছে সেগুলো করুন । না হলে নতুন করে পদ সৃষ্টি করার সম্ভাবনা কমে যাবে । কিন্তু মূল সমস্যাটা হলো সংরক্ষণ নীতি নিয়ে । এ জন্য প্রফেসর অর্থাৎ অধ্যাপক পদে লোক পাওয়া যাচ্ছে না । সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি উপাচার্যদের অনুরোধ করেছি । "

আগামী বছর রাজ্যের প্রথম উচ্চশিক্ষা মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা । সে বিষয়েও আজ আলোচনা হয়েছে বৈঠকে । শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, " বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টারে আগামী বছর 3 ও 4 এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে এডুকেশন ফেয়ার । দেশের বাইরে থেকেও বিষয়ভিত্তিক বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আনার চেষ্টা করা হবে । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধান অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হবে । তিনি এই উচ্চশিক্ষা মেলার উদ্বোধন করবেন ।" আচার্যকে কি আমন্ত্রণ জানানো হবে? উত্তরে পার্থবাবু বলেন, "সেটা এই মুহূর্তে বলা যায় না ।"

কলকাতা, 13 ডিসেম্বর : আচার্যের ক্ষমতা খর্বের নতুন বিধি চালু হওয়ার পর আজ ডাকা হয় উচ্চ শিক্ষা সংসদের বৈঠক । বৈঠকের আলোচনার বিষয় নিয়ে জল্পনা চলছিল শিক্ষা মহলে । অনেকেই মনে করছিলেন, নতুন বিধি নিয়েই উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করবেন শিক্ষামন্ত্রী । প্রত্যাশিতভাবে আজ উচ্চ শিক্ষা সংসদের বৈঠকে নতুন বিধি নিয়ে উপাচার্যদের অবগত করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । এ ছাড়া আগামী বছর রাজ্যের প্রথম এডুকেশন ফেয়ার নিয়ে আলোচনা হয় আজ ৷ আলোচনা হয়েছে CBCS, শূন্যপদ পূরণ, আধিকারিকদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়েও ।


আজ বিকাশ ভবনে উচ্চ শিক্ষা সংসদের 10তম বৈঠক হল । বৈঠকে পার্থবাবু বলেন, "2017-র আইনের নতুন যে বিধি, সেই বিধিগুলি সম্পর্কে উপাচার্যদের অবহিত করা হয়েছে । নতুন বিধির প্রতিলিপি তাঁদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে ।" রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন স্থগিত বা বাতিল করে দেওয়া হতে পারে আজ এই আশঙ্কা প্রকাশ করে উপাচার্য ও শিক্ষা দপ্তরের প্রধান সচিব মণীশ জৈনকে চিঠি দিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন JUTA । সে বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই সমাবর্তন নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে, নতুন বিধির জন্য সেই অনুষ্ঠান আটকাবে না । যারা বলছে নতুন বিধির ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধিকার হরণ হবে, তারা ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী ।

আজকের বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয় । আলোচ্য বিষয়গুলো নিয়ে পার্থবাবু বলেন, "আজ এটা উচ্চশিক্ষা সংসদের 10তম বৈঠক । তাতে বিষয়বস্তু ছিল প্রথমত, CBCS সিস্টেম । তা কীভাবে চলছে, কোথাও অসুবিধা হচ্ছে কি না, কলেজগুলোর সঙ্গে সেটা নিয়ে আলোচনা করা ইত্যাদি । CBCS-এর টিউনিং করার দরকার আছে । আগামীদিনে অধ্যক্ষদের সঙ্গে উপাচার্যদের উপস্থিতিতে এবং যাঁরা CBCS সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, তাঁদের প্রতিনিধিদের নিয়ে আমরা একটি সভা করে বিষয়টির ফের মূল্যায়ন করার চেষ্টা করব । দ্বিতীয়ত, আমরা যে সমস্ত পদের অনুমোদন দিয়েছি সেই অনুমোদিত পদগুলির মধ্যে শিক্ষক-অশিক্ষক মিলিয়ে কত শূন্যপদ আছে তা সবকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে জানতে চেয়েছি । সেই শূন্যপদগুলি পূরণ করার জন্য বহুবার বলেছি ৷ আজকেও বলা হল । তাঁরা বলেছেন, শূন্যপদ অনেকটাই পূরণ হয়ে গেছে । আমি বলেছি, যেগুলো বাকি আছে সেগুলো করুন । না হলে নতুন করে পদ সৃষ্টি করার সম্ভাবনা কমে যাবে । কিন্তু মূল সমস্যাটা হলো সংরক্ষণ নীতি নিয়ে । এ জন্য প্রফেসর অর্থাৎ অধ্যাপক পদে লোক পাওয়া যাচ্ছে না । সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি উপাচার্যদের অনুরোধ করেছি । "

আগামী বছর রাজ্যের প্রথম উচ্চশিক্ষা মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা । সে বিষয়েও আজ আলোচনা হয়েছে বৈঠকে । শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, " বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টারে আগামী বছর 3 ও 4 এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে এডুকেশন ফেয়ার । দেশের বাইরে থেকেও বিষয়ভিত্তিক বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আনার চেষ্টা করা হবে । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধান অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হবে । তিনি এই উচ্চশিক্ষা মেলার উদ্বোধন করবেন ।" আচার্যকে কি আমন্ত্রণ জানানো হবে? উত্তরে পার্থবাবু বলেন, "সেটা এই মুহূর্তে বলা যায় না ।"

Intro:কলকাতা, ১৩: আচার্যের ক্ষমতা খর্বের নতুন বিধি পেশ করার পরে হঠাৎ ডাকা হয় উচ্চ শিক্ষা সংসদের বৈঠক। যে বৈঠকের আলোচনার বিষয় নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছিল শিক্ষা মহল। অনেকেই মনে করছিলেন, নতুন বিধি নিয়েই উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করবেন শিক্ষামন্ত্রী। প্রত্যাশিতভাবে আজ সত্যিই উচ্চশিক্ষা সংসদের বৈঠকে নতুন বিধি নিয়ে উপাচার্যদের অবগত করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এ ছাড়া, আগামী বছর রাজ্যের প্রথম এডুকেশন ফেয়ার নিয়ে আলোচনা হয় আজ উচ্চশিক্ষা সংসদের বৈঠকে। আলোচনা হয়েছে, CBCS, শূন্যপদ পূরণ, আধিকারিকদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়েও।Body:আজ বিকাশ ভবনে উচ্চশিক্ষা সংসদের ১০তম বৈঠক হল। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালগুলির উপাচার্য ও সংসদের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে নতুন বিধি নিয়ে উপাচার্যদের অবগত করা হয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, "২০১৭-র আইনের নতুন যে বিধি, সেই বিধিগুলি সম্পর্কে উপাচার্যদের অবহিত করা হয়েছে। নতুন বিধির প্রতিলিপি তাঁদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে।" রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন স্থগিত বা বাতিল করে দেওয়া হতে পারে আজ এই আশঙ্কা প্রকাশ করে উপাচার্য ও শিক্ষা দপ্তরের প্রধান সচিব মনীশ জৈনকে চিঠি দিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন JUTA। সে বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, যে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যেই সমাবর্তন ঘোষণা হয়েছে, নতুন বিধির জন্য তাঁদের সমাবর্তন অনুষ্ঠান আটকাবে না। যাঁরা বলছে নতুন বিধির ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধিকার হরণ হবে, তাঁরা ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন দিচ্ছেন বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী।

আজকের বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় আলোচনা হয়। আলোচ্য বিষয়গুলো নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আজ এটা উচ্চশিক্ষা সংসদের ১০তম বৈঠক। তাতে বিষয়বস্তু ছিল প্রথমত, CBCS সিস্টেম। তা কিভাবে চলছে, কোথাও অসুবিধা হচ্ছে কিনা, কলেজ গুলোর সঙ্গে সেটা নিয়ে আলোচনা করা। CBCS-এর মূলত টিউনিংটা করার দরকার আছে। আগামীদিনে অধ্যক্ষদের সঙ্গে উপাচার্যদের উপস্থিতিতে এবং যাঁরা CBCS সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, বলেছেন, তাঁদেরও প্রতিনিধিত্বমূলক লোক নিয়ে আমরা একটি সভা করে এর পুনরায় মূল্যায়ন করার চেষ্টা করব। সেই ধরনের একটি সভাও ডাকা হবে। দ্বিতীয়ত, আমরা যে সমস্ত পদের অনুমোদন দিয়েছি সেই অনুমোদিত পদগুলির মধ্যে শিক্ষক-অশিক্ষক মিলিয়ে কার কত শূন্যপদ আছে যা সবকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে জানতে চেয়েছি। সেই শূন্যপদগুলি পূরণ করার জন্য বহুবার বলেছি, আজকেও বলা হল। তাঁরা বলেছেন, শূন্যপদ অনেকটাই পূরণ হয়ে গেছে। আমি বলেছি, যেগুলো বাকি আছে সেগুলো করুন। না হলে নতুন করে পদ সৃষ্টি করার সম্ভাবনা কমে যাবে। কিন্তু, মূল সমস্যাটা হলো সংরক্ষণ নীতি নিয়ে। এই জন্য প্রফেসর অর্থাৎ অধ্যাপক পদে লোক পাওয়া যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি উপাচার্যদের অনুরোধ করেছি।" আজকের আধিকারিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিকদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়টি দেখার জন্যও আবেদন জানান উপাচার্যরা। বিষয়টি আলোচনা করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

এ ছাড়া, আগামী বছর রাজ্যের প্রথম উচ্চশিক্ষা মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সেই বিষয়েও আজ আলোচনা হয়েছে বৈঠকে। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টারে আগামী বছর ৩ ও ৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে এডুকেশন ফেয়ার। আমরা চেষ্টা করছি যে কোন একটা দিনের অর্ধেকটা স্কুল শিক্ষার জন্য রাখতে। মোট ৮টা টেকনিক্যাল সেশন হবে। তার বিষয় ঠিক করবার জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ল্যাস্টার তৈরি করেছি। এ ছাড়া, প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের সাফল্য ও সুযোগ-সুবিধা ছাত্র-ছাত্রী ও অন্যান্যদের বোঝাবে। দেশের বাইরে থেকেও বিষয়ভিত্তিক বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আনার চেষ্টা করা হবে।" মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধান অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তিনি এই উচ্চশিক্ষা মেলার উদ্বোধন করবেন বলে জানাচ্ছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আচার্যকে কি আমন্ত্রণ জানানো হবে? পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "সেটা এই মুহূর্তে বলা যায় না।"

Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.