ETV Bharat / city

Coal Block : মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরও দেউচা-পাচামির ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দিহান বিরোধীরা

দেউচা-পাচামি থেকে কয়লা উত্তোলনের প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানসভায় জানিয়ে দিয়েছেন ৷ বীরভূমের মহম্মদবাজার ব্লকে এই প্রকল্প তৈরি হলে প্রায় 1 লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে ।

opponents-are-skeptical-about-the-future-of-deucha-pachami-even-after-the-announcement-of-the-chief-minister
Coal Block : মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরও দেউচা-পাচামির ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দিহান বিরোধীরা
author img

By

Published : Nov 11, 2021, 7:45 PM IST

কলকাতা, 11 নভেম্বর : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানসভায় জানিয়ে দিয়েছেন দেশের মধ্যে অন্যতম প্রধান কয়লা ব্লক দেউচা-পাচামি থেকে কয়লা উত্তোলনের প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে । এর জন্য প্রায় 35 হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে রাজ্য ।

বীরভূম জেলার মহম্মদবাজার ব্লকে এই প্রকল্প রূপায়ণ হলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রায় 1 লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে । এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাদের নীতি হিসেবে ঘোষণা করেছিল, শিল্প গড়ার জন্য জমি কিনে নিতে হবে শিল্পপতিদের । কোনভাবেই সরকার এই জমি অধিগ্রহণ করবে না । এর আগে সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রামে অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার । কিন্তু এ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, এই প্রকল্প গ্রহণের জন্য সরকার সরাসরি মানুষের থেকে জমি অধিগ্রহণ করছে ।

আরও পড়ুন : Mamata Banerjee : সিঙ্গুর মডেলে দেউচা-পাচামিতে জমি অধিগ্রহণ নয়, ঘোষণা মমতার

এখানেই বামেরা প্রশ্ন তুলেছে, তাহলে কি এই সরকার পুরনো অবস্থান থেকে সরে আসছে ? সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘‘শিল্পের বিরোধী নই আমরা । কিন্তু সে সময় বলা হয়েছিল শিল্পপতিদের সরাসরি জমি অধিগ্রহণ করতে হবে তাতে সরকারি অংশগ্রহণ সঠিক নয় । সিঙ্গুরের সময়ও তৎকালীন সবচেয়ে ভালো প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু বিরোধীরা বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন । আজকে আমরা প্রকল্পের বিরোধিতা করছি না । আমরা চাই মানুষের আস্থা অর্জন করে শিল্প হোক ।’’

এদিকে সিঙ্গুর অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি চাইছেন না কংগ্রেস নেতা তথা আইসিসির সদস্য শুভঙ্কর সরকার । তিনি বলেন, ‘‘সিঙ্গুর এখন অতীত। তবে সেখানে না হচ্ছে কৃষি না হল শিল্প । এরকম একটা পরিণতি সিঙ্গুরের জন্য সত্যিই অভাবনীয় । সিঙ্গুরবাসীর দুর্দশা চোখে দেখা যায় না । দেউচা-পাচামির ক্ষেত্রে সরকার সঙ্গে আলোচনা করে তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করুক । আগামী প্রজন্মের কর্মসংস্থানের জন্য শিল্প অত্যন্ত জরুরি । সেক্ষেত্রে চপ শিল্পের বাইরে গত 10 বছরে কোনও শিল্পই রাজ্যে হয়নি । মুখ্যমন্ত্রী বলছেন এই শিল্প বাস্তবায়িত হলে এক লক্ষ মানুষের কাজ হবে । সেটা যদি হয় খুব ভালো কথা । অধিগ্রহণের নামে জোর করে জমি নেওয়াতে সমর্থন নেই আমাদের ।’’

আরও পড়ুন : সংঘাতের ইতিহাস দীর্ঘ, রাজ্যপাল পদ কি সত্যিই বিলোপ করা উচিত ?

যদিও এই নিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘‘এটা কেন্দ্রীয় প্রকল্প । রাজ্য এতে লাভবান হবে । নেই নেই করতে করতে অনেকটা সময় কেটে গিয়েছে । কেন জমি অধিগ্রহণে এত দেরি করছে সরকার । প্রকল্পের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না ।’’

প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের জন্য রাজ্য সরকার যে প্যাকেজ ঘোষণা করেছে তা হল, বাড়ি-সহ জমি থাকলে বিঘা প্রতি 10-13 লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ৷ এছাড়াও স্থানান্তকরণের জন্য পাবেন পাঁচ লক্ষ টাকা । আর আর কলোনিতে পাবেন 600 বর্গফুটের বাড়ি । যে সব পরিবার বাড়ি জমি হারাবে, তাদের পরিবারের একজন জুনিয়র কনস্টেবলের চাকরি পাবেন । এমন চাকরি পাবেন 4942 জন ।

আরও পড়ুন : CPIM : একলা চলোর দাবি জোরালো হচ্ছে সিপিআইএমের অন্দরে

এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় আরও জানিয়েছেন, প্রায় 3 হাজার জন ক্রাশার লেবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য 1 লক্ষ 20 হাজার টাকা পাবেন । ওই এলাকায় 160 জন কৃষি শ্রমিক 50 হাজার টাকা পাবেন । 500 দিনের জন্য 100 দিনের কাজ পাবেন । 285 জন ক্রাশার মালিক তাঁদের জমি বাড়ির দাম এবং 50 হাজার টাকা শিফ্টিং অ্যালাউন্স পাবেন । ছয় মাস ধরে 10 ট্রাক ব্যাসল্ট বিনামূল্যে পাবেন । কাছের চাঁদা মৌজায় ব্যাসল্ট শিল্প উদ্যানের পুনর্গঠন হবে । 27 জন খাদান মালিক জমি ও বাড়ির দাম পাবেন ।

তবে সেদিন এই নিয়ে ঘোষণা শেষ করার পর সিঙ্গুরের প্রসঙ্গ তোলেন মমতা ৷ বলেন, ‘‘সিঙ্গুর যেভাবে অধিগ্রহণ করা হয়েছিল আমরা সেভাবে করব না ৷’’ সিঙ্গুরে জোর করে জমি অধিগ্রহণের অভিযোগ তুলেই রাজ্যে রাজনৈতিক শক্তিবৃদ্ধি হয় মমতার দল তৃণমূল কংগ্রেসের ৷ সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনের উপর ভর করেই 2011 সালে ক্ষমতায় আসেন মমতা ৷ পরে আদালতের রায়েও দেখা যায় যে সিঙ্গুরে জমি অধিগ্রহণের পদ্ধতি ভুল ছিল ৷ সেই পথে যে তাঁর সরকার হাঁটবে না, সেটাও স্পষ্ট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷

আরও পড়ুন : Jagdeep Dhankhar : শিল্প সম্মেলন নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের আহ্বান, রাজ্য়পালের নিশানায় রাজ্য সরকার

যদিও সামগ্রিকভাবে মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরেও এই নিয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছতা খুঁজে পাচ্ছেন না প্রাক্তন সাংবাদিক এবং বিশিষ্ট অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ শান্তনু সান্যাল । তিনি মনে করছেন, গোটা ঘোষণার মধ্যে কোথায় যেন একটা রাজনীতি রয়েছে । একই সঙ্গে তিনি বলছেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় যা ঘোষণা করেছেন, তা বাস্তবায়িত হতে কতদিন সময় লাগবে জানা নেই । আদৌ সেখানে যাঁরা বসবাস করেন, তাঁদের সঙ্গে সরকারের কী কথাবার্তা হয়েছে পরিষ্কার নয় । ভুলে গেলে চলবে না, সিঙ্গুরের সময় জমি অধিগ্রহণ হয়েছিল 86 সালের অধিগ্রহণ আইনে । এখন অধিগ্রহণ হবে 2014 সালের অধিগ্রহণ আইনে ।’’ তাই তিনি মনে করছেন, সব দিক বিচার বিশ্লেষণ করে, এই নিয়ে এখন একটা বিন্দুতে পৌঁছানো খুব কঠিন ৷

কলকাতা, 11 নভেম্বর : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানসভায় জানিয়ে দিয়েছেন দেশের মধ্যে অন্যতম প্রধান কয়লা ব্লক দেউচা-পাচামি থেকে কয়লা উত্তোলনের প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে । এর জন্য প্রায় 35 হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে রাজ্য ।

বীরভূম জেলার মহম্মদবাজার ব্লকে এই প্রকল্প রূপায়ণ হলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রায় 1 লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে । এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাদের নীতি হিসেবে ঘোষণা করেছিল, শিল্প গড়ার জন্য জমি কিনে নিতে হবে শিল্পপতিদের । কোনভাবেই সরকার এই জমি অধিগ্রহণ করবে না । এর আগে সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রামে অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার । কিন্তু এ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, এই প্রকল্প গ্রহণের জন্য সরকার সরাসরি মানুষের থেকে জমি অধিগ্রহণ করছে ।

আরও পড়ুন : Mamata Banerjee : সিঙ্গুর মডেলে দেউচা-পাচামিতে জমি অধিগ্রহণ নয়, ঘোষণা মমতার

এখানেই বামেরা প্রশ্ন তুলেছে, তাহলে কি এই সরকার পুরনো অবস্থান থেকে সরে আসছে ? সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘‘শিল্পের বিরোধী নই আমরা । কিন্তু সে সময় বলা হয়েছিল শিল্পপতিদের সরাসরি জমি অধিগ্রহণ করতে হবে তাতে সরকারি অংশগ্রহণ সঠিক নয় । সিঙ্গুরের সময়ও তৎকালীন সবচেয়ে ভালো প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু বিরোধীরা বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন । আজকে আমরা প্রকল্পের বিরোধিতা করছি না । আমরা চাই মানুষের আস্থা অর্জন করে শিল্প হোক ।’’

এদিকে সিঙ্গুর অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি চাইছেন না কংগ্রেস নেতা তথা আইসিসির সদস্য শুভঙ্কর সরকার । তিনি বলেন, ‘‘সিঙ্গুর এখন অতীত। তবে সেখানে না হচ্ছে কৃষি না হল শিল্প । এরকম একটা পরিণতি সিঙ্গুরের জন্য সত্যিই অভাবনীয় । সিঙ্গুরবাসীর দুর্দশা চোখে দেখা যায় না । দেউচা-পাচামির ক্ষেত্রে সরকার সঙ্গে আলোচনা করে তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করুক । আগামী প্রজন্মের কর্মসংস্থানের জন্য শিল্প অত্যন্ত জরুরি । সেক্ষেত্রে চপ শিল্পের বাইরে গত 10 বছরে কোনও শিল্পই রাজ্যে হয়নি । মুখ্যমন্ত্রী বলছেন এই শিল্প বাস্তবায়িত হলে এক লক্ষ মানুষের কাজ হবে । সেটা যদি হয় খুব ভালো কথা । অধিগ্রহণের নামে জোর করে জমি নেওয়াতে সমর্থন নেই আমাদের ।’’

আরও পড়ুন : সংঘাতের ইতিহাস দীর্ঘ, রাজ্যপাল পদ কি সত্যিই বিলোপ করা উচিত ?

যদিও এই নিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘‘এটা কেন্দ্রীয় প্রকল্প । রাজ্য এতে লাভবান হবে । নেই নেই করতে করতে অনেকটা সময় কেটে গিয়েছে । কেন জমি অধিগ্রহণে এত দেরি করছে সরকার । প্রকল্পের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না ।’’

প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের জন্য রাজ্য সরকার যে প্যাকেজ ঘোষণা করেছে তা হল, বাড়ি-সহ জমি থাকলে বিঘা প্রতি 10-13 লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ৷ এছাড়াও স্থানান্তকরণের জন্য পাবেন পাঁচ লক্ষ টাকা । আর আর কলোনিতে পাবেন 600 বর্গফুটের বাড়ি । যে সব পরিবার বাড়ি জমি হারাবে, তাদের পরিবারের একজন জুনিয়র কনস্টেবলের চাকরি পাবেন । এমন চাকরি পাবেন 4942 জন ।

আরও পড়ুন : CPIM : একলা চলোর দাবি জোরালো হচ্ছে সিপিআইএমের অন্দরে

এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় আরও জানিয়েছেন, প্রায় 3 হাজার জন ক্রাশার লেবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য 1 লক্ষ 20 হাজার টাকা পাবেন । ওই এলাকায় 160 জন কৃষি শ্রমিক 50 হাজার টাকা পাবেন । 500 দিনের জন্য 100 দিনের কাজ পাবেন । 285 জন ক্রাশার মালিক তাঁদের জমি বাড়ির দাম এবং 50 হাজার টাকা শিফ্টিং অ্যালাউন্স পাবেন । ছয় মাস ধরে 10 ট্রাক ব্যাসল্ট বিনামূল্যে পাবেন । কাছের চাঁদা মৌজায় ব্যাসল্ট শিল্প উদ্যানের পুনর্গঠন হবে । 27 জন খাদান মালিক জমি ও বাড়ির দাম পাবেন ।

তবে সেদিন এই নিয়ে ঘোষণা শেষ করার পর সিঙ্গুরের প্রসঙ্গ তোলেন মমতা ৷ বলেন, ‘‘সিঙ্গুর যেভাবে অধিগ্রহণ করা হয়েছিল আমরা সেভাবে করব না ৷’’ সিঙ্গুরে জোর করে জমি অধিগ্রহণের অভিযোগ তুলেই রাজ্যে রাজনৈতিক শক্তিবৃদ্ধি হয় মমতার দল তৃণমূল কংগ্রেসের ৷ সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনের উপর ভর করেই 2011 সালে ক্ষমতায় আসেন মমতা ৷ পরে আদালতের রায়েও দেখা যায় যে সিঙ্গুরে জমি অধিগ্রহণের পদ্ধতি ভুল ছিল ৷ সেই পথে যে তাঁর সরকার হাঁটবে না, সেটাও স্পষ্ট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷

আরও পড়ুন : Jagdeep Dhankhar : শিল্প সম্মেলন নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের আহ্বান, রাজ্য়পালের নিশানায় রাজ্য সরকার

যদিও সামগ্রিকভাবে মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরেও এই নিয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছতা খুঁজে পাচ্ছেন না প্রাক্তন সাংবাদিক এবং বিশিষ্ট অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ শান্তনু সান্যাল । তিনি মনে করছেন, গোটা ঘোষণার মধ্যে কোথায় যেন একটা রাজনীতি রয়েছে । একই সঙ্গে তিনি বলছেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় যা ঘোষণা করেছেন, তা বাস্তবায়িত হতে কতদিন সময় লাগবে জানা নেই । আদৌ সেখানে যাঁরা বসবাস করেন, তাঁদের সঙ্গে সরকারের কী কথাবার্তা হয়েছে পরিষ্কার নয় । ভুলে গেলে চলবে না, সিঙ্গুরের সময় জমি অধিগ্রহণ হয়েছিল 86 সালের অধিগ্রহণ আইনে । এখন অধিগ্রহণ হবে 2014 সালের অধিগ্রহণ আইনে ।’’ তাই তিনি মনে করছেন, সব দিক বিচার বিশ্লেষণ করে, এই নিয়ে এখন একটা বিন্দুতে পৌঁছানো খুব কঠিন ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.