ETV Bharat / city

মার্চের মাঝামাঝি নোটিফিকেশন ? কয়েক দফায় রাজ্যে পৌরভোটের সম্ভাবনা - পৌরসভা ভোট

সব ঠিক থাকলে ১০ থেকে ১৫ মার্চের মধ্যে পৌর নির্বাচনের নোটিফিকেশন জারি হতে পারে । পাশাপাশি কয়েক দফায় পৌর নির্বাচন হতে পারে বলে কমিশন সূত্রে খবর।

municipal elction
পৌরভোট
author img

By

Published : Feb 11, 2020, 2:30 AM IST

Updated : Feb 11, 2020, 5:26 AM IST

কলকাতা, ১১ ফেব্রুয়ারি: নিয়ম বলছে, পৌরভোটের দিনক্ষণের বিষয়ে সুপারিশের দায়িত্ব রাজ্য সরকারের । কিন্তু, এখনও পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনকে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি । কিছুদিন আগে কমিশনের তরফে কয়েকটি চিঠি দেওয়া হলেও তার উত্তর আজও আসেনি । তবে পৌরভোটের বিষয় সবুজ সংকেত দিয়েছে নবান্ন । সেই সূত্রেই শুরু হয়ে গেছে কাজ । রাজ‍্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, তারা যা ইঙ্গিত পেয়েছে তাতে মার্চের প্রথম সপ্তাহে সরকারিভাবে চিঠি চলে আসার কথা । সেক্ষেত্রে 10 থেকে 15 তারিখের মধ্যে পৌর নির্বাচনের নোটিফিকেশন জারি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল । পাশাপাশি কমিশন চাইছে, কয়েক দফায় পৌর নির্বাচন সম্পন্ন করতে । সে ক্ষেত্রে নির্বাচন গড়াতে পারে জুন পর্যন্ত।

রীতি অনুযায়ী ভোটের দিনক্ষণের বিষয়ে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে কোনও লিখিত চিঠি নির্বাচন কমিশন পায়নি । তবে পুরোদমে ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে তারা । এদিকে সোমবার 92টি পৌরসভা এবং পৌরনিগমে আসন সংরক্ষণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হয়ে গেছে । আগেই 17টি পৌরসভা এবং পৌরনিগমে সেই কাজ সম্পন্ন হয়েছে । নিয়ম অনুযায়ী খসড়া তালিকা প্রকাশের দিন থেকে 10 সপ্তাহ পরে ভোট নিতে কোনও অসুবিধা নেই । অর্থাৎ 27 মার্চের পর যে কোনও দিন ভোটগ্রহণ হতে পারে । সেই সূত্রেই শোনা যাচ্ছে এপ্রিলে কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন দিয়ে শুরু হতে পারে পৌরভোট ।

27 মার্চ শেষ হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা । তারপর আর প্রচারে কোনও বাধা নেই । সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশের 10 সপ্তাহের মধ্যে ভোট করা যায় না ঠিকই, তবে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করতে কোনও অসুবিধা নেই । সেই সূত্রে মার্চে ঘোষণা হতে পারে কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচনের দিনক্ষণ । মার্চের শেষ সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হয়ে যেতে পারে মনোনয়ন প্রক্রিয়া । ট্র্যাডিশন বলছে, কলকাতা পৌরনিগমের সঙ্গে অন্য পৌরসভা এবং পৌরনিগমের নির্বাচন করা হয় না । প্রশান্ত কিশোরও নাকি কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন আগে করার জন্য তৃণমূল নেত্রীকে পরামর্শ দিয়েছেন ।

2014 সালেও কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচনের 15 দিন পর অন্য পৌরসভাগুলির নির্বাচন হয়েছিল । সব ঠিক থাকলে সেই রীতি এবারও বজায় থাকবে । তবে এবার আর 15 দিন নয় । তা বাড়তে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে । কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন আগে করার পিছনে রাজনৈতিক কারণ রয়েছে বলে সূত্রের খবর । গত লোকসভা ভোটে কলকাতার কয়েকটি ওয়ার্ডে তৃণমূল পিছিয়ে থাকলেও সমস্যা হবে না বলে মনে করছে তৃণমূল নেতৃত্ব । ভালো ফলের বিষয়ে 100 শতাংশ আশাবাদী তারা । আর কলকাতা পৌরনিগমে ভালো ফল হলে অন্য পৌরসভা এবং পৌরনিগমগুলিতে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে । তাই এপ্রিলে কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন করার পর বাকি পৌরসভাগুলির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে ।

এদিকে 24 এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস । সেই সময়, ভোটের বিষয়ে আপত্তি রয়েছে তৃণমূল নেত্রীর । তাই কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচনের পর মাঝে একটা মাস সময় নেওয়া হবে বলেই মনে করছেন অনেকে । সেই ক্ষেত্রে ইদের পর শুরু হবে বাকি পৌরনিগম এবং পৌরসভাগুলির নির্বাচনের কাজ । নির্বাচন কমিশন মনে করছে, সিউড়ি, বোলপুর সহ 111টি পৌরসভার নির্বাচন একদিনে করতে গেলে বিস্তর কাঠ-খড় পোড়াতে হবে । তাই তারা চাইছে কয়েক দফায় ভোট করতে । এই প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, “111টি পৌরসভার নির্বাচন একসঙ্গে করতে হলে তা প্রায় সাধারণ নির্বাচনের পর্যায়ে চলে যাবে । সেটা করতে গেলে যে ক্ষমতা দরকার তা আমাদের নেই । তাই একদিনে এই নির্বাচন করা কার্যত অসম্ভব । সেই জন্যই আমরা চাইছি কয়েকটি দফায় নির্বাচন করতে ।"

কলকাতা, ১১ ফেব্রুয়ারি: নিয়ম বলছে, পৌরভোটের দিনক্ষণের বিষয়ে সুপারিশের দায়িত্ব রাজ্য সরকারের । কিন্তু, এখনও পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনকে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি । কিছুদিন আগে কমিশনের তরফে কয়েকটি চিঠি দেওয়া হলেও তার উত্তর আজও আসেনি । তবে পৌরভোটের বিষয় সবুজ সংকেত দিয়েছে নবান্ন । সেই সূত্রেই শুরু হয়ে গেছে কাজ । রাজ‍্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, তারা যা ইঙ্গিত পেয়েছে তাতে মার্চের প্রথম সপ্তাহে সরকারিভাবে চিঠি চলে আসার কথা । সেক্ষেত্রে 10 থেকে 15 তারিখের মধ্যে পৌর নির্বাচনের নোটিফিকেশন জারি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল । পাশাপাশি কমিশন চাইছে, কয়েক দফায় পৌর নির্বাচন সম্পন্ন করতে । সে ক্ষেত্রে নির্বাচন গড়াতে পারে জুন পর্যন্ত।

রীতি অনুযায়ী ভোটের দিনক্ষণের বিষয়ে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে কোনও লিখিত চিঠি নির্বাচন কমিশন পায়নি । তবে পুরোদমে ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে তারা । এদিকে সোমবার 92টি পৌরসভা এবং পৌরনিগমে আসন সংরক্ষণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হয়ে গেছে । আগেই 17টি পৌরসভা এবং পৌরনিগমে সেই কাজ সম্পন্ন হয়েছে । নিয়ম অনুযায়ী খসড়া তালিকা প্রকাশের দিন থেকে 10 সপ্তাহ পরে ভোট নিতে কোনও অসুবিধা নেই । অর্থাৎ 27 মার্চের পর যে কোনও দিন ভোটগ্রহণ হতে পারে । সেই সূত্রেই শোনা যাচ্ছে এপ্রিলে কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন দিয়ে শুরু হতে পারে পৌরভোট ।

27 মার্চ শেষ হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা । তারপর আর প্রচারে কোনও বাধা নেই । সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশের 10 সপ্তাহের মধ্যে ভোট করা যায় না ঠিকই, তবে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করতে কোনও অসুবিধা নেই । সেই সূত্রে মার্চে ঘোষণা হতে পারে কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচনের দিনক্ষণ । মার্চের শেষ সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হয়ে যেতে পারে মনোনয়ন প্রক্রিয়া । ট্র্যাডিশন বলছে, কলকাতা পৌরনিগমের সঙ্গে অন্য পৌরসভা এবং পৌরনিগমের নির্বাচন করা হয় না । প্রশান্ত কিশোরও নাকি কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন আগে করার জন্য তৃণমূল নেত্রীকে পরামর্শ দিয়েছেন ।

2014 সালেও কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচনের 15 দিন পর অন্য পৌরসভাগুলির নির্বাচন হয়েছিল । সব ঠিক থাকলে সেই রীতি এবারও বজায় থাকবে । তবে এবার আর 15 দিন নয় । তা বাড়তে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে । কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন আগে করার পিছনে রাজনৈতিক কারণ রয়েছে বলে সূত্রের খবর । গত লোকসভা ভোটে কলকাতার কয়েকটি ওয়ার্ডে তৃণমূল পিছিয়ে থাকলেও সমস্যা হবে না বলে মনে করছে তৃণমূল নেতৃত্ব । ভালো ফলের বিষয়ে 100 শতাংশ আশাবাদী তারা । আর কলকাতা পৌরনিগমে ভালো ফল হলে অন্য পৌরসভা এবং পৌরনিগমগুলিতে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে । তাই এপ্রিলে কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচন করার পর বাকি পৌরসভাগুলির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে ।

এদিকে 24 এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস । সেই সময়, ভোটের বিষয়ে আপত্তি রয়েছে তৃণমূল নেত্রীর । তাই কলকাতা পৌরনিগমের নির্বাচনের পর মাঝে একটা মাস সময় নেওয়া হবে বলেই মনে করছেন অনেকে । সেই ক্ষেত্রে ইদের পর শুরু হবে বাকি পৌরনিগম এবং পৌরসভাগুলির নির্বাচনের কাজ । নির্বাচন কমিশন মনে করছে, সিউড়ি, বোলপুর সহ 111টি পৌরসভার নির্বাচন একদিনে করতে গেলে বিস্তর কাঠ-খড় পোড়াতে হবে । তাই তারা চাইছে কয়েক দফায় ভোট করতে । এই প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, “111টি পৌরসভার নির্বাচন একসঙ্গে করতে হলে তা প্রায় সাধারণ নির্বাচনের পর্যায়ে চলে যাবে । সেটা করতে গেলে যে ক্ষমতা দরকার তা আমাদের নেই । তাই একদিনে এই নির্বাচন করা কার্যত অসম্ভব । সেই জন্যই আমরা চাইছি কয়েকটি দফায় নির্বাচন করতে ।"

Intro:exclusive
কলকাতা, ১১ ফেব্রুয়ারি: এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি নির্বাচন কমিশনকে। নিয়ম বলছে, পৌর ভোটের দিনক্ষণের বিষয়ে সুপারিশ করার দায়িত্ব রাজ্য সরকারের। বেশ কিছুদিন আগে বারকয়েক চিঠি দেওয়া হয়েছে। সে চিঠির উত্তর আজও আসেনি। কিন্তু পৌরভোটের বিষয় সবুজ সংকেত দিয়েছে নবান্ন। সেই সূত্রেই শুরু হয়ে গেছে কাজ। কিন্তু আজও দিনক্ষণের বিষয়ে চূড়ান্তভাবে কিছু জানানো হয়নি। কিন্তু রাজ‍্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, তারা যে ইঙ্গিত পেয়েছে তাতে মার্চের প্রথম সপ্তাহে সরকারিভাবে বহুপ্রতিক্ষিত চিঠি চলে আসবে। মার্চের মাঝামাঝি সময়ে জারি হয়ে যাবে নোটিফিকেশন। 10 থেকে 15 তারিখের মধ্যে পৌর নির্বাচনের নোটিফিকেশন জারি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। পাশাপাশি কমিশন চাইছে, বেশ কয়েক দফায় পৌর নির্বাচন সম্পন্ন করতে। সে ক্ষেত্রে নির্বাচন গড়াতে পারে জুন পর্যন্ত।




Body:রীতি অনুযায়ী ভোটের দিনক্ষণের ব্যাপারে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে কোনো লিখিত চিঠি নির্বাচন কমিশন পায়নি। তবে কমিশনের ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে পুরো দমে। 92 পৌরসভা এবং পৌর নিগমে আসন সংরক্ষণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হয়ে গেল আজ। আগেই 17 টি পৌরসভা এবং পৌরনিগমের সেই কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী খসড়া তালিকা প্রকাশের দিন থেকে থেকে 10 সপ্তাহ পরে ভোট নিতে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ 27 মার্চের পরে যেকোনো দিন ভোট নেওয়া যেতে পারে। সেই সূত্রেই শোনা যাচ্ছে এপ্রিল মাসে কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচন দিয়ে শুরু হতে পারে পৌর ভোট।

27 মার্চ শেষ হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। তারপর আর প্রচারে কোনো বাধা নেই। সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশের 10 সপ্তাহের মধ্যে ভোট করা যায় না ঠিকই, নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করতে কোন অসুবিধা নেই। সেই সূত্রে মার্চ মাসে ঘোষণা করা হতে পারে কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচনের দিনক্ষণ। মার্চের শেষ সপ্তাহের মধ্যেই হয়ে যেতে পারে মনোনয়ন প্রক্রিয়া। ট্রাডিশন বলছে, কলকাতা কর্পোরেশনের সঙ্গে অন্য পৌরসভা এবং পৌর নিগমের নির্বাচন করা হয় না। তৃণমূলের ভোট স্ট‍্যাটিজিস্ট প্রশান্ত কিশোর ও কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচনের আগে করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠকে ভোটের ঢাকে কাঠি ফেলে দিয়েছেন প্রশান্ত। তিনি কাউন্সিলরদের পরিচ্ছন্ন ইমেজ ও জনসংযোগের উপর জোর দিয়েছেন। পাশাপাশি কোনো ভাবেই পঞ্চায়েত ভোটের স্টাইলে নির্বাচন করা যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। সূত্রের খবর তেমনটাই। বৈঠকে নাকি প্রশান্ত বলেছিলেন, “ ধরে নিন ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন। আগামী বছর এপ্রিল মাসে বিধানসভা নির্বাচন। নিজের স্বার্থে এমন কোনো কাজ করবেন না যাতে দলের ইমেজের ক্ষতি হয়।"

2014 সালেও কলকাতা পৌরসভার নির্বাচনের 15 দিন পরে অন্য পৌরসভা গুলির নির্বাচন হয়েছিল। সব ঠিক থাকলে সেই রীতি এবারও বজায় থাকবে। তবে এবার আর 15 দিন নয়। বাড়তে পারে মাঝের সময়টা। সূত্র জানাচ্ছে এর রাজনৈতিক কারণও রয়েছে। কলকাতা কর্পোরেশনের ভালো ফল করার জন্য বাম দলগুলি কংগ্রেস এবং বিজেপি কেউই তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি। গত লোকসভা ভোটে কলকাতার বেশ কিছু ওয়ার্ডে তৃণমূল পিছিয়ে থাকলেও সমস্যা হবে না বলেই মনে করছে শাসক দল। তৃণমূলের অন্দরমহল কলকাতা কর্পোরেশনের ভালো ফলের বিষয়ে 100% আশাবাদী। প্রশান্ত কিশোরের হিসেবও তেমনটাই। আর কলকাতা কর্পোরেশনের ভালো ফল হলে অন্য পৌরসভা এবং পৌর নিগমগুলিকে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। সেই সূত্রে এপ্রিলে কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচন করার পর বাকি পৌরসভা গুলির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে


Conclusion:এদিকে আবার 24 এপ্রিলের থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস। রমজান মাসে ভোটের বিষয়ে আপত্তি রয়েছে তৃণমূল সুপ্রিমোর। তাই কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচনের পর মাঝে একটা মাস সময় নেওয়া হবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সে ক্ষেত্রে ঈদের পর শুরু হবে বাকি পৌরনিগম এবং পৌরসভা গুলির নির্বাচনের কাজ। এদিকে নির্বাচন কমিশন মনে করছে, সিউড়ি বোলপুর সহ 111 টি পৌরসভার নির্বাচন একদিনে করতে গেলে বিস্তর কাঠ-খড় পোড়াতে হবে। তাই তারা চাইছে কয়েক দফায় ভোট করতে। এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, “ 111 টি পৌরসভার নির্বাচন করতে হলে তা প্রায় সাধারণ নির্বাচনের পর্যায়ে চলে যাবে। সেটা করতে গেলে যে ক্ষমতা দরকার হয়, তা আমাদের নেই। তাই একদিন এই নির্বাচন করা কার্যত অসম্ভব। সেই সত্যিই আমরা চাইছি কয়েকটি দফায় নির্বাচন করতে।"
Last Updated : Feb 11, 2020, 5:26 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.