ETV Bharat / city

কোটি-কোটি টাকা পড়ে রয়েছে, অথচ কাজ করছে না পঞ্চায়েতগুলি : মহুয়া মৈত্র

গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি বলেন, “কোটি কোটি টাকা পড়ে রয়েছে তবুও কাজ করছে না এলাকার অধিকাংশ পঞ্চায়েত । "

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Jun 9, 2020, 7:03 AM IST

কলকাতা, 9 জুন : এবারে পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি বলেন, “কোটি কোটি টাকা পড়ে রয়েছে তবুও কাজ করছে না এলাকার অধিকাংশ পঞ্চায়েত । পঞ্চায়েতগুলি যদি সঠিকভাবে কাজ করত তাহলে গ্রামের কোনও রাস্তা কাঁচা থাকত না। কিন্তু সেটা তারা করে না। অল্প কিছু কাজ করে । বাকিটা পড়ে থাকে।" তাঁর মতে, ই টেন্ডার করতে হবে বলে অনেক পঞ্চায়েত পাঁচ লাখ টাকার বেশি কাজই করেনি। যার ফলে 50 থেকে 60 মিটারের ছোটোছোটোরাস্তা তৈরি হয়েছে কোনও বড় রাস্তা তৈরি হয়নি।
সাধারণত সার্বিক অনুন্নয়ন নিয়ে সরব হতে দেখা যায় বিরোধীদের । কিন্তু এ যেন উলটপুরান। বিরোধীরা নয়, কার্যত হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন স্বয়ং তৃণমূল সাংসদ। দলীয় পঞ্চায়েতগুলির বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গেল তাঁকে। একটি ভিডিয়ো বার্তা দিয়ে মহুয়া অকপটে জানান, "পাঁচ বছরে একটা পঞ্চায়েত কাজের জন্য পায় 5 থেকে 6 কোটি টাকা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ পঞ্চায়েত পুরো টাকা খরচ করতে পারেনি। ডিসেম্বর পর্যন্ত 60 শতাংশ খরচ করার নিয়ম রয়েছে । এই টাকা খরচ করলে গ্রামের প্রত্যেকটা রাস্তা পাকা হবে । কোনও কাঁচা রাস্তা থাকবে না। এলাকায় গেলে আমাকে শুনতে হবে না দিদি রাস্তা করে দিন। 2014 সালে একটি নিয়ম কার্যকর হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছে 5 লাখ টাকার বেশি কাজ করলে ই টেন্ডার করতে হবে। যার জন্য অনেক পঞ্চায়েত পাঁচ লাখ টাকার বেশি কাজ করেনি। সাড়ে তিন লাখ টাকার কাজ করেছে।"

শুধু অভিযোগ নয়, এর পাশাপাশি পঞ্চায়েতগুলিকে দ্রুত কাজের জন্য একদিকে সতর্ক করেছেন অন্যদিকে উপদেশ দিয়েছেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। তিনি বলেন, " ভিডিয়ো বার্তা দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছি । তবে মানুষ যেদিন বুঝবে, সেদিন ভাগাভাগি করে ছোটো রাস্তা তৈরির কাজ করার গল্প শেষ হয়ে যাবে। টাকা ফেলে রাখবেন না। কাজ করুন ।70 শতাংশ বড় রাস্তার কাজ করুন । বাকি যে 20 থেকে 30 শতাংশ টাকা পড়ে থাকবে তা দিয়ে ছোটো রাস্তার কাজ করতে পারেন।"

কলকাতা, 9 জুন : এবারে পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি বলেন, “কোটি কোটি টাকা পড়ে রয়েছে তবুও কাজ করছে না এলাকার অধিকাংশ পঞ্চায়েত । পঞ্চায়েতগুলি যদি সঠিকভাবে কাজ করত তাহলে গ্রামের কোনও রাস্তা কাঁচা থাকত না। কিন্তু সেটা তারা করে না। অল্প কিছু কাজ করে । বাকিটা পড়ে থাকে।" তাঁর মতে, ই টেন্ডার করতে হবে বলে অনেক পঞ্চায়েত পাঁচ লাখ টাকার বেশি কাজই করেনি। যার ফলে 50 থেকে 60 মিটারের ছোটোছোটোরাস্তা তৈরি হয়েছে কোনও বড় রাস্তা তৈরি হয়নি।
সাধারণত সার্বিক অনুন্নয়ন নিয়ে সরব হতে দেখা যায় বিরোধীদের । কিন্তু এ যেন উলটপুরান। বিরোধীরা নয়, কার্যত হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন স্বয়ং তৃণমূল সাংসদ। দলীয় পঞ্চায়েতগুলির বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গেল তাঁকে। একটি ভিডিয়ো বার্তা দিয়ে মহুয়া অকপটে জানান, "পাঁচ বছরে একটা পঞ্চায়েত কাজের জন্য পায় 5 থেকে 6 কোটি টাকা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ পঞ্চায়েত পুরো টাকা খরচ করতে পারেনি। ডিসেম্বর পর্যন্ত 60 শতাংশ খরচ করার নিয়ম রয়েছে । এই টাকা খরচ করলে গ্রামের প্রত্যেকটা রাস্তা পাকা হবে । কোনও কাঁচা রাস্তা থাকবে না। এলাকায় গেলে আমাকে শুনতে হবে না দিদি রাস্তা করে দিন। 2014 সালে একটি নিয়ম কার্যকর হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছে 5 লাখ টাকার বেশি কাজ করলে ই টেন্ডার করতে হবে। যার জন্য অনেক পঞ্চায়েত পাঁচ লাখ টাকার বেশি কাজ করেনি। সাড়ে তিন লাখ টাকার কাজ করেছে।"

শুধু অভিযোগ নয়, এর পাশাপাশি পঞ্চায়েতগুলিকে দ্রুত কাজের জন্য একদিকে সতর্ক করেছেন অন্যদিকে উপদেশ দিয়েছেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। তিনি বলেন, " ভিডিয়ো বার্তা দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছি । তবে মানুষ যেদিন বুঝবে, সেদিন ভাগাভাগি করে ছোটো রাস্তা তৈরির কাজ করার গল্প শেষ হয়ে যাবে। টাকা ফেলে রাখবেন না। কাজ করুন ।70 শতাংশ বড় রাস্তার কাজ করুন । বাকি যে 20 থেকে 30 শতাংশ টাকা পড়ে থাকবে তা দিয়ে ছোটো রাস্তার কাজ করতে পারেন।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.