ETV Bharat / city

কলকাতায় হাতবদলের আগেই উদ্ধার পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট, গ্রেপ্তার 1 - Kolkata police

ক্যানাল ইস্ট রোড থেকে আটক করা হয় সন্দেহভাজনকে ৷ তল্লাশি চালিয়ে জাল নোট উদ্ধারের পর গ্রেপ্তার করা হয় এনামুল হককে ৷

recovered-fake-note
জাল নোট
author img

By

Published : Feb 2, 2020, 11:04 AM IST

কলকাতা, 2 ফেব্রুয়ারি : ফের মালদা থেকে কলকাতায় পাচার হচ্ছিল জাল নোট। যদিও অপরেশন সফল হল না, পুলিশের তৎপরতায় হাতেনাতে ধরা পড়ল পাচারকারী৷ ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার হল পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট ।

কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স সূত্রে খবর, শনিবার বিকেলে নারকেলডাঙা থানা এলাকার ক্যানাল ইস্ট রোড থেকে আটক করা হয় ওই সন্দেহভাজনকে। ওই ব্যক্তি গতকাল সকালের ট্রেনে কলকাতা এসেছিল। নাম এনামুল হক (27) , বাড়ি মালদার কালিয়াচক এলাকায়।

প্রসঙ্গত, জালনোট যে কলকাতায় ঢুকছে তার খবর ছিল গোয়েন্দাদের কাছে । গোপন সূত্রে গোয়েন্দারা আরও জানতে পারেন, নারকেলডাঙা থানা এলাকায় হবে হাতবদল। তবে তার আগেই ওই ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ । তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় 2000 টাকায় পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট। এরপরই আটক সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এদিকে STF সূত্রে জানা গিয়েছে যে গত 22 জানুয়ারি মালদার কালিয়াচক থেকে কলকাতায় আসে অন্য দুই পাচরকারী আকরামুল (43) এবং সেনাউল শেখ (34) । ধর্মতলায় শহিদ মিনারের কাছ থেকে আটক করা হয় তাদের। সন্দেহভাজনদের ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে প্রাথমিকভাবে কিছুই পায়নি গোয়েন্দারা । কিন্তু সোয়েটার খুলতেই চোখ কপালে ওঠে । দেখা যায় সোয়েটারে রয়েছে গোপন পকেট। তাতেই থরে থরে সাজানো ছিল 500 টাকার জাল নোটের একাধিক বান্ডিল । আকরামুল ও সেনাউলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই এনামুলের কথা জানতে পারে পুলিশ।

উল্লেখ্য, বহুদিন থেকেই জাল নোট পাচারের অন্যতম করিডর হয়ে উঠেছে জেলা মালদা ৷ সেখান থেকে জাল টাকা আসে কলকাতায়। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে । ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল চক্রটির হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ । কলকাতায় কার হাতে ওই জাল টাকা তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ ।

কলকাতা, 2 ফেব্রুয়ারি : ফের মালদা থেকে কলকাতায় পাচার হচ্ছিল জাল নোট। যদিও অপরেশন সফল হল না, পুলিশের তৎপরতায় হাতেনাতে ধরা পড়ল পাচারকারী৷ ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার হল পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট ।

কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স সূত্রে খবর, শনিবার বিকেলে নারকেলডাঙা থানা এলাকার ক্যানাল ইস্ট রোড থেকে আটক করা হয় ওই সন্দেহভাজনকে। ওই ব্যক্তি গতকাল সকালের ট্রেনে কলকাতা এসেছিল। নাম এনামুল হক (27) , বাড়ি মালদার কালিয়াচক এলাকায়।

প্রসঙ্গত, জালনোট যে কলকাতায় ঢুকছে তার খবর ছিল গোয়েন্দাদের কাছে । গোপন সূত্রে গোয়েন্দারা আরও জানতে পারেন, নারকেলডাঙা থানা এলাকায় হবে হাতবদল। তবে তার আগেই ওই ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ । তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় 2000 টাকায় পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট। এরপরই আটক সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এদিকে STF সূত্রে জানা গিয়েছে যে গত 22 জানুয়ারি মালদার কালিয়াচক থেকে কলকাতায় আসে অন্য দুই পাচরকারী আকরামুল (43) এবং সেনাউল শেখ (34) । ধর্মতলায় শহিদ মিনারের কাছ থেকে আটক করা হয় তাদের। সন্দেহভাজনদের ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে প্রাথমিকভাবে কিছুই পায়নি গোয়েন্দারা । কিন্তু সোয়েটার খুলতেই চোখ কপালে ওঠে । দেখা যায় সোয়েটারে রয়েছে গোপন পকেট। তাতেই থরে থরে সাজানো ছিল 500 টাকার জাল নোটের একাধিক বান্ডিল । আকরামুল ও সেনাউলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই এনামুলের কথা জানতে পারে পুলিশ।

উল্লেখ্য, বহুদিন থেকেই জাল নোট পাচারের অন্যতম করিডর হয়ে উঠেছে জেলা মালদা ৷ সেখান থেকে জাল টাকা আসে কলকাতায়। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে । ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল চক্রটির হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ । কলকাতায় কার হাতে ওই জাল টাকা তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ ।

Intro:কলকাতা, ৩ ডিসেম্বর: ফের মালদা থেকে কলকাতায় জালনোট পাচারের চেষ্টা। তবে আবারও পুলিশের তৎপরতায় পাচারকারী সাফল্য পেল না। নির্দিষ্ট ব্যক্তির হাতে তুলে দেবার আগেই জাল নোটসহ ধরা পড়ল পাচারকারী। ধৃতের কাছে উদ্ধার হয়েছে পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট।



Body:কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স সূত্রে খবর, আজ বিকেল 15:05 নাগাদ পার্ক নারকেলডাঙা থানা এলাকার ক‍্যানাল ইস্ট রোডে আটক করা হয় সন্দেহভাজনকে। ওই ব্যক্তি আজ সকালে ট্রেনেই কলকাতা এসেছিল। তার নাম এনামুল হক। বয়স 27। বাড়ি মালদার কালিয়াচকে। জালনোট যে কলকাতায় ঢুকছে, খবর ছিল গোয়েন্দাদের কাছে। গোয়েন্দারা জানতে পারেন, নারকেলডাঙা থানা এলাকায় হবে সেই মুখের হাতবদল। তার আগেই ওই ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। তার কাছে তল্লাশি চালাতে বেরিয়ে পড়ে 2000 টাকার নোটে পাঁচ লাখ টাকার জাল নোট। তারপরেই তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

STF সূত্রে খবর, গত 22 জানুয়ারি মালদার কালিয়াচক থেকে কলকাতায় আসে আকরামুল এবং সেনাউল শেখ। আকরামুলের বয়স 43। সেনাউল 34 বছরের যুবক। তারা যে কলকাতায় আসবে সেই খবর ছিল পুলিশের কাছে। সেই মতো নজর রাখা হচ্ছিল। কলকাতার শহীদ মিনারের কাছে তাদের আটক করা হয়। তাদের ব্যাগ এবং প্যান্টের পকেট খতিয়ে দেখে প্রাথমিকভাবে কিছুই পায়নি গোয়েন্দারা। তাদের সোয়েটার খুলতেই চোখ কপালে ওঠে গোয়েন্দাদের। সোয়েটারের ভেতর তৈরি করা হয়েছে গোপন পকেট। আর তাতে থরে থরে সাজানো 500 টাকার জাল নোট। সেনাউলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এনামুলের কথা জানতে পেরেছিল পুলিশ।



Conclusion:সাধারণভাবে মালদা থেকে জালভোট আনা হয় কলকাতায়। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সাম্প্রতিক অতীতে বলছে পাশাপাশি চলছে অস্ত্র আর জালনোটের কারবার। রীতিমতো বিনিময় প্রথায় চলছে সেই কারবার। এটাই মূলত জাল নোট চক্রের মডাস অপারেন্ডি। যে তোকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের খোঁজব জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। কলকাতায় ওই ব্যক্তি কার হাতে জাল নোট তুলে দিত তাও জানার চেষ্টা চলছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.