ETV Bharat / city

100 দিনের স্থায়ী-অস্থায়ী কর্মীদের ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে সামিলের নির্দেশ কলকাতা পৌরনিগমের

100 দিনের স্থায়ী-অস্থায়ী কর্মীদের ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে সামিল করতে চলেছে কলকাতা পৌরনিগম ৷ একটি নির্দেশিকা জারি করা হয় পৌরনিগমের পক্ষ থেকে ৷ সেখানে বলা হয়েছে পৌরনিগমের চারটি দপ্তরে ওই কর্মীদের নিয়োগ করা হবে ৷

কলকাতা পৌরনিগম ফাইল ছবি
author img

By

Published : Nov 20, 2019, 2:56 AM IST

Updated : Nov 20, 2019, 3:38 AM IST

কলকাতা, 20 নভেম্বর : ডেঙ্গি সহ মশা বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এবার 100 দিনের স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মীদের সামিল করার নির্দেশিকা জারি করল কলকাতা পৌরনিগম । নির্দেশিকায় বলা হয়েছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মশা বাহিত সব রকম রোগ দমন করতে হবে । এর জন্য 100 দিনের স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মীদের নিয়োগ করা হবে । পৌরনিগমের চারটি দপ্তরে ওই কর্মীদের ভাগ করে দেওয়া হবে । কঠিন বর্জ্য পদার্থ দপ্তর, স্বাস্থ্য দপ্তর, পরিবেশ ও হেরিটেজ দপ্তর, ও সিভিল অর্থাৎ নাগরিক দপ্তরে ওই কর্মীরা কাজ করবে ।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে কর্মীরা সঠিকভাবে সাফাইয়ের কাজ করছে কি না সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে । বিশেষ করে পুকুর, জলাশয়, জলাভূমি, রাস্তাঘাট জঞ্জালমুক্ত করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । সেইসঙ্গে বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকরা একটি সাপ্তাহিক রিপোর্ট তৈরি করবেন ৷ জমা দেবেন পৌরনিগমের সদর দপ্তরে । সেই রিপোর্ট রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে পাঠাবে পৌরনিগম ৷ সাপ্তাহিক রিপোর্ট কলকাতা পৌরনিগমের কমিশনারের কাছে প্রত্যেক সোমবার জমা দিতে হবে । এবং এই নির্দেশিকা অনুযায়ী 15 ডিসেম্বর 2019 অবধি এ ভাবেই যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে ডেঙ্গি সহ অন্যান্য মশা বাহিত রোগ নিধনের কাজ চালিয়ে যেতে হবে ।

সেইসঙ্গে আরও একটি নির্দেশিকা জারি করেছে পৌরনিগম ৷ এতে বলা হয়েছে প্রত্যেকটি পুকুর ও জলাশয় এবং জলের ট্যাঙ্ক যেগুলি পৌরনিগমের অন্তর্গত তার চারপাশে রাস্তা তৈরি করা হবে । যাতে ওই পুকুর বা জলাশয় গুলির পাশে মানুষ হাঁটতে পারে । পুকুরের চারধার বাঁধিয়ে দিতে হবে যাতে সকালে এবং বিকেলে সাধারণ মানুষ এই জলাভূমির চারপাশে হাঁটতে বা বসতে পারে । পৌরনিগমের পরিবেশ ও হেরিটেজ দপ্তর এই কাজে নজরদারি করবে । এবং কঠিন বর্জ্য পদার্থ দপ্তর ময়লা ফেলার জন্য ডাস্টবিন বসাবে । যাতে জলাভূমি গুলিতে কোনও ভবেই ময়লা না ফেলে সাধারণ মানুষ । পরিবেশ দূষণ রুখতে ও মশা বাহিত রোগ রুখতেই পৌরনিগমের এই পদক্ষেপ ৷

কলকাতা, 20 নভেম্বর : ডেঙ্গি সহ মশা বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এবার 100 দিনের স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মীদের সামিল করার নির্দেশিকা জারি করল কলকাতা পৌরনিগম । নির্দেশিকায় বলা হয়েছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মশা বাহিত সব রকম রোগ দমন করতে হবে । এর জন্য 100 দিনের স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মীদের নিয়োগ করা হবে । পৌরনিগমের চারটি দপ্তরে ওই কর্মীদের ভাগ করে দেওয়া হবে । কঠিন বর্জ্য পদার্থ দপ্তর, স্বাস্থ্য দপ্তর, পরিবেশ ও হেরিটেজ দপ্তর, ও সিভিল অর্থাৎ নাগরিক দপ্তরে ওই কর্মীরা কাজ করবে ।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে কর্মীরা সঠিকভাবে সাফাইয়ের কাজ করছে কি না সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে । বিশেষ করে পুকুর, জলাশয়, জলাভূমি, রাস্তাঘাট জঞ্জালমুক্ত করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । সেইসঙ্গে বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকরা একটি সাপ্তাহিক রিপোর্ট তৈরি করবেন ৷ জমা দেবেন পৌরনিগমের সদর দপ্তরে । সেই রিপোর্ট রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে পাঠাবে পৌরনিগম ৷ সাপ্তাহিক রিপোর্ট কলকাতা পৌরনিগমের কমিশনারের কাছে প্রত্যেক সোমবার জমা দিতে হবে । এবং এই নির্দেশিকা অনুযায়ী 15 ডিসেম্বর 2019 অবধি এ ভাবেই যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে ডেঙ্গি সহ অন্যান্য মশা বাহিত রোগ নিধনের কাজ চালিয়ে যেতে হবে ।

সেইসঙ্গে আরও একটি নির্দেশিকা জারি করেছে পৌরনিগম ৷ এতে বলা হয়েছে প্রত্যেকটি পুকুর ও জলাশয় এবং জলের ট্যাঙ্ক যেগুলি পৌরনিগমের অন্তর্গত তার চারপাশে রাস্তা তৈরি করা হবে । যাতে ওই পুকুর বা জলাশয় গুলির পাশে মানুষ হাঁটতে পারে । পুকুরের চারধার বাঁধিয়ে দিতে হবে যাতে সকালে এবং বিকেলে সাধারণ মানুষ এই জলাভূমির চারপাশে হাঁটতে বা বসতে পারে । পৌরনিগমের পরিবেশ ও হেরিটেজ দপ্তর এই কাজে নজরদারি করবে । এবং কঠিন বর্জ্য পদার্থ দপ্তর ময়লা ফেলার জন্য ডাস্টবিন বসাবে । যাতে জলাভূমি গুলিতে কোনও ভবেই ময়লা না ফেলে সাধারণ মানুষ । পরিবেশ দূষণ রুখতে ও মশা বাহিত রোগ রুখতেই পৌরনিগমের এই পদক্ষেপ ৷

Intro:ডেঙ্গি সহ মশা বাহিত রোগের নিয়ন্ত্রণে এবার 100 দিনের স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মীদের শামিল করার নির্দেশিকা জারি করল কলকাতা পুর নিগম। নির্দেশিকা বলা হয়েছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মশাবাহিত সব রকম রোগ যেমন ডেঙ্গি ম্যালেরিয়া মত রোগ গুলিকে দমন করতে হবে। এর জন্য 100 দিনের স্থায়ী-অস্থায়ী সকল কর্মীকে নিয়োগ করা হবে। পুর নিগমের চারটি দফতরে এই কর্মীদের ভাগ করে দেওয়া হবে। কঠিন বর্জ্য পদার্থ দস্তার, স্বাস্থ্য দপ্তর, পরিবেশ ও হেরিটেজ দস্তর, ও সিভিল অর্থাৎ নাগরিক দপ্তরের এই কর্মীদের কাজ করবে।


Body:নির্দেশিকায় বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতরের আধিকারিকরা কর্মীরা সঠিকভাবে সাফাই করছে কিনা সেই বিষয়ে নজর রাখতে। বিশেষ করে পুকুর , জলাশয় ,জলাভূমি, রাস্তা ঘাট জঞ্জাল মুক্ত করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার। সেইসঙ্গে পুরো নির্দেশিকায় বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতরের আধিকারিকরা একটি সাপ্তাহিক রিপোর্ট তৈরি করে জমা দেবে পুরনিগমের সদরদপ্তরে। সেই রিপোর্ট রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে পাঠাবে কলকাতা পুর নিগম। সাপ্তাহিক এই রিপোর্ট কলকাতা পুরো নিগমের কমিশনারের কাছে প্রত্যেক সোমবার জমা দিতে হবে। এবং এই নির্দেশিকা অনুযায়ী 15 ডিসেম্বর 2009 সবজি এই ভাবেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ডেঙ্গি সহ মশাবাহিত রোগ নিধনে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।


Conclusion:সেই সঙ্গে আরও একটি নির্দেশিকা জারি করেছে কলকাতা পুরনিগম। এই নোটিশে বলা হয়েছে প্রত্যেকটি পুকুর ও জলাশয় ও জলের ট্যাঙ্ক গুলি যেগুলো কলকাতা পুরনিগম এর অন্তর্গত তার চারপাশে রাস্তা তৈরি করা হবে।যাতে এই পুকুর-জলাশয় গুলির পাশে মানুষ হাঁটতে পারে। পুকুরের চার দার বাঁধিয়ে দিতে হবে যাতে সকালে বিকেলে সাধারণ মানুষ এই জলাভূমির চারপাশে হাঁটতে বসতে পারে। কলকাতা পৌর নিগমের পরিবেশ ও হেরিটেজ দপ্তর এই কাজের নজরদারি করবে। এবং কঠিন বর্জ্য পদার্থ দস্তর ময়লা ফেলার জন্য ডাস্টবিন বসাবে। যাতে জলাভূমি গুলিতে কোন মতেই ময়লা না ফেলে সাধারন মানুষ। পরিবেশ দূষণ রুখতে ও মশা বাহিত রোগ রুখতেই এই পদক্ষেপগুলি জারি করেছে কলকাতা পুরনিগম।
Last Updated : Nov 20, 2019, 3:38 AM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.