ETV Bharat / city

শিক্ষকদের যদি প্রাপ্য বেতনের জন্য কাঁদতে হয় সেটা ঠিক নয় : রাজ্যপাল - It is not right for teachers to weep for the pay they deserve says Governor

শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে আজ সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে যান রাজ্যপাল ৷ সেখানে তিনি বলেন, "আমাদের হৃদয় ব্যথিত হবে, যদি আমাদের শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়, আমাদের শিক্ষকদের একসঙ্গে সঠিক বেতনের জন্য কাঁদতে হয় এটা হওয়া উচিত নয় ।"

রাজ্যপাল সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে
author img

By

Published : Sep 5, 2019, 10:58 PM IST

Updated : Sep 5, 2019, 11:20 PM IST

কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর : অর্জুন সিংয়ের পর এবার শিক্ষকদের বেতন ইশু ৷ ফের পরোক্ষে রাজ্যকে কটাক্ষ করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় ৷ ফলে, ফের অস্বস্তিতে পড়ল রাজ্য সরকার ৷

শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে আজ সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে যান রাজ্যপাল ৷ সেখানে তিনি বলেন, "আমাদের হৃদয় ব্যথিত হবে, যদি আমাদের শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়, আমাদের শিক্ষকদের একসঙ্গে সঠিক বেতনের জন্য কাঁদতে হয় এটা হওয়া উচিত নয় ।" সর্বভারতীয় বেতনক্রমের দাবিতে রাজ্যে একাধিক আন্দোলনে নেমেছে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনগুলি ৷ হয়েছে অনশনও ৷ তা নিয়েও পরোক্ষভাবে রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন রাজ্যপাল ৷ বলেন, "আইকনিক প্রতিষ্ঠান কী? গবেষণা কী? সবকিছুর শেষে এটা এসে দাঁড়ায় একটি বিভাগে, সেটা হল শিক্ষক । সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ যদি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত না হয়, তাহলে আমরা হয়তো সঠিক ভাবনাচিন্তা করছি না ৷ আমি সমাজের সকলের কাছে, সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে আবেদন করছি, খুব দেরি হয়ে যাওয়ার আগে শিক্ষকদের প্রাপ্য দেওয়া হোক । যদি আমরা এখন না দিই তাহলে হয়তো অনেক দেরি হয়ে যাবে ।"

এই মন্তব্যের পরই ওয়াকিবহল মহলের বক্তব্য, পূর্বসূরি কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর মতো রাজ্য সরকারের সমালোচনার লাইন বজায় রেখেছেন নতুন রাজ্যপাল ৷ ব্যারাকপুরের ঘটনার অর্জুন সিংকে হাসপাতালে গিয়ে বলেছিলেন, "পশ্চিমবঙ্গে শান্তির পরিবেশ প্রয়োজন । হিংসার প্রয়োজন নেই ।" পালটা প্রতিক্রিয়া দেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ৷ আজকের এই মন্তব্যের পর রাজ্যের সঙ্গে রাজ্যপালের সংঘাতের ছবিটা কার্যত স্পষ্ট হয়ে গেল ৷

কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর : অর্জুন সিংয়ের পর এবার শিক্ষকদের বেতন ইশু ৷ ফের পরোক্ষে রাজ্যকে কটাক্ষ করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় ৷ ফলে, ফের অস্বস্তিতে পড়ল রাজ্য সরকার ৷

শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে আজ সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে যান রাজ্যপাল ৷ সেখানে তিনি বলেন, "আমাদের হৃদয় ব্যথিত হবে, যদি আমাদের শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়, আমাদের শিক্ষকদের একসঙ্গে সঠিক বেতনের জন্য কাঁদতে হয় এটা হওয়া উচিত নয় ।" সর্বভারতীয় বেতনক্রমের দাবিতে রাজ্যে একাধিক আন্দোলনে নেমেছে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনগুলি ৷ হয়েছে অনশনও ৷ তা নিয়েও পরোক্ষভাবে রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন রাজ্যপাল ৷ বলেন, "আইকনিক প্রতিষ্ঠান কী? গবেষণা কী? সবকিছুর শেষে এটা এসে দাঁড়ায় একটি বিভাগে, সেটা হল শিক্ষক । সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ যদি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত না হয়, তাহলে আমরা হয়তো সঠিক ভাবনাচিন্তা করছি না ৷ আমি সমাজের সকলের কাছে, সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে আবেদন করছি, খুব দেরি হয়ে যাওয়ার আগে শিক্ষকদের প্রাপ্য দেওয়া হোক । যদি আমরা এখন না দিই তাহলে হয়তো অনেক দেরি হয়ে যাবে ।"

এই মন্তব্যের পরই ওয়াকিবহল মহলের বক্তব্য, পূর্বসূরি কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর মতো রাজ্য সরকারের সমালোচনার লাইন বজায় রেখেছেন নতুন রাজ্যপাল ৷ ব্যারাকপুরের ঘটনার অর্জুন সিংকে হাসপাতালে গিয়ে বলেছিলেন, "পশ্চিমবঙ্গে শান্তির পরিবেশ প্রয়োজন । হিংসার প্রয়োজন নেই ।" পালটা প্রতিক্রিয়া দেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ৷ আজকের এই মন্তব্যের পর রাজ্যের সঙ্গে রাজ্যপালের সংঘাতের ছবিটা কার্যত স্পষ্ট হয়ে গেল ৷

Intro:

কলকাতা, ৫ সেপ্টেম্বর: শিক্ষকদের প্রাপ্য তাঁদের দিতে হবে। তাঁদের মর্যাদা দিতে হবে। শিক্ষকদের যদি প্রাপ্য বেতনের জন্য একসঙ্গে কাঁদতে হয় সেটা ঠিক নয়। আজ শিক্ষক দিবসে এমনই মন্তব্য করলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। আজ কলকাতায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপাল। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এই কথা বলেন।
Body:রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর বলেন, "আমাদের হৃদয় ব্যথিত হবে যদি আমাদের শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়, যদি আমাদের শিক্ষকদের একসঙ্গে সঠিক বেতনের জন্য কাঁদতে হয়। এটা হওয়া উচিত নয়।" শিক্ষকদের প্রাপ্য ও মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে রাজ্যপাল আরও বলেন, "আইকনিক প্রতিষ্ঠান কী? রিসার্চ কী? সবকিছুর শেষে এটা এসে দাঁড়ায় একটি বিভাগে, সেটা হল শিক্ষক। যদি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সেগমেন্ট সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত না হয় তাহলে আমরা হয়তো সঠিক পারসেপশনে করছি না। আমি সমাজের সকলের কাছে, সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে আবেদন করছি, খুব দেরি হয়ে যাওয়ার আগে শিক্ষকদের প্রাপ্য তাঁদের দেওয়া হোক। যদি আমরা এখন না দিই তাহলে হয়তো অনেক দেরি হয়ে যাবে।"

সাম্প্রতিককালে একের পর এক সংগঠন বিক্ষোভের রাস্তা বেছে নিয়েছিলেন তাঁদের প্রাপ্য আদায়ের দাবিতে। SSK-MSK, প্রাথমিক শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, আংশিক সময়ের অধ্যাপক ও শিক্ষক, অতিথি অধ্যাপক, কম্পিউটার শিক্ষক, থেকে শুরু করে শিক্ষক মহলের প্রায় সব ভাগই আন্দোলনে নেমেছে। দাবি, প্রাপ্য বেতন। গত মাসেই প্রাপ্য বেতনের দাবিতে অনশন করেছিলেন প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকারা। তারপরে বেতন বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। একই পরিস্থিতি SSK-MSK, অতিথি অধ্যাপক, আংশিক সময়ের অধ্যাপক, চুক্তিভিত্তিক অধ্যাপকদের ক্ষেত্রেও। প্রায় প্রতিদিনই কলকাতার রাজপথে প্রাপ্য বেতনের দাবিতে পথে নামতে দেখা গেছে শিক্ষক মহলকে। সেই প্রেক্ষাপটেই আজ রাজ্যপাল তাঁদের প্রাপ্য ও মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করেন বলে মনে করা হচ্ছে।
Conclusion:For reference: look our heart will bleed if our teacher has to be I'll treated on go, if our Teacher has to cry aloud in Union for right pay, that should not happen."

I appeal to everyone in the society, I appeal to the agency concerned, please before it is to late let us give the Teachers the due. If we fail to give it now, parhaps it will be too late.

What is iconic institution, what is research? At the end of the day it comes down to one catagory the Teacher. If that most vital segment is not being treated as the most important aspect parhaps we are not doing the thing in right perspective.




Last Updated : Sep 5, 2019, 11:20 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.