কলকাতা, 11 নভেম্বর: আয়কর দপ্তরের নজরে এবার লালা ঘনিষ্ঠ ছয় ব্যবসায়ী। এই ছয় ব্যবসায়ীকে ইনকাম ট্যাক্সের তরফ থেকে নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে খবর। সূত্র জানাচ্ছে, আগামী সপ্তাহেই তাঁদের তলব করা হয়েছে। অবৈধ কয়লা ব্যবসায় এই ছয় ব্যবসায়ীও যুক্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
কয়েকদিন আগে কলকাতার শেক্সপিয়ার সরণি সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় আয়কর দপ্তর হানা দেয়। মূলত কয়লা মাফিয়া হিসেবে পরিচিত অনুপ মাঝির বাড়ি এবং অফিসে হানা দেওয়া হয়। এই অনুপ মাঝিই লালা হিসেবে পরিচিত। তার অফিস এবং বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় কাগজপত্র। সেই কাগজপত্রে আয়কর দপ্তর প্রমাণ পায় এনামূলের সঙ্গে তার সম্পর্কের। এনামূল কুখ্যাত গোরু পাচারকারী হিসেবে পরিচিত। দিনকয়েক আগে CBI দিল্লিতে গ্রেপ্তার করে তাকে। যদিও অন্তর্বর্তী জামিনে সে মুক্তি পেয়ে যায়। দিন কয়েক আগে এনামূলকে ফের নিজাম প্যালেসে ডাকে CBI ।
আয়কর দপ্তরের তদন্তে উঠে আসে অনুপ মাঝি মুর্শিদাবাদ এবং উত্তরবঙ্গের কয়লা পাচার করত। তাকে সেভ প্যাসেজ করে দিত এনামূল। তার ট্রান্সপোর্টেই পাচার হত কয়লা। কয়লা পাচারের ডিল তপসিয়া এবং নিউটাউনের কয়েকটি আবাসনে হত বলেও জানতে পারা যায়। এই ব্যবসায়ীদের খোঁজ চালানো হচ্ছিল। এই 6 ব্যবসায়ী তারাই কি না সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত অবশ্য আয়কর দপ্তর সরকারিভাবে কিছু বলেনি।
কয়লা কাণ্ডে আরও সক্রিয় ইনকাম ট্যাক্স, লালা ঘনিষ্ঠ 6 ব্যবসায়ীকে নোটিস
কয়লা মাফিয়া হিসেবে পরিচিত অনুপ মাঝির বাড়ি এবং অফিসে হানা দেয় CBI ৷এবার অনুপ মাঝি ওরফে লালা হিসাবে পরিচিত ছয় ব্যবসায়ীকে ইনকাম ট্যাক্সের তরফ থেকে নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে খবর।
কলকাতা, 11 নভেম্বর: আয়কর দপ্তরের নজরে এবার লালা ঘনিষ্ঠ ছয় ব্যবসায়ী। এই ছয় ব্যবসায়ীকে ইনকাম ট্যাক্সের তরফ থেকে নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে খবর। সূত্র জানাচ্ছে, আগামী সপ্তাহেই তাঁদের তলব করা হয়েছে। অবৈধ কয়লা ব্যবসায় এই ছয় ব্যবসায়ীও যুক্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
কয়েকদিন আগে কলকাতার শেক্সপিয়ার সরণি সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় আয়কর দপ্তর হানা দেয়। মূলত কয়লা মাফিয়া হিসেবে পরিচিত অনুপ মাঝির বাড়ি এবং অফিসে হানা দেওয়া হয়। এই অনুপ মাঝিই লালা হিসেবে পরিচিত। তার অফিস এবং বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় কাগজপত্র। সেই কাগজপত্রে আয়কর দপ্তর প্রমাণ পায় এনামূলের সঙ্গে তার সম্পর্কের। এনামূল কুখ্যাত গোরু পাচারকারী হিসেবে পরিচিত। দিনকয়েক আগে CBI দিল্লিতে গ্রেপ্তার করে তাকে। যদিও অন্তর্বর্তী জামিনে সে মুক্তি পেয়ে যায়। দিন কয়েক আগে এনামূলকে ফের নিজাম প্যালেসে ডাকে CBI ।
আয়কর দপ্তরের তদন্তে উঠে আসে অনুপ মাঝি মুর্শিদাবাদ এবং উত্তরবঙ্গের কয়লা পাচার করত। তাকে সেভ প্যাসেজ করে দিত এনামূল। তার ট্রান্সপোর্টেই পাচার হত কয়লা। কয়লা পাচারের ডিল তপসিয়া এবং নিউটাউনের কয়েকটি আবাসনে হত বলেও জানতে পারা যায়। এই ব্যবসায়ীদের খোঁজ চালানো হচ্ছিল। এই 6 ব্যবসায়ী তারাই কি না সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত অবশ্য আয়কর দপ্তর সরকারিভাবে কিছু বলেনি।