ETV Bharat / city

ডাক্তারি স্নাতকোত্তরে 4 প্রার্থীকে ভরতি নেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

চারজন প্রার্থীর আবেদনের ভিত্তিতে আগামী 5 দিনের মধ্যে ডাক্তারি স্নাতকোত্তরে তাঁদের ভরতি নেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের অবকাশকালীন সিংগল বেঞ্চ । 31 মে ছিল ভরতির শেষদিন ।

ফাইল ছবি
author img

By

Published : Jun 4, 2019, 10:38 PM IST

কলকাতা, 4 জুন : চারজন প্রার্থীর আবেদনের ভিত্তিতে আগামী 5 দিনের মধ্যে ডাক্তারি স্নাতকোত্তরে তাঁদের ভরতি নেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের অবকাশকালীন সিংগল বেঞ্চ । 31 মে ছিল ভরতির শেষদিন । এরপরও MD ও MS কোর্সে 153টি সিট খালি রয়ে গেছে বলে জানিয়ে আজ হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন ওই প্রার্থীরা ।

MBBS পাশ করে বর্তমানে ডাক্তার মহম্মদ আসিফ কবির, পৃথা ধারা, অনির্বাণ বোস ও এ ধিলন । এই চার প্রার্থী আজ হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন । তাঁদের তরফে আইনজীবী শুদ্ধসত্ত্ব ব্যানার্জি বিচারপতি শম্পা সরকারের সিংগল বেঞ্চে বলেন, "এখনও 153টি সিট খালি রয়েছে । 31 তারিখ ভরতির শেষদিন ছিল । সেইদিন আমার মক্কেলরা গেছিল । কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ সায়েন্স) ওই দিনের মধ্যে কাউন্সেলিংয়ের কাজ পুরো সম্পন্ন করতে পারেনি । কারণ হাইকোর্টের সিংগল বেঞ্চ এর আগে স্নাতকোত্তরে ভরতির উপর স্থগিতাদেশ জারি করে দেয় । কিন্ত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সিংগল বেঞ্চের সেই নির্দেশ খারিজ করে 30 মে । 31 তারিখের মধ্যে ভরতির সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেন । মাত্র একদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেনি । আমার মক্কেলরা ফিরে এসেছে । ওদের যাতে ভরতি নেওয়া হয় তার ব্যবস্থা করুক মেডিকেল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া ।"

অন্যদিকে মেডিকেল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী ইন্দ্রনীল রায় বলেন, "আবেদনকারীদের র‍্যাঙ্ক ছিল অনেক পিছনের দিকে । সেই জন্য ভরতি হতে পারেননি । 31 মে পর্যন্ত ভরতির সময়সীমা ছিল । আর কোনওভাবে ভরতি নেওয়া সম্ভব নয় ।"

পালটা প্রার্থীদের আইনজীবী বলেন, "ভরতির নিয়ম অনুয়ায়ী চার রাউন্ড কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করতে হয় । কিন্তু মাত্র দুটো কাউন্সেলিং হয়েছিল । আরও দুটো তো বাকি রয়েছে । সব থেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে এখনও 153টি সিট খালি পড়ে রয়েছে । মেডিকেল কাউন্সিলের সমস্যা কোথায় ভরতি নেওয়ায় । আর আমার মক্কেলদের র‍্যাঙ্ক পিছনের দিকে থাকলেও শূন্যপদ রয়েছে দেখে তারা কাউন্সেলিংয়ে হাজির হয়েছিল । অন্যরা যায়নি ।"

তখন মেডিকেল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী ইন্দ্রনীল রায় আবার বলেন, "এভাবে একজন দু'জন করে যদি অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে বিস্তর সমস্যা তৈরি হবে । আজ চারজন ভরতির অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে । আগামীকাল আবার দু'জন আসবে আবেদন নিয়ে ।" কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিচারপতি শম্পা সরকার মেডিকেল কাউন্সিলের বক্তব্যকে খারিজ করে দেন । সেই সঙ্গে বিচারপতি শম্পা সরকার নির্দেশ দেন আগামী 5 দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ওই প্রার্থীদের MD ও MS কোর্সে ভরতি করে নেবে।

মামলাকারীরা ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (NEET-PG) পাশ করে ২০১৯ সালের স্টেট কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশ নেন । যা 29 মার্চ শুরু হয় । ওই একই তারিখে একটা সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় কর্মরত ডাক্তারদের জন্য 40 শতাংশ এবং বাকি 60 শতাংশ আসনে ভরতি হতে পারবেন অন্যরা । পাশাপাশি কর্মরত সরকারি যে সব ডাক্তার প্রত্যন্ত গ্রামীণ হাসপাতালে কাজ করেন তাদের জন্য 10 শতাংশ ওয়েটেজ বা বাড়তি নম্বর দিয়ে সবাইকে ভরতির সুযোগ দেওয়া হোক এটা ছিল দাবি । এই সমস্ত বিষয় নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে । বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার উপরই স্থগিতাদেশ দিয়ে দেয় । এর বিরুদ্ধে 30 মে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানান ডাক্তাররা । কারণ তাঁদের দাবি ছিল সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশ রয়েছে 31 মে-র মধ্যে MD ও MS কোর্সে ভরতির প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে । বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও তীর্থঙ্কর ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের স্থগিতাদেশ খারিজ করে দেন এবং অবিলম্বে ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেন ।

কলকাতা, 4 জুন : চারজন প্রার্থীর আবেদনের ভিত্তিতে আগামী 5 দিনের মধ্যে ডাক্তারি স্নাতকোত্তরে তাঁদের ভরতি নেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের অবকাশকালীন সিংগল বেঞ্চ । 31 মে ছিল ভরতির শেষদিন । এরপরও MD ও MS কোর্সে 153টি সিট খালি রয়ে গেছে বলে জানিয়ে আজ হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন ওই প্রার্থীরা ।

MBBS পাশ করে বর্তমানে ডাক্তার মহম্মদ আসিফ কবির, পৃথা ধারা, অনির্বাণ বোস ও এ ধিলন । এই চার প্রার্থী আজ হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন । তাঁদের তরফে আইনজীবী শুদ্ধসত্ত্ব ব্যানার্জি বিচারপতি শম্পা সরকারের সিংগল বেঞ্চে বলেন, "এখনও 153টি সিট খালি রয়েছে । 31 তারিখ ভরতির শেষদিন ছিল । সেইদিন আমার মক্কেলরা গেছিল । কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ সায়েন্স) ওই দিনের মধ্যে কাউন্সেলিংয়ের কাজ পুরো সম্পন্ন করতে পারেনি । কারণ হাইকোর্টের সিংগল বেঞ্চ এর আগে স্নাতকোত্তরে ভরতির উপর স্থগিতাদেশ জারি করে দেয় । কিন্ত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সিংগল বেঞ্চের সেই নির্দেশ খারিজ করে 30 মে । 31 তারিখের মধ্যে ভরতির সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেন । মাত্র একদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেনি । আমার মক্কেলরা ফিরে এসেছে । ওদের যাতে ভরতি নেওয়া হয় তার ব্যবস্থা করুক মেডিকেল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া ।"

অন্যদিকে মেডিকেল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী ইন্দ্রনীল রায় বলেন, "আবেদনকারীদের র‍্যাঙ্ক ছিল অনেক পিছনের দিকে । সেই জন্য ভরতি হতে পারেননি । 31 মে পর্যন্ত ভরতির সময়সীমা ছিল । আর কোনওভাবে ভরতি নেওয়া সম্ভব নয় ।"

পালটা প্রার্থীদের আইনজীবী বলেন, "ভরতির নিয়ম অনুয়ায়ী চার রাউন্ড কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করতে হয় । কিন্তু মাত্র দুটো কাউন্সেলিং হয়েছিল । আরও দুটো তো বাকি রয়েছে । সব থেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে এখনও 153টি সিট খালি পড়ে রয়েছে । মেডিকেল কাউন্সিলের সমস্যা কোথায় ভরতি নেওয়ায় । আর আমার মক্কেলদের র‍্যাঙ্ক পিছনের দিকে থাকলেও শূন্যপদ রয়েছে দেখে তারা কাউন্সেলিংয়ে হাজির হয়েছিল । অন্যরা যায়নি ।"

তখন মেডিকেল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী ইন্দ্রনীল রায় আবার বলেন, "এভাবে একজন দু'জন করে যদি অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে বিস্তর সমস্যা তৈরি হবে । আজ চারজন ভরতির অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে । আগামীকাল আবার দু'জন আসবে আবেদন নিয়ে ।" কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিচারপতি শম্পা সরকার মেডিকেল কাউন্সিলের বক্তব্যকে খারিজ করে দেন । সেই সঙ্গে বিচারপতি শম্পা সরকার নির্দেশ দেন আগামী 5 দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ওই প্রার্থীদের MD ও MS কোর্সে ভরতি করে নেবে।

মামলাকারীরা ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (NEET-PG) পাশ করে ২০১৯ সালের স্টেট কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশ নেন । যা 29 মার্চ শুরু হয় । ওই একই তারিখে একটা সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় কর্মরত ডাক্তারদের জন্য 40 শতাংশ এবং বাকি 60 শতাংশ আসনে ভরতি হতে পারবেন অন্যরা । পাশাপাশি কর্মরত সরকারি যে সব ডাক্তার প্রত্যন্ত গ্রামীণ হাসপাতালে কাজ করেন তাদের জন্য 10 শতাংশ ওয়েটেজ বা বাড়তি নম্বর দিয়ে সবাইকে ভরতির সুযোগ দেওয়া হোক এটা ছিল দাবি । এই সমস্ত বিষয় নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে । বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার উপরই স্থগিতাদেশ দিয়ে দেয় । এর বিরুদ্ধে 30 মে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানান ডাক্তাররা । কারণ তাঁদের দাবি ছিল সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশ রয়েছে 31 মে-র মধ্যে MD ও MS কোর্সে ভরতির প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে । বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও তীর্থঙ্কর ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের স্থগিতাদেশ খারিজ করে দেন এবং অবিলম্বে ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেন ।

Intro:আগামী পাচ দিনের মধ্যে চার প্রার্থীকে ভর্তি নেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের Body:
মানস নস্কর -

এখনো ১৫৩ টি পদ খালি পড়ে রয়েছে, চার প্রার্থীকে আগামী ৫দিনের মধ্যে ভর্তি করার নির্দেশ হাইকোর্টের

কলকাতা ৪ জুনঃ

চারজন প্রার্থীর আবেদনের ভিত্তিতে আগামী ৫দিনের মধ্যে ডাক্তারি স্নাতকোত্তরে তাদের ভর্তি নেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের অবকাশ কালীন সিংগল বেঞ্চ। ৩১মে শেষদিন ছিল ভর্তির। এরপরও ১৫৩টি পদ খালি রয়ে গেছে এম ডি এম এস কোর্সে বলে জানিয়ে আজ হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন ঐ প্রার্থীরা।

এম বি বি এস পাশ করে বর্তমানে ডাক্তার মহঃআসিফ কবির, প্রিথা ধারা, অনির্বান বোস ও এ ধিলন -এই চার প্রার্থী আজ হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন।তাদের তরফে আইনজীবী শুদ্ধসত্ত্ব ব্যানার্জি বিচারপতি শম্পা সরকারের সিংগল বেঞ্চে বলেন,"এখনো ১৫৩ টা সিট খালি রয়েছে। ৩১ তারিখ ভর্তির শেষ দিন ছিল।সেই দিন আমার মক্কেলরা গেছিল। কিন্ত বিশ্ববিদ্যালয়(ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ সায়েন্স) ঐ দিনের মধ্যে কাউন্সেলিং এর কাজ পুরো সম্পন্ন করতে পারেনি।কারন হাইকোর্টের সিংগল বেঞ্চ এর আগে স্নাতকোত্তরে ভর্তির উপর স্থগিতাদেশ জারি করে দেয়। কিন্ত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সিংগল বেঞ্চের সেই নির্দেশ খারিজ করে গত ৩০ মে। এবং ৩১ তারিখের মধ্যে ভর্তির সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেন।মাত্র একদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেনি।আমার মক্কেলরা ফিরে এসেছে। ওদের যাতে ভর্তি নেওয়া হয় তার ব্যাবস্থা করুক মেডিকেল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া। "কিন্ত মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী ইন্দ্রনীল রায় বলেন," আবেদনকারীদের র‍্যাংক ছিল অনেক পেছনের দিকে। সেই জন্য ভর্তি হতে পারেন নি।৩১ মে পর্যন্ত ভর্তির সময়সীমা ছিল। আর কোন ভাবে ভর্তি নেওয়া সম্ভব নয়।"পালটা প্রার্থীদের তরফে আইনজীবী
শুদ্ধসত্ত্ব বাবু জানান,"ভর্তির নিয়োম অনুয়ায়ী চার রাউন্ড কাউন্সেলিং এর ব্যাবস্থা করতে হয়।কিন্ত মাত্র দুটো কাউন্সেলিং হয়েছিল। আরো দুটো তো বাকি রয়েছে। সব থেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে এখনো ১৫৩ টা সিট খালি পড়ে রয়েছে। মেডিক্যাল কাউন্সিলের সমস্যা কোথায় ভর্তি নেওয়ায়। আর আমার মক্কেলদের র‍্যাংক পেছনের দিকে থাকলেও শুন্যপদ রয়েছে দেখে তারা কাউন্সেলিং এ হাজির হয়েছিল।অন্যরা যায় নি।"তখন মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী আবার বলেন,"এভাবে একজন দুজন করে যদি অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে বিস্তর সমস্যা তৈরি হবে।আজ চারজন ভর্তির অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে। আগামীকাল আবার দুজন আসবে আবেদন নিয়ে। "কিন্ত শেষ পর্যন্ত বিচারপতি শম্পা সরকার মেডিক্যাল কাউন্সিলের বক্তব্যকে খারিজ করে দেন।এবং বিচারপতি নির্দেশ দেন আগামী ৫ দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ঐ প্রার্থীদের এম ডি এম এস কোর্সে ভর্তি করে নেবে।

প্রসঙ্গত মামলাকারীরা প্রত্যেকেই ডাক্তার।ন্যাশানাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (নিট-পিজি)পাশ করে ২০১৯ সালের স্টেট কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশ নেন।যা ২৯ মার্চ শুরু হয়।ঐ একই তারিখে একটা সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা বলা হয় কর্মরত ডাক্তারদের জন্য ৪০ শতাংশ এবং বাকি ৬০ শতাংশ আসনে ভর্তি হতে পারবেন অন্যান্য রা।পাশাপাশি কর্মরত সরকারি যে সব ডাক্তার প্রত্যন্ত গ্রামীণ হাসপাতালে কাজ করেন তাদের জন্য ১০ শতাংশ ওয়েটেজ বা বাড়তি নম্বর দিয়ে সবাইকে ভর্তির সুজোগ দেওয়া হোক এটা ছিল দাবি।এই সমস্ত বিষয় নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টের সিংগল বেঞ্চে। বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের। সিংগল বেঞ্চ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার উপররই স্থগিতাদেশ দিয়ে দেয়।এর বিরুদ্ধে গত ৩০ মে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানান ডাক্তাররা। কারন তাদের দাবি ছিল সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশ রয়েছে ৩১ মের মধ্যে এম ডি এম এস কোর্সে ভর্তির প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। বিচারপতি হরীশ ট্যান্ডন ও তীর্থংকর ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চ সিংগল বেঞ্চের স্থগিতাদেশ খারিজ করে দেন এবং অবিলম্বে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেন।

Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.