ETV Bharat / city

বিবাদ ব্যক্তিগত হতে পারে, সংস্থার মধ্যে নয় : রাজ্যপাল - রাজ্যপাল

28 ডিসেম্বর থেকে টুইটারে রাজ্যপাল ও শিক্ষামন্ত্রীর মধ্যে একপ্রকার যুদ্ধ চলছিল বলা যেতে পারে । শিক্ষামন্ত্রীর টুইট প্রসঙ্গে এবার সরাসরি সাংবাদিকদের সামনে মুখ খুললেন রাজ্যপাল ৷ বললেন, "এটা টুইটার যুদ্ধ নয় ৷ আমি সাংবিধানিক প্রধান, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক প্রধান । ব্যক্তিগত বিবাদ হতে পারে, কিন্তু সংস্থার মধ্যে নয় ৷"

Tweet Battle
টুইট যুদ্ধ
author img

By

Published : Dec 30, 2019, 9:34 PM IST

Updated : Dec 30, 2019, 9:41 PM IST

কলকাতা, 30 ডিসেম্বর : জারি রাজ্যপাল-শিক্ষামন্ত্রী তরজা । তবে, এবার টুইটারে নয় । একেবারে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিক্ষামন্ত্রীর টুইটের জবাব দিলেন রাজ্যপাল । বললেন, "মুখ্যমন্ত্রী ও তিনি একই অবস্থানে রয়েছেন । হয়তো সেটা বুঝতে শিক্ষামন্ত্রীর সময় লাগতে পারে ।"

28 ডিসেম্বর থেকে টুইটারে রাজ্যপাল ও শিক্ষামন্ত্রীর মধ্যে একপ্রকার যুদ্ধ চলছিল বলা যেতে পারে । 28 ডিসেম্বর রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় একটি টুইট করেন । সেখানে তাঁর পাঠানো চিঠির উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী 26 ডিসেম্বর তাঁকে যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন তার ছবিও দিয়েছিলেন তিনি । সেই টুইটের পরদিনই শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় রাজ্যপালকে টুইট করে উত্তর দেন । তিনটি টুইটে রাজ্যপালকে দেওয়া চিঠি ও স্কুল শিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সাফল্যের খতিয়ানের রিপোর্টের ছবিও দেন শিক্ষামন্ত্রী । শিক্ষামন্ত্রীর টুইট করার ঘন্টাখানেকের মধ্যেই রাজ্যপাল টুইট করে বলেন, "এটা টিট পর ট্যাটের সময় নয়।" সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে গতকালই এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "ইট খেলে পাটকেল মারব এই শিক্ষা আমাদের নেই ।" আজ আবার শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করে জল্পনা বাড়িয়ে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ।

আরও পড়ুন : সংঘাত জারি, পালটা টুইটে রাজ্যপালকে জবাব শিক্ষামন্ত্রীর

আজ সকালে ICCR-এ একটি অনুষ্ঠানে গেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় । সেখানে তাঁর সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর টুইট যুদ্ধ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "আমাদের বিতর্ক থেকে দূরে থাকা উচিত । আমাদের আশা নিয়ে, ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে আগে তাকানো উচিত । শিক্ষা জগতে যা কিছু হচ্ছিল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে অশান্তির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তাতে আমি চিন্তিত ছিলাম, কষ্টে ছিলাম, দুঃখে ছিলাম । 25 ডিসেম্বরে আমি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে আমার কষ্টের কথা জানাই । আমি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে লিখি যে, আমি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে এগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে দৃষ্টি না দিলে আগামী প্রজন্মকে আমরা নীচের দিকে নিয়ে যাব । এগুলো আমাদের জন্য ঠিক নয় । 24 ঘন্টার মধ্যে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী আমায় চিঠি লেখেন । এত বড় পদক্ষেপ নিয়েছেন উনি যে আমরা একই অবস্থানে চলে এলাম । উনি বলেন, উচ্চশিক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনার সঙ্গে আলোচনা করবেন । আমি এটাকে অনেক বড় পদক্ষেপ বলে মনে করি । এর পরিণাম অনেক ভালো হবে । এটা বুঝতে হয়তো মন্ত্রী মহোদয়ের সময় লাগতে পারে ৷ মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো চিঠি ওঁকে বেশ কয়েকবার পড়তে হতে পারে ।"

রাজ্যপালের বক্তব্য

তিনি আরও বলেন, "নেগেটিভে পড়ে থাকলে দেখতে থাকবেন এটা কে করল, ওটা কে করল । কিন্তু, আগে এগোবে না । ব্যক্তিদের মধ্যে বিবাদ হতে পারে । দুটি সংস্থার মধ্যে বিবাদ হতে পারে না । আমি সাংবিধানিক প্রধান, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক প্রধান । আমরা দুজনই নিজেদের সীমা বুঝি, নিজেদের কর্তব্য বুঝি । উনি (শিক্ষামন্ত্রী) বুঝতে পারছেন না যে এটা লড়াই নয় । এটা না টুইটার যুদ্ধ, না টুইটার দঙ্গল ।"

কলকাতা, 30 ডিসেম্বর : জারি রাজ্যপাল-শিক্ষামন্ত্রী তরজা । তবে, এবার টুইটারে নয় । একেবারে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিক্ষামন্ত্রীর টুইটের জবাব দিলেন রাজ্যপাল । বললেন, "মুখ্যমন্ত্রী ও তিনি একই অবস্থানে রয়েছেন । হয়তো সেটা বুঝতে শিক্ষামন্ত্রীর সময় লাগতে পারে ।"

28 ডিসেম্বর থেকে টুইটারে রাজ্যপাল ও শিক্ষামন্ত্রীর মধ্যে একপ্রকার যুদ্ধ চলছিল বলা যেতে পারে । 28 ডিসেম্বর রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় একটি টুইট করেন । সেখানে তাঁর পাঠানো চিঠির উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী 26 ডিসেম্বর তাঁকে যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন তার ছবিও দিয়েছিলেন তিনি । সেই টুইটের পরদিনই শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় রাজ্যপালকে টুইট করে উত্তর দেন । তিনটি টুইটে রাজ্যপালকে দেওয়া চিঠি ও স্কুল শিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সাফল্যের খতিয়ানের রিপোর্টের ছবিও দেন শিক্ষামন্ত্রী । শিক্ষামন্ত্রীর টুইট করার ঘন্টাখানেকের মধ্যেই রাজ্যপাল টুইট করে বলেন, "এটা টিট পর ট্যাটের সময় নয়।" সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে গতকালই এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "ইট খেলে পাটকেল মারব এই শিক্ষা আমাদের নেই ।" আজ আবার শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করে জল্পনা বাড়িয়ে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ।

আরও পড়ুন : সংঘাত জারি, পালটা টুইটে রাজ্যপালকে জবাব শিক্ষামন্ত্রীর

আজ সকালে ICCR-এ একটি অনুষ্ঠানে গেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় । সেখানে তাঁর সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর টুইট যুদ্ধ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "আমাদের বিতর্ক থেকে দূরে থাকা উচিত । আমাদের আশা নিয়ে, ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে আগে তাকানো উচিত । শিক্ষা জগতে যা কিছু হচ্ছিল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে অশান্তির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তাতে আমি চিন্তিত ছিলাম, কষ্টে ছিলাম, দুঃখে ছিলাম । 25 ডিসেম্বরে আমি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে আমার কষ্টের কথা জানাই । আমি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে লিখি যে, আমি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে এগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে দৃষ্টি না দিলে আগামী প্রজন্মকে আমরা নীচের দিকে নিয়ে যাব । এগুলো আমাদের জন্য ঠিক নয় । 24 ঘন্টার মধ্যে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী আমায় চিঠি লেখেন । এত বড় পদক্ষেপ নিয়েছেন উনি যে আমরা একই অবস্থানে চলে এলাম । উনি বলেন, উচ্চশিক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনার সঙ্গে আলোচনা করবেন । আমি এটাকে অনেক বড় পদক্ষেপ বলে মনে করি । এর পরিণাম অনেক ভালো হবে । এটা বুঝতে হয়তো মন্ত্রী মহোদয়ের সময় লাগতে পারে ৷ মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো চিঠি ওঁকে বেশ কয়েকবার পড়তে হতে পারে ।"

রাজ্যপালের বক্তব্য

তিনি আরও বলেন, "নেগেটিভে পড়ে থাকলে দেখতে থাকবেন এটা কে করল, ওটা কে করল । কিন্তু, আগে এগোবে না । ব্যক্তিদের মধ্যে বিবাদ হতে পারে । দুটি সংস্থার মধ্যে বিবাদ হতে পারে না । আমি সাংবিধানিক প্রধান, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক প্রধান । আমরা দুজনই নিজেদের সীমা বুঝি, নিজেদের কর্তব্য বুঝি । উনি (শিক্ষামন্ত্রী) বুঝতে পারছেন না যে এটা লড়াই নয় । এটা না টুইটার যুদ্ধ, না টুইটার দঙ্গল ।"

Intro:কলকাতা, ৩০ ডিসেম্বর: জারি রাজ্যপাল শিক্ষামন্ত্রী তর্জা। তবে, এবার ট্যুইটারে নয়। আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ট্যুইট করে তাঁকে জবাব দেওয়ায় শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন রাজ্যপাল। তাঁর মতে, মুখ্যমন্ত্রী ও তিনি একই অবস্থানে রয়েছেন। হয়তো সেটা বুঝতে শিক্ষামন্ত্রীর সময় লাগতে পারে।
Body:গত ২৮ ডিসেম্বর থেকে ট্যুইটারে রাজ্যপাল-শিক্ষামন্ত্রীর যুদ্ধ চলছিল বলা যেতে পারে। ২৮ ডিসেম্বর রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় একটি ট্যুইট করেন। সেখানে তাঁর পাঠানো চিঠির উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২৬ ডিসেম্বর তাঁকে যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন তার ছবিও দিয়েছিলেন তিনি। সেই ট্যুইটের পরদিনই শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় রাজ্যপালকে ট্যুইট করে উত্তর দেন। তিনটি ট্যুইটে রাজ্যপালকে দেওয়া চিঠি ও স্কুল শিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সাফল্যের খতিয়ানের রিপোর্টের ছবিও দেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী ট্যুইট করার ঘন্টাখানেকের মধ্যেই রাজ্যপাল ট্যুইট করে বলেন, 'এটা টিট পর ট্যাটের সময় নয়'। টিট ফর ট্যাটের বাংলা করলে 'ইট মারলে, পাটকেল খেতে হবে'র প্রবাদটিকে ধরা যেতে পারে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে গতকালই এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "ইট খেলে পাটকেল মারব এই শিক্ষা আমাদের নেই।" আজ আবার শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করে জল্পনা বাড়িয়ে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়।

আজ সকালে ICCR-এ একটি অনুষ্ঠানে গেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। সেখানে তাঁকে তাঁর ও শিক্ষামন্ত্রীর মধ্যে ট্যুইট যুদ্ধ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "আমাদের বিতর্ক থেকে দূরে থাকা উচিত। আমাদের আশা নিয়ে, ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে আগে তাকানো উচিত। শিক্ষা জগতে যা কিছু হচ্ছিল, শিক্ষার মন্দিরে যে ভায়োলেন্ট পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তাতে আমি চিন্তিত ছিলাম, কষ্টে ছিলাম, দুঃখে ছিলাম। ২৫ ডিসেম্বরে আমি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে আমার কষ্টের কথা জানাই। আমি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে লিখি যে, আমি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে এগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে দৃষ্টি না দিলে আগামীদিনের প্রজন্মকে আমরা নীচের দিকে নিয়ে যাবে। এগুলো আমাদের জন্য ঠিক নয়। ২৪ ঘন্টার মধ্যে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী আমায় চিঠি লেখেন। এতো বড় পদক্ষেপ নিয়েছেন উনি যে আমরা একই অবস্থানে চলে এলাম। উনি বলেন, উচ্চশিক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনার সঙ্গে আলোচনা করবেন। আমি এটাকে অনেক বড়ো পদক্ষেপ বলে মনে করি। এর পরিনাম অনেক ভালো হবে। এটা বুঝতে হয়তো মন্ত্রী মহোদয়ের সময় লাগতে পারে, মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো চিঠি ওনাকে বেশ কয়েকবার পড়তে হতে পারে।"

আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় যা বলেন সেই কথার ছত্রে ছত্রে ফুটে উঠেছে শিক্ষামন্ত্রীর উদ্দেশ্যে কটাক্ষ। তিনি বলেন, "নেগেটিভে পড়ে থাকলে দেখতে থাকবেন এটা কে করল, ওটা কে করল। কিন্তু, আগে এগোবে না। ব্যক্তিদের মধ্যে বিবাদ হতে পারে। দুটি সংস্থার মধ্যে বিবাদ হতে পারে না। আমি সাংবিধানিক প্রধান, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী এগজ়িকিউটিভ প্রধান। আমরা দুজনই নিজেদের সীমা বুঝি, নিজেদের কর্তব্য বুঝি। আর উনি গাড়ির দুই চাকার মতো এগিয়ে গেলেন, এমন সংকেত আমি পাচ্ছি। আজ আমি সংবাদে দেখলাম, দেখে মনে খটকা লাগল যে, মন্ত্রী বুঝতে পারছেন না। উনি বুঝতে পারছেন না এটা লড়াই নয়। এটা না ট্যুইটার যুদ্ধ, না ট্যুইটার দঙ্গল। এটা রাজ্যের মঙ্গলের জন্য কাজ করার একটা ধরন। মন্ত্রীকে অনুরোধ করব, উনি শিক্ষিত পড়ালেখা করা মানুষ, যখন ওনার প্রধান, সরকারের এগজ়িকিউটিভ প্রধান মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী লিখিতভাবে একটা পদক্ষেপ নিয়েছেন, শিক্ষামন্ত্রীর কাছে অনুরোধ তিনি যেন সেটা অনুসারেই কাজ করেন। যখনই আমার সঙ্গে আলোচনা করবেন, যখনই আমার থেকে সময় চাইবেন সেটা উনি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পাবেন।"

আজ রাজ্যপালকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সফলতার খতিয়ান তুলে ধরতেও শোনা গেছে। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় বলেন, "২০১৯ সাল পশ্চিমবঙ্গ ও দেশের জন্য মিশ্র ছিল। দেশের দিক থেকে দেখলে, সুপ্রিয় কোর্ট একমত হয়ে একটা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ওই গু খাওয়া সিদ্ধান্তটি অযোধ্যা মামলা নিয়ে নিয়েছে। রামমন্দির তৈরির রাস্তা পরিষ্কার হয়ে গেছে। পুরো বিশ্ব ও দেশে তার প্রশংসা হয়েছে। ১ কোটির বেশি মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে এর প্রতিক্ষা করছিলেন। এটা আমাদের দেশের জন্য একটা বড় জয়। রামমন্দিরের স্বপ্ন এবার সত্যিতে পরিণত হবে। রাষ্ট্র ও কেন্দ্রের দ্বিতীয় বড়ো কাজ হয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ, যার খসড়া তৈরি করতে ডাঃ আম্বেদকর না করে দিয়েছিলেন। যে ৩৭০ অনুচ্ছেদের জন্য পশ্চিমবঙ্গের মাটির ছেলে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় নিজের জীবন দিয়েছেন। আমি পার্লামেন্টের সব সদস্যকে সাধুবাদ দিয়ে অভিনন্দন জানাচ্ছি যে তাঁরা এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নিয়ে পার্লামেন্টে এমন একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যাতে ৩৭০ ধারা আর আমাদের সংবিধানের অংশ নয়।"
Conclusion:
Last Updated : Dec 30, 2019, 9:41 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.