ETV Bharat / city

রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতে SC-ST বিল পাশে দেরি, অভিযোগ বিরোধীদের

author img

By

Published : Dec 12, 2019, 11:40 PM IST

অনগ্রসর শ্রেণির বিলে রাজ্যপালের সই মেলেনি ৷ পাশ করানো যাচ্ছে না বিল ৷

রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতে SC-ST বিল পাশে দেরি, অভিযোগ বিরোধীদের
রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতে SC-ST বিল পাশে দেরি, অভিযোগ বিরোধীদের

কলকাতা, 12 ডিসেম্বর : SC, ST বিল এখনও পর্যন্ত বিধানসভায় পাশ না হওয়ায় উদ্বিগ্ন রাজ্যের শাসক দল ৷ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাম এবং কংগ্রেস বিধায়করাও । ছয় মাস আগে তপশিলি জাতিভুক্ত মানুষের উন্নয়নের জন্য বিলটি বিধানসভায় গৃহীত হয় । কিন্তু এখনও বিলটি আইনে পরিণত হয়নি। রাজ্য সরকার এবং রাজ্যপালের সংঘাতের জন্য বিলটি আইনে পরিণত করা যায়নি বলে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন বিরোধী দলের বিধায়করা।

কেবলমাত্র অনগ্রসর সম্প্রদায়ের সংশ্লিষ্ট বিলটি নয়, গণপিটুনিতে মৃত্যু রোধে নতুন যে বিলটি রাজ্য সরকার বিধানসভায় পেশ করেছিল সেটিরও অনুমোদন মেলেনি রাজভবন থেকে। ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যে গণপিটুনিতে মৃত্যুর মতো নৃশংস ঘটনা ঘটলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন বিধায়করা। রাজ্যপালের এক্তিয়ারভুক্ত বিষয় হল, তিনি অনুমোদন কবে দেবেন। এই বিষয়ে রাজ্যপালকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম পরামর্শ বা নির্দেশ দেওয়ার আইনত পথ নেই। অনুরোধ আবেদন-নিবেদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হচ্ছে রাজ্যকে ৷

প্রয়োজনে রাজ্যপাল যদি মনে করেন সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত বিলগুলিকে পাশ না করিয়ে ফেলে রাখতে পারেন। কয়েকদিন পরেই বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচন রয়েছে। তারপরে বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হবে এ রাজ্যে। আদিবাসী এবং অনগ্রসর সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষের উন্নয়নের কাজ ব্যাহত হবে এই বিল পাশ না হলে ৷ ইতিমধ্যেই রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল রাজ্যপালের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, দ্রুত বিলটিকে আইনে পরিণত করার জন্য।

অন্যদিকে রাজভবন সূত্রে খবর, সংশ্লিষ্ট বিল দুটিতে সাংবিধানিক ত্রুটি থাকায় রাজ্যপাল অনুমোদন দিতে নারাজ ৷ আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলে। যদি রাজ্যপাল অনুমোদন দেন, তাহলে নতুন বছরের বিধানসভা অধিবেশনে বিলটি পাশ করা যাবে বলে বিধানসভার সূত্রে জানানো হয়েছে ৷

কলকাতা, 12 ডিসেম্বর : SC, ST বিল এখনও পর্যন্ত বিধানসভায় পাশ না হওয়ায় উদ্বিগ্ন রাজ্যের শাসক দল ৷ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাম এবং কংগ্রেস বিধায়করাও । ছয় মাস আগে তপশিলি জাতিভুক্ত মানুষের উন্নয়নের জন্য বিলটি বিধানসভায় গৃহীত হয় । কিন্তু এখনও বিলটি আইনে পরিণত হয়নি। রাজ্য সরকার এবং রাজ্যপালের সংঘাতের জন্য বিলটি আইনে পরিণত করা যায়নি বলে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন বিরোধী দলের বিধায়করা।

কেবলমাত্র অনগ্রসর সম্প্রদায়ের সংশ্লিষ্ট বিলটি নয়, গণপিটুনিতে মৃত্যু রোধে নতুন যে বিলটি রাজ্য সরকার বিধানসভায় পেশ করেছিল সেটিরও অনুমোদন মেলেনি রাজভবন থেকে। ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যে গণপিটুনিতে মৃত্যুর মতো নৃশংস ঘটনা ঘটলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন বিধায়করা। রাজ্যপালের এক্তিয়ারভুক্ত বিষয় হল, তিনি অনুমোদন কবে দেবেন। এই বিষয়ে রাজ্যপালকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম পরামর্শ বা নির্দেশ দেওয়ার আইনত পথ নেই। অনুরোধ আবেদন-নিবেদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হচ্ছে রাজ্যকে ৷

প্রয়োজনে রাজ্যপাল যদি মনে করেন সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত বিলগুলিকে পাশ না করিয়ে ফেলে রাখতে পারেন। কয়েকদিন পরেই বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচন রয়েছে। তারপরে বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হবে এ রাজ্যে। আদিবাসী এবং অনগ্রসর সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষের উন্নয়নের কাজ ব্যাহত হবে এই বিল পাশ না হলে ৷ ইতিমধ্যেই রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল রাজ্যপালের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, দ্রুত বিলটিকে আইনে পরিণত করার জন্য।

অন্যদিকে রাজভবন সূত্রে খবর, সংশ্লিষ্ট বিল দুটিতে সাংবিধানিক ত্রুটি থাকায় রাজ্যপাল অনুমোদন দিতে নারাজ ৷ আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলে। যদি রাজ্যপাল অনুমোদন দেন, তাহলে নতুন বছরের বিধানসভা অধিবেশনে বিলটি পাশ করা যাবে বলে বিধানসভার সূত্রে জানানো হয়েছে ৷

Intro:এস সি, এস টি বিল এখনো পর্যন্ত বিধানসভায় পাস না হওয়ায় উদ্বিগ্ন রাজ্যের শাসক দল। উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাম এবং কংগ্রেস বিধায়করাও। ছয় মাস অতিক্রান্ত তপশিলি জাতিভুক্ত মানুষের উন্নয়নের জন্য বিলটি বিধান সভায় গৃহীত হয়েছিল। কিন্তু এখনো বিলটি আইনে পরিণত হয়নি। রাজ্য সরকার এবং রাজ্যপালের সংঘাতের জন্য বিলটি আইনে পরিণত করা যায়নি বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধী দলের বিধায়করা।


Body:কেবলমাত্র অনগ্রসর সম্প্রদায়ের সংশ্লিষ্ট বিলটি নয়, গণপিটুনিতে মৃত্যু রোধে নতুন যে বিলটি রাজ্য সরকার বিধানসভায় পেশ করেছিল সেটিরও অনুমোদন মেলেনি রাজভবন থেকে। ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যে গণপিটুনিতে মৃত্যুর মতো নৃশংস ঘটনা ঘটলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন বিধায়করা। রাজ্যপালের এক্তিয়ারভুক্ত বিষয় হলো তিনি অনুমোদন কবে দেবেন। এই বিষয়ে রাজ্যপালকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম পরামর্শ বা নির্দেশ দেওয়ার আইনত পথ নেই। অনুরোধ আবেদন-নিবেদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হচ্ছে রাজ্য সরকারকে।
প্রয়োজনে রাজ্যপাল যদি মনে করেন সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত বিলগুলিকে রাজভবনের ঠাণ্ডা ঘরে ফেলে রাখতে পারেন।
আর কয়েকদিন পরেই বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচন রয়েছে। তারপরে বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হবে এ রাজ্যে। আদিবাসী এবং অনগ্রসর সম্প্রদায় ভুক্ত মানুষের উন্নয়নের কাজ ব্যাহত হবে এই বিলটি পাস না হলে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল রাজ্যপালের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, দ্রুত বিলটিকে আইনে রুপায়ন করার জন্য। অন্যদিকে বিশ্বস্ত সূত্র মারফত রাজভবন থেকে জানা গিয়েছে সংশ্লিষ্ট বিল দুটিতে সাংবিধানিক ত্রুটি থাকায় রাজ্যপাল অনুমোদন দিতে নারাজ। আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলে। যদি রাজ্যপাল অনুমোদন দেন, তাহলে নতুন বছরের বিধানসভা অধিবেশনে বিলটি পাস করা যাবে বলে বিধানসভার সূত্রে জানানো হয়েছে।


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.