কলকাতা, 3 সেপ্টেম্বর : আজও কলকাতার বাজারে অগ্নিমূল্য আলুর দাম। কলকাতা এবং শহরতলিতে জ্যোতি আলু বিক্রি হয়েছে 34 টাকা কিলো দরে। চন্দ্রমুখীর দাম ঘোরাফেরা করছে 40 টাকার আশপাশে। সেই সূত্রে কলকাতার বেশকিছু বাজারে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। গতকাল ETV ভারতে জানানো হয়েছিল, মোট চারটি দলে ভাগ হয়ে চালানো হবে হানাদারি। হলও তাই। এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের অফিসাররা আলুর পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতাদের হুঁশিয়ারি দিয়ে আলুর দাম বেঁধে দিয়ে এলেন।
শুধুই কি আলু? তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সবজির দাম। বাজারের পটলের দাম কিলো প্রতি 80 টাকা ছুঁয়েছে কোথাও কোথাও। টমেটো বিক্রি হচ্ছে 100 টাকা কিলো দরে। কাঁচালঙ্কার দর কোথাও 200 কোথাও আবার আড়াইশো। ঢ্যাড়শ বিক্রি হচ্ছে 50 থেকে 60 টাকা কিলো। ওল 40থেকে 50 টাকা, বেগুন 60 থেকে 70 টাকা কিলো প্রতি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্তের। লকডাউন আর কোরোনা মহামারির জেরে এমনিতেই মানুষের গড় আয় কমেছে। এই সময় রীতিমতো ছ্যাঁকা সবজির দাম ৷ এখন পাড়ার মোড়ে আলোচনার মূল বিষয় হয়ে উঠেছে। আজ এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের 4 ইন্সপেক্টর জেকে দাঁ, সুজিত কুমার ধর, রঞ্জিত চ্যাটার্জি, এন জি কুন্ডুর নেতৃত্বে চারটি দলে ভাগ হয়ে কলকাতা শহরের বিভিন্ন বাজারে হানাদারি করে এনফর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। জে কে দাঁয়ের নেতৃত্বে হানা দেওয়া হয় কোলে মার্কেট, বৈঠকখানা বাজার, কলেজস্ট্রিট বাজার, মানিকতলা বাজার, তালতলা বাজার, হগ মার্কেট। পরে এই দলটি যায় পোস্তার পাইকারি বাজারেও। সুজিত বাবুর নেতৃত্বে মূলত পূর্ব কলকাতার বাজার গুলিতে হানা দেওয়া হয়। ইন্সপেক্টর রঞ্জিত চ্যাটার্জির নেতৃত্বে হানাদারি চলে দক্ষিণ কলকাতার বাজারগুলিতে। এনজি কুন্ডুর নেতৃত্বে বেহালা এবং বন্দর এলাকার বাজারগুলিতে নজরদারি চালানো হয়।
অগ্নিমূল্য আলু, বাজারে অভিযান এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের
কলকাতার বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালাল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ ৷ আলু ও অন্যান্য সবজির কালোবাজারি রুখতেই কলকাতার বেশকিছু বাজারে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।
কলকাতা, 3 সেপ্টেম্বর : আজও কলকাতার বাজারে অগ্নিমূল্য আলুর দাম। কলকাতা এবং শহরতলিতে জ্যোতি আলু বিক্রি হয়েছে 34 টাকা কিলো দরে। চন্দ্রমুখীর দাম ঘোরাফেরা করছে 40 টাকার আশপাশে। সেই সূত্রে কলকাতার বেশকিছু বাজারে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। গতকাল ETV ভারতে জানানো হয়েছিল, মোট চারটি দলে ভাগ হয়ে চালানো হবে হানাদারি। হলও তাই। এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের অফিসাররা আলুর পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতাদের হুঁশিয়ারি দিয়ে আলুর দাম বেঁধে দিয়ে এলেন।
শুধুই কি আলু? তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সবজির দাম। বাজারের পটলের দাম কিলো প্রতি 80 টাকা ছুঁয়েছে কোথাও কোথাও। টমেটো বিক্রি হচ্ছে 100 টাকা কিলো দরে। কাঁচালঙ্কার দর কোথাও 200 কোথাও আবার আড়াইশো। ঢ্যাড়শ বিক্রি হচ্ছে 50 থেকে 60 টাকা কিলো। ওল 40থেকে 50 টাকা, বেগুন 60 থেকে 70 টাকা কিলো প্রতি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্তের। লকডাউন আর কোরোনা মহামারির জেরে এমনিতেই মানুষের গড় আয় কমেছে। এই সময় রীতিমতো ছ্যাঁকা সবজির দাম ৷ এখন পাড়ার মোড়ে আলোচনার মূল বিষয় হয়ে উঠেছে। আজ এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের 4 ইন্সপেক্টর জেকে দাঁ, সুজিত কুমার ধর, রঞ্জিত চ্যাটার্জি, এন জি কুন্ডুর নেতৃত্বে চারটি দলে ভাগ হয়ে কলকাতা শহরের বিভিন্ন বাজারে হানাদারি করে এনফর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। জে কে দাঁয়ের নেতৃত্বে হানা দেওয়া হয় কোলে মার্কেট, বৈঠকখানা বাজার, কলেজস্ট্রিট বাজার, মানিকতলা বাজার, তালতলা বাজার, হগ মার্কেট। পরে এই দলটি যায় পোস্তার পাইকারি বাজারেও। সুজিত বাবুর নেতৃত্বে মূলত পূর্ব কলকাতার বাজার গুলিতে হানা দেওয়া হয়। ইন্সপেক্টর রঞ্জিত চ্যাটার্জির নেতৃত্বে হানাদারি চলে দক্ষিণ কলকাতার বাজারগুলিতে। এনজি কুন্ডুর নেতৃত্বে বেহালা এবং বন্দর এলাকার বাজারগুলিতে নজরদারি চালানো হয়।