কলকাতা, 2 সেপ্টেম্বর: হিমঘরে মজুত আছে যথেষ্টই। কিন্তু খোলাবাজারে মধ্যবিত্তের পকেটের রীতিমতো ছ্যাঁকা লাগাচ্ছে আলু। সরকারি টাস্কফোর্স আলুর দর বেঁধে দিয়েছিল। অগাস্টের শুরুতেই ব্যবসায়ীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল 25 টাকার বেশি কিলো আলুর দর নেওয়া যাবে না। কিন্তু কথায় কাজ হয়নি। তাই আর বাবা-বাছা নয়। এবার কড়া পদক্ষেপ। আগামীকাল সকাল থেকেই টালা থেকে টালিগঞ্জ, বেলেঘাটা থেকে বেহালার বাজারে হানা দিতে চলেছে কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। পুলিশ সূত্রে এমন খবর পাওয়া গেছে।
আজ কলকাতা এবং শহরতলিতে জ্যোতি আলু বিক্রি হয়েছে 34 টাকা কিলো দরে। চন্দ্রমুখীর দাম ঘোরাফেরা করে 46 টাকার আশপাশে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সবজির দাম। বাজারের পটলের দাম কিলো প্রতি 80 টাকা ছুঁয়েছে কোথাও কোথাও। টমেটো বিক্রি হচ্ছে 100 টাকা কিলো দরে। কাঁচালঙ্কার দর কোথাও 200 কোথাও আবার আড়াইশো। ঢ্যাড়শ বিক্রি হচ্ছে 50 থেকে 60 টাকা কিলো। ওল 40থেকে 50 টাকা, বেগুন 60 থেকে 70 টাকা কিলো প্রতি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্তের। লকডাউন আর কোরোনা মহামারির জেরে এমনিতেই মানুষের গড় আয় কমেছে। এই সময় রীতিমতো ছ্যাঁকা সবজির দাম এখন পাড়ার মোড়ে আলোচনার মূল বিষয় হয়ে উঠেছে। সেই সূত্রে আজ প্রশাসনিক শীর্ষস্তরের অনুমতি নিয়ে চূড়ান্ত হয়ে গেছে অ্যাকশন প্ল্যান। আগামীকাল কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের চারটি দল ভাগ হয়ে শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরবে। কালোবাজারি বন্ধে কড়া পদক্ষেপ করবে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।
শুধুমাত্র কলকাতায় নয়, একাধিক টিম তৈরি করা হয়েছে হুগলি, বর্ধমান, জলপাইগুড়ি সহ বেশকিছু জেলায়। দক্ষিণবঙ্গের আলু সরবরাহ হয় মূলত হুগলি, বর্ধমান জেলা থেকে। সেখানকার ব্যবসায়ীদের উপর রাখা হবে নজর। পাশাপাশি আন্তর্রাজ্য সীমানাতেও নজর রাখার চিন্তাভাবনা নেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।
আলুর দামে ছ্যাঁকা, কাল থেকেই বাজারে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ
হিমঘরে আলু মজুত থাকতেও অসাধু কারবারিদের জন্য আলুর দাম ক্রমশ উর্ধ্বমুখী ৷ শুধু আলু নয়, যে কোনও সবজির দাম আকাশছোঁয়া ৷ এজন্য কালোবাজারি বন্ধে কড়া পদক্ষেপ করবে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।
কলকাতা, 2 সেপ্টেম্বর: হিমঘরে মজুত আছে যথেষ্টই। কিন্তু খোলাবাজারে মধ্যবিত্তের পকেটের রীতিমতো ছ্যাঁকা লাগাচ্ছে আলু। সরকারি টাস্কফোর্স আলুর দর বেঁধে দিয়েছিল। অগাস্টের শুরুতেই ব্যবসায়ীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল 25 টাকার বেশি কিলো আলুর দর নেওয়া যাবে না। কিন্তু কথায় কাজ হয়নি। তাই আর বাবা-বাছা নয়। এবার কড়া পদক্ষেপ। আগামীকাল সকাল থেকেই টালা থেকে টালিগঞ্জ, বেলেঘাটা থেকে বেহালার বাজারে হানা দিতে চলেছে কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। পুলিশ সূত্রে এমন খবর পাওয়া গেছে।
আজ কলকাতা এবং শহরতলিতে জ্যোতি আলু বিক্রি হয়েছে 34 টাকা কিলো দরে। চন্দ্রমুখীর দাম ঘোরাফেরা করে 46 টাকার আশপাশে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সবজির দাম। বাজারের পটলের দাম কিলো প্রতি 80 টাকা ছুঁয়েছে কোথাও কোথাও। টমেটো বিক্রি হচ্ছে 100 টাকা কিলো দরে। কাঁচালঙ্কার দর কোথাও 200 কোথাও আবার আড়াইশো। ঢ্যাড়শ বিক্রি হচ্ছে 50 থেকে 60 টাকা কিলো। ওল 40থেকে 50 টাকা, বেগুন 60 থেকে 70 টাকা কিলো প্রতি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্তের। লকডাউন আর কোরোনা মহামারির জেরে এমনিতেই মানুষের গড় আয় কমেছে। এই সময় রীতিমতো ছ্যাঁকা সবজির দাম এখন পাড়ার মোড়ে আলোচনার মূল বিষয় হয়ে উঠেছে। সেই সূত্রে আজ প্রশাসনিক শীর্ষস্তরের অনুমতি নিয়ে চূড়ান্ত হয়ে গেছে অ্যাকশন প্ল্যান। আগামীকাল কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের চারটি দল ভাগ হয়ে শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরবে। কালোবাজারি বন্ধে কড়া পদক্ষেপ করবে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।
শুধুমাত্র কলকাতায় নয়, একাধিক টিম তৈরি করা হয়েছে হুগলি, বর্ধমান, জলপাইগুড়ি সহ বেশকিছু জেলায়। দক্ষিণবঙ্গের আলু সরবরাহ হয় মূলত হুগলি, বর্ধমান জেলা থেকে। সেখানকার ব্যবসায়ীদের উপর রাখা হবে নজর। পাশাপাশি আন্তর্রাজ্য সীমানাতেও নজর রাখার চিন্তাভাবনা নেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।