কলকাতা, 4 অক্টোবর: বেআইনি অনলাইন গেমের (Mobile Gaming App Fraud) তদন্তে নেমে ফের অভিযুক্ত ব্যবসায়ী আমির খানের 5 কোটি 59 লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল (ED Seized 5 Crore 59 Lakhs Rupees) কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ৷ ধৃত আমির খান (Amir Khan) এবং তাঁর সহকারীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে এই টাকা উদ্ধার করেছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা ৷ বর্তমানে কলকাতা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন ধৃত ব্যবসায়ী আমির খান ৷ এই নিয়ে মোট 36 কোটি 96 লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর ৷
এর আগে কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকায় আমির খানের বাড়িতে হানা দিয়ে খাটের নিচ থেকে 17.32 কোটি টাকা উদ্ধার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (Garden Reach Fraud Case) ৷ কিন্তু, ঘটনার পর থেকে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না প্রতারণায় অভিযুক্ত ব্যবসায়ী আমির খানের ৷ পরে তদন্তে নেমে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ গাজিয়াবাদ থেকে অভিযুক্ত আমির খানকে গ্রেফতার করে ৷
পরে গোয়েন্দারা আমির খানকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে লাগাতার জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও বিপুল অংকের টাকার হদিশ পেয়েছে ৷ ইতিমধ্যেই, আমির খানের এই বেআইনি অনলাইন গেমের প্রতারণা কাণ্ডে ক্রিপ্টো কারেন্সির যোগ পেয়েছেন তদন্তকারী সংস্থা ৷
-
ED has carried out search operation & freezed account balance of ₹5.59 Cr of Aamir Khan & his accomplices under PMLA, in respect to an investigation being conducted relating to the Mobile Gaming App, namely E-nuggets. So far, an amount of ₹36.96 Cr has been freezed in this case
— ED (@dir_ed) October 3, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">ED has carried out search operation & freezed account balance of ₹5.59 Cr of Aamir Khan & his accomplices under PMLA, in respect to an investigation being conducted relating to the Mobile Gaming App, namely E-nuggets. So far, an amount of ₹36.96 Cr has been freezed in this case
— ED (@dir_ed) October 3, 2022ED has carried out search operation & freezed account balance of ₹5.59 Cr of Aamir Khan & his accomplices under PMLA, in respect to an investigation being conducted relating to the Mobile Gaming App, namely E-nuggets. So far, an amount of ₹36.96 Cr has been freezed in this case
— ED (@dir_ed) October 3, 2022
আরও পড়ুন: আমিরের ক্রিপ্টোকারেন্সি ওয়ালেট থেকে বাজেয়াপ্ত আরও 14 কোটি 53 লক্ষ টাকা !
2021 সালে প্রথম এই ঘটনায় পার্ক স্ট্রিট থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় ৷ তবে, তদন্তে তেমন একটা অগ্রগতি না-হওয়ায়, টাকার উৎস সন্ধানে নেমে পড়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি ৷ পরে ফের এই ঘটনায় তদন্তে নেমে পার্ক স্ট্রিট থানার একজন সাব-ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার তদন্তকারী আধিকারিককে ক্লোজ করেছে লালবাজার ৷