ETV Bharat / city

আজ রাজ্যে ডেপুটি ইলেকশন কমিশনার, নিতে পারেন বড় সিদ্ধান্ত

আজ রাজ্যে পৌঁছালেন ডেপুটি মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন।

ডেপুটি মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন
author img

By

Published : Mar 16, 2019, 11:08 AM IST

কলকাতা, ১৬ মার্চ : কলকাতায় পৌঁছালেন ডেপুটি মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। ভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে শহরে এসেছেন তিনি। প্রথমে রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে বৈঠক করবেন। শুনবেন তাদের অভিযোগ। পরে কথা বলবেন সব জেলার জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং পুলিশ কমিশনারদের সঙ্গে। তবে নির্বাচন দোরগোড়ায় থাকায় দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হবে ভিডিয়ো কনফারেন্সে। সবশেষে বৈঠক করবেন রাজ্য পুলিশের DG, মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব এবং ADG আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে। সূত্রের খবর, আজ রাজ্যের জন্য বড় কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে কমিশন।

লক্ষ্য অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। কিন্তু কমিশনের কাছে আসা একের পর এক অভিযোগের মূল বিষয়বস্তু আইন-শৃঙ্খলা। রাজ্যের শাসকদলের নেতারা হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে কমিশনের কাছে। একইসঙ্গে রাজ্যের নির্বাচনের ইতিহাস খতিয়ে দেখে কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে কমিশন। সেই সূত্রেই এরাজ্যে সাত দফায় ভোট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্বাচন নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পর বিরোধী দলগুলি দাবি তুলেছে রাজ্যের সবকটি বুথকে স্পর্শকাতর ঘোষণা করতে হবে। একইসঙ্গে BJP-র তরফে নির্বাচন কমিশনের কাছে জেলা প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করা হয়েছে। তাতে নাম রয়েছে বেশ কয়েকজন আধিকারিকের। কয়েকজন অফিসারের ক্ষেত্রে বদলির নিয়ম সঠিকভাবে মানা হয়নি বলেও অভিযোগ পেয়েছে কমিশন। সেসবই থাকবে তাঁর আতস কাচের তলায়।

এদিকে গতকাল রাজ্যের সব জেলার সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্স করে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার আসার আগে ভোট প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতেই হয় সেই বৈঠক। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু জেলার জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারের মধ্যে বিভিন্ন রিপোর্ট নিয়ে পার্থক্য পাওয়া যায়। মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সাফ জানিয়ে দিয়েছে, জেলার ভোট মেশিনারি তাদের অংশ হলেও এক্ষেত্রে কোনও দায় নেবে না তারা। তাই কমিশন বড় কোনও পদক্ষেপ নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

কলকাতা, ১৬ মার্চ : কলকাতায় পৌঁছালেন ডেপুটি মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। ভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে শহরে এসেছেন তিনি। প্রথমে রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে বৈঠক করবেন। শুনবেন তাদের অভিযোগ। পরে কথা বলবেন সব জেলার জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং পুলিশ কমিশনারদের সঙ্গে। তবে নির্বাচন দোরগোড়ায় থাকায় দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হবে ভিডিয়ো কনফারেন্সে। সবশেষে বৈঠক করবেন রাজ্য পুলিশের DG, মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব এবং ADG আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে। সূত্রের খবর, আজ রাজ্যের জন্য বড় কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে কমিশন।

লক্ষ্য অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। কিন্তু কমিশনের কাছে আসা একের পর এক অভিযোগের মূল বিষয়বস্তু আইন-শৃঙ্খলা। রাজ্যের শাসকদলের নেতারা হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে কমিশনের কাছে। একইসঙ্গে রাজ্যের নির্বাচনের ইতিহাস খতিয়ে দেখে কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে কমিশন। সেই সূত্রেই এরাজ্যে সাত দফায় ভোট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্বাচন নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পর বিরোধী দলগুলি দাবি তুলেছে রাজ্যের সবকটি বুথকে স্পর্শকাতর ঘোষণা করতে হবে। একইসঙ্গে BJP-র তরফে নির্বাচন কমিশনের কাছে জেলা প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করা হয়েছে। তাতে নাম রয়েছে বেশ কয়েকজন আধিকারিকের। কয়েকজন অফিসারের ক্ষেত্রে বদলির নিয়ম সঠিকভাবে মানা হয়নি বলেও অভিযোগ পেয়েছে কমিশন। সেসবই থাকবে তাঁর আতস কাচের তলায়।

এদিকে গতকাল রাজ্যের সব জেলার সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্স করে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার আসার আগে ভোট প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতেই হয় সেই বৈঠক। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু জেলার জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারের মধ্যে বিভিন্ন রিপোর্ট নিয়ে পার্থক্য পাওয়া যায়। মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সাফ জানিয়ে দিয়েছে, জেলার ভোট মেশিনারি তাদের অংশ হলেও এক্ষেত্রে কোনও দায় নেবে না তারা। তাই কমিশন বড় কোনও পদক্ষেপ নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

sample description
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.